বিএনপি র জন আওয়ামীগ ই ঠিক আছে। হাসিনা যদি ফেরত আসে সকল দলকে বোলতবন্দি করবে একদম উচিৎ হবে বিএনপি র জন্য। বাজে একটা দল আগে ভাল ভাবতাম এখন এই সময় না আসলে বুজতে পারতাম না এরা কতটা লোভী। জনগনের কোন চিন্তা এদের নাই।
রাজপথে আন্দোলনে গিয়েছিলাম কেন জানেন, খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা, শিক্ষা, কর্মসংস্থান, বিচার বিভাগ, নির্বাচন কমিশন, সংবিধান, এই জায়গাগুলো থেকে যেন বৈষম্য দূর হয়। বৈষম্যই যদি দূর না করতে পারি, এ আন্দোলনের মানে কি, বিপ্লবী সরকারের কাছে এটাই আশা ছিল, এখন মনে হচ্ছে যে আমাদের স্বপ্ন আর কোনদিন পূরণ হবে না, এর কারণ হলো প্রতিহিংসার রাজনীতি, স্বাধীনতার 53 বছর ও বাংলাদেশের জনগণ স্বাধীনতার স্বাদ পায়নি, শুধু রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে। রক্তের রাজনীতি আমরা আর চাচ্ছি না। সংবিধান থেকে শুরু করে সব বিষয়েই পরিবর্তন আসতে হবে, বিপ্লবী সরকার থাকাকালীন অবস্থায়,রাজনৈতিক সরকার এসে এগুলা ঠিক করবে না ১০০% গ্যারান্টি। একজন রাজপথের সৈনিকের প্রত্যাশা।।
ভাই আওয়ামী লীগ বিএনপি দুই দলেই এক 96 সালে একতরফা নির্বাচন করছে আওয়ামী লীগের ট্রেন টাইম একতরফা নির্বাচন করছে এদের ভিতর কোন পার্থক্য নাই দেশকে বাঁচানোর জন্য ছাত্রদেরকে উদ্যোগ নিতে হবে
এসব বলে লাভ নাই ।আমরা বাংলাদেশীরা জানি, বাংলাদেশ ফেসিবাদের দল দুইটা, একটা আওয়ামী লীগ আর একটা বিএনপি। বাংলাদেশ যেদিন এই দুই দলকে দেশ থেকে তাড়াতে পারবে। সেদিন থেকে ইনশাআল্লাহ বাংলাদেশের শান্তি কায়েম হবে।
আবুল খায়ের কোং বরিশাল বিভাগে ডিওমো রাছেল সহ অনেক অফিসার মিলে বেলাং চেকবই নিয়ে মাল দিয়ে টাকা নিয়ে হিসাব না দিয়ে এবং রিটার্ন মাল না নিয়ে চিটাগং কোড এ মামলায় অভিযুক্ত করিছেন
বিএনপি যদি ভুল সিদ্ধান্ত নেই জনগণের বিরুদ্ধে গিয়ে তাহলে লাভবান হবে জামায়াত। আর বিএনপি সেদিন হায় আফসোস হায় আফসোস করতে হবে। আশা করি বিএনপি সাধারণ মানুষের সাথে সামিল হবে।
ছাত্ররা চেয়েছিল কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শপথ নিতে। কিন্তু তথাকথিত বড় দল সংবিধানপ্রেমী সংবিধান সংকটের কথা বলে হয়তো বাধা দিছে। সেইটা বর্তমানে ছাত্রদের আর বিএনপির কথা থেকেই বোঝা যাচ্ছে।