এজন্যই হুজুর যুক্তিবাদি বাংলাদেশের গর্ব হুজুর উচিত কথা বলেতো এজন্য কিছু মানুষের গায়ে জালা ধরে যারা সমালোচনা করেন তারা মিডিয়ার সামনে এসে একটু বয়ান করে শুনান বেশি বলতে চাই না
ওয়াজ কান্নাকাটির জন্য না। ওয়াজ যা করলে পাপ হয় আর যা করলে গুনাহ হয় কি ভাবে জান্নাত পাওয়া যাই কি করলে জাহান্নামে যাওয়া লাগবে। এই গুলা বোঝার জন্য। আর হুজুর এই বিষয় গুলাই তুলে ধরেন উচিত কথার মাধ্যমে। আর সমাজে যা ঘটে হুজুর এসব কথাই বলে
ওয়াজ মাহফিল করতে গিয়ে যদি হাসাবারই ইচ্ছে থাকে , তাহলে ওয়াজ মাহফিল শব্দটি বাদ দিয়ে কৌতুক এর আসর বলে প্রচার করুন। তাহলে একক ভাবে শুধু মুসলমান নহে, সব ধর্মের মানুষের চৌদ্দগুণ উপস্থিতি পাবেন। টিকেট বিক্রি সিষ্টেম করলে তাও পাবেন । বিনিময়ে যথেষ্ট আয় হবে। 😂
আমার কমেন্ট টি মাওঃ নাছির উদ্দিন সাহেবের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেছিলাম ক্ষোভে দুঃখে। কারণ আমি ওনার একজন ভক্ত। ওনার ওয়াজ শুনতে খুবই পছন্দ করি, কিন্তু প্রায়ই দেখা যায় উনি ওয়াজের বয়ান দিয়ে শ্রোতাদের হাসান। কে কি করেছেন, বলেছেন এসব নিয়ে সমালোচনা হাসি তামাশা করে ওয়াজ শেষ করেন। এটা অবশ্য মোটেও ঠিক না। ওয়াজ হবে এই রকম, যেমন যে স্থানে ওয়াজের মাহফিল অনুষ্ঠিত হচ্ছে , ও পথ দিয়ে দুনিয়ার সেরা এক পাপী বান্দা যাচ্ছ সেই পাপী বান্দা টি হঠাৎ থমকে দাঁড়াবে ওয়াজের বয়ান শুনে। বক্তার বক্তব্য গুলো খুব মনোযোগ সহকারে শুনে চোখের পানিতে বুক ভাসিয়ে মাহফিল এর মাঝে এসে আছড়ে পড়বে। অতীত জীবনের পাপরত থাকায় আল্লাহর দ্বীনের কথা ভুলে গিয়ে বিপথে লিপ্ত ছিল পাপাচার ভ্যাবিচার এ লিপ্ত ছিল। কিন্তু আজ তার চোখ খুলে গেছে। তাই আল্লাহর দরবারে মাথা নত করে সব অপকর্ম ত্যাগ করে আজ হতেই আল্লাহর দ্বীনের পথে হাঁটা শুরু করবে, নিজের মধ্যে পরিবর্তন আনবে সেধরনের ওয়াজ ই তো করা উচিত। আমার যুক্তিতে সেটাই কি করা উচিত নয় কি!?
ওরে বলদ তুই তো মনে হয় একটু বেশিই বুজিস।তুই কি জানিস শুধু কান্নার ওয়াজ করলে তুই ভয়তে কানতে কানতে তো বাচার কথাই ভুলে যাবি জাহান্নামের ভয়ে তুই এদিক ওদিক ছুটে পালায়তে থাকবি। আর হুজুর অনেক শক্ত কথা দিয়ে ওয়াজ করে ওই কথা গুলো যদি হাসির মাধ্যমে না বলে তোর হজম করাই কষ্ট হয়ে যাবে। আর তুই কি জানিস না যে শিক্ষার মধ্যে হাসি আনন্দ নেই সেই শিক্ষা সহযে শিখা যায় না। আর শিখলে ও বেশিখন মনে থাকে না তোর তো কথা গুলো হজম করতে কষ্ট হ য়ে যাবে।আর তুই কি জানিস না যে শিক্ষার মধ্য
