মনিকা ও সানজিদার কেমিষ্টিটা খুব ভাল ছিল।যেমন মনিকা প্রথম বলটা যখন সানজিদাকে দিল আর সানজিদার স্ট্রং কিকটা নেপালের ডিফেন্স এর প্লেয়ার পায়ে লেগে ফেরত আসার পর আবারও মনিকার ওভার কিকটা অনেক নিখুত ও একযাক্টলি ছিল। এদিকে গোল করার জন্য টোটালী রেডি ছিল। সামসুন নাহার জুনিয়র খুবই টেলেন্টলি এক কিকেই বলটা জালে পাঠিয়ে দিয়েছিল। আর কৃষ্ণা হচ্ছে ওর নামটা ও রেখেছেন। রোনান্ড দের মানের প্লেয়ার। তাই টোটালী টিমটাই খুবই ভাল ছিল।
মেয়ে তো...ছোট হইলেই কী????’/!!! হা হা হা....আমি লক্ষ্য করেছি সানজিদার সাক্ষাৎকার খুবই প্রাণবন্ত ও রসাত্মক হয়...শুনতে সত্যিই মজা লাগে.। .মণিকাও অসাধারণ, too naieve , সানজিদা খুবই স্কিল্ড তবে আমার মতে দেশের সেরা নারী ফুটবলার এখনও মনিকা/ //সত্যিই এরা ১৭ কোটি বাংলাদেশীর হৃদয় জয়ের সামর্থ্য রাখে..
জাপানের মহিলা ফুটবলের মত বাংলাদেশের মেয়েদের অনুশীলন প্রয়োজন। হেড কোচের কাছে আরজি জাপানের মতো অনুশীলন করার জন্য। ফিনিসিং টা ওদের মত হওয়া উচিৎ। জাপানের কাছে এতো গোল খাওয়া আমাদের জন্য দূ:খজনক।