সামর্থবান ব্যক্তি কুরবানী না দিলে কি কোন পাপ হবে ? ফিকহুল হাদীছ ফতোয়া সিরিজ । ফতোয়া ৪০ 

অনেকেই গালি দিবে। তাদের মধ্যে অনেকেই পাচ ওয়াক্ত ফরজ সালাত আদায় করে না।

জাযাকাল্লাহ শায়েখ

জাজাকাল্লাহ খাইরান

Huzur Allah apnake & apnar nek sontan der dhirghojibi korun. Ameen

মাশা আল্লহ

যোগ্য আলেম আব্দুর রাজ্জাক বিন উইসুফ

Important aalochona.

1:40 সূরা কাওছার তাফসির সহ ভলোভাবে পড়ে তার পরে মন্তব্য করবেন। সামর্থ্যবানদের কোরবানি করা ওয়াজিব, যদি কোরবানি না করে তাহলে ঈদগাহ আসতে নিষেধ করেছেন আল্লাহর রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।

আমিন

Sukria

আল্লাহ তাআলা জাহেলদের থেকে উম্মাহ কে হেফাজত করুন আমিন

masa'allah

তাহেরী ও কাজজাব দুই ভাই

আবূ হুরায়রাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ যে ব্যক্তি সামর্থ্য থাকা সত্তেও কোরবানি করে না, সে যেন আমাদের ঈদের মাঠের কাছেও না আসে। [৩১২৩] ফুটনোটঃ [৩১২৩] আহমাদ ৮০৭৪, তাখরিজুল মুশকিলাতুল ফিকর ১০২, আত-তালীকুর রাগীব ২/১০৩। তাহকীক আলবানীঃ হাসান। সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ৩১২৩ হাদিসের মান: হাসান হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD

মানুষ যদি পতি হিংসা পরায়োন হয় একজন আরএকজনের পতি তাহলে এরকম মন্তব্য করতে পারে আল্লাহ এই ভাইকে রহম করুন

নিম্নের হাদিস দারা এ আমল কি প্রমান করে حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا زَيْدُ بْنُ الْحُبَابِ، حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ عَيَّاشٍ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ الأَعْرَجِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ قَالَ ‏ "‏ مَنْ كَانَ لَهُ سَعَةٌ وَلَمْ يُضَحِّ فَلاَ يَقْرَبَنَّ مُصَلاَّنَا ‏"‏ ‏.‏ আবূ হুরায়রাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ যে ব্যক্তি সামর্থ্য থাকা সত্তেও কোরবানি করে না, সে যেন আমাদের ঈদের মাঠের কাছেও না আসে। [৩১২৩] ফুটনোটঃ [৩১২৩] আহমাদ ৮০৭৪ সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ৩১২৩ হাদিসের মান: হাসান হাদিস

সামর্থ থাকা সত্বেও কোরবানী না করলে গুনাহ হতে পারে। কেননা কিছু আলিমের কাছে কোরবানী করা ওয়াজিব (যেমনঃ مَنْ كَانَ لَهُ سَعَةٌ، وَلَمْ يُضَحِّ، فَلَا يَقْرَبَنَّ مُصَلَّانَا এই হাদিছের ভিত্তিতে আল-আলবানী (রহঃ) ওয়াজিব বলেছেন) । আবু বকর (রাঃ) ও ওমর (রাঃ) সব সময় কোরবানী করতেন না কারন তারা ইজতিহাদ করেছেন। এখানে ভুলটি হলো “ইজতিহাদের” (الاجتهاد) ভুল। বড় বড় সাহাবী গন সহিহ হাদিছের বিপরীতে ইজতিহাদ করেছেন। এর পক্ষে প্রমান আছে। যেমনঃ (১) সামর্থ থাকা সত্তেও কোরবানী না করা, (২) স্বয়ং রাসুল (সাঃ) হজ্জে তামাত্তু করার নির্দেশ (এটা আদেশ الأمر আমর মুলক) সহিহ হাদিছে এসেছে। তা সত্তেও আবু বকর (রাঃ) ও ওমর (রাঃ) হজ্জে কিরান করেছেন ইত্যাদি “ইবনে আবী মুলায়কাহ বর্ণনা করেছেন যে, উরওয়া ইবনে জুবায়ের (রাহিমাহুল্লাহ) ইবনে আব্বাস (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) কে বললেন: "তুমি কি মানুষকে পথভ্রষ্ট করেছ?" তিনি জবাব দিলেন: "এবং হে উরওয়াহ কিভাবে?" তিনি বললেন: “তুমি এই দশ দিনে [যুল-হিজ্জার] লোকদেরকে ওমরাহ করার নির্দেশ দাও অথচ তাদের মধ্যে কোনো ওমরাহ করা যাবে না! তখন ইবনে আব্বাস (রাঃ) বললেনঃ তুমি কি তোমার মাকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করবে না? তখন উরওয়াহ বললেনঃ কিন্তু আবু বকর ও উমর তা করেননি? তাই ইবনে আব্বাস (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) জবাব দিলেন: “এটাই তোমাকে ধ্বংস করেছে, আল্লাহর কসম! তিনি তোমাকে শাস্তি দিবেন তা ছাড়া আর দেখি না। সত্যই! আমি তোমাকে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে বর্ণনা করছি এবং তুমি আমার কাছে আবু বকর ও উমর (রাঃ) এর সাথে এসেছ?” মুসনাদ আহমাদে (১/৩৩৭) ইসহাক ইবনে রাহুয়াহ থেকে বর্ণিত হয়েছে। যেমন আল-মাতালিব আল-আলিয়াহ (১/৩৬৯) উদ্ধৃত করেছেন যেখানে বলা হয়েছে: “আমরা আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সাথে আপনার কাছে আসি এবং আপনি এসেছিলেন। আমি আবু বকর ও উমরের সাথে?” দেখুনঃ এছাড়াও, আল-ফকীহ ওয়াল-মুতাফিক্বীহ (১/১৪৫) লিখিত “আল-খতিব” এবং ইবনু হাযম হাজ্জাতুল-ওয়াদা'তে (পৃ. ২৬৮-২৬৯) ইবনে আব্বাস থেকে এবং ইবনে আবদিল বার তাঁর গ্রন্থ “জামি বায়ান আল-ইলম ওয়াছ ফাদলিহি (২/২৩৯-২৪০)

আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। হুজুর আমার একটা প্রশ্ন আছে প্রশ্নটা হচ্ছে আমরা যখন নামাজ পড়িস সিজদাতে কি নিজস্ব ভাষায় বা মাতৃভাষায় আল্লাহর কাছে দোয়া করা যাবে কি??? আমি অনেক হুজুরকে বলতে দেখেছি যদি আপনি বিপদে পড়েন বা আল্লাহর কাছে কিছু চান তাহলে সিজদায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। এখন কথা হচ্ছে যদি অত গুলা দোয়া না জানিতাহলে কি আমি বাংলায় দোয়া করতে পারবো যদি বিষয়টা একটু ক্লিয়ার করে বলতেন?? আমি নওগাঁ জেলার সাপাহার উপজেলা থেকে বলছি।

সামর্থ্য থাকার পরেও যে লোক কোরবানি না করে সেজন্য আমাদের ঈদগাহ না আছে (সহীহ ইবনে মাজাহ) আবু বকর, ওমর এরা ছিল দরিদ্র মানুষ , তাই তারা সব সময় কোরবানি দিতে পারেনি।

রমজানের এক মাস রোযা না রেখে যদি ঈদের নামাজ পরতে পারে তাহলে কোরবানি না দিয়ে ঈদের নামাজ পরলে সমস্যা কোথায়

ياشيخ آپ کے نزدیک واجب اور سنت ثابت کرنے کا اصل اور قواعد کیاہے اور آپ سے قرآن اور احادیث غلط ہوتاہے

হজ্জ করার সামর্থ থাকলে অবশ্যই, তাকে কোরবানি করতে হবে। এক্ষেত্রে ওয়াজিব।

শায়েখ এর সাথে জরুরি প্রয়োজনে স্বাক্ষাতের জন্য কেউ সাহায্য করতে পারবেন।

হাদিসে নবী সাঃ বলছেন যার সামর্থ্য আছে কিন্তু কোরবানি দিল না সে যেন আমাদের ঈদগাহ না আসে, তাহলে?

আপনাদের ঘরানারই মন্জুরে ইলাহী বলেন ওয়াজিব/ফরজ আর আপনি বলেন সুন্নত!!

কোরবান নিয়ে আমার একটু কনফিউশন আছে।।। আমার মনের মাঝে ধারণা হচ্ছে যে যারা হজ করে বা করতে যায় তারা ট্রাডিশন অনুযায়ী কোরবান করবে বা তাদের কোরবান করার কথা।।। হজ্ব বাদে পুরো পৃথিবীতে যে কোরবান করা হয় সেটাকে আমাদের করা বেশি জরুরি,,, নাকি না করলেও চলে।।।। কোরবান নিয়ে আমার একটু কনফিউশন আছে।।। আমার মনের মাঝে ধারণা হচ্ছে যে যারা হজ করে বা করতে যায় তারা ট্রাডিশন অনুযায়ী কোরবান করবে বা তাদের কোরবান করার কথা।।। হজ্ব বাদে পুরো পৃথিবীতে যে কোরবান করা হয় সেটাকে আমাদের করা বেশি জরুরি,,, নাকি না করলেও চলে।।।। আমার মনে হচ্ছে আমরা কোরবান করছি সেটা ঠিক নয়,,,,,, যে কোরবান টা হজে গিয়ে করা হয় সেটাই সঠিক।।

😀😁😂😊😃😄

Kurbanir ktha Quran e sposto kre dise sura kawsare r eshb kamn alochona😥🤔😓😭😭😭😭

কুরবানীর সুন্নাত টা আপনি হালকা করে দিলেন।।সুন্নাত মানতে বাধ্য আমরা আর আপনি এত বড় একটা সুন্নাত এত হালকা করলেন????এরই নাম কি আহলে হাদিস? ?? আর তারাবিহর ব্যাপারে রাশেদায়ের আমল দলিল নেন না আবার কুরবানীর ব্যাপারে তাদের আমলটাই গ্রহনযোগ্য হল কি করে?? আর

এমন কি কোন সহি হাদিস পাওয়া যায় সেখানে কোন এক বছর ওমর (রাঃ), উসমান (রাঃ) কুরবানি করেন নাই????

আপনি বড় জাহিল

আপনি কোরবানি করবেননা, সমস্যা নাই, কেউ আপনার গোলাম না

Dhokabaz

Tui munafak

এসমস্ত ভ্রান্ত ভুল ফাতাওয়া দিয়ে মানুষকে গুমরাহ করার অপচেষ্টা করবেন না।

এটা একটা মিথ্যুক

ইনি কোনো বিখ্যাত আলেম নন | দু পাঁচটা বই পড়ে শায়েখ নাম গ্রহণ করেছেন