উপস্থাপক নিরপেক্ষ হতে হবে। এটা আমার দৃষ্টিভঙ্গি যে এই উপস্থাপকের জ্ঞান থাকলেও তিনি নিরপেক্ষ নন তাই তার উপস্থাপক হওয়ার অধিকার নেই। সাধারণ মানুষকে সত্য জানা উচিত। তাই নিরপেক্ষ থাকুন তাহলে এই সভায় আপনার উপস্থাপক হওয়া উচিত। আল্লাহ তাকে বুঝার তৌফিক দান করুন, আমিন
15:41 আল্লাহর নিকটে চাইতে যাদের লজ্জা লাগে শরম লাগে তাদেরকে এখানে না বসা এভালো, মানুষ যাহান্নামের দিগে রওনা করিতেছে তাদের কে বাছাবার লোক নাই শুধু ২ মুছতাহাব কাজ নিয়ে সময় অতিবাহিত করিতেছি তার কোন মুল্য নাই,আল্লাহ সকল কে হেদায়াত কর,
তিনি হচ্ছেন আমাদের হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। জীবনেও যিনি একটাও মিথ্যা কথা বলেননি এবং কোন মানুষের উপর অত্যাচার নিপীড়ন করেননি এবং কোন মানুষের মনে কষ্ট হয় দেননি আমানত খেয়ানত করেননি সমগ্র মানবজাতির জন্য একজন শ্রেষ্ঠ পদপ্রদর্শক আমরা সেই নবীর উম্মত হিসেবে শুকরিয়া জানাই।
আপনারা কেমন আলেম যে একজনের কথার মধ্যে আর একজনে কথা বলছেন? ওনাদের হাদিস আর আপনাদের হাদিস আলাদা, এ কেমন কথা ? আল্লাহ আমাদের সবাইকে শয়তানের ওয়াসওয়াসা থেকে হেফাজত করুন। আমিন।
সালামালাইকুম সভাপতি ওস্তাদ যে কথা বলছে সঠিক কথা আলহামদুলিল্লাহ আমি সৌদি আরব থেকে শুনতেছি এবং আপনি সঠিক কিতাব থেকে কথা বলবে সঠিক কথা। একশো পার্সেন্ট এটাই সঠিক
চাইলে একা দোয়া করুন😊সবাইকে নিয়ে মোনাজাত করা নবীজি বা সাহাবারা করছে এটার সহিহ কোনো দলিলই পাওয়া যায় না✋যা পাওয়া যায় তা জাল বা যঈফ-দুর্বল🤭 তাহলে আপনি জেনে শুনে বিদআত করবেন তা একজন মুসলিম দেখেশুনে করতে দিবে এটাই কি রাসুলের নির্দেশ ছিল?🙂
নাহ! আল্লাহর নিকট চাইতে কোন অসুবিধা নেই। তবে আপনি বিদয়াত নিয়ে একটু গবেষণা করেন এবং বোঝেন কারন বিদয়াতীরা জাহান্নামী। আপনি আমার ভাই কোন একটি বিদয়াতী আমলের কারনে আপনাকে জাহান্নামে যেতে দিব না।
নামাজের পরে আল্লাহের কাছে চাইবেন এটাতে সমস্যা নাই। কিন্তু আমরা যেভাবে মোনাজাত করেন এটা বেদাত। আল্লাহর রাসূল স. নামাজ শেষে কখনও সম্মিলিত মোনাজাত করেন নাই রাসূল স. নামাজ শেষে অনেক কিছ পড়তেন যেমন আয়াতুল কুরসি, সূরা ইখলাস ৩ বার, আল্লাহ্হুয়কবার ৩৪ বার,সুবহানআল্লাহ৩৩,আলহামদুলিল্লাহ৩৩ বার, এমন করে ১২/১৩ রকমের পড়েছেন। কিন্তু আমরা এগুলো না পরে সালাম ফেরানোর সঙ্গে সঙ্গে সম্মিলিত মোনাজাত শুরু করি আরেহ আল্লাহর রাসূল মাত্র১/২ জায়গাই সবাই মিলে হাত তুলে দোয়া করেছেন। বৃষ্টি হচ্ছে না বৃষ্টির জন্ সবাই মিলে দোয়া করেছেন। আর একজায়গা তে করেছেন কিন্তু আমার মনে পড়ছে না।বাকি সব জায়গাতে দোয়া করেছেন একা একা।যেখানে কেউ নামাজ পড়ছে সেখানে শব্দ করে কুরআন তেলাওয়াত করা পর্যন্ত নিষেদ। নামাজে শেষের দিকে অনেকে নামাজে আসে সালাম ফেরানোর পর কিন্তু তাদের নামাজ শেষ হইনা বাকি নামাজ পড়তে তারা উঠে দাঁড়াই। যেখানে কেউ নামাজ পড়লে শব্দে কোরআন পড়া নিষেদ কিন্তু আপনারা তখন শব্দে মোনাজাত করেন। আপনি মোনাজাত করেন সেটা সমস্যা না নবী স. যে দোয়া গুলা পড়েছেন সেগুলো পড়েন এর পর মোনাজাত করেন। এখন আপনারা মোনাজাত করতে করতে নবী স. এর শেখানো পদ্ধতি কে বাদ দিয়ে সালাম ফেরানোর সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহুম্মামিন শুরু করে দেন ভণ্ডামির জায়গা পান না।
আমরা তো আল্লাহর কাছে ফকির, আল্লাহ দয়াই বেছে আছি। আমরা ফকির হাত না উঠলে কেউই ভিক্ষা দেয় না। আল্লাহর কাছে হাত তুলে ক্ষমা চাইলেই কি অপরাধ হবে, সেটা কি জান্নাত থেকে বের করে দেওয়ার মতো অপরাধ।
সম্মোলিত মোনাজাত নিয়ে: প্ৰশ্ন:নামাজেৰ পৰ হাত তুলে মোনাজাত কি জায়েজ? | Namazer por hath tule duwa | @rosetvonlineofficial #waz ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-pvw6h_yuxJM.html কুরআন থেকে প্রমান : ফরজ নামাজের পর হাত তুলে সম্মিলিত মুনাজাত করা যাবে? | Dr. Anayetullah Abbasi | Abbasi Tv ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-r6Yz7Z0PUm4.html
উনি পক্ষের লোকেদের কাছে, এমনকি আমরা যারা দেকছি ভিডিও (সাক্ষী হয়ে গেছি) তাদের কাছে মাফ না চাইলে, উনার মাফের রাস্তা একমাত্র আল্লাহর হাতে। ১ম+২য় পর্ব দেখে বলছি ।
আপনি কি সম্পূর্ণ ভিডিও দেখেছেন? বিদাত কি সেটাই জানে না এই লোকগুলি, সহজ জিনিস কে বিদাত এর তকমা দিয়ে সাধারন মুসুল্লিদের বিভ্রান্ত করছে, উপরন্ত, আহলে হাদীস নাম দিয়ে নতুন ফিতনা সৃষ্টি করছে ... যেমন সুন্নি - শীয়া একটি ফিতনা। ১ম+২য় পর্ব দেখে কমেন্ট করছি... আল্লাহ মাফ করুন! এখানে কিছু আত্মগরিমায় বলিয়ান মানুষের জয় হয়েছে, কিন্তু ইসলামের শিক্ষা আদর্শ ও সৌন্দর্যের পরাজয় হয়েছে। আর আমার মত নাদান পাবলিকের ঘণ্টা দুয়েক অপব্যয় এর সাথে ঈমান এর উপর চাপ সৃষ্টি হয়েছে। পক্ষে বলা গুটি কয়েক লোকের উপর যে মানসিক যন্ত্রণা তৈরি করা হয়েছে, দলিলে সই করা নিয়ে যে জোর জবরদস্তি, আর সভাপতির আসন পেয়ে যে ন্যাক্কারজনক পক্ষপাতিত্ব......আর কিছু বলার নাই। কোন মসজিদে সম্মিলিত দোয়ায় অংশ গ্রহনের জন্য বাধ্য করেছে বা না থাকলে নামাজ হবে না এমন বলেছে বলে আমার জানা নেই, এক্ষেত্রে এটি বিদাত এর পর্যায় পড়ে কিনা আগে এইটা ভেবে দেখেন । আপনারা সবাই ধর্মীয় বিষয়ে অনেক জানেন, অনেক দুরুদ, দোয়া, তাওবা, কিভাবে কি বললে দোয়া কবুল হবে জানেন। কিন্তু নামাজ পরতে আসা সব মুসল্লী এত জানে না, নামাজের পর এ ধরনের মুসল্লীদের অনেটা আরজী থাকে হুজুর যেহেতু অনেক জানেন, উনি মুনাজাত করলে, হুজুরের মুনাজাতের সাথে তাঁরা আমীন আমীন বলে হয়ত দোয়া কবুল হবে, নাজাত পাবেন। আর এখানে হুজুরও কোন দোষের কিছু দেখেন না, নিয়ত স্বচ্ছ, কিন্তু এখানে আপনারা বিদাত তকমা দিয়ে নিজেদের উদ্ধত্য প্রকাশের শৈল্পিক পর্যায়ে নিয়ে গেছেন। আপানার যেভাবে বিদাত বিদাত বলে, দালীলিক প্রমাণ বলে আত্ম গরিমা দেখাচ্ছেন, এমন বিদাত (আপনাদের ভাষায়) আপনারা অহরহ করছেন, আমি কয়েকটা বলি যেগুলার দালীলিক প্রমাণ আপনারা দিতে পারবেন না -- ১) আপনি মসজিদে মাইক কেন ব্যবহার করেন, এটা কি নবী রাসুলের সময় এর সম্পূর্ণ বিপরীত পন্থী না, এমন তো না যে নবী রাসুলের সময়ে জামাতে কম লোক হত, আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন। ২) ইমাম নামাজ পড়াচ্ছেন নিচতলায়, মুসুল্লিরা দোতলাঁ - তিনতলা - চারতলা পাঁচতলাতে - --- এভাবে ইমামের উপরে থেকে নামাজ পড়লে কি নামাজ হবে, আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন, ৩) আপনি পায়ে হাঁটা ব্যতীত সাইকেলে বাসে প্রাইভেটকারে করে নামাজ পড়তে আসছেন, কিন্তু নবী-রাসূলের আমলে হাঁটা ব্যতীত উট ঘোড়া গাধাতে চড়ে নামাজ পড়তে এসেছেন, এক্ষেত্রে পায়ে হাঁটা ব্যতীত আপনি আসলে আপনার নামাজ কি হবে? আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন। আমি জানি আমার এ ধরনের আঁতেল মার্কা যুক্তিতে বিদাত বলায় আমাকে গাধা ভাবছেন, আপনাদের এই মুনাজাত টাইপ বিদাত যুক্তিতে অন্য আলেমরা আপানদের হয়ত এমন কিছুই ভাবছেন। যে মজলিসে ধর্মের আলচনা হয়, সেখানে নাকি ফেরেস্তা ঘিরে রাখে, আপনাদের এই মজলিশে আপানাদের আচরণ দেখে ফেরেস্তা তো দূর, শয়তান ও সরে গেছে... শয়তান ভাবছে এই খানে আমার থেকে বড় বড় শয়তান আছে, বরং এই সময় টা কোন ইমানদারের পিছনে ব্যয় করি। কোথায় যেন পড়েছিলাম বা শুনেছিলাম, জাহানাম্মের আগুন তিন শ্রেণির মানুষ দিয়ে প্রথম প্রজ্বলিত করা হবে, তার এক শ্রেনী হবে তথাকথিত আলেম, আল্লাহ আমাদের হিদায়েত দিন। শয়তান অহঙ্কারের জন্য বিতারিত হয়েছিল.........। আরেকটা কথা, শিয়া সুন্নি যেমন একটা ফিতনা, আপনারও আহলে হাদিস নামে নতুন ফিতনা সৃষ্টি করেছেন, মুসলমান হিসেবে আরেক মুসলমানের দোষ ত্রুটি ধরতেই পারেন, কিন্তু এখানে আপনি আহলে হাদিস নামে ফেতনা সৃষ্টি করে নিজেদের অন্য মুসলিম থেকে শ্রেষ্ঠ মনে করতেছেন। আর মজার বিষয় আপনারা হানাফী নাম দিয়ে সাধারণ মুসল্লিদের যে বিভ্রান্ত করতেছেন, এটাও ঠিক না, ইমাম হানাফী সহজ ভাবে বললে ইসলামের একজন বিজ্ঞ শিক্ষক, এর বাইরে বেশি কিছু ভাবার অবকাশ নেই, কিন্তু আপনারা এটাকে পুঁজি করে নিজেদের আহলে হাদিস নামে ফেতনা তৈরি করে শ্রেষ্ঠ প্রমাণ করার উদ্দেশ্যে নিজেদের মানসিক অসুস্থতা দেখাচ্ছেন।
কোনটি সত্য আর কোনটি মিথ্যা ??? আপনি কি সম্পূর্ণ ভিডিও দেখেছেন ১ম+২য় পর্ব ? বিদাত কি সেটাই জানে না এই লোকগুলি, সহজ জিনিস কে বিদাত এর তকমা দিয়ে সাধারন মুসুল্লিদের বিভ্রান্ত করছে, উপরন্ত, আহলে হাদীস নাম দিয়ে নতুন ফিতনা সৃষ্টি করছে ... যেমন সুন্নি - শীয়া একটি ফিতনা। ১ম+২য় পর্ব দেখে কমেন্ট করছি... আল্লাহ মাফ করুন! এখানে কিছু আত্মগরিমায় বলিয়ান মানুষের জয় হয়েছে, কিন্তু ইসলামের শিক্ষা আদর্শ ও সৌন্দর্যের পরাজয় হয়েছে। আর আমার মত নাদান পাবলিকের ঘণ্টা দুয়েক অপব্যয় এর সাথে ঈমান এর উপর চাপ সৃষ্টি হয়েছে। পক্ষে বলা গুটি কয়েক লোকের উপর যে মানসিক যন্ত্রণা তৈরি করা হয়েছে, দলিলে সই করা নিয়ে যে জোর জবরদস্তি, আর সভাপতির আসন পেয়ে যে ন্যাক্কারজনক পক্ষপাতিত্ব......আর কিছু বলার নাই। কোন মসজিদে সম্মিলিত দোয়ায় অংশ গ্রহনের জন্য বাধ্য করেছে বা না থাকলে নামাজ হবে না এমন বলেছে বলে আমার জানা নেই, এক্ষেত্রে এটি বিদাত এর পর্যায় পড়ে কিনা আগে এইটা ভেবে দেখেন । আপনারা সবাই ধর্মীয় বিষয়ে অনেক জানেন, অনেক দুরুদ, দোয়া, তাওবা, কিভাবে কি বললে দোয়া কবুল হবে জানেন। কিন্তু নামাজ পরতে আসা সব মুসল্লী এত জানে না, নামাজের পর এ ধরনের মুসল্লীদের অনেটা আরজী থাকে হুজুর যেহেতু অনেক জানেন, উনি মুনাজাত করলে, হুজুরের মুনাজাতের সাথে তাঁরা আমীন আমীন বলে হয়ত দোয়া কবুল হবে, নাজাত পাবেন। আর এখানে হুজুরও কোন দোষের কিছু দেখেন না, নিয়ত স্বচ্ছ, কিন্তু এখানে আপনারা বিদাত তকমা দিয়ে নিজেদের উদ্ধত্য প্রকাশের শৈল্পিক পর্যায়ে নিয়ে গেছেন। আপানার যেভাবে বিদাত বিদাত বলে, দালীলিক প্রমাণ বলে আত্ম গরিমা দেখাচ্ছেন, এমন বিদাত (আপনাদের ভাষায়) আপনারা অহরহ করছেন, আমি কয়েকটা বলি যেগুলার দালীলিক প্রমাণ আপনারা দিতে পারবেন না -- ১) আপনি মসজিদে মাইক কেন ব্যবহার করেন, এটা কি নবী রাসুলের সময় এর সম্পূর্ণ বিপরীত পন্থী না, এমন তো না যে নবী রাসুলের সময়ে জামাতে কম লোক হত, আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন। ২) ইমাম নামাজ পড়াচ্ছেন নিচতলায়, মুসুল্লিরা দোতলাঁ - তিনতলা - চারতলা পাঁচতলাতে - --- এভাবে ইমামের উপরে থেকে নামাজ পড়লে কি নামাজ হবে, আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন, ৩) আপনি পায়ে হাঁটা ব্যতীত সাইকেলে বাসে প্রাইভেটকারে করে নামাজ পড়তে আসছেন, কিন্তু নবী-রাসূলের আমলে হাঁটা ব্যতীত উট ঘোড়া গাধাতে চড়ে নামাজ পড়তে এসেছেন, এক্ষেত্রে পায়ে হাঁটা ব্যতীত আপনি আসলে আপনার নামাজ কি হবে? আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন। আমি জানি আমার এ ধরনের আঁতেল মার্কা যুক্তিতে বিদাত বলায় আমাকে গাধা ভাবছেন, আপনাদের এই মুনাজাত টাইপ বিদাত যুক্তিতে অন্য আলেমরা আপানদের হয়ত এমন কিছুই ভাবছেন। যে মজলিসে ধর্মের আলচনা হয়, সেখানে নাকি ফেরেস্তা ঘিরে রাখে, আপনাদের এই মজলিশে আপানাদের আচরণ দেখে ফেরেস্তা তো দূর, শয়তান ও সরে গেছে... শয়তান ভাবছে এই খানে আমার থেকে বড় বড় শয়তান আছে, বরং এই সময় টা কোন ইমানদারের পিছনে ব্যয় করি। কোথায় যেন পড়েছিলাম বা শুনেছিলাম, জাহানাম্মের আগুন তিন শ্রেণির মানুষ দিয়ে প্রথম প্রজ্বলিত করা হবে, তার এক শ্রেনী হবে তথাকথিত আলেম, আল্লাহ আমাদের হিদায়েত দিন। শয়তান অহঙ্কারের জন্য বিতারিত হয়েছিল.........। আরেকটা কথা, শিয়া সুন্নি যেমন একটা ফিতনা, আপনারও আহলে হাদিস নামে নতুন ফিতনা সৃষ্টি করেছেন, মুসলমান হিসেবে আরেক মুসলমানের দোষ ত্রুটি ধরতেই পারেন, কিন্তু এখানে আপনি আহলে হাদিস নামে ফেতনা সৃষ্টি করে নিজেদের অন্য মুসলিম থেকে শ্রেষ্ঠ মনে করতেছেন। আর মজার বিষয় আপনারা হানাফী নাম দিয়ে সাধারণ মুসল্লিদের যে বিভ্রান্ত করতেছেন, এটাও ঠিক না, ইমাম হানাফী সহজ ভাবে বললে ইসলামের একজন বিজ্ঞ শিক্ষক, এর বাইরে বেশি কিছু ভাবার অবকাশ নেই, কিন্তু আপনারা এটাকে পুঁজি করে নিজেদের আহলে হাদিস নামে ফেতনা তৈরি করে শ্রেষ্ঠ প্রমাণ করার উদ্দেশ্যে নিজেদের মানসিক অসুস্থতা দেখাচ্ছেন।
বিদাত কি সেটাই জানে না এই লোকগুলি, সহজ জিনিস কে বিদাত এর তকমা দিয়ে সাধারন মুসুল্লিদের বিভ্রান্ত করছে, উপরন্ত, আহলে হাদীস নাম দিয়ে নতুন ফিতনা সৃষ্টি করছে ... যেমন সুন্নি - শীয়া একটি ফিতনা। ১ম+২য় পর্ব দেখে কমেন্ট করছি... আল্লাহ মাফ করুন! এখানে কিছু আত্মগরিমায় বলিয়ান মানুষের জয় হয়েছে, কিন্তু ইসলামের শিক্ষা আদর্শ ও সৌন্দর্যের পরাজয় হয়েছে। আর আমার মত নাদান পাবলিকের ঘণ্টা দুয়েক অপব্যয় এর সাথে ঈমান এর উপর চাপ সৃষ্টি হয়েছে। পক্ষে বলা গুটি কয়েক লোকের উপর যে মানসিক যন্ত্রণা তৈরি করা হয়েছে, দলিলে সই করা নিয়ে যে জোর জবরদস্তি, আর সভাপতির আসন পেয়ে যে ন্যাক্কারজনক পক্ষপাতিত্ব......আর কিছু বলার নাই। কোন মসজিদে সম্মিলিত দোয়ায় অংশ গ্রহনের জন্য বাধ্য করেছে বা না থাকলে নামাজ হবে না এমন বলেছে বলে আমার জানা নেই, এক্ষেত্রে এটি বিদাত এর পর্যায় পড়ে কিনা আগে এইটা ভেবে দেখেন । আপনারা সবাই ধর্মীয় বিষয়ে অনেক জানেন, অনেক দুরুদ, দোয়া, তাওবা, কিভাবে কি বললে দোয়া কবুল হবে জানেন। কিন্তু নামাজ পরতে আসা সব মুসল্লী এত জানে না, নামাজের পর এ ধরনের মুসল্লীদের অনেটা আরজী থাকে হুজুর যেহেতু অনেক জানেন, উনি মুনাজাত করলে, হুজুরের মুনাজাতের সাথে তাঁরা আমীন আমীন বলে হয়ত দোয়া কবুল হবে, নাজাত পাবেন। আর এখানে হুজুরও কোন দোষের কিছু দেখেন না, নিয়ত স্বচ্ছ, কিন্তু এখানে আপনারা বিদাত তকমা দিয়ে নিজেদের উদ্ধত্য প্রকাশের শৈল্পিক পর্যায়ে নিয়ে গেছেন। আপানার যেভাবে বিদাত বিদাত বলে, দালীলিক প্রমাণ বলে আত্ম গরিমা দেখাচ্ছেন, এমন বিদাত (আপনাদের ভাষায়) আপনারা অহরহ করছেন, আমি কয়েকটা বলি যেগুলার দালীলিক প্রমাণ আপনারা দিতে পারবেন না -- ১) আপনি মসজিদে মাইক কেন ব্যবহার করেন, এটা কি নবী রাসুলের সময় এর সম্পূর্ণ বিপরীত পন্থী না, এমন তো না যে নবী রাসুলের সময়ে জামাতে কম লোক হত, আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন। ২) ইমাম নামাজ পড়াচ্ছেন নিচতলায়, মুসুল্লিরা দোতলাঁ - তিনতলা - চারতলা পাঁচতলাতে - --- এভাবে ইমামের উপরে থেকে নামাজ পড়লে কি নামাজ হবে, আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন, ৩) আপনি পায়ে হাঁটা ব্যতীত সাইকেলে বাসে প্রাইভেটকারে করে নামাজ পড়তে আসছেন, কিন্তু নবী-রাসূলের আমলে হাঁটা ব্যতীত উট ঘোড়া গাধাতে চড়ে নামাজ পড়তে এসেছেন, এক্ষেত্রে পায়ে হাঁটা ব্যতীত আপনি আসলে আপনার নামাজ কি হবে? আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন। আমি জানি আমার এ ধরনের আঁতেল মার্কা যুক্তিতে বিদাত বলায় আমাকে গাধা ভাবছেন, আপনাদের এই মুনাজাত টাইপ বিদাত যুক্তিতে অন্য আলেমরা আপানদের হয়ত এমন কিছুই ভাবছেন। যে মজলিসে ধর্মের আলচনা হয়, সেখানে নাকি ফেরেস্তা ঘিরে রাখে, আপনাদের এই মজলিশে আপানাদের আচরণ দেখে ফেরেস্তা তো দূর, শয়তান ও সরে গেছে... শয়তান ভাবছে এই খানে আমার থেকে বড় বড় শয়তান আছে, বরং এই সময় টা কোন ইমানদারের পিছনে ব্যয় করি। কোথায় যেন পড়েছিলাম বা শুনেছিলাম, জাহানাম্মের আগুন তিন শ্রেণির মানুষ দিয়ে প্রথম প্রজ্বলিত করা হবে, তার এক শ্রেনী হবে তথাকথিত আলেম, আল্লাহ আমাদের হিদায়েত দিন। শয়তান অহঙ্কারের জন্য বিতারিত হয়েছিল.........। আরেকটা কথা, শিয়া সুন্নি যেমন একটা ফিতনা, আপনারও আহলে হাদিস নামে নতুন ফিতনা সৃষ্টি করেছেন, মুসলমান হিসেবে আরেক মুসলমানের দোষ ত্রুটি ধরতেই পারেন, কিন্তু এখানে আপনি আহলে হাদিস নামে ফেতনা সৃষ্টি করে নিজেদের অন্য মুসলিম থেকে শ্রেষ্ঠ মনে করতেছেন। আর মজার বিষয় আপনারা হানাফী নাম দিয়ে সাধারণ মুসল্লিদের যে বিভ্রান্ত করতেছেন, এটাও ঠিক না, ইমাম হানাফী সহজ ভাবে বললে ইসলামের একজন বিজ্ঞ শিক্ষক, এর বাইরে বেশি কিছু ভাবার অবকাশ নেই, কিন্তু আপনারা এটাকে পুঁজি করে নিজেদের আহলে হাদিস নামে ফেতনা তৈরি করে শ্রেষ্ঠ প্রমাণ করার উদ্দেশ্যে নিজেদের মানসিক অসুস্থতা দেখাচ্ছেন।
সম্মোলিত মোনাজাত নিয়ে: প্ৰশ্ন:নামাজেৰ পৰ হাত তুলে মোনাজাত কি জায়েজ? | Namazer por hath tule duwa | @rosetvonlineofficial #waz ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-pvw6h_yuxJM.html কুরআন থেকে প্রমান : ফরজ নামাজের পর হাত তুলে সম্মিলিত মুনাজাত করা যাবে? | Dr. Anayetullah Abbasi | Abbasi Tv ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-r6Yz7Z0PUm4.html
@@md.jakerhossain9911 বড় ভাই- আস সালামু আলাইকুম- আলেম অর্থ মানে জ্ঞানি, আর যে- যে বিষয়ের উপর জ্ঞান রাখে তাহাকে সেই বিষয়ের আমেল বলে।। আমি আল্লাহর হাদিস বাদে আর কোন হাদিস মানি না তাই আল্লাহর হাদিসের জ্ঞানি আলেম ছাড়া আর কোন আলেমদের সাথে বাহাস করি না, ( নিশ্চয় আল কুরআন মীমাংসাকারী বানী- সুরাঃ ৮৬ তারিখ- আয়াতঃ ১৩ -/ এই কুরআন মানবজাতির জন্য সুস্পষ্ট দলিল এবং নিশ্চত বিশ্বাসী সম্প্রদায়ের জন্য পথনির্দেশ ও রহমত- ( সুরাঃ ৪৫ জাছিয়া- আয়াতঃ ২০ আমি আত্নসমর্পণতারীদের জন্য প্রত্যেক বিষয় স্পষ্ট ব্যাখ্যাস্বরুপ, পথনির্দেশ, দয়া ও সুসংবাদস্বরুপ তোমার প্রতি কিতাব নাঝিল করিলাম। সুরাঃ ১৬ নাহল- আয়াতঃ ৮৯ - হে কিতাবীগণ ধর্মের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করিও না- সুরাঃ ০৪-আয়াতঃ ১৭১ - /// ধর্ম গ্রহণে কোন জবরদস্তি নাই- সুরাঃ ০২- আয়াতঃ ২৫৬- //
আপনি কি সম্পূর্ণ ভিডিও দেখেছেন? কি ভাবে বুঝলেন, পুরা ভিডিও দেখলে এভাবে বলতেন না, জানেনতো অতি কল্পনা করা নিষেধ শরীয়তে। বিদাত কি সেটাই জানে না এই লোকগুলি, সহজ জিনিস কে বিদাত এর তকমা দিয়ে সাধারন মুসুল্লিদের বিভ্রান্ত করছে, উপরন্ত, আহলে হাদীস নাম দিয়ে নতুন ফিতনা সৃষ্টি করছে ... যেমন সুন্নি - শীয়া একটি ফিতনা। ১ম+২য় পর্ব দেখে কমেন্ট করছি... আল্লাহ মাফ করুন! এখানে কিছু আত্মগরিমায় বলিয়ান মানুষের জয় হয়েছে, কিন্তু ইসলামের শিক্ষা আদর্শ ও সৌন্দর্যের পরাজয় হয়েছে। আর আমার মত নাদান পাবলিকের ঘণ্টা দুয়েক অপব্যয় এর সাথে ঈমান এর উপর চাপ সৃষ্টি হয়েছে। পক্ষে বলা গুটি কয়েক লোকের উপর যে মানসিক যন্ত্রণা তৈরি করা হয়েছে, দলিলে সই করা নিয়ে যে জোর জবরদস্তি, আর সভাপতির আসন পেয়ে যে ন্যাক্কারজনক পক্ষপাতিত্ব......আর কিছু বলার নাই। কোন মসজিদে সম্মিলিত দোয়ায় অংশ গ্রহনের জন্য বাধ্য করেছে বা না থাকলে নামাজ হবে না এমন বলেছে বলে আমার জানা নেই, এক্ষেত্রে এটি বিদাত এর পর্যায় পড়ে কিনা আগে এইটা ভেবে দেখেন । আপনারা সবাই ধর্মীয় বিষয়ে অনেক জানেন, অনেক দুরুদ, দোয়া, তাওবা, কিভাবে কি বললে দোয়া কবুল হবে জানেন। কিন্তু নামাজ পরতে আসা সব মুসল্লী এত জানে না, নামাজের পর এ ধরনের মুসল্লীদের অনেটা আরজী থাকে হুজুর যেহেতু অনেক জানেন, উনি মুনাজাত করলে, হুজুরের মুনাজাতের সাথে তাঁরা আমীন আমীন বলে হয়ত দোয়া কবুল হবে, নাজাত পাবেন। আর এখানে হুজুরও কোন দোষের কিছু দেখেন না, নিয়ত স্বচ্ছ, কিন্তু এখানে আপনারা বিদাত তকমা দিয়ে নিজেদের উদ্ধত্য প্রকাশের শৈল্পিক পর্যায়ে নিয়ে গেছেন। আপানার যেভাবে বিদাত বিদাত বলে, দালীলিক প্রমাণ বলে আত্ম গরিমা দেখাচ্ছেন, এমন বিদাত (আপনাদের ভাষায়) আপনারা অহরহ করছেন, আমি কয়েকটা বলি যেগুলার দালীলিক প্রমাণ আপনারা দিতে পারবেন না -- ১) আপনি মসজিদে মাইক কেন ব্যবহার করেন, এটা কি নবী রাসুলের সময় এর সম্পূর্ণ বিপরীত পন্থী না, এমন তো না যে নবী রাসুলের সময়ে জামাতে কম লোক হত, আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন। ২) ইমাম নামাজ পড়াচ্ছেন নিচতলায়, মুসুল্লিরা দোতলাঁ - তিনতলা - চারতলা পাঁচতলাতে - --- এভাবে ইমামের উপরে থেকে নামাজ পড়লে কি নামাজ হবে, আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন, ৩) আপনি পায়ে হাঁটা ব্যতীত সাইকেলে বাসে প্রাইভেটকারে করে নামাজ পড়তে আসছেন, কিন্তু নবী-রাসূলের আমলে হাঁটা ব্যতীত উট ঘোড়া গাধাতে চড়ে নামাজ পড়তে এসেছেন, এক্ষেত্রে পায়ে হাঁটা ব্যতীত আপনি আসলে আপনার নামাজ কি হবে? আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন। আমি জানি আমার এ ধরনের আঁতেল মার্কা যুক্তিতে বিদাত বলায় আমাকে গাধা ভাবছেন, আপনাদের এই মুনাজাত টাইপ বিদাত যুক্তিতে অন্য আলেমরা আপানদের হয়ত এমন কিছুই ভাবছেন। যে মজলিসে ধর্মের আলচনা হয়, সেখানে নাকি ফেরেস্তা ঘিরে রাখে, আপনাদের এই মজলিশে আপানাদের আচরণ দেখে ফেরেস্তা তো দূর, শয়তান ও সরে গেছে... শয়তান ভাবছে এই খানে আমার থেকে বড় বড় শয়তান আছে, বরং এই সময় টা কোন ইমানদারের পিছনে ব্যয় করি। কোথায় যেন পড়েছিলাম বা শুনেছিলাম, জাহানাম্মের আগুন তিন শ্রেণির মানুষ দিয়ে প্রথম প্রজ্বলিত করা হবে, তার এক শ্রেনী হবে তথাকথিত আলেম, আল্লাহ আমাদের হিদায়েত দিন। শয়তান অহঙ্কারের জন্য বিতারিত হয়েছিল.........। আরেকটা কথা, শিয়া সুন্নি যেমন একটা ফিতনা, আপনারও আহলে হাদিস নামে নতুন ফিতনা সৃষ্টি করেছেন, মুসলমান হিসেবে আরেক মুসলমানের দোষ ত্রুটি ধরতেই পারেন, কিন্তু এখানে আপনি আহলে হাদিস নামে ফেতনা সৃষ্টি করে নিজেদের অন্য মুসলিম থেকে শ্রেষ্ঠ মনে করতেছেন। আর মজার বিষয় আপনারা হানাফী নাম দিয়ে সাধারণ মুসল্লিদের যে বিভ্রান্ত করতেছেন, এটাও ঠিক না, ইমাম হানাফী সহজ ভাবে বললে ইসলামের একজন বিজ্ঞ শিক্ষক, এর বাইরে বেশি কিছু ভাবার অবকাশ নেই, কিন্তু আপনারা এটাকে পুঁজি করে নিজেদের আহলে হাদিস নামে ফেতনা তৈরি করে শ্রেষ্ঠ প্রমাণ করার উদ্দেশ্যে নিজেদের মানসিক অসুস্থতা দেখাচ্ছেন।
যারা এ বাহাসের আয়োজন করেছে , তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য হচ্ছে সম্মলিত দোয়াকে প্রাধান্য দেয়া। আর এ সম্মিলিত দুআর বিষয়টি প্রায় সাড়ে চৌদ্দশত বছর আগেই মীমাংসিত।
দোয়া করা ইবাদত। আর দুই হাত তুলে দোয়া করা সুন্নাত। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অনেক সময় দুই হাত তুলে দোয়া করেছেন মর্মে হাদিসের অনেক বর্ণনা থেকেই প্রমাণিত। ইমাম বুখারি রাহমাতুল্লাহি আলাইহি হাদিসের বিখ্যাত গ্রন্থ বুখারিতে সেসব সময় ও স্থানগুলো তুলে ধরেছেন। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দোয়ার সময় দুই হাত কত উপরে ওঠাতেন, সে সম্পর্কে হাদিসে এসেছে- হজরত আবু মুসা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, ‘রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দুই হাত এতটুকু তুলে দোয়া করতেন যে, আমি তাঁর বগলের ফর্সা রং দেখেতে পেয়েছি।’ (বুখারি) যেসব স্থানে দুই হাত তুলে দোয়া করা যায় যেসব ক্ষেত্রে দুই হাত তুলে দোয়া করা যায়, সে প্রসঙ্গে হাদিসেরে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা রয়েছে; তাহলো-
এটা কি খুব জরুরি? না আল্লাহর জমিতে আল্লাহর দিনের কাজ জরুরি? যে কাজে কষ্ট নাই, ত্যাগ করতে হয়না,রক্ত জ্বরেনা সেই কাজ বেচে নেয় তারা যারা সুবিধা বাদ জিন্দাবাদ। আল্লাহতালা আমাদেরকে হক প্রতিষটা অন্যায় প্রতিরোদ করার তাওয়াফ দানকরুন।
আপনি কি সম্পূর্ণ ভিডিও দেখেছেন? উনি তো আগেই এক পক্ষ নিয়ে বসে আছেন, আর সবাই মাফ পেলেও উনি মাফ পাবেন না যতক্ষণ না পক্ষের লোকদের কাছে মাফ চাচ্ছেন। বিদাত কি সেটাই জানে না এই লোকগুলি, সহজ জিনিস কে বিদাত এর তকমা দিয়ে সাধারন মুসুল্লিদের বিভ্রান্ত করছে, উপরন্ত, আহলে হাদীস নাম দিয়ে নতুন ফিতনা সৃষ্টি করছে ... যেমন সুন্নি - শীয়া একটি ফিতনা। ১ম+২য় পর্ব দেখে কমেন্ট করছি... আল্লাহ মাফ করুন! এখানে কিছু আত্মগরিমায় বলিয়ান মানুষের জয় হয়েছে, কিন্তু ইসলামের শিক্ষা আদর্শ ও সৌন্দর্যের পরাজয় হয়েছে। আর আমার মত নাদান পাবলিকের ঘণ্টা দুয়েক অপব্যয় এর সাথে ঈমান এর উপর চাপ সৃষ্টি হয়েছে। পক্ষে বলা গুটি কয়েক লোকের উপর যে মানসিক যন্ত্রণা তৈরি করা হয়েছে, দলিলে সই করা নিয়ে যে জোর জবরদস্তি, আর সভাপতির আসন পেয়ে যে ন্যাক্কারজনক পক্ষপাতিত্ব......আর কিছু বলার নাই। কোন মসজিদে সম্মিলিত দোয়ায় অংশ গ্রহনের জন্য বাধ্য করেছে বা না থাকলে নামাজ হবে না এমন বলেছে বলে আমার জানা নেই, এক্ষেত্রে এটি বিদাত এর পর্যায় পড়ে কিনা আগে এইটা ভেবে দেখেন । আপনারা সবাই ধর্মীয় বিষয়ে অনেক জানেন, অনেক দুরুদ, দোয়া, তাওবা, কিভাবে কি বললে দোয়া কবুল হবে জানেন। কিন্তু নামাজ পরতে আসা সব মুসল্লী এত জানে না, নামাজের পর এ ধরনের মুসল্লীদের অনেটা আরজী থাকে হুজুর যেহেতু অনেক জানেন, উনি মুনাজাত করলে, হুজুরের মুনাজাতের সাথে তাঁরা আমীন আমীন বলে হয়ত দোয়া কবুল হবে, নাজাত পাবেন। আর এখানে হুজুরও কোন দোষের কিছু দেখেন না, নিয়ত স্বচ্ছ, কিন্তু এখানে আপনারা বিদাত তকমা দিয়ে নিজেদের উদ্ধত্য প্রকাশের শৈল্পিক পর্যায়ে নিয়ে গেছেন। আপানার যেভাবে বিদাত বিদাত বলে, দালীলিক প্রমাণ বলে আত্ম গরিমা দেখাচ্ছেন, এমন বিদাত (আপনাদের ভাষায়) আপনারা অহরহ করছেন, আমি কয়েকটা বলি যেগুলার দালীলিক প্রমাণ আপনারা দিতে পারবেন না -- ১) আপনি মসজিদে মাইক কেন ব্যবহার করেন, এটা কি নবী রাসুলের সময় এর সম্পূর্ণ বিপরীত পন্থী না, এমন তো না যে নবী রাসুলের সময়ে জামাতে কম লোক হত, আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন। ২) ইমাম নামাজ পড়াচ্ছেন নিচতলায়, মুসুল্লিরা দোতলাঁ - তিনতলা - চারতলা পাঁচতলাতে - --- এভাবে ইমামের উপরে থেকে নামাজ পড়লে কি নামাজ হবে, আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন, ৩) আপনি পায়ে হাঁটা ব্যতীত সাইকেলে বাসে প্রাইভেটকারে করে নামাজ পড়তে আসছেন, কিন্তু নবী-রাসূলের আমলে হাঁটা ব্যতীত উট ঘোড়া গাধাতে চড়ে নামাজ পড়তে এসেছেন, এক্ষেত্রে পায়ে হাঁটা ব্যতীত আপনি আসলে আপনার নামাজ কি হবে? আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন। আমি জানি আমার এ ধরনের আঁতেল মার্কা যুক্তিতে বিদাত বলায় আমাকে গাধা ভাবছেন, আপনাদের এই মুনাজাত টাইপ বিদাত যুক্তিতে অন্য আলেমরা আপানদের হয়ত এমন কিছুই ভাবছেন। যে মজলিসে ধর্মের আলচনা হয়, সেখানে নাকি ফেরেস্তা ঘিরে রাখে, আপনাদের এই মজলিশে আপানাদের আচরণ দেখে ফেরেস্তা তো দূর, শয়তান ও সরে গেছে... শয়তান ভাবছে এই খানে আমার থেকে বড় বড় শয়তান আছে, বরং এই সময় টা কোন ইমানদারের পিছনে ব্যয় করি। কোথায় যেন পড়েছিলাম বা শুনেছিলাম, জাহানাম্মের আগুন তিন শ্রেণির মানুষ দিয়ে প্রথম প্রজ্বলিত করা হবে, তার এক শ্রেনী হবে তথাকথিত আলেম, আল্লাহ আমাদের হিদায়েত দিন। শয়তান অহঙ্কারের জন্য বিতারিত হয়েছিল.........। আরেকটা কথা, শিয়া সুন্নি যেমন একটা ফিতনা, আপনারও আহলে হাদিস নামে নতুন ফিতনা সৃষ্টি করেছেন, মুসলমান হিসেবে আরেক মুসলমানের দোষ ত্রুটি ধরতেই পারেন, কিন্তু এখানে আপনি আহলে হাদিস নামে ফেতনা সৃষ্টি করে নিজেদের অন্য মুসলিম থেকে শ্রেষ্ঠ মনে করতেছেন। আর মজার বিষয় আপনারা হানাফী নাম দিয়ে সাধারণ মুসল্লিদের যে বিভ্রান্ত করতেছেন, এটাও ঠিক না, ইমাম হানাফী সহজ ভাবে বললে ইসলামের একজন বিজ্ঞ শিক্ষক, এর বাইরে বেশি কিছু ভাবার অবকাশ নেই, কিন্তু আপনারা এটাকে পুঁজি করে নিজেদের আহলে হাদিস নামে ফেতনা তৈরি করে শ্রেষ্ঠ প্রমাণ করার উদ্দেশ্যে নিজেদের মানসিক অসুস্থতা দেখাচ্ছেন।
সত্যের জয় হবেই হবে ইনশাআল্লাহ আমরা যে৫ অক্ত ফরজ নামাজের পর সম্মিলিত মোনাজাত করি এটা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এটা করতেন না বিদাত এটাই ঠিক
ভাই কিছু জায়গায় মোনাজাত করা যায়েজ আছে যেমন বিতিরের নামাজ, চন্দ্র গ্রহণ, সূর্য গ্রহণ, বৃষ্টি হওয়ার জন্য দোয়া করা, ইশরাকের নামাজ, যুদ্ধের ময়দানে, বিপদে এসব জায়গায় মোনাজাত করা বাধ্যতামূলক করেছেন আল্লাহ নিজেই আর হ্যা আমরা যারা হানাফি মাজহাবের অনুসরণ করি সাধারণত আমরা বিতের নামাজ তিন রাকাত পরি কিন্তু তিন রাকতের আগে একটা তাকবির দেই তারপর দোয়া কুণুত পরি আপনারা কী জানতে এটার কোনো ভিত্তি নেই এটার আম দলিল আছে খাস কোনো দলিল নেই মক্কা ও মদিনার বিতের নামাজ দেখবেন তাহলে বুঝতে পারবেন সম্ভব হলে মিজানুর রহমান আজহারীর বক্তব্য টা শুনতে পারেন বিতের নামাজ সম্পর্কে
কোরআন সুন্নাহর পর ঈজমা তারপর কিয়াস এগুলো কি কেনো লাগবে ইনশাআল্লাহ জেনে নিবেন আর সাথে অবশ্যই ফিকহ টা জানবেন ফিকহের জ্ঞান ইসলাম কে সহজ ও সুন্দর করে জ্ঞান অর্জন করা ফরজ তাইতো আল্লাহ কুরআনের সর্বপ্রথম শব্দ "ইকর" অর্থাৎ পড় নাজিল করেন এর কোন বিকল্প নাই
কোরআন সুন্নাহর পর ঈজমা তারপর কিয়াস এগুলো কি কেনো লাগবে ইনশাআল্লাহ জেনে নিবেন আর সাথে অবশ্যই ফিকহ টা জানবেন ফিকহের জ্ঞান ইসলাম কে সহজ ও সুন্দর করে জ্ঞান অর্জন করা ফরজ তাইতো আল্লাহ কুরআনের সর্বপ্রথম শব্দ "ইকর" অর্থাৎ পড় নাজিল করেন এর কোন বিকল্প নাই
ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম করা ফরজ এখানে হাত তোলানো ব্যতিব্যস্ত কিন্তু কিভাবে ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম হবে এইটার দিকে কারোর খেয়াল নাই আল্লাহ সবাইকে হেফাজত করুন
হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর ইবনুল আস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, একবার রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সুরা ইবরাহিমের ৩৫ নং আয়াত পাঠ করে দুই হাত তুলে বলেন- وَإِذْ قَالَ إِبْرَاهِيمُ رَبِّ اجْعَلْ هَـذَا الْبَلَدَ آمِنًا وَاجْنُبْنِي وَبَنِيَّ أَن نَّعْبُدَ الأَصْنَامَ ‘হে পালনকর্তা, এ শহরকে শান্তিময় করে দিন এবং আমাকে ও আমার সন্তান সন্ততিকে মূর্তি পূজা থেকে দূরে রাখুন।’ (প্রিয় নবি) আমার উম্মাত, আমার উম্মাত এবং কাঁদতে থাকেন। তখন আল্লাহ তাআলা বলেন- ‘হে জিবরিল! তুমি মুহাম্মাদ (সা.)-এর কাছে যাও এবং জিজ্ঞাসা কর, কেন তিনি কাঁদেন। অতঃপর জিবরিল তাঁর কাছে আগমন করে কাঁন্নার কারণ জানতে চাইলেন। তখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁকে বললেন, আল্লাহ তাআলা তা অবগত আছেন। অতঃপর আল্লাহ তাআলা জিবরিল আলাইহিস সালামকে বললেন, ‘যাও, মুহাম্মাদকে বল যে, আমি তার উপর এবং তার উম্মতের উপর সন্তুষ্ট আছি। আমি তার অকল্যাণ করব না।’ (মুসলিম)
পৃথিবীতে ইসলামের শত্রুরা যুগে যুগে ইসলাম এবং মুসলমানদের কে প্রকৃত সত্য পথ, সত্য ধর্ম হতে, মিথ্যা ও শয়তানের পথে ধাবিত করার জন্য এবং স্বার্থ হাসিলের জন্য লাখ লাখ জাল হাদিস সারা পৃথিবীতে প্রেরণ করেছে। না বুঝে না জেনে অনেক মুসলমান তাহা পালন করে আসছে। প্রত্যেক মুসলমানের উচিত সত্য জেনে আমল করা। আমিন
وعن سلمان رضي الله عنه أن النبي صلى الله عليه وسلم قال: "إن ربكم حيي كريم يستحيي من عبده إذا رفع يديه إليه أن يردهما صفرًا" رواه أبو داود والترمذي وحسنه، وجود إسناده الحافظ. وعَن سلمَان رضي الله عنه قَالَ: قَالَ رَسُول الله صلى الله عَلَيْهِ وَسلم: "مَا رفع قوم أكفهم الى الله عز وَجل يسألونه شَيْء الا كَانَ حَقًا على الله أَن يضع فِي أَيْديهم الَّذِي يسألونه" رِجَاله رجال الصَّحِيح رفع الصوت بالذكر دبر الصلوات المكتوبات سنة قولية وفعلية: فعن سيدنا عبد الله بن عباس رضي الله عنهما أن رفع الصوت بالذكر حين ينصرف الناس من المكتوبة كان على عهد النبي صلى الله عليه وسلم. أخرجه البخاري ومسلم. وقال ابن عباس رضي الله عنهما: "كنت أعلم إذا انصرفوا بذلك إذا سمعته" أخرجه مسلم وعنه رضي الله عنه: كنت أعرف انقضاء النبي صلى الله عليه وسلم بالتكبير. أخرجه البخاري في صحيحه. وعن سيدنا ثوبان رضي الله عنه قال: (كان النبي صلى الله عليه وسلم إذا سلم استغفر ثلاثا؛ قال: أستغفر الله، أستغفر الله، أستغفر الله، ثم قال: اللهم أنت السلام ومنك السلام، تباركت يا ذا الجلال والإكرام" أخرجه مسلم في صحيحه ولولا أن النبي صلى الله عليه وسلم كان يرفع به صوته لما سمعه سيدنا ثوبان رضي الله عنه. وكتب المغيرة، إلى معاوية بن أبي سفيان: أن رسول الله صلى الله عليه وسلم كان يقول في دبر كل صلاة إذا سلم: «لا إله إلا الله وحده لا شريك له، له الملك، وله الحمد، وهو على كل شيء قدير، اللهم لا مانع لما أعطيت، ولا معطي لما منعت، ولا ينفع ذا الجد منك الجد» أخرجه البخاري ومسلم ولولا أن النبي صلى الله عليه وسلم كان يرفع به صوته لما سمعه سيدنا المغيرة رضي الله عنه. والدعاء ذكر لله تعالى بلا شك، بدليل قوله صلى الله عليه وسلم: "اللهم أنت السلام ومنك السلام"، وقوله صلى الله عليه وسلم: "اللهم لا مانع لما أعطيت، ولا معطي لما منعت"، وقوله صلى الله عليه وسلم: "اللهم" دعاء، أي "يا الله" كما قال أهل اللغة. صلاح البروف في 1:17
আলহামদুলিল্লাহ এজন্যই তো বলি আহলে হাদিস জোর গলায় বলেকেন।কিতাব দেখে মনে হলো এটাই সত্য। আর যারা কিতাব ছাড়া এসেছেন তারা কেমন ভাই আপনে জদি বৈঠকে জান কিতাব ছাড়া তাহলে আমরা আপনার কাছে কি আসা করতে পারি। তাহলে কি আহলে হাদিস সত্য এটাই আমরা মাইনা নিলাম। আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আমাদের সঠিক বুজ দান করুন আমিন।
Monajat Korte hbe amn Kno kota nai namaz por je Amol gula ase sai gula por apnar issa hoile korben naile na ata jar jar issa tar kisu projon takle alllh kase cibe.na lagle cibe na
নামজের পরে দোয়া করা তো ফরজ, ওয়াজিব, সুন্নাত এবং নফল না তাহে এইটা নিয়ে এতো তর্ক বির্তক? দোয়া কবুলের কিছু সময় আছে যেমন কুরআন তেলাওয়াতের পরে, আযানের সময়, শেষ রাতে, আছরের নামাযের পর থেকে মাগরিবের নামাযের মধ্য বর্তি সময়ে, যেকোন নামাযের পর। তাহলে এত তর্কবির্তক কেনো ভাই? সমাজে কেন আমারা ফিতনা সৃষ্টি করছ? আল্লাহ বলেন তোমরা দুনিয়াতে ফাসাদ সৃষ্টি করোনা?
কোন সত্যের? আপনি কি সম্পূর্ণ ভিডিও দেখেছেন? না দেখেয় আওয়াজ দিলেন... দেখেন দায়ী থাকবেন ... বিদাত কি সেটাই জানে না এই লোকগুলি, সহজ জিনিস কে বিদাত এর তকমা দিয়ে সাধারন মুসুল্লিদের বিভ্রান্ত করছে, উপরন্ত, আহলে হাদীস নাম দিয়ে নতুন ফিতনা সৃষ্টি করছে ... যেমন সুন্নি - শীয়া একটি ফিতনা। ১ম+২য় পর্ব দেখে কমেন্ট করছি... আল্লাহ মাফ করুন! এখানে কিছু আত্মগরিমায় বলিয়ান মানুষের জয় হয়েছে, কিন্তু ইসলামের শিক্ষা আদর্শ ও সৌন্দর্যের পরাজয় হয়েছে। আর আমার মত নাদান পাবলিকের ঘণ্টা দুয়েক অপব্যয় এর সাথে ঈমান এর উপর চাপ সৃষ্টি হয়েছে। পক্ষে বলা গুটি কয়েক লোকের উপর যে মানসিক যন্ত্রণা তৈরি করা হয়েছে, দলিলে সই করা নিয়ে যে জোর জবরদস্তি, আর সভাপতির আসন পেয়ে যে ন্যাক্কারজনক পক্ষপাতিত্ব......আর কিছু বলার নাই। কোন মসজিদে সম্মিলিত দোয়ায় অংশ গ্রহনের জন্য বাধ্য করেছে বা না থাকলে নামাজ হবে না এমন বলেছে বলে আমার জানা নেই, এক্ষেত্রে এটি বিদাত এর পর্যায় পড়ে কিনা আগে এইটা ভেবে দেখেন । আপনারা সবাই ধর্মীয় বিষয়ে অনেক জানেন, অনেক দুরুদ, দোয়া, তাওবা, কিভাবে কি বললে দোয়া কবুল হবে জানেন। কিন্তু নামাজ পরতে আসা সব মুসল্লী এত জানে না, নামাজের পর এ ধরনের মুসল্লীদের অনেটা আরজী থাকে হুজুর যেহেতু অনেক জানেন, উনি মুনাজাত করলে, হুজুরের মুনাজাতের সাথে তাঁরা আমীন আমীন বলে হয়ত দোয়া কবুল হবে, নাজাত পাবেন। আর এখানে হুজুরও কোন দোষের কিছু দেখেন না, নিয়ত স্বচ্ছ, কিন্তু এখানে আপনারা বিদাত তকমা দিয়ে নিজেদের উদ্ধত্য প্রকাশের শৈল্পিক পর্যায়ে নিয়ে গেছেন। আপানার যেভাবে বিদাত বিদাত বলে, দালীলিক প্রমাণ বলে আত্ম গরিমা দেখাচ্ছেন, এমন বিদাত (আপনাদের ভাষায়) আপনারা অহরহ করছেন, আমি কয়েকটা বলি যেগুলার দালীলিক প্রমাণ আপনারা দিতে পারবেন না -- ১) আপনি মসজিদে মাইক কেন ব্যবহার করেন, এটা কি নবী রাসুলের সময় এর সম্পূর্ণ বিপরীত পন্থী না, এমন তো না যে নবী রাসুলের সময়ে জামাতে কম লোক হত, আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন। ২) ইমাম নামাজ পড়াচ্ছেন নিচতলায়, মুসুল্লিরা দোতলাঁ - তিনতলা - চারতলা পাঁচতলাতে - --- এভাবে ইমামের উপরে থেকে নামাজ পড়লে কি নামাজ হবে, আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন, ৩) আপনি পায়ে হাঁটা ব্যতীত সাইকেলে বাসে প্রাইভেটকারে করে নামাজ পড়তে আসছেন, কিন্তু নবী-রাসূলের আমলে হাঁটা ব্যতীত উট ঘোড়া গাধাতে চড়ে নামাজ পড়তে এসেছেন, এক্ষেত্রে পায়ে হাঁটা ব্যতীত আপনি আসলে আপনার নামাজ কি হবে? আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন। আমি জানি আমার এ ধরনের আঁতেল মার্কা যুক্তিতে বিদাত বলায় আমাকে গাধা ভাবছেন, আপনাদের এই মুনাজাত টাইপ বিদাত যুক্তিতে অন্য আলেমরা আপানদের হয়ত এমন কিছুই ভাবছেন। যে মজলিসে ধর্মের আলচনা হয়, সেখানে নাকি ফেরেস্তা ঘিরে রাখে, আপনাদের এই মজলিশে আপানাদের আচরণ দেখে ফেরেস্তা তো দূর, শয়তান ও সরে গেছে... শয়তান ভাবছে এই খানে আমার থেকে বড় বড় শয়তান আছে, বরং এই সময় টা কোন ইমানদারের পিছনে ব্যয় করি। কোথায় যেন পড়েছিলাম বা শুনেছিলাম, জাহানাম্মের আগুন তিন শ্রেণির মানুষ দিয়ে প্রথম প্রজ্বলিত করা হবে, তার এক শ্রেনী হবে তথাকথিত আলেম, আল্লাহ আমাদের হিদায়েত দিন। শয়তান অহঙ্কারের জন্য বিতারিত হয়েছিল.........। আরেকটা কথা, শিয়া সুন্নি যেমন একটা ফিতনা, আপনারও আহলে হাদিস নামে নতুন ফিতনা সৃষ্টি করেছেন, মুসলমান হিসেবে আরেক মুসলমানের দোষ ত্রুটি ধরতেই পারেন, কিন্তু এখানে আপনি আহলে হাদিস নামে ফেতনা সৃষ্টি করে নিজেদের অন্য মুসলিম থেকে শ্রেষ্ঠ মনে করতেছেন। আর মজার বিষয় আপনারা হানাফী নাম দিয়ে সাধারণ মুসল্লিদের যে বিভ্রান্ত করতেছেন, এটাও ঠিক না, ইমাম হানাফী সহজ ভাবে বললে ইসলামের একজন বিজ্ঞ শিক্ষক, এর বাইরে বেশি কিছু ভাবার অবকাশ নেই, কিন্তু আপনারা এটাকে পুঁজি করে নিজেদের আহলে হাদিস নামে ফেতনা তৈরি করে শ্রেষ্ঠ প্রমাণ করার উদ্দেশ্যে নিজেদের মানসিক অসুস্থতা দেখাচ্ছেন।
কোন মুরুব্বী ... একজন মুরুব্বী আছেন,... উনার আসল রুপ ২য় পর্বে দেখতে পারবেন। বিদাত কি সেটাই জানে না এই লোকগুলি, সহজ জিনিস কে বিদাত এর তকমা দিয়ে সাধারন মুসুল্লিদের বিভ্রান্ত করছে, উপরন্ত, আহলে হাদীস নাম দিয়ে নতুন ফিতনা সৃষ্টি করছে ... যেমন সুন্নি - শীয়া একটি ফিতনা। ১ম+২য় পর্ব দেখে কমেন্ট করছি... আল্লাহ মাফ করুন! এখানে কিছু আত্মগরিমায় বলিয়ান মানুষের জয় হয়েছে, কিন্তু ইসলামের শিক্ষা আদর্শ ও সৌন্দর্যের পরাজয় হয়েছে। আর আমার মত নাদান পাবলিকের ঘণ্টা দুয়েক অপব্যয় এর সাথে ঈমান এর উপর চাপ সৃষ্টি হয়েছে। পক্ষে বলা গুটি কয়েক লোকের উপর যে মানসিক যন্ত্রণা তৈরি করা হয়েছে, দলিলে সই করা নিয়ে যে জোর জবরদস্তি, আর সভাপতির আসন পেয়ে যে ন্যাক্কারজনক পক্ষপাতিত্ব......আর কিছু বলার নাই। কোন মসজিদে সম্মিলিত দোয়ায় অংশ গ্রহনের জন্য বাধ্য করেছে বা না থাকলে নামাজ হবে না এমন বলেছে বলে আমার জানা নেই, এক্ষেত্রে এটি বিদাত এর পর্যায় পড়ে কিনা আগে এইটা ভেবে দেখেন । আপনারা সবাই ধর্মীয় বিষয়ে অনেক জানেন, অনেক দুরুদ, দোয়া, তাওবা, কিভাবে কি বললে দোয়া কবুল হবে জানেন। কিন্তু নামাজ পরতে আসা সব মুসল্লী এত জানে না, নামাজের পর এ ধরনের মুসল্লীদের অনেটা আরজী থাকে হুজুর যেহেতু অনেক জানেন, উনি মুনাজাত করলে, হুজুরের মুনাজাতের সাথে তাঁরা আমীন আমীন বলে হয়ত দোয়া কবুল হবে, নাজাত পাবেন। আর এখানে হুজুরও কোন দোষের কিছু দেখেন না, নিয়ত স্বচ্ছ, কিন্তু এখানে আপনারা বিদাত তকমা দিয়ে নিজেদের উদ্ধত্য প্রকাশের শৈল্পিক পর্যায়ে নিয়ে গেছেন। আপানার যেভাবে বিদাত বিদাত বলে, দালীলিক প্রমাণ বলে আত্ম গরিমা দেখাচ্ছেন, এমন বিদাত (আপনাদের ভাষায়) আপনারা অহরহ করছেন, আমি কয়েকটা বলি যেগুলার দালীলিক প্রমাণ আপনারা দিতে পারবেন না -- ১) আপনি মসজিদে মাইক কেন ব্যবহার করেন, এটা কি নবী রাসুলের সময় এর সম্পূর্ণ বিপরীত পন্থী না, এমন তো না যে নবী রাসুলের সময়ে জামাতে কম লোক হত, আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন। ২) ইমাম নামাজ পড়াচ্ছেন নিচতলায়, মুসুল্লিরা দোতলাঁ - তিনতলা - চারতলা পাঁচতলাতে - --- এভাবে ইমামের উপরে থেকে নামাজ পড়লে কি নামাজ হবে, আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন, ৩) আপনি পায়ে হাঁটা ব্যতীত সাইকেলে বাসে প্রাইভেটকারে করে নামাজ পড়তে আসছেন, কিন্তু নবী-রাসূলের আমলে হাঁটা ব্যতীত উট ঘোড়া গাধাতে চড়ে নামাজ পড়তে এসেছেন, এক্ষেত্রে পায়ে হাঁটা ব্যতীত আপনি আসলে আপনার নামাজ কি হবে? আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন। আমি জানি আমার এ ধরনের আঁতেল মার্কা যুক্তিতে বিদাত বলায় আমাকে গাধা ভাবছেন, আপনাদের এই মুনাজাত টাইপ বিদাত যুক্তিতে অন্য আলেমরা আপানদের হয়ত এমন কিছুই ভাবছেন। যে মজলিসে ধর্মের আলচনা হয়, সেখানে নাকি ফেরেস্তা ঘিরে রাখে, আপনাদের এই মজলিশে আপানাদের আচরণ দেখে ফেরেস্তা তো দূর, শয়তান ও সরে গেছে... শয়তান ভাবছে এই খানে আমার থেকে বড় বড় শয়তান আছে, বরং এই সময় টা কোন ইমানদারের পিছনে ব্যয় করি। কোথায় যেন পড়েছিলাম বা শুনেছিলাম, জাহানাম্মের আগুন তিন শ্রেণির মানুষ দিয়ে প্রথম প্রজ্বলিত করা হবে, তার এক শ্রেনী হবে তথাকথিত আলেম, আল্লাহ আমাদের হিদায়েত দিন। শয়তান অহঙ্কারের জন্য বিতারিত হয়েছিল.........। আরেকটা কথা, শিয়া সুন্নি যেমন একটা ফিতনা, আপনারও আহলে হাদিস নামে নতুন ফিতনা সৃষ্টি করেছেন, মুসলমান হিসেবে আরেক মুসলমানের দোষ ত্রুটি ধরতেই পারেন, কিন্তু এখানে আপনি আহলে হাদিস নামে ফেতনা সৃষ্টি করে নিজেদের অন্য মুসলিম থেকে শ্রেষ্ঠ মনে করতেছেন। আর মজার বিষয় আপনারা হানাফী নাম দিয়ে সাধারণ মুসল্লিদের যে বিভ্রান্ত করতেছেন, এটাও ঠিক না, ইমাম হানাফী সহজ ভাবে বললে ইসলামের একজন বিজ্ঞ শিক্ষক, এর বাইরে বেশি কিছু ভাবার অবকাশ নেই, কিন্তু আপনারা এটাকে পুঁজি করে নিজেদের আহলে হাদিস নামে ফেতনা তৈরি করে শ্রেষ্ঠ প্রমাণ করার উদ্দেশ্যে নিজেদের মানসিক অসুস্থতা দেখাচ্ছেন।
আমি সৌদি আরবের, মক্কা থেকে শুনছি আমি এখানে মসজিদে,নামাজ আদায় করিয়া ছি, এখানে, ফরজ নামাজ শেষে, কোন দিন, সম্মিলিতভাবে দোয়া বা, মোনাজাত করতে দেখিনাই,হে আল্লাহ আপনি আমাদের ক্ষমা করুন আমীন এবং সঠিক ভাবে নামাজ আদায় করতে তৌফিক দান করুন আমীন
সম্মোলিত মোনাজাত নিয়ে: প্ৰশ্ন:নামাজেৰ পৰ হাত তুলে মোনাজাত কি জায়েজ? | Namazer por hath tule duwa | @rosetvonlineofficial #waz ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-pvw6h_yuxJM.html কুরআন থেকে প্রমান : ফরজ নামাজের পর হাত তুলে সম্মিলিত মুনাজাত করা যাবে? | Dr. Anayetullah Abbasi | Abbasi Tv ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-r6Yz7Z0PUm4.html
আসসালামু আলাইকুম আমি একটা জিনিস বুঝতে পারছি না সেটা হল কিতাব সবই এক যেমন সহি হাদিস সহি মুসলিম বুখারী শরীফ তারা সেই ক্ষেত্রে থেকে বের করতে পারছে না অন্য কিতাব কোথা থেকে আসবে তাহলে কিতাব যদি এক হয় তাহলে কিতাবের ভিতরে লেখা হবে
সত্যের সন্ধানে শিক্ষা গ্রহনের জন্য বিতর্ক করা খুবই ভাল। এখানে উপস্থিত সকলের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে জানতে চাচ্ছি, এই মসজিদের নাম 'আহলে হাদিস মসজিদ " নাম করন করা হল কেন ?
বাংলাদেশের প্রতিটা মসজিদে ফরজ নামাজের পর মোনাজাত করা হয়। আপনি না করেন এটা ভিন্ন কথা, নতুন নতুন ফেরকা, ৫০ বছর আগে কইছিল, মোনাজাত করলে করবেন না করলে না করবেন, এটা নিয়েও বাহাস। আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুক আমিন।
উনিতো বিদাত কি সেটাই জানে না, সহজ জিনিস কে বিদাত এর তকমা দিয়ে সাধারন মুসুল্লিদের বিভ্রান্ত করছে, উপরন্ত, আহলে হাদীস নাম দিয়ে নতুন ফিতনা সৃষ্টি করছে ... যেমন সুন্নি - শীয়া একটি ফিতনা। ১ম+২য় পর্ব দেখে কমেন্ট করছি... আল্লাহ মাফ করুন! এখানে কিছু আত্মগরিমায় বলিয়ান মানুষের জয় হয়েছে, কিন্তু ইসলামের শিক্ষা আদর্শ ও সৌন্দর্যের পরাজয় হয়েছে। আর আমার মত নাদান পাবলিকের ঘণ্টা দুয়েক অপব্যয় এর সাথে ঈমান এর উপর চাপ সৃষ্টি হয়েছে। পক্ষে বলা গুটি কয়েক লোকের উপর যে মানসিক যন্ত্রণা তৈরি করা হয়েছে, দলিলে সই করা নিয়ে যে জোর জবরদস্তি, আর সভাপতির আসন পেয়ে যে ন্যাক্কারজনক পক্ষপাতিত্ব......আর কিছু বলার নাই। কোন মসজিদে সম্মিলিত দোয়ায় অংশ গ্রহনের জন্য বাধ্য করেছে বা না থাকলে নামাজ হবে না এমন বলেছে বলে আমার জানা নেই, এক্ষেত্রে এটি বিদাত এর পর্যায় পড়ে কিনা আগে এইটা ভেবে দেখেন । আপনারা সবাই ধর্মীয় বিষয়ে অনেক জানেন, অনেক দুরুদ, দোয়া, তাওবা, কিভাবে কি বললে দোয়া কবুল হবে জানেন। কিন্তু নামাজ পরতে আসা সব মুসল্লী এত জানে না, নামাজের পর এ ধরনের মুসল্লীদের অনেটা আরজী থাকে হুজুর যেহেতু অনেক জানেন, উনি মুনাজাত করলে, হুজুরের মুনাজাতের সাথে তাঁরা আমীন আমীন বলে হয়ত দোয়া কবুল হবে, নাজাত পাবেন। আর এখানে হুজুরও কোন দোষের কিছু দেখেন না, নিয়ত স্বচ্ছ, কিন্তু এখানে আপনারা বিদাত তকমা দিয়ে নিজেদের উদ্ধত্য প্রকাশের শৈল্পিক পর্যায়ে নিয়ে গেছেন। আপানার যেভাবে বিদাত বিদাত বলে, দালীলিক প্রমাণ বলে আত্ম গরিমা দেখাচ্ছেন, এমন বিদাত (আপনাদের ভাষায়) আপনারা অহরহ করছেন, আমি কয়েকটা বলি যেগুলার দালীলিক প্রমাণ আপনারা দিতে পারবেন না -- ১) আপনি মসজিদে মাইক কেন ব্যবহার করেন, এটা কি নবী রাসুলের সময় এর সম্পূর্ণ বিপরীত পন্থী না, এমন তো না যে নবী রাসুলের সময়ে জামাতে কম লোক হত, আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন। ২) ইমাম নামাজ পড়াচ্ছেন নিচতলায়, মুসুল্লিরা দোতলাঁ - তিনতলা - চারতলা পাঁচতলাতে - --- এভাবে ইমামের উপরে থেকে নামাজ পড়লে কি নামাজ হবে, আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন, ৩) আপনি পায়ে হাঁটা ব্যতীত সাইকেলে বাসে প্রাইভেটকারে করে নামাজ পড়তে আসছেন, কিন্তু নবী-রাসূলের আমলে হাঁটা ব্যতীত উট ঘোড়া গাধাতে চড়ে নামাজ পড়তে এসেছেন, এক্ষেত্রে পায়ে হাঁটা ব্যতীত আপনি আসলে আপনার নামাজ কি হবে? আপানারা যে কিতাব গুলি বলেছেন সেখান থেকে দালীলিক প্রমাণ না দিলে আপনি বিদাত করছেন। আমি জানি আমার এ ধরনের আঁতেল মার্কা যুক্তিতে বিদাত বলায় আমাকে গাধা ভাবছেন, আপনাদের এই মুনাজাত টাইপ বিদাত যুক্তিতে অন্য আলেমরা আপানদের হয়ত এমন কিছুই ভাবছেন। যে মজলিসে ধর্মের আলচনা হয়, সেখানে নাকি ফেরেস্তা ঘিরে রাখে, আপনাদের এই মজলিশে আপানাদের আচরণ দেখে ফেরেস্তা তো দূর, শয়তান ও সরে গেছে... শয়তান ভাবছে এই খানে আমার থেকে বড় বড় শয়তান আছে, বরং এই সময় টা কোন ইমানদারের পিছনে ব্যয় করি। কোথায় যেন পড়েছিলাম বা শুনেছিলাম, জাহানাম্মের আগুন তিন শ্রেণির মানুষ দিয়ে প্রথম প্রজ্বলিত করা হবে, তার এক শ্রেনী হবে তথাকথিত আলেম, আল্লাহ আমাদের হিদায়েত দিন। শয়তান অহঙ্কারের জন্য বিতারিত হয়েছিল.........। আরেকটা কথা, শিয়া সুন্নি যেমন একটা ফিতনা, আপনারও আহলে হাদিস নামে নতুন ফিতনা সৃষ্টি করেছেন, মুসলমান হিসেবে আরেক মুসলমানের দোষ ত্রুটি ধরতেই পারেন, কিন্তু এখানে আপনি আহলে হাদিস নামে ফেতনা সৃষ্টি করে নিজেদের অন্য মুসলিম থেকে শ্রেষ্ঠ মনে করতেছেন। আর মজার বিষয় আপনারা হানাফী নাম দিয়ে সাধারণ মুসল্লিদের যে বিভ্রান্ত করতেছেন, এটাও ঠিক না, ইমাম হানাফী সহজ ভাবে বললে ইসলামের একজন বিজ্ঞ শিক্ষক, এর বাইরে বেশি কিছু ভাবার অবকাশ নেই, কিন্তু আপনারা এটাকে পুঁজি করে নিজেদের আহলে হাদিস নামে ফেতনা তৈরি করে শ্রেষ্ঠ প্রমাণ করার উদ্দেশ্যে নিজেদের মানসিক অসুস্থতা দেখাচ্ছেন।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়াবারকাতুহু সেক্রেটারি সাহেব যা বলছেন অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে তা আগেরপক্ষ যে কিতাবের কথা বলছে কারণ কেউরে কখনো ছোট চোখে দেখতে নাই এটাও বেদাত হয়ে যাবে তাই উনি কে এটা বানানোর জন্য সুযোগ দান করাটাই
নরমাল একটা জিনিস নিয়ে বাহাস করা উচিত নাহ। কারন দোয়া যার যার ব্যাক্তিগত বেপার। ইসলাম এ অনেক গুরুত্বপূর্ণ হাদিস আছে ঐসব দিয়ে কথা বলা উচিত যা দিয়ে আমাদের দুনিয়া আর আখিরাতে পথ সফল কাম হতে পারি।
@@ArifIslam-bc6bl ভাই শিরক বেদাত বুঝি কিন্তু বাংলাদেশের কিছু আলেম সমাজ বুঝতে চাই নাহ বা মানতে চাই নাহ। এই মুর্খ মানুষের পিছনে সময় নষ্ট নাহ করা উচিত যদি এরা সাধারণ মানুষ হত তাহলে কথা ছিল। এরা সব বুঝে কিন্তু মানবে নাহ।
ফরজ নামাজ পড়ে দোয়া, আল্লাহু আকবার একবার, আসতাগফিরুল্লাহ তিন বার, সোবহান আল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ,লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, আল্লাহ জিকির করতে হবে, আয়াতুল কুরসি একবার। এগুলো হলো ফরজ নামাজ এর একাকি দোয়া। এছাড়া বিশেষ প্রয়োজনে বৃষ্টির জন্য অতিরিক্ত বৃষ্টির জন্য দোয়া, যুদ্ধের ময়দানে, হাত তুলে দোয়া করা যাবে। প্রতিনিয়ত ফরজ নামাজ এর পরে হাত তুলে সবাইকে নিয়ে কোন দোয়া নেই।