শ্রী শ্রী রাম ঠাকুর soyong পুরনো অবতার..... ওনার লীলা বোঝার ক্ষমতা অনেক কম আমাদের... এই জীবন উদ্ধারের একটাও মহা মন্ত্র সেই হলো ওনার দেওয়া নাম..... জয় রাম
ঠাকুরের একখানা বইয়ে পেয়েছিলাম সেদিন ঐ ভদ্রলোকের বাড়ীতে কয়েকজন ঠাকুরের পরম ভক্ত এসেছিলেন ।উনাদের জন্য ঠাকুর আনিয়েছিলেন মাছ ।তিনি অন্তরযামী ।যারা এসেছিলেন তাদের একজনের চিতল মাছ প্রিয় ছিল ।
এখনও আছে। তাঁরা খুব স্বাধারণ বেশে থাকেন। কোনো প্রচার চান না। প্রচার না পেলে কেউ কাউকেই চিনতো না। শ্রীরামকৃষ্ণ দেবকে তাঁর জীবিতকালে খুব মুষ্টিমেয় লোক তাঁকে ঈশ্বরের অবতার রূপে জানতো। আসল কথা হলো, সত্যনিষ্ট হওয়া মোটেই সহজসাধ্য নয়। সর্বদা সত্যকথা বলা, সত্য জীবনযাপন করা, সত্যকে আঁকড়ে থাকা, সত্যের জন্য সবকিছুই ত্যাগ করতে রাজী থাকা, ইত্যাদি। এই গুনগুলি যার মধ্যে আছে, সেই ব্যক্তি মুখদিয়ে যা কিছু উচ্চারণ করে বলবে, তা সবই বাস্তব সত্য হবে। কারণ, তাঁর মুখদিয়ে কোনোকিছুই মিথ্যা বেড় হবে না। সবকিছুই বাস্তবসত্য হবে। প্রয়োজনে প্রকৃতির বিজ্ঞানের প্রচলিত নিয়মও লঙ্ঘন হতে পাড়ে। এই জন্যই স্বাধারণ বিজ্ঞানে এর কোনো ব্যাখ্যা পাওয়া যাবে না। ধন্যবাদ।
