ভারত আমাদের মূল দু*সম*ন। সবার আগে স্বৈরাচারের দোসর বিদেশী রাস্ট্রপতি চুপপুকে সরাতে হবে। সকল ধরনের আমলীগারদের ও ভারতীয় র এর লোকদের সরকারি প্রশাসনে রাখা যাবে না
সমন্বয়কদের নেতৃত্বে স্বৈরাচার বিরোধী ছাত্রদের একটা শক্তিশালী ফোর্স ছিল যেটাকে বিএনপি নিজেদের একক ক্ষমতার স্বার্থে ভেঙ্গে দিয়েছে। যার নেতিবাচক ফল দ্রব্যমূল্য, রাজনীতি, আইন শৃঙ্খলা সহ সব কিছুতে পরতেছে।
😂 বিএনপি জামায়াতের বেশিরভাগ লোক আওয়ামী লীগের চলে গিয়েছিল বিশেষ করে নিচের লেভেলের। এরা হচ্ছে অপদার্থ সংগঠন। এদেরকে দিয়ে দেশ রক্ষা হবে না। নতুন রাজনৈতিক দল তৈরিতে মনোযোগ দিতে বলেন। ❤️🔥🇧🇩🐯🙏🏽
ইউনুস নিজেই তো রাষ্ট্রদ্রোহী মামলা খাবে, উপদেষ্টা যতদিন আছে ততদিন পার পেয়ে যাবে, উপদেষ্টা হারানোর পরই রাষ্ট্রদ্রোহী মামলায় সারা জীবন কারাগারে থাকতে হবে
প্রধান উপদেষ্টাকে অসাংবিধানিক বলা ও শহীদ আবু সাইদকে 'সন্ত্রাসী' আখ্যা দেয়া বিসিএস ৪০ ব্যাচের প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা তাপসী তাবাস্সুম ঊর্মিকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করে তার উপর বিভাগীয় তদন্ত শুরু হয়েছে। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, এত প্রস্তুতি নিয়ে এত কষ্ট করে পাওয়া বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের চাকরিটা খোয়াবেন জানার পরেও কেন তিনি এই ধরনের কাজ করলেন? হাজার হোক, এই দেশের প্রেক্ষাপটে প্রসাশন ক্যাডারে চাকরি পাওয়া অত সোজা নয়। তিনি ২০১৫ সালে SUST এর সিএসই (২০১০ ব্যাচ) থেকে গ্র্যাজুয়েশনের পর ২০২২ সালে এই চাকরিতে যোগ দেন। অর্থাৎ, পাশ করার পর থেকে প্রশাসনে যোগ দিতে তার সময় লেগেছে ৭ বছর। আসল কথা হল, এই চাকরি না করার সিদ্ধান্ত তিনি অনেক আগেই নিয়ে ফেলেছেন। তিনি ঠিক করেছেন এই দেশে আর ক্যারিয়ার গড়বেন না। তাই যত দ্রুত সম্ভব তিনি এই চাকরি ত্যাগ করে যাওয়াটা নিশ্চিত করতে চাচ্ছেন। গত ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে তাকে পাসপোর্ট গ্রহনের জন্য NOC দেয়া হয় (ছবি - ১)। তার মানে তিনি পাসপোর্টের আবেদন আরো আগেই করেছিলেন। এছাড়াও তিনি কয়েকদিন আগে "Higher Study Abroad" গ্রুপে নিজের আইডি থেকে জয়েন করেন (ছবি - ২)। দ্রুত চাকরি থেকে বের হতে পারার পাশাপাশি বাইরে ভিসা পাওয়া বা প্রয়োজনে অ্যাসাইলাম পাওয়ার সম্ভাবনা তৈরী করতে তাপসী তাবাস্সুম ঊর্মিকে একটু extreme measure নিতে হয়েছে। প্রথমে জনরোষ তৈরী করতে তিনি আবু সাইদকে সন্ত্রাসী বললেন। কিন্তু তার অখ্যাত প্রোফাইলের জন্য সেটা বেশি মানুষের কাছে পৌছায়নি। পাত্তা না পেয়ে এবার টার্গেট করলেন স্বয়ং প্রধান উপদেষ্টা ও গোটা উপদেষ্টা পরিষদকে। প্রজাতন্ত্রের একজন জুনিয়র কর্মকর্তা হয়ে রাষ্ট্রপ্রধানকে অসাংবিধানিক বলা ও তার বিদায়ঘন্টা বাজানোর ঘোষণা দেয়া সাড়া ফেলতে বাধ্য। তার উদ্দেশ্য সফল হল। দেশের গণমাধ্যম হুমড়ি খেয়ে এই সংবাদ প্রচার করল, ছাত্ররা তার বিরুদ্ধে স্লোগান দিল, একদিনের মধ্যে ওএসডি ও ২ দিনের মধ্যে বরখাস্তও হয়ে গেলেন। এখন কেউ একজন তাকে আক্রমণ করার হুমকি দিয়ে একটা স্ট্যাটাস দিলেই তিনি সুরসুর করে অ্যাসাইলাম নিয়ে ফ্লোরিডার বিচে হাওয়া খেতে পারবেন। তা না হলেও সমস্যা নেই। স্কলারশিপ নিয়ে উচ্চতর শিক্ষার ভাল যোগ্যতা তার আছে, Google Scholar এ সার্চ করলে সাস্টে থাকাকালীন তার NLP (Natural Language Processing) এর উপর গবেষণাপত্রগুলো পেয়ে যাবেন। Collected post from Md. Zakir Hossain
এ পর্যন্ত যে কয়টা কমেণ্ট আমি পড়লাম, তার মধ্যে আপনার কমেণ্টটাই আমার কাছে সেরা মনে হয়েছে। ইলিয়াস ভাই ঠিক বলেছেন। আপনি এক জন দেশপ্রেমিক সাংবাদিক ইত্যাদি না বলে যদি আপনার মত মন্তব্য করতেন সবাই, তাহলে আমি খুব খুশী হতাম।
ইলিয়াস ভাই যা বলেছেন, একেবারে প্রতিটি কথাই সত্য l। ভারত খেদাও , দেশের সব জায়গা থেকে । দেশ বাঁচাও, মানুষ বাঁচাও’। দিল্লিদাসি ও তার লেস্পেন্সর মুক্ত নতুন বাংলাদেশ চাই চাই চাই
ইলিয়াস সাহেব আপনাকে ভালোবাসি অনেক দুঃখ থেকে কথা গুলো বলছেন, আঃ লীগ ক্ষমতা যাবেন এইটি আপনার বড় মর্মান্তিক বাক্য। BNP, জামাত, ইসলামিক সংগঠন অন্য আন্য দল হঠাৎ ঘুমিয়ে পড়েছে। আমি আপনার সাথে এক মত। আপনারা যারা দেশ-কে ভালোবাসেন অতি দ্রুত ব্যবস্তা নিন।
প্রথম কথা হলো : কোনো মামলার রায় ঘোষণা হলে এবং আপিল করার সময় পার হয়ে গেলে , তখন তা আর আইন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকে না । তখন তা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ হয়ে যায় । যদি কোনো ভুল করে থাকে , তা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের । দ্বিতীয় কথা হলো : সব চেয়ে ভালো হয় চুপ্পু চোরাকে পদত্যাগ করিয়ে ডঃ ইউনুস স্যারকে প্রেসিডেন্ট , ডঃ মাহমুদুর রহমান স্যারকে প্রধান উপদেষ্টা , ব্যারিষ্টার ফুয়াদ সাহেবকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা করে নতুন ভাবে উপদেষ্টা নিয়োগ দেয়া উচিত ।
সমন্বয়কদের নেতৃত্বে স্বৈরাচার বিরোধী ছাত্রদের একটা শক্তিশালী ফোর্স ছিল যেটাকে বিএনপি নিজেদের একক ক্ষমতার স্বার্থে ভেঙ্গে দিয়েছে। যার নেতিবাচক ফল দ্রব্যমূল্য, রাজনীতি, আইন শৃঙ্খলা সহ সব কিছুতে পরতেছে।
অত সস্তা চিন্তা ভাবনা করলে তো হবে না ভাই। মাহমুদুর রহমান সংবাদ জগতে নিঃসন্দেহে উজ্জ্বল তারকা আর আসিফ নজরুল সাহেব আইন প্রাঙ্গণে বলিষ্ঠ সঞ্চরণকারী । তাকে সঠিক জায়গায়ই বসানো হয়েছে,এতে কোন সন্দেহ নেই।
ধন্যবাদ ইলিয়াস ভাই অন্ধ মানুষের চোখে দেখিয়ে দেওয়ার জন্য বক্তব্যের পুরোপুরি একমত বিএনপি জামায়াতের কর্মকান্ডে আমরা অসন্তুষ্ট আলী ইমাম মজুমদারের জন্য আন্দোলন করা উচিত।
শুধু মাত্র জামাত করতেছে, জামাত ভোটের জন্য আওয়ামী লীগ কে ক্ষমা করে দিয়েছে, আওয়ামী লীগ এর সাথে বসে চা খায় শফিক জামাতের আমির যাতে আওয়ামী লীগ ভোটে না দারাতে পারলে আওয়ামী লীগ এর ভোট গুলো যাতে জামাত কে দেয়
আসসালামু আলাইকুম ইলিয়াস ভাই আপনাদের কাছে একটি বিশেষ অনুরোধ রইলো যতদিন পর্যন্ত স্বৈরাচারী দোসরদের উপযুক্ত বিচার নিশ্চিত না হবে ততদিন পর্যন্ত আপনারা বাংলাদেশকে ভালোবেসে তাদের বিপক্ষে স্থান নিবেন ইনশাআল্লাহ
মাশাআল্লাহ,। ইলিয়াস হোসেন ভাই কেআপনাকে ,জানাই শতকোটি সালাম ও শ্রদ্ধা , আমি আপনাকে দীর্ঘ কয়েক বছর যাবত আপনার অনুষ্ঠানটা পরিপূর্ণভাবে দেখি এবং আপনাকে অত্যন্ত ভালোবাসি,।
ইলিয়াস ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার বক্তব্য সাথে আমার একমত আমাদের দেশের লোকজন আলীমওলামারা মনে করতেছেন দেশ সাদীন হয়েছে উনারা কেউ রাজনৈতিক পেছ বুঝতে পারছেনা দেশ এখনো কোথায় আছে বুঝতে অনেক দেরি আছে
Apni kiser baler sarjis mukh kharap korte hoy dhanda koren beyadop beta apni jode sarjis na kon dhorar matha support kiser chan সরকার er sathe theke support r prottek vedio te aki comment....Time pan koi beta faltu akta