Subscribe to our channel: / jamunatvbd Follow us on Twitter: / jamunatv Find us on Facebook: Check our website: www.jamuna.tv #JamunaTelevision #JTV #যমুনাটিভি
একজন ভিখারি আর একজন ভিখিরিকে কী দিতে পারে। তার কাছে চাওয়া উচিত। যাহার কাছে শুধু একটা জিনিস নেই।সেটা হলো অভাব। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ মানবজাতির কল্যণ এর জন্যই পৃথিবী এতো সুন্দর করে সাজিয়েছেন।আলহামদুলিল্লাহ
দূর থেকে যতই অনুশোচনা করি না কেন, স্ব-শরীরে সিলেটে না গেলে বুঝতে পারতাম না পানিবন্দি জীবন কতটা কষ্টের! সিলেটের একটা গ্রামে গিয়েছিলাম গতকাল কিছু ত্রাণ এবং খাওয়ার পানি বিশুদ্ধিকরণ কিছু জিনিস নিয়ে। নৌকায় উঠার পরে গ্রমের রাস্তা গুলোকে মনে হলো, কোন একটা নদী পার হচ্ছি, আর ডুবন্ত ছোট ছোট বাড়ী গুলোকে মনে হয়েছিল নদীর মাঝখানে ছোট ছোট ইঞ্জিনের নৌকা। ত্রাণ দিতে আগে কেউ এসেছিল কিনা প্রশ্নের উত্তরে একজন বলেছিল, "এর আগে কেউ আসে নাই, আপনারা প্রথম এসেছেন। সুনামগঞ্জ প্রতিবছর'ই বন্যায় ডুবে যায়, যার কারণে তারা আগে থেকেই প্রস্তুতি গ্রহণ করে। আমাদের এইখানে কোনোদিন এই রকম পানি উঠে নাই। যার কারণে চোখের পলকে আমাদের সব কিছু ভাসিয়ে নিয়ে গেছে বন্যার পানি। পূর্ব প্রস্তুতি না থাকার কারণে না খেয়ে থাকতে হচ্ছে। সবাই সুনামগঞ্জের দিকে যায় ত্রাণ নিয়ে। আমাদের খবর তেমন কেউই নিচ্ছে না" কথাগুলো শুনে অজান্তেই চোখ দিয়ে পানি চলে আসলো। সবচেয়ে যে জিনিসটা আমাকে ভাবিয়েছে তা হল খাবার পানির বিষয়টা। ঘর পানিতে ডুবে গেছে প্রায়। স্যানিটারি বাথরুম আর টিউবওয়েল দুটোই বন্যার পানির নিচে। ঘর থেকে বের হওয়ার সুযোগ নেই। যেই পানিতে পায়খানা করে, সেই পানিই খাওয়ার জন্য ব্যবহার করতে হয়! পরের মিশন আমাদের সিলেটের বাইরে অন্যান্য জেলাগুলো যেখানে স্বেচ্ছাসেবীরা পৌছায় নাই কোন ত্রাণ নিয়ে। আর্থিক সহযোগিতার প্রয়োজন হলে জানাবো। আশা করি পাশে পাবো সবাইকে যারা বন্যার্তদের তুলোনায় ভালো আছেন !
প্রধানমন্ত্রী তো মেয়েটির দিকে তাকালেনই না। আজ গণমাধ্যম সারাদিন অনেক কষ্ট করে সরকারের পক্ষে সাফাই গাইছে। আপনাদের বলব সরকার নয় বরং দেশের জনগণের সংবাদ প্রচার করুন। পদ্মা সেতু জাতীয় সম্পদ,এখানে একচেটিয়া সংবাদ প্রচারের দরকার নেই।
ক্ষমতা চিরকাল মানুষের থাকেনা কিন্তু কর্ম আজীবন থেকে যায় , আজ যে রাজা কাল সে প্রজা হয়ে যায় আল্লাহ্ চাইলে , তাই অহংকার ত্যাগ করুন , আল্লাহ্কে ভয় করুন সবাই
এত কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থার মধ্যে এই মেয়ে কিভাবে সাঁতার কেটে গেল এই অভিনেত্রীর কাছে?মেয়েটি যদি বোমা বহন করে নিয়ে যেত?গোয়েন্দারা কি সবাই অভিনেত্রীর অভিনয়ে এতই মুগ্ধতা ছিল যে, এই মেয়ে সাঁতার কেটে যাচ্ছে গোয়েন্দারা টেরই পায়নি? এই ভণ্ডামি,গাঁজাখোরদের গল্প মানুষ আর কত দেখবে শুনবে?
নাটকের স্থীর চিত্র এবং অভিনয় শৈলী নিখুঁত। বর্তমান বাংলাদেশের মানুষ এগুলো দেখে দেখে সিনেমা ও কৌতুকের মজা নেয়। এই নাটকের পরিচালক এবং কলাকৌশলীদের অনেক ধন্যবাদ নাটকটি ফুটিয়ে তোলার জন্য।
এত কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থার মধ্যে এই মেয়ে কিভাবে সাঁতার কেটে গেল এই অভিনেত্রীর কাছে?মেয়েটি যদি বোমা বহন করে নিয়ে যেত?গোয়েন্দারা কি সবাই অভিনেত্রীর অভিনয়ে এতই মুগ্ধতা ছিল যে, এই মেয়ে সাঁতার কেটে যাচ্ছে গোয়েন্দারা টেরই পায়নি? এই ভণ্ডামি,গাঁজাখোরদের গল্প মানুষ আর কত দেখবে শুনবে?
"আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়াবারকাতুহু" আমরা একদিন এই পৃথিবীতে ছিলাম না, আবার একদিন থাকব ও না। আসুন আমরা সবাই মিলে সালাত কায়েম করি। অতএব, নিজে সালাত আদায় করুন এবং অন্যকে সালাত আদায় করার জন্য দাওয়াত দিন।
@@coolrabby2030 ভাই সেতু উদ্বোধন নাটক বলিনি নাটক বলেছি এই মেয়ে টি এখান দিয়ে সাঁতরে কিভাবে গেল সেটা বলেন এত সিকিউরিটি থাকা সত্ত্বেও প্রধানমন্ত্রীর সামনে কিভাবে সে যায়
আচ্ছা এতো কথা শুনতে পেলাম মেয়েটি কি বলছে সেটা তো শুনতে পেলাম না আর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীও তো কিছু বললো না শুনলোও না,, এখন। কি প্রধানমন্ত্রী কে গালি দিছে ,,নাকি ভালো কিছু বলছে আমার তো মনে হয় গালি দিছে তাই তো প্রধানমন্ত্রী শুনেননি কারণ গালি দিলে তো তারা শুনে না
এটা যদি সত্যি হয় তা হলে প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা নিয়ে নুতন কর ভাবতে হবে। বিভিন্ন নিরাপত্তা বাহিনী যেখানে নিয়োজিত সেখানে এভাবে কেউ একজন যদি ঢুকে যেতে পারে তাহলে তো প্রধানমন্ত্রী খুবই নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে আছেন। প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা আরো জোরদার করা দরকার। এবং যারা নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন তাদের কে জবাবদিহিতার আওতায় আনা দরকার।
নাম: পদ্মা সেতু দৈর্ঘ্য: ৬.১৫ কিলোমিটার. ভায়াডাক্ট (স্থলভাগে সেতুর অংশ) সহ দৈর্ঘ্য: ৯.৮৩ কিলোমিটার প্রস্ত: ২১.৬৫ মিটার মোট পিলারের সংখ্যা: ৪২টি স্প্যানের সংখ্যা: ৪১টি প্রতিটি স্প্যানের দৈর্ঘ্য: ১৫০ মিটার স্প্যানগুলোর মোট ওজন: ১,১৬,৩৮৮টন প্রতিটি পিলারে নিচে পাইলের সংখ্যা: ৬টি (কিছু কিছু পিলারে ৭টি পাইলও দেওয়া হয়েছে) পাইলের ব্যাস: ৩ মিটার পাইলের সর্বোচ্চ দৈর্ঘ্য: ১২৮ মিটার মোট পাইলের সংখ্যা: ২৬৪টি ( ভায়াডাক্টের পিলারের পাইলসহ ২৯৪টি) জমি অধিগ্রহণ: ৯১৮ হেক্টর ব্যবহৃত স্টিলের পরিমাণ : ১,৪৬,০০০ মেট্রিক টন নির্মাণ কাজ শুরু: ৭ই ডিসেম্বর ২০১৪ মূল সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু: মাওয়া প্রান্তে ৬ নম্বর পিলারের কাজ দিয়ে সক্ষমতা: দৈনিক ৭৫ হাজার যানবাহন পানির স্তর থেকে সেতুর উচ্চতা: ১৮ মিটার পদ্মা সেতুর আকৃতি: ইংরেজি এস (S) অক্ষরের মতো ভূমিকম্প সহনশীলতা: রিক্টার স্কেলে ৮ মাত্রার কম্পন এপ্রোচ রোডের দৈর্ঘ্য: ১২ কিলোমিটার নদীশাসন: ১৬.২১ কিলোমিটার সেতুর আয়ুষ্কাল: ১০০ বছর সেতুর মোট ব্যয়: ৩০,১৯৩.৩৯ কোটি
বাংলাদেশের সব নাটক পদ্মা সেতু এটাও নাটক। ভালো কিছু করলেও নাটক খারাপ কিছু করলেও নাটক। নাটক নাটক নাটক বাংলাদেশের মানুষ আমরা নিজেরাই নাটক। নিজেদের সমালোচনা নিজেরাই করি। আমরা বীরের জাতি সাবাস বাঙ্গালী এগিয়ে যাও নাটকের পর্ব বাড়াও।
আপনারা ভিডিওতে যে স্থানটি দেখাচ্ছেন ওর চারপাশে চেয়ারগুলোর মধ্যে আমি ছিলাম। আপনারা ভিডিওতে যে মেয়েটিকে দেখাচ্ছেন। ওটা হল গ্রিন স্কিন এর শর্ট করা একটা ভিডিও এখানে বসিয়ে দেওয়া হয়েছে।
পদ্মা সেতু আমাদের দেশের গর্বিত একটি স্মৃতি হয়ে থাকবে সারা জীবন। বাট একটি সমস্যা এখনো রয়েছে আমাদের তিস্তা নদী যদি খনন করা হতূ তাহলে আমাদের উত্তরবঙ্গের লোকের অনেক সুখি হবে কারণ প্রতি বছর হাজার হাজার হেক্টর জমি নদীতে চলে যায় এবং বন্যার সময় উত্তরবঙ্গের লোকেরা বন্যার কারণে তাদের হাজারো হাজারো ফসল ক্ষতি হয়ে যায় এবং তাদের বাড়িঘর নষ্ট হয়ে যায় এজন্যই এখনো উত্তরবঙ্গের লোকেরা হাজারো কষ্টের রয়েছে আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বলতে চাইছি যদি তারা পদ্মা সেতুর মতো করে তিস্তা নদীর কাজ করে তাহলে অনেক সুখি হবে আমাদের উত্তরবঙ্গের লোকেদের । এবং আমার জানা সত্ত্বেও তারা অনেক সুখি থাকবে এবং প্রতিবছর হাজারো ফসল উৎপাদিত হবে
মাননীয় সরকার প্রধান। আজকের এই পদ্মা সেতু কে দেশের কৃষক রেমিট্যান্স যোদ্ধা ও গামেন্টস শ্রমিকদের উৎসর্গ করুন। তাহলে দেশের শ্রমজীবি মানুষ আপনাদের কে সম্মান আরু বেশী করবে।