অসাধারণ গান লালনজী রচনা করে গেছেন।এই গান গুলি মন পবিত্র করার গান। যুগ যুগ ধরে এই গানগুলো মানুষ শুনবে যথা যথ মর্যদা দিয়ে। আধ্যাত্মিক জগতের এই গান গুলি শুনলে, বুজলে মানসিক উৎকর্ষের উন্নয়ন হয়।তাকে ঈশ্বরের দূত হিসাবে আমার কাছে পরিচয় হয় গানের মধ্য দিয়ে। জয় হোক গানগুলো চিরকাল মানুষের অন্তঃকরণ সমাদৃত হবে সন্দেহ নেই।নমস্কার।
আমরা যতদিন পর্যন্ত অন্ধ বিশ্বাসে পরে থাকবো, ততদিন এই গানের মর্ম বুঝবো না... পৃথিবী উন্নত হবে, মানুষ অন্ধ বিশ্বাস থেকে বেরিয়ে আসবে, তখনই এই গানের মর্ম বুঝতে পারবে❤️
আজ আমার ইতিহাস পরীক্ষা আর মাত্র ১ঘন্টানন তারপর আমি পরীক্ষার হলে এখন ইতিহাস বই পরতে গিয়ে লালন ফকিরের জীবনীতে এই গানটা খুঁজে পাই তারপর সার্চ করে গান শুনলাম মনটা যেন এক চঞ্চল নদী থেকে শান্ত নদীতে পরিনত হয়েছে যাই আজ থেকে প্রায় বহু বছর পর কেউ এই গানটা শুনলে এই কমেন্টে লাইক করো তাহলে আমার আবার আজকের দিনের কথা মনে পড়বে ❤️❤️ সবাই আমাকে অল দ্যা বেস্ট বলবে না 🥹🥹
সব লোকে কয় লাশন কি জাত সংসারে,লালন কয় জাতের কি রুপ,, ছোটবেলা এ গান সুনতাম না,বলতাম এ গান কি মানুষ সুনে,আর এখন বুঝি এগানের ভিতর কত কথা বলা আছে৷৷২০২৩ সালে গানটা সার্চ করে সুনলাম❤
বাউলদের মতে, জন্ম-জীবন সবসময় উপভোগ্যময়। গানকে ধারণ করে মনকে তারা আনন্দময় করে তুলতে চায়। বাউল সাধনায় অবাধ যৌনাচার ও গাঁজা সেবন আবশ্যক। একজন বাউলের একাধিক সেবাদাসী থাকে। সঙ্গিনী ছাড়া তাদের সাধনা অচল। তারা মনে করে, মদ খাওয়া অনৈতিক, কেননা তা উশৃঙ্খল করে তোলে। কিন্তু তামাক ও গাঁজার নেশা মানুষকে আত্মমগ্ন করে মনকে উর্ধ্বগামী করে দেয়। তারা সাদামাটা, বৈরাগী জীবনযাপনের নামে নোংরা ও জটাধারী থাকতে পসন্দ করে। রোগমুক্তির জন্য তারা স্বীয় মূত্রও পান করে। এছাড়া সর্বরোগ থেকে মুক্তির জন্য তারা মল, মূত্র, রজঃ ও বীর্য মিশ্রণে প্রেমভাজা নামক একপ্রকার পদার্থ তৈরী করে তা ভক্ষণ করে (বাংলাদেশের বাউল পৃ. ৩৫০, ৩৮২)।