গত ৫৪ বৎসর কোন সরকার বিসিএস পরীক্ষা দেওয়া আধিকার কেঁড়ে নেয়নি। অন্তবর্তী সরকার তো ছাত্রদের বিসিএস পরীক্ষা দেওয়ার অধিকার কেঁড়ে নিয়েছে। এটা ছাত্র সমাজ মেনে নিবে না। ছাত্ররা ডিগ্রী পাস করার পর ৩০বৎসর বয়স পর্যন্ত যে কয়বার বিসিএস পরীক্ষার দেওয়ার সুুযোগ পেত সেই কয়বার বিসিএস পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করতো। এটা ছিল স্বাভাবিক নিয়ম । আর এখন অন্তবর্তী সরকার ৩বারের বেশী বিসিএস পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করতে পারবে না বলে প্রজ্ঞাপন জারী করে। ছাত্ররা দাবী করেছে ৩০বৎসর চাকুরী বয়সের ক্ষেত্রে ৩৫বৎসর করার জন্য। আর অন্তবর্তী সরকার ছাত্রদের দাবী না মেনে ৩০এর জায়গায় ২বৎসর বাড়িয়ে ৩২বৎসর করে এবং বিসিএস পরীক্ষা ৩বারের বেশী দিতে পারবে না বলে প্রজ্ঞাপন জারী করে। অর্থাৎ অন্তবর্তী সরকার ২বৎসর চাকুরীর পরীক্ষা দেওয়ার বয়স সীমা বাড়িয়ে সারা বাংলাদেশের ছাত্র সমাজের বিসিএস পরীক্ষা দেওয়ার অধিকার কেঁড়ে নিয়েছে। ছাত্র সমাজ তো এটা চায়নি। অন্তবর্তী সরকার তো ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকার থেকে আরো বেশী গুন ফ্যাসিস্ট। ছাত্র সমাজ এর জন্য তো রক্ত দেয়নি। অন্তবর্তী সরকার ছাত্রদের বিসিএস পরীক্ষা ৩বার লিমিট করে দেওয়ার কে। এটা তো ছাত্রদের ন্যায্য অধিকার। অন্তবর্তী সরকার ছাত্রদের বিসিএস পরীক্ষার ন্যায্য অধিকার কেড়ে নেওয়ার জন্য সারা বাংলাদেশ থেকে আন্দোলনের ডাক দিতে হবে। এটা কোন ভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। অন্তবর্তী সরকার ছাত্রদের সাথে মসকারা করেছে। এটা হতে পারে না।
ঘৃণা ভরে ৩২ প্রত্যাখ্যান করছি!করোনা ও রাজনৈতিক সহিংসতার নষ্ট হওয়া ৩ বছর অন্তত ব্যাকডেটেড দিতে পারতেন আপনারা!কারণ, করোনায় ক্ষতিগ্রস্তদের প্রায় সবারই 32 পার হয়ে গেছে। সেই কথাই ঘুরেফিরে আসলো "আল্লাহর কাছে বিচার দিলাম "।
আমরাও আল্লাহর কাছে বিচার দিলাম অযৌক্তিক আন্দোলন করে দেশকে অর্থনৈতিকভাবে ভবিষ্যতে দূর্বল করা ও ভবিষ্যতে বেকারত্ব বাড়ানোর পায়তারা করার জন্য।বুঝে হোক আর না বুঝে হোক স্থায়ীভাবে ৩৫ দেশের জন্য আত্মঘাতি।
উপদেষ্টাদের এক একটা সিদ্ধান্ত আশার আলো না এনে হতাশার গ্লানি নিয়ে আসে।বিপ্লবের আগেও বেকার ছাত্রদের যে অবস্থা,পরেও সেইম অবস্থা।তাহলে জীবন বাজি রেখে কেন আমরা এ বিপ্লবে অংশ নিয়েছিলাম?চাকরির বয়স যতদিন,বিসিএসও ততদিন।সুযোগ বাড়াতে না পারেন কিন্তু সংকুচিত করার অধিকার কে দিল আপনাদের।আপনি যেটা করতে পারতেন সেটা হল বিসিএস ৩০ পর্যন্ত বাট অন্য জব ৩২ পর্যন্ত।
চাকুরির বয়স ৩২ বছর না করে একজন ছাত্র ৪০বছরে চাকরিতে প্রবেশ করুক তবে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অবসরে যাবে এটা হওয়া উচিত। তাহলে লক্ষ লক্ষ ছাত্রছাত্রী বেকারত্বে হাত থেকে রক্ষা করা সম্ভব ধন্যবাদ।
Vai 35 a manush 80-1.5 lac er moto salaly passe private sector a. Sei dike o chesta koren. Boyosh baroni Ulta bekarotto barabe. Age barse but post to bartese na. Borong 35 porjonto manush govt. Job er Jonno wait korbe. Then 35 er pore Kono private job o hobe na. Or entrepreneur o hote parbe na. Hotasha, lanchona, Manusher kotukti, family er negligence, sob milaye daily suicide korte ISSA hobe.
সরকারি চাকরিতে প্রবেশ অবসরের বয়স ৩৫-৬৫ করা হোক। বয়স যতদিন বিসিএস ততদিন করা হোক।সরকারি চাকরি নাগরিক অধিকার।নাগরিক অধিকার ভঙ্গ করলে তার পরিণতি ভাল হয় না।
আপনি যে উপদেষ্টা চেয়ারে বসে আছেন আপনার বয়স কত? উপদেষ্টা চেয়ারেও 32 এর বেশি হলে উপদেষ্টা হওয়া যাবে না এই আইন নির্ধারণ করা উচিত জনগণের। সরকারে যদি ৫০ ৬০ ৭৬ ৮৪ বছরে বৃদ্ধরা যেতে পারে তাহলে 32 বছরে কি দোষ হলো যে তারা সরকারি চাকরি করতে পারবে না। 32 বছরের বেশি যারা সরকারে গিয়েছেন তারা সবাই চেয়ারের থেকে নামেন। এখন থেকে এই আইন করা হোক সরকারে 32 বছরের বেশি বয়সের ব্যক্তি থাকতে পারবে না। যেটা আইন হবে সবখানে সেটা হবে। নতুন বাংলাদেশে আমরা বয়সের সীমারেখা চাই না যাতে সব ধরনের বয়সের মানুষের শ্রমশক্তি কে বাংলাদেশ কাজে লাগাতে পারে। সরকারের বেকার তরুণদের দেখে অনেক তৃপ্তি লাগে মনে হয়। সরকারে থাকা যে সকল ব্যক্তি 32 বছরের বেশি তারা সবাই সরকারের চেয়ার থেকে নামেন।
৩ বার অযৌত্তিক। যদি কেউ তিনবার ভাইভা দেয় তার চাকুরী নিশ্চিত করতে হবে।তাহলে তিনবারের সিদ্ধান্ত ঠিক অাছে। যদি সেটা না হয় তাহলে তিনবারের সীমারেখা টানা ঠিক হবে না।
সৈয়দ রেজওয়ানা হাসান, যুক্তি দিচ্ছেন,সুন্দর কিন্তু সঠিক না। চাকরির বয়স ৩৫ আন্দোলন থেকে বর্তমান বাংলাদেশে একথা ভুলে যাবেন না। বৈষম্য করার দিন শেষ। চাকরির বয়স ৩৫ না হলে আবার আন্দোলন হবে। ধন্যবাদ
এই মহিলার বক্তব্যে স্বৈরাচারী মনোভাব সুস্পষ্ট। তিনবার পরীক্ষা দেয়ার সীমাবদ্ধতা মারাত্মক ভুল সিদ্ধান্ত। বয়স বাড়িয়ে পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ কমিয়ে দেয়া একটা সাংঘর্ষিক সিদ্ধান্ত।
Ja korca thik e korca.Bangladesh er manush keno eto bcs pagol ta to bojhai jai.sob ghush khauar jonno.bcs e salary emn kicu na.parle sarajibon exam debe era, tao bcs lagbe
একজন নাগরিকের চাকুরির বয়স যতদিন থাকবে , ততদিন সে সকল সরকারী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে । এখানে আবার পন্য ক্রয়ের মত শর্ত কেনো , এ তো অধিকার থেকে বঞ্চিত করা । আওয়ামীলিগ নির্বাচিত রাষ্ট্রপতির বিষয়টা ........ঘোলাটে করার জন্য এটা নতুন ফন্দি ।
Etai thik ase.. Apni borolok poribare dekhe 10 bar diben , arekjok ekbare diye private a dhuke jabe, sekhane ki medhar bichar hobe. Ar limit na thakle notun ra sujog pabe na. somoi loss kom hobe.
দেশের দ্রব্য মূল্যবৃদ্ধি কমাতে কিছুই করতে পারেননা, অথচ বয়সসীমা ৩৫ না করার জন্য কত কিছু ভেবে ফেলেছেন😅😅😅, ৩৫ বছর বয়সী নাগরিককে নিজের সিদ্ধান্ত নিজেকে নিতে দিন সে বিসিএস দিবে নাকি অন্য কাজ করবে, সরকার এভাবে কোন নাগরিকের সিদ্ধান্তে হস্তক্ষেপ করতে পারেনা, আর ৩ বার এর বেশি বিসিএস দিতে না দেয়া এটাও তো একধরনের প্রহসন নয়? যারা আন্দোলন করছে তারা ইতোমধ্যে তিনবার পরীক্ষা দিয়ে ফেলেছে তাই বয়স ৩২ করেন আর ৩৫ করেন তারা আল্টিমেটলি আর দিতে পারছেনা😂😂😂
আপনি যখন চেয়ারের বাহিরে ছিলেন তখন অনেক কথা বোলতেন সরকার এটা করল না সেটা করল না এখন আপনি ঘোল পাল্টে ফেলেছেন । এখন ক্ষমতার চেয়ার পেয়েছে না ? টেনে হিসরে নামাবে জনগন কিছুদিন অপেক্ষা করেন
এটা স্বাধী দেশ এটা তো বৃটিশের শাসনে চলছে না,,,৩৫ করতে তাদের এত কষ্ট লাগে কেন,বিভিন্ন দেশে তো চাকুরী প্রবেশে বয়সীমা ৩৫ আবার অনেক দেশে কোন বয়সসীমা নেই। তাদের সমস্যা কোথায়, বি সি এসে কোন শর্ত থাকবে না এটা নাগরিক অধিকার,৩৫ না করা পর্যন্ত আর আন্দোলন থামবেনা।
করোনা ভাইরাসের কারনে সবার সরকারি চাকরির বয়স দুই বছর নষ্ট হয়ে গেছে । তাই সবার সরকারি চাকরির বয়স মূল বয়সের সাথে দুই বছর এড চাই। এটা দাবী কি যুক্তিক না আপনার মতে ? যদি যুক্তিক হয় তবে মেনে নিতে কি সমস্যা ? এত অজুহাত কেন ?
Madam quata andolon a chief justice bolesilo andolon kore court ar rai change kora jaina, akn same dialogue dilen jay 32 korben ar change hobe na, vule jayen na sudu goti kayak chatro niya kintu gonoandolon hoina. Chief Justice ar moto apner porinoti o na hoi somoy thakte bujhen