আওয়ামিলীগের ফিরে আসার অনেক পথ এবং সামর্থ্য আছে। এর মধ্যে ভারতের সহযোগিতাও একটি। আমাদের দেশের তিন দিকে পরিবেষ্টিত আন্তর্জাতিকভাবে শক্তিশালী এমন একটা পরাক্রমশালী রাস্ট্রকে পারিবারিক ও দলীয় বন্ধু হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা আওয়ামিলীগ এর একটি সাফল্যই বলতে হবে।।
আওয়ামী লীগের এই সফলতায়, ইতিহাসে বিবৃত সিকিমের সেই লেন্দুপ দর্জির প্রতিচ্ছবি দেখতে পাওয়া যায়। সিকিমের সেই ভারতের কাছে দাসত্ব গ্রহণের কলঙ্কিত ইতিহাস, আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পরিপন্থী। একটি দেশ আরেকটি দেশের পারিবারিক বন্ধু হতে পারে না। তারপরও পারিবারিক বন্ধু হওয়ার মানে কি দাসত্ব বরণ করা? আমরা কি দেশের মর্যাদা রক্ষা করব না পারিবারিক মর্যাদা রক্ষা করব? এ যেন এক বাড়ির দুই পরিবার। আশ্চর্যের ভিতরেও ভয়ংকরতা আছে।
একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশের রাজনীতি কিভাবে চলবে, সেটা দেশের একান্ত অভ্যন্তরীণ বিষয়। তাহা পৃথিবীর প্রতিটা দেশে স্বাধীনভাবে চলমান। আমাদের স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ দলটি কিভাবে চলবে, কিভাবে আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করা যায় তা যদি ভারত নির্ধারণ করে দেয়, সেই বিষয়টি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের উপর কি পরিমান হুমকি, তাহা আন্দাজ করা বড়ই কঠিন। লজ্জা ও বেহায়াপনার আর কি বাকি রইল ওই আওয়ামী লীগ দলটির। আওয়ামী লীগ একটি ঐতিহ্যবাহী দল সবাই বলেন। দলটি নিজ স্বাধীনতায় নিজ দেশে কার্যক্রম চালাবে, ইহাই আওয়ামী লীগের স্বাধীনতা। কিন্তু ভারতের প্রেসক্রিপশনে আওয়ামী লীগ চলবে? ভয়ঙ্কর ভাবনা। আওয়ামী লীগ কি তার নিজের মৃত্যু নিজেই ডেকে আনছে? ফলাফল অবশ্যই অচিরেই জানতে পারবো।
আমরা জাতিগত পরকীয়া পছন্দ করি। যেই নেতাকেই কাবিন করে নিয়ে আসি না কেনো তিনদিনেই আর তারে ভালো লাগেনা তালাক দেওয়ার জন্য অস্থির। ডঃ ইউনুস এর এতো কিছু পজিটিভ থাকা সত্ত্বেও অন্যের কথায় তাকে ভুল বুঝা শুরু করলাম। আমাদের শিক্ষা হবে না।
নাইম ভাই,একদম সোজা সত্য কথা, আমার পাশের একজন ব্যবসায়ী আওয়ামীলীগের ওয়ার্ড সেক্রেটারি। এর গেলো ষোল বছরে নোন আনতে পান্তা শেষ,কারণ ওনি আওয়ামী চান্ডা পান্ডারা যা করেছে, তার থেকে অনেক দুরে ছিল।তাই আজ তিনি নিশ্চিত মনে ঘুরে বেড়াচ্ছে দিনে রাতে।