সেখানে যারা এলাকাবাসী আছেন তাদের উচিৎ সেখানে সন্ধা হলে লাঠি নিয়ে সেই বাগানে ঢুকা। আর না হলে সেখানে ২০ টার মতো চকলেট বোম সবাই এক সাথে মারা তাহলে তারা একসাথে এভাবেই বের হয়ে যাবে। 🙂
পুলিশ যদি নিরপেক্ষ থাকে তাদের ক্রসফায়ার করে প্রমাণ করুক তারা ঘোষের সাথে সন্ত্রাসীদের সাথে জড়িত না। হয়তো তাদের মা বোন একদিন এইরকম বিপদে পড়তে পারেন দয়া করে এরকম প্রত্যেক জায়গায় সঠিক ব্যবস্থা নেন আপনাদের উপর যাতে আবার আমাদের আস্থা ফিরে আসে ।
চোখের পানি ধরে রাখতে পারি নাই। শুকরিয়া মহান আল্লাহ আমাকে মুসলমান হিসেবে সৃষ্টি করেছেন আর করেছেন এই পবিত্র কোরআনের অনুগতকারি। হে আল্লাহ তোমাকে ভালোবাসি, তুমিই আমার সব আর আমার রব।
সে দিন আমার সাথেও তাই হতে চেয়ে ছিলো। আমার মেয়েকে নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে। আল্লাহর রহমতের কারনে সেদিন একটুর জন্য বেচে যাই। সবচেয়ে বড় কথা সেখানটা খুব অন্ধকার। তার জন্যই এমন হয়। এটা ভালো করে যাচাই করা দরকার
তদন্ত কমিটি বসিয়ে দেখুন কোন ঘুষখোর পুলিশ অফিসাররা দায়ী এর পেছনে যে দেশের মানুষ পুলিশকে ঘেনার চোখে দেখে সেদেশের আইন ব্যবস্থা কেমন হতে পারে কে ভাই এটার বিচার করবে
আমরা ভাল না, সব দেশেই এগুলা হয়। ভুল করবে অন্য কেউ সরকার কি করবে? চোখের সামনে যখন দেখেন যে এক দুই কে ১০-১৫ জন মিলে মারতেছে কোন কারন ছাড়া তখন প্রতিবাদ কি করেন????
বাইরে খুব কষ্টে যাওয়া আসা করতে হয় এখান দিয়ে এত ভয় নেই কখনো যাওয়া যায় না কর্মের জন্য যাইতে হয় আমাদের যেদিন ডাকাতি হয় সেদিন পুলিশ থাকে না তারপরের দিন থেকে পুলিশ থাকে
পুলিশ চাইলে এসব কন্ট্রোল করা কোন ব্যাপারই না। ঐ স্পটে কয়কেটা ক্রস ফায়ার দিয়ে অথবা ধরে বিদ্যুতের খাম্বার সাথে আমৃত্যু বেঁধে রাখলে অন্য কেউ সাহস পাবে না।
ক্রসফায়ারের গুরুত্ব গুলো এসব জায়গাতেই মানায়। সরকারের কাছে অনুরোধ অন্তত এতোটুকু সেফটির ব্যবস্থা মানুষের করে দেন আর যা পারেন আর না পারেন, সারাদেশের অনেক স্পট আছে এরকম, নিজ মাতৃভূমিতে কেউ যদি এভাবে ধর্ষণের শিকার হয় তাহলে সেখানে স্বাধীনতার কোন অর্থ থাকে না।
আমি পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা স্যারদের কে বলব এ বিষয়টা নজরদারিতে রাখার জন্য ,তাহলে পথচারী এ বিপদ থেকে রক্ষা পাবে। তার সাথে ধন্যবাদ জানাই মাছরাঙ্গার টেলিভিশনকে এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ নিউজ জনসাধারণের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
ভাই এই পরিস্থিতি কতটা যে ভয়াবহ আল্লাহ ব্যতীত একমাত্র এক্সপ্রিয়েন্স করা লোকটাই বলতে পারবে এটা কতটা নির্মম। মনেহয় জেনো মুহুর্তেই জাহান্নাম। আল্লাহ সকলকে হেফাজত করুক। আমীন
ব্যাপারটা কত গুরুত্বপূর্ণ অথচ সামান্য বিষয় নিয়ে মানুষের কত মাথাব্যথা আমরা যদি সচেতন হয়ে তাতেও কাজ হবে না জনগণ এবং সরকার সমভাবে কাজ করতে হবে রাস্তা তো চলাচলের জন্যই কিন্তু সেখানে যদি এমন অপ্রীতিকর অবস্থা হয় লাঞ্ছিত হতে হয় নারীদের তাহলে কোথায় যাবে দেশের সাধারন মানুষ সাংবাদিক ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন একটি সংবাদ প্রচার করার জন্য
জনপ্রশাসন এর আরো সচেতন হওয়া দরকার। এসব যারা করছে তাদেরকে শাস্তি দেয়া দরকার।কঠিন শাস্তি যাতে করে তাদের শাস্তি দেখে অন্যরাও এমন কাজ থেকে বিরত থাকে। সচেতন হওয়া খুব দরকার।