বনি আমিন ভাই আপনাকে আল্লাহ যেন আরও দীর্ঘদিন বেঁচে থাকার তৌফিক দান করে আমরা যেন আপনার মিডিয়া দিয়ে সত্য কথাগুলো জানতে পারি আমাদের সাধারণ মানুষের পক্ষ থেকে আপনাকে শুভকামনা জানাই
দাদা বাংলার মানুষ সত্য ঘটনা বলতে পারে না ডিজিটাল আইনের জন্য তাই আপনার কাছে অনুরোধ এ ধরনের গোপন সত্য ঘটনাগুলো প্রকাশ করে দিবেন বাংলার জনগণের মাঝে। অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রকাশিত গোপন তথ্য জন্য
জনাব, আপনার তথ্যবহুল হাঁসি রস পূর্ণ ইতিহাস সত্যিই অসাধারণ। পরিমনি বিজ্ঞানীর একটা বই আমার সংগ্রহে আসার কথা ।( যেখানে ক্রাইম মিনিস্টারের সাথে একজন হিন্দুর ঘটনা ও আছে।) স্যালুট আপনাকে ।❤❤
@@akchowdhury2300মানে বোঝো না দুদু খাও? আওয়ামী কুত্তা মুজিব লীগের চোর আর শেখ হাসিনাকে অন্ধভাবে বিশ্বাস করিস।মানে হলোঃ শেখ হাসিনা সংসার জীবনে তার স্বামী ওয়াজেদ মিয়ার সাথে সুখি এবং খুশি ছিল না।শেখ হাসিনা পরকীয়া করতো হিন্দু রাজনৈতিক ব্যাক্তি মৃণাল কান্তির সাথে আর এখন তো নরেন্দ্র মোদির সাথে।
হাসিনা ও ম্রিনাল কান্তি দাসের প্রেম কাহিনী: মৃণাল কান্তির কারনে স্ত্রী হিসেবে হাসিনা কখনোই একটি রাত কাটাননি স্বামী ওয়াজেদর সাথেঃ~ মতিউর রহমান রিন্টু শেখ হাসিনার সাথে তার স্বামী ড.ওয়াজেদ মিয়ার তিক্ত সম্পর্ক এবং মৃনাল কান্তি দাসের আগমন। শেখ হাসিনা ১৯৮১ সালের ১৭ই মে বাংলাদেশে আসার পর থেকে তার সামী ড ওয়াজেদ মিয়ার সাথে সামী-স্ত্রী হিসেবে কখনোই একটি দিন বা একটি রাত কাটাননি। তার সামী ড. ওয়াজেদ প্রথম থেকে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তার মহাখালির আনবিক কমিশনের কোয়ার্টারেই কাটিয়েছেন। শেখ হাসিনা বাংলাদেশে আসার পর তার মহাখালীর ড। ওয়াজেদ মিয়ার কোয়ার্টারে থাকলেও ওয়াজেদ মিয়া থাকতেন ঐ কোয়ার্টারের ভিতরের রেস্ট হাউজে। দুজনার দুজনের সাথে দিনে-রাতে দেখা সাক্ষাততো দূরের ,মুখোমুখিও হতেননা। কয়ার্টারে থাকার সময় এবং পরবর্তীতে ধানমন্ডি বত্রিশের পিত্রালয় বঙ্গবন্ধু ভবনে থাকতে শেখ হাসিনা নিয়মিত রুটিন মাফিকভাবে প্রতিদিন সন্ধ্যার ঠিক একঘন্টা আগে গোসল করে পাউডার, পারফিউম মেখে লম্বা চুলের বেণী করে , চকচকে নতুন শাড়ি- ব্লাউজ পড়ে খুবই পরিপাটি হয়ে কাউকে সঙ্গে না নিয়ে শুধুমাত্র জীপ গাড়ি এবং ড্রাইভার জালালকে সাথে নিয়ে বেরিয়ে যেতেন এবং ঘন্টা দুয়েক পরে ফিরে আসতেন। শুধু ঐ সময়ে ওই অজ্ঞাত স্থানে যাওয়া ছাড়া শেখ হাসিনা আর কখনোই জীপ গাড়ি নিয়ে একা বের হতেননা। ১৯৮৭ সালে মুন্সিগঞ্জ হরগঙ্গা কলেজ ছাত্র সংসদের ভিপি তরুণ যুবক মৃণাল কান্তি দাসের সাথে শেখ হাসিনার পরিচয় হয়। এবং পরিচয়ের পর থেকে মৃণাল কান্তি দাস বত্রিশ নাম্বারে বঙ্গবন্ধু ভবনে থাকতে শুরু করেন। শেখ হাসিনা তখন ঐ বাড়িতেই থাকতেন।। গভীর রাত পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু ভবনের লাইব্রেরি কক্ষে ভেতর থেকে দরজা লাগিয়ে মৃণাল কান্তি দাস আর শেখ হাসিনার কুটকুট করে কথা বলতেন এবং খিলখিল করে হাসতেন।। শেখ হাসিনার কাছে মৃনালের গ্রহণযোগ্যতা এতটাই বেড়ে গেল যে, তা সকলের ঈর্ষার কারণ হয়ে দাড়ালো।। মৃণাল হয়ে উঠলো শেখ হাসিনার মৃনালের ক্ষমতা এতটাই বেড়ে গেল যে, ১৯৯০ সালে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির জেনারেল সেক্রেটারী সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীকে অপমান- অপদস্ত করে বঙ্গবন্ধু ভবন থেকে বের করে দিলেন।। একদিন বঙ্গবন্ধু ভবনে মৃণাল সহ চারজন তাস খেলছে , বেলা তখন তিনটা-সাড়ে তিনটা। এমন সময় শেখ হাসিনার একমাত্র আপন মামা আকরাম মামু এসে কুভঙ্গিতে কুইঙ্গিত করে বললেন, “এই মৃণাল যাওনা, তোমার জন্য না খেয়ে বসে আছে” মৃণাল তার বন্ধুদের সামনে তার ক্ষমতা প্রদর্শনের জন্য জবাব দিল “ আরে থাক, থাকতে দেন কিছুক্ষণ না খেয়ে” । একদিন মৃণাল শেখ হাসিনার উপর রাগ করে চলে গেল।। শেখ হাসিনা নিজে গিয়ে রাগ ভাঙ্গিয়ে মৃনাল কান্তি দাসকে বঙ্গবন্ধু ভবনে নিয়ে এলেন। ১৯৯১ সালে শেখ হাসিনা নির্বাচনে হারার পর মৃণাল বিভিন্ন অসন্তুস্টির কারণে হাসিনাকে ছেড়ে চলে যায়।। শেখ হাসিনা নিজে তিনবার মৃণালকে ফিরিয়ে আনতে যান কিন্তু সে ফিরে আসেনা।। বরং শেখ হাসিনার সাথে তার দৈহিক সম্পর্কের কথা প্রচার করতে থাকে।। কথায় কথায় মৃণাল হাসতে হাসতে বলতে থাকে, শেখ হাসিনার…….. …………… .(টুট টুট টুট)………। মূল বইঃ আমার ফাঁসি চাই(নিষিদ্ধ) লেখকঃ মুক্তিযোদ্ধা মতিউর রহমান রিন্টু (শেখ হাসিনার সাবেক ব্যক্তিগত সহকারী)
নারী পুলিশরা কেন দেহদান করে? কেন পুলিশেরা ডাকাতি করে? দ্রুত বিচার ১২০ দিনে, নারী শিশু ট্রাইব্যুনালে ১৮৮ দিনে আর দেওয়ানী ও ফৌজদারী আইনে বিচার কাজ ৩৬০ দিনের মধ্যে শেষ করতে হয়। ফৌঃ আইনের ৩৩৯ সি ধারা। ১৪ ধাপে দেওয়ানী মামলা শেষ হয়। শুনানীর ইস্যু গঠন চুড়ান্ত শুনানীর আদেশ ১৮ বিধি ৮। danger of loss, harm, or failure. danger arising from being on trial for a criminal offence jeopardy স্পোকোলা মাইন ড্রাগস পটাসিয়াম সায়ানাইট শয়তানের নিশ্বাস ডেবিল ব্রেথ। ঢাকার ম্যাজিস্ট্রেট কনক বড়ুয়া, ভোলার সিনিয়র সহকারী জজ জাবেদ ইমাম, ওসি প্রদীপ চট্টগ্রাম জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট অলিউল্যাকে চড় কিল ঘুষি লাথি মারায় রানা আটক। ম্যাজিস্ট্রেট জগন্নাথ পাড়ে আর সোহেল। পিপি আল আমিন। ফোঁড়া আমার গায়ে লগি দিয়ে গালবে উকিল সাহেবে। কিশোরীকে বেশ্যা বানিয়ে ভাড়া দিত নূর ইসলাম হিরো। তার মুখে স্কটটেপ লাগিয়ে খুন করা হয়েছিল। শ্যামল তহসিলদার একটা বৌ নিয়ে গেছে বেশ্যা হিসেবে ভাড়া দিতে।
বনি কমিন কি শেখ হাসিনার বাড়ীর পরিচারক ছিল? সাধারণত বাড়ীর পরিচারক-পরিচারিকারা গৃহকর্তার বাড়ীর হাড়ির খবর জানতে পারে। বনি কমিন লোকটা খুবই নিম্নরূচির লোক ও প্রচন্ড মিথ্যাবাদী। এই লোকটা আজাহারি সাহেব কে ব্যাঙ্গ করে ইচ্ছাকৃতভাবে আহজারি বলছে, খোন্দকার কে অন্ধকার বলছে, পরমাণু কে ব্যাঙ্গ করে পরিমনি বলছে। আমরা এই লোকটাকে বনি আমিন না বলে ওর নাম দিচ্ছি বনি কমিন। এই কমিন বিএনপির দালাল। এর মুখের ভাষা কি জঘন্য। ওকি সত্যিই অস্ট্রেলিয়ার মত দেশে থাকে? ঐ রকম উন্নতদেশে থেকে এই ভাষা? ভাবতে ও লজ্জা লাগে।
পিনাকী ভট্টাচার্য একজন খাঁটি দেশপ্রেমিক ও হিন্দু হয়েও ইসলামিক জ্ঞান আছে, এমনকি ইসলামের প্রতি উনার প্রচুর সম্মান❤️ ইলিয়াস ভাইয়া ও ভালো দেশ প্রেমিক, কিন্তু বনি আমিন সত্যি বলেন ঠিক তথ্য প্রমাণ সহ, তবে দেশপ্রেম নেই, আমার মতে উনি প্রত্যেকটা মানুষের দোষ বের করতে ও মানুষকে অসম্মান করতে খুব পছন্দ করেন, এতোটাই পছন্দ করেন যে ফালতু একটা নোংরা মেয়ের নোংরা কাহিনি বলতে বলতে উনার মনেহলো গীবত করছেন, যেকারণে শান্তিতে গীবত করার কারণে রমজান মাসের শুক্রবার দিনে উনি রোজা ভেঙে দিলেন, রোজা ভেঙে দিলেন তবু পছন্দের গীবত গাওয়া চালিয়ে গেলেন🙂😓 যাতে নাস্তিক এর রুপ ফুটে উঠে, আজকে যেভাবে ওয়াজেদ সাহেবকে নিয়ে ব্যাঙ্গ কটলেন তেমনি প্রায় ভিডিওতে দেখেছি বাংলাদেশের উচ্চ পর্যায়ের আলেমদেরকেও কথার ফাকে ফাকে ব্যঙ্গ করেন🙂 উনার মতে বাংলাদেশের চ'জনতা সবাই, শুধু উনি ভালো জনতা🤭 উনার সত্যি বলা ভালো লাগে, কিছু কিছু ভিডিও দেখি, কিন্তু সবাইকে নিয়ে ব্যঙ্গ করাটা খুবই বাজে লাগে, এবং উনার কথায় দেশপ্রেমের ছিটেফোঁটাও নেই এটাও ভালো লাগেনা🙂
পরমাণু বিজ্ঞানী ডক্টর এম এ ওয়াজেদ মিয়া খুবই খুবই সহজ সরল মনের মানুষ তিনি রাজনীতি মোটেও পছন্দ করেন না। ছোট বড় সকালের সাথে ইজিলি মিশতো। অতুলনীয় একজন মহাগুণী মানুষ।❤❤❤❤❤
শেখ হাছিনা স্বামী নিয়ে সব সময় সুখে ছিল। বিদেশে 2 টি সন্তান জম্ম দিয়েছিল। সুখী না থাকলে সন্তান জম্ম দিত না। যৌবন কাল স্বামীর সাথে কাটিয়েছিল। শেখ হাছিনা দেশে এসেছিল বেশী বয়সে। ওয়াজেদ মিয়ার বয়স বেশী। তখন বৌ প্রয়োজন সেবা যত্নের জন্য। ওয়াজেদ মিয়া তা পেয়েছে। ঘরে কাজের মেয়ে ছিল।খাওয়া-দাওয়ার ব্যাপারে সমস্যা হয়নি। তিনি শেষ বয়সে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত ছিল। তিনি কখনো শেখ হাছিনাকে তালাক দেওয়ার চিন্তা করেনি। এসব মিথ্যাচার। দালালি করে বলু আমিন কিছু আয় করতে চায়।
আবার হাসিনা না বলে যে খালেদা জিয়া অসুস্থ অথচ তার ছেলে কেন লন্ডন থেকে দেখতে আসে না, অথচ তার ছেলের বাবা মারা গেছে ছেলে মেয়ে দেখতে আসছিল না, এরা আবার বড় বড় কথা বলে
🎉 আসসালামু আলাইকুম আলহামদুলিল্লাহ তরুণ প্রজন্মসহ দেশ ও জাতির কল্যাণে অসাধারণ ও অপূর্ব অত্যন্ত চমৎকার আলোড়ন সৃষ্টিকারী আন্তর্জাতিক সেলিব্রিটি বিশ্ব বিখ্যাত আলোচিত অসাধারণ এই সিনিয়র সাংবাদিক বনি আমিনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও সংবাদ বাংলাদেশের জন্য শিক্ষনীয় ও সচেতনতামূলক মাশাল্লাহ
বনি আমিন ভাই আপনি সত্যিই একজন অত্যন্ত মেধাবী ব্যাক্তিত্ব। আপনি যা বললেন তার সবই সঠিক। আল্লাহ সহায় থাকে তো পরবর্তীতে অনেক তথ্য দিয়ে আপনাকে সাহায্য করবো বিস্তারিত জানতে ও জানাতে।
ভাইয়া এতো সুন্দর করে সত্যি কথাগুলো বলার জন্য ধন্যবাদ আমি আপনার প্রত্যেকটা প্রোগ্রাম দেখছি আর অবাক হচ্ছি ঠিক আছে চালিয়ে যান আমি দেখতেই থাকব ফি আমানিল্লাহ ❤❤
❤সত্যি আপনাকে অনেক ভালো লাগে, মাঝেমধ্যে মনে হয় আমার তেজের বহিঃপ্রকাশ টা আপনার মাধ্যম দিয়ে হয়। আল্লাহ সর্বদা আপনার মঙ্গল করুক এবং হেফাজতে রাখুক। আমিন
সত্যি বলতে স্যার আমি জানতাম শেখ হাসিনার স্বামী ছিলো। আমি জন্মের পর থেকে এখন পযন্ত আমার বয়স ২৮ বছর এখন আজ জানলাম উনার স্বামী ছিলো। আজ তিন দিন থেকে এখন পযন্ত শুধু আপনার ভিডিও গুলো দেখতেছি সব গুলো ভিডিও
আপনার সবকিছুই ঠিক হিসেবে মেনে নিলাম কিন্তু বাংলাদেশের অহংকার পারমাণবিক বিজ্ঞানী জনাব এম এ ওয়াজেদ মিয়া সম্পর্কে আপনার ভাষাগুলো মানতে পারলাম না। সম্মানিত ব্যক্তিকে সম্মান দেওয়া উচিত।