আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন এবং পাশে থাকা বেল আইকনটি অন করে রাখুন।আমাদের অন্যান্য ভিডিওগুলোও দেখার জন্যে আহবান জানাচ্ছি।সবাই আমাদের সাথে থাকবেন।জাযাকুমুল্লাহু খাইরান।❤️
عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ لِلْعَبَّاسِ بْنِ عَبْدِ الْمُطَّلِبِ: يَا عَبَّاسُ، يَا عَمَّاهُ، ” أَلَا أُعْطِيكَ، أَلَا أَمْنَحُكَ، أَلَا أَحْبُوكَ، أَلَا أَفْعَلُ لَكَ عَشْرَ خِصَالٍ إِذَا أَنْتَ فَعَلْتَ ذَلِكَ، غَفَرَ اللَّهُ لَكَ ذَنْبَكَ أَوَّلَهُ وَآخِرَهُ، وَقَدِيمَهُ وَحَدِيثَهُ، وَخَطَأَهُ وَعَمْدَهُ، وَصَغِيرَهُ وَكَبِيرَهُ، وَسِرَّهُ وَعَلَانِيَتَهُ، عَشْرُ خِصَالٍ: أَنْ تُصَلِّيَ أَرْبَعَ رَكَعَاتٍ، تَقْرَأُ فِي كُلِّ رَكْعَةٍ بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ وَسُورَةٍ، فَإِذَا فَرَغْتَ مِنَ الْقِرَاءَةِ فِي أَوَّلِ رَكْعَةٍ، قُلْتَ وَأَنْتَ قَائِمٌ: سُبْحَانَ اللَّهِ وَالْحَمْدُ لِلَّهِ وَلَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ وَاللَّهُ أَكْبَرُ خَمْسَ عَشْرَةَ مَرَّةً، ثُمَّ تَرْكَعُ فَتَقُولُ وَأَنْتَ رَاكِعٌ عَشْرًا، ثُمَّ تَرْفَعُ رَأْسَكَ مِنَ الرُّكُوعِ فَتَقُولُهَا عَشْرًا، ثُمَّ تَهْوِي سَاجِدًا فَتَقُولُهَا وَأَنْتَ سَاجِدٌ عَشْرًا، ثُمَّ تَرْفَعُ رَأْسَكَ مِنَ السُّجُودِ فَتَقُولُهَا عَشْرًا، ثُمَّ تَسْجُدُ فَتَقُولُهَا عَشْرًا، ثُمَّ تَرْفَعُ رَأْسَكَ مِنَ السُّجُودِ فَتَقُولُهَا عَشْرًا، فَذَلِكَ خَمْسَةٌ وَسَبْعُونَ فِي كُلِّ رَكْعَةٍ، تَفْعَلُ فِي أَرْبَعِ رَكَعَاتٍ، إِنِ اسْتَطَعْتَ أَنْ تُصَلِّيَهَا فِي كُلِّ يَوْمٍ مَرَّةً فَافْعَلْ، فَإِنْ لَمْ تَسْتَطِعْ فَفِي كُلِّ جُمُعَةٍ مَرَّةً، فَإِنْ لَمْ تَفْعَلْ فَفِي كُلِّ شَهْرٍ مَرَّةً، فَإِنْ لَمْ تَفْعَلْ فَفِي عُمُرِكَ مَرَّةً“ ইবনে আব্বাস রাযি. থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন,রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আব্বাস ইবনে আব্দিল মুত্তালিবকে বলেছেন, হে চাচা! আমি কি আপনাকে দেব না? আমি কি আপনাকে প্রদান করব না? আমি কি আপনার নিকটে আসব না? আমি কি আপনার জন্য দশটি সৎ গুনের বর্ণনা করব না যা করলে আল্লাহ তাআলা আপনার আগের ও পিছনের, নতুন ও পুরাতন, ইচ্ছায় ও ভুলবশত কৃত, ছোট ও বড়, গোপন ও প্রকাশ্য সকল গুনাহ মাফ করে দেবেন? আর সে দশটি সৎ গুন হলো: আপনি চার রাকাত নামাজ পড়বেন। প্রতি রাকাআতে সূরা ফাতিহা ও অন্য একটি সূরা পড়বেন। প্রথম রাকাতে যখন কিরাআত পড়া শেষ করবেন তখন দাঁড়ানো অবস্থায় ১৫ বার বলবেন: سُبْحَانَ اللَّهِ وَالْحَمْدُ لِلَّهِ وَلَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ وَاللَّهُ أَكْبَرُ {উচ্চারণঃ সুবহানাল্লাহি ওয়ালহামদু লিল্লাহহি ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার} এরপর রুকুতে যাবেন এবঃ রুকু অবস্থায় (উক্ত দুআটি) ১০ বার পড়বেন। এরপর রুকু থেকে মাথা ওঠাবেন এবং ১০ বার পড়বেন। এরপর সিজদায় যাবেন। সিজদারত অবস্থায় ১০ বার পড়বেন। এরপর সিজদা থেকে মাথা উঠাবেন অতঃপর ১০ বার পড়বেন। এরপর আবার সিজদায় যাবেন এবং সিজদারত অবস্থায় ১০ বার পড়বেন। এরপর সিজদা থেকে মাথা ওঠাবেন এবং ১০ বার পড়বেন। এ হলো প্রতি রাকাতে ৭৫ বার। আপনি চার রাকাতেই অনুরূপ করবেন। যদি আপনি প্রতিদিন আমল করতে পারেন, তবে তা করুন। আর যদি না পারেন,তবে প্রতি জুমাআয় একবার। যদি প্রতি জুমআয় না করেন তবে প্রদি মাসে একবার। আর যদি তাও না করেন তবে জীবনে একবার। {সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-১২৯৭, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-১৩৮৭, সহীহ ইবনে খুজাইমা, হাদীস নং-১২১৬, সুনানে বায়হাকী কুবরা, হাদীস নং-৪৬৯৫} হাদীসটি সহীহ। উক্ত হাদীসকে যারা সহীহ বলেছেন! ১ ইমাম আবু দাউদ, হাদীস নং-১২৯৭, [ইমাম আবু দাউদ হাদীস বললে, চুপ থাকলে সেটি তার কাছে সহীহ। ২ ইবনে হাজার আসকালানী রহঃ বলেন, এর সনদটি হাসান। [আলখিছাল-১/৪১] ৩ আল্লামা ওয়াদেয়ী বলেন, হাসান। [সহীহুল মুসনাদ, হাদীস নং-৫৮২] ৪ ইবনুল মুলাক্কিন বলেন, এর সনদ উত্তম। [আবদরুল মুনীর-৪/২৩৫] ৫ ইবনে হাজার আসকালানী রহঃ বলেন, হাসান। [তাখরীজুল মিশকাতুল মাসাবীহ-২/৭৮] ৬ শায়েখ নাসীরুদ্দীন আলবানী বলেছেন, হাদীসটি সহীহ। [সহীহুল জামে, হাদীস নং-৭৯৩৭] এতগুলো মুহাদ্দিস হাদিসটি সহীহ ও হাসানের মর্যাদা দেবার পরও একে বাতিল বলা ধৃষ্ঠতা ছাড়া আর কিছুই হতে পারে না।
সব আলেমের বড় আলেমত আপনি, অন্ধবিশ্বাস না করে বর্তমান বিশ্বের সব বড় আলেমরা কি মত দেয় ভালকরে জানুন। সওয়াবের কাজকে ওদের বিদআত বলার জন্য ঠেকা পড়ছে, জান্নাতে মনে য় আপনি একাই যেতে চান আর আলেমরা সব ইচ্ছে করে জাহান্নামে যেতে চায় ভুল বলে তাইনা?
ইমাম আবদুল্লাহ ইবনে মোবারক, ইমাম মুসলিম, ইমাম আবু দাউদ, ইমাম ইবনে হাজার আসকালানী, ইমাম জাহাবী, শেখ নাসিরুদ্দিন আলবানী, শেখ যুবায়ের আলী জাই সবাই বলেছেন সালাতুল তাসবিহ এর হাদিছ সহিহ ।
@@syedakurury9035 ভাই আমি শুধু আলবানিকে উদ্দেশ্য করে বলেনি শুধু একটা উদাহরণ স্বরূপ বললাম যদি দলিলের রেফারেন্স থাকে তবে সেইটা দিতে বললাম। কারণ এখন মানুষ দলিল ছাড়া একটা কথা বলে দেয় আর তার উপরে আমল করে পড়ে একটা বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়
আমার জানা মতে এই সালাতুত তাসবিহ নামাজ মহিলারা পড়তে বেশি আগ্রহী,, অনেক মহিলারা আল্লাহর ফরজ হুকুম পর্দার বেপারে একেবারে উদাশিন। কারণ নফল নামাজ একবার পড়ে জীবনের সমস্ত গুনাহ মাফ পেতে চায় 😓😓😓
বড় বড় স্কলার তো দেখতেছি কমেন্টস বক্সে। তিশবার বা চারশো বার যাইহোক না কেন। কে গুনে গুনে নামাজ পরে। আর যদিও গুনে গুনে পরে তাহলে তো গননার দিকে মনযোগ যাবে, নামাজের দিকে মনযোগ থাকবে কি?? কেউ কেউ এই নামাজ কে বিদআতও বলে। কারন, হাদিসের সনদটি সহি নয়। তবে, আমরা সরাসরি বিদআত বলবো না।।
ইমাম আবদুল্লাহ ইবনে মোবারক, ইমাম মুসলিম, ইমাম আবু দাউদ, ইমাম ইবনে হাজার আসকালানী, ইমাম জাহাবী, শেখ নাসিরুদ্দিন আলবানী, শেখ যুবায়ের আলী জাই সবাই বলেছেন সালাতুল তাসবিহ এর হাদিছ সহিহ ।
*আল্লাহর রাসুল সা: তাঁর আপন চাচাকে শিক্ষা দিয়েছেন চার রাকাত সালাতুত তাসবিহ নামাজ বিশেষ পুরস্কার হিসাবে। ৩টি সহীহ হাদীস গ্রন্থে আছে। তিরমিজী শরীফে, আবু দাউদ শরীফে, ইবনে মাজা। তাহলে আমার কথা হলো আর কি প্রমান দিতে হবে সহীহ হাদীস হওয়ার জন্য*
@@mdsujonali5302 উপরে বলেছি তিন হাদীস গ্রন্থে আছে। আপনি কোন কিতাবের হাদীস জানতে চান বুজতে পারি নাই। যাই হউক আমি তিন কিতাবের হাদীস নাম্বার লিখে দিচ্ছি। সম্ভব হলে দেখে নিবেন। তিরমিজী শরিফের ৪৮১ ও ৪৮২, আবু দাউদের ১২৯৭, ইবনে মাজাহ ১৩৮৭ সব লিখে দিলাম। প্রকৃত মুসলমান সহী হাদীস অনুযায়ী আমল করে। আর ফাসেক ও মুনাফিকরা শুধু প্রশ্ন করে কিন্তু আমালের বেলায় শুন্য। আল্লাহ পাক আমাদের সহি বুজ দান করুন। আমীন
Assalamualaikum Akta kotha na bollei noy, ami personal sheikh ahmudulla ke allah jonno valobashi, tobe deshe ashar por onek fatwa vitore shitilota dekan lok priyotar jonno ki jani na fetna hbe aitai bolben kintu sheikh sounding thakte fatwa diten bin Baz (Rh) usaimin (Rh) er unara 2 jon e ai salah ke porte nished korechen sheikh apni fatwai shitilota kirben na Soudi arab er lecture r Bangladesh er lecture onek shitilota koren jeita sheikh nijeo hoyto janen, Ami ai kotha gula ai jonno bolchi karon ami onek aghe theke soudi arab jokon sheikh thakten tokon theke unar lecture shuni sheikh ami murkho manush apnar vhul dorte ashi nai apnake allah er jonno valobashi
@@englishstudy977 apni nijei blood tai aar ek Jon ke eitai mone kore ... Aundher mtn biswas na kore janun bujte parbe.... Onr bitorkito aunek fotua Ami na aunek moulana o birudita kore ..
@@englishstudy977 salatus tasbi namaz & kobor ziyarot niye oni je comment koreche ...koyekjon valo alem er kach tekei janun ... Aundher mtn manush ke baje kicu bolen na ... Shikhar sesh nai .... nirokkor manusher kach tekeo shikhar ache ..
দুইবার সেজদা না দিয়ে তিনবার সিজদা দিয়ে তাশাহুদ, দরূদ শরীফ, পড়া শেষে ইমাম সালাম ফিরাইলে তখন কি করনীয়? এইটা বুজতে পেরে কেও যদি আগেই নামাজ ত্যাগ করে সেটার ব্যাপারে কি বলবেন?
ভুলে যদি 2 এর বদলে তিনটি সেজদা দেয় তাহলে সাহ সিজদা দিতে হবে সাহস দিতেও ভুল হয়ে গেলে নামাজ হবে তবে রেটিং এর মূল্য কম হবে। কিন্তু কেউ যদি দুইটি সেজদার বোতলে ভুলে একটি সেজদা দেয় এবং শেষে সাহু সিজদা দেয় তাহলেও নামাজ হবে না ।পুনরায় পড়তে হবে যেহেতু ফরজ বাদ গিয়েছিল।
যেমন ইমাম বাইহাকি রহ. বলেন, كان عبدالله بن المبارك يفعلها، وتداوله الصالحون بعضهم عن بعض، وفيه تقوية للحديث المرفوع আব্দুল্লাহ ইবন মুবারক রহ. এই নামায পড়তেন। পরবর্তী নেককারগণ পালাক্রমে এটি করে গেছেন। এ ব্যাপারে মারফূ’ হাদিসের সমর্থন রয়েছে। (আত তামহীদ ১/৬২) ইমাম যারকাশি রহ. বলেন, وهو صحيح وليس بضعيف فضلا عن أن يكون موضوعا হাদিসটি সহিহ। জয়ীফ নয়। মওজু (জাল) হওয়া তো অনেক পরের কথা। (আউনুল মাবুদ ৪/১৭৮) হাফেয সালাহুদ্দিন আলাঈ রহ. বলেন, صلاة التسبيح: وهو حديث حسن صحيح، رواه أبو داود وابن ماجه بسند جيد إلى ابن عباس رضي الله عنهما সালাতুত তাসবিহ। এর হাদিস হাসান সহিহ। উত্তম সনদে আবু দাউদ ও ইবন মাজা ইবনে আব্বাস রাযি. সূত্রে বর্ণনা করেছেন। (হিদায়াতুর রুয়াত ২/৮৪) হাফেয ইবনে হাজার আসকালানি রহ. বলেন,إسناده لا بأس بهم এর সনদে কোনো অসুবিধা নেই। (আল খিসাল ১/৪২) إسناده حسن এর সনদ হাসান। (আল লাআলী ২/৩৯) والله اعلم بالصواب উত্তর দিয়েছেন শায়েখ উমায়ের কোব্বাদী
আমি ও আপনার কথার সাথে একমত। ৩টি সহীহ হাদীস গ্রন্থে আছে। তিরমিজী শরীফে, আবু দাউদ শরীফে, ইবনে মাজা। তাহলে আমার কথা হলো আর কি প্রমান দিতে হবে সহীহ হাদীস হওয়ার জন্য।
ভাই,কাউকে এক বাক্যে জাহেল বলে দিলেন...?উনার তুলনায় আপনার অবস্থান কি একবারও চিন্তা করলেন না?ওনার উম্মাহর জন্যে যেই খেদমত, আপনার ভূমিকা কি তার ধারে কাছেও আছে?ভাই কাউকে হুট করে এভাবে,জাহেল,কাফের,মুনাফেক,ইহুদির দালাল,পথভ্রষ্ট সিল মেরে দিবেন্না দয়া করে।এর জন্যে আপনিই গুনাহগার হবেন।নিজেকে আল্লাহর জায়গায় রেখে বিচার করার মানসিকতা পরিহার করা দরকার ভাই।জাযাকাল্লাহ খাইরান।
মুস্তাহাব আমল করার জন্য কি হাদিস সহিহ হওয়া জরুরি? মোটেও না।বড় বড় ইসলামি স্কলার যাদের ছাড়া আমরা কুরআন, সুন্নাহ বুঝতে অক্ষম আমরা কি তাদের থেকেও বেশি হাদিস প্রেমিক হয়ে গেলাম? যদি হয়ে যাই তাহলে তাদেরকে কেন মানদন্ড হিসেবে মেনে নিলাম?
ইমাম আবদুল্লাহ ইবনে মোবারক, ইমাম মুসলিম, ইমাম আবু দাউদ, ইমাম ইবনে হাজার আসকালানী, ইমাম জাহাবী, শেখ নাসিরুদ্দিন আলবানী, শেখ যুবায়ের আলী জাই সবাই বলেছেন সালাতুল তাসবিহ এর হাদিছ সহিহ ।
কথা হচ্ছে সালাতুত তাসবীহ পড়া বেদয়াত কিনা, আপনি পরে আছেন ৪০০ না ৩০০ নিয়ে। উনার যেটা বুঝাতে চাচ্ছিলেন সেটা হচ্ছে সালাতুত তাসবীহের পড়া যাবে কি না সেটা নিয়ে, আর ভুল তো হতেই পারে। এটাকে এত বড় ভাবে না দেখলে কি হয় না?
হাদিসের কিতাব "আবু দাউদ শরিফ" কি সিহাহ সিত্তাহ'র অন্তর্ভূক্ত নয়? আর এ নামাজের রেফারেন্স আবু দাউদে আছে।নিশ্চয় আপনি জানেন! আর নাকি জেনেশুনেই আমরা ফিতনায় লিপ্ত হচ্ছি
আন্তাজে ফতুয়া দেওয়ার থেকে বিরত থাকুন। আপনি হাদিস টা সঠিকভাবে জানেন না সেটা আপনার ব্যার্থতা। কিন্তু মানুষকে এই মহান সওয়াবের নামাজ থেকে বিরত রাখতে কিভাবে আপনার সহস হয়। এই
আসসালামু আলাইকুম। হুজুর হয়তো বেখেয়ালি ৩০০ বারে জায়গায় ৪০০ বার বলেছেন।ভুল তো মানুষ দ্বারা ই হয় তাই না।নাকি পশু পাখি দ্বারা হয়?এই ভাবে শায়েখ কে ঠাট্টা করার কিছু নেই। শায়েখ কিন্তু পড়তে না করেনি।উনি বিষয় টা বুঝিয়ে বলেছেন।বাকি টা আপনাদের ব্যক্তিগত ব্যাপার।
আল্লাহ কে ভয় করুন। ভুল ফতুয়া দিতে কি একটাবারও ভয় হয়না? আপনার জ্ঞাতার্থে হাদিসটা সনদ সহ দিলাম। حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ بِشْرِ بْنِ الْحَكَمِ النَّيْسَابُورِيُّ، حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ عَبْدِ الْعَزِيزِ، حَدَّثَنَا الْحَكَمُ بْنُ أَبَانَ، عَنْ عِكْرِمَةَ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ لِلْعَبَّاسِ بْنِ عَبْدِ الْمُطَّلِبِ " يَا عَبَّاسُ يَا عَمَّاهُ أَلاَ أُعْطِيكَ أَلاَ أَمْنَحُكَ أَلاَ أَحْبُوكَ أَلاَ أَفْعَلُ لَكَ عَشْرَ خِصَالٍ إِذَا أَنْتَ فَعَلْتَ ذَلِكَ غَفَرَ اللَّهُ لَكَ ذَنْبَكَ أَوَّلَهُ وَآخِرَهُ وَقَدِيمَهُ وَحَدِيثَهُ وَخَطَأَهُ وَعَمْدَهُ وَصَغِيرَهُ وَكَبِيرَهُ وَسِرَّهُ وَعَلاَنِيَتَهُ عَشْرُ خِصَالٍ أَنْ تُصَلِّيَ أَرْبَعَ رَكَعَاتٍ تَقْرَأُ فِي كُلِّ رَكْعَةٍ بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ وَسُورَةٍ فَإِذَا فَرَغْتَ مِنَ الْقِرَاءَةِ فِي أَوَّلِ رَكْعَةٍ قُلْتَ وَأَنْتَ قَائِمٌ سُبْحَانَ اللَّهِ وَالْحَمْدُ لِلَّهِ وَلاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَاللَّهُ أَكْبَرُ خَمْسَ عَشْرَةَ مَرَّةً ثُمَّ تَرْكَعُ فَتَقُولُ وَأَنْتَ رَاكِعٌ عَشْرًا ثُمَّ تَرْفَعُ رَأْسَكَ مِنَ الرُّكُوعِ فَتَقُولُهَا عَشْرًا ثُمَّ تَهْوِي سَاجِدًا فَتَقُولُهَا وَأَنْتَ سَاجِدٌ عَشْرًا ثُمَّ تَرْفَعُ رَأْسَكَ مِنَ السُّجُودِ فَتَقُولُهَا عَشْرًا ثُمَّ تَسْجُدُ فَتَقُولُهَا عَشْرًا ثُمَّ تَرْفَعُ رَأْسَكَ مِنَ السُّجُودِ فَتَقُولُهَا عَشْرًا فَذَلِكَ خَمْسَةٌ وَسَبْعُونَ فِي كُلِّ رَكْعَةٍ تَفْعَلُ فِي أَرْبَعِ رَكَعَاتٍ إِنِ اسْتَطَعْتَ أَنْ تُصَلِّيَهَا فِي كُلِّ يَوْمٍ مَرَّةً فَافْعَلْ فَإِنْ لَمْ تَسْتَطِعْ فَفِي كُلِّ جُمُعَةٍ مَرَّةً فَإِنْ لَمْ تَفْعَلْ فَفِي كُلِّ شَهْرٍ مَرَّةً فَإِنْ لَمْ تَفْعَلْ فَفِي عُمُرِكَ مَرَّةً " . ইবনু আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আব্বাস বিন আবদুল মুত্তালিব (রাঃ)-কে বললেনঃ হে আব্বাস! হে প্রিয় চাচাজান! আমি কি আপনাকে কিছু দান করবো না, আমি কি আপনার সাথে আত্নীয় সম্পর্ক বজায় রাখবো না, আমি কি আপনার অবাধ্য হতে বিরত থাকবো না, আমি কি আপনাকে এমন কলেমা বলে দিব না, যা পড়লে আল্লাহ আপনার আগের-পরের, নতুন-পুরান, ভুলক্রমে, স্বেচ্ছায়, ছোট-বড়, গোপন-প্রকাশ্য সব ধরনের গুনাহ মাফ করে দিবেন? সেই দশটি কলেমা হলো : আপনি চার রাকআত সালাত পড়ুন এবং প্রতি রাকআতে সূরা ফাতিহার সাথে অন্য একটি সূরাহ পড়ুন। প্রথম রাকআতের কিরাআত পাঠ শেষ হলে দাঁড়ানো অবস্থায় আপনি পনের বার বলুন : "আল্লাহ পবিত্র, সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর। আল্লাহ ব্যতীত কোন ইলাহ নেই। আল্লাহ মহান"। অতঃপর আপনি রুকূ‘ করুন এবং রুকূ‘ অবস্থায় তা দশবার বলুন, অতঃপর রুকূ‘ থেকে আপনার মাথা তুলে তা দশবার বলুন। অতঃপর আপনি সাজদাহয় যান এবং সাজদাহবনত অবস্থায় তা দশবার বলুন, অতঃপর সাজদাহ থেকে আপনার মাথা তুলে তা দশবার বলুন, অতঃপর সাজদাহয় গিয়ে আবার তা দশবার বলুন, অতঃপর সাজদাহ থেকে আপনার মাথা তুলে তা দশবার বলুন। এভাবে তা প্রতি রাকআতে পঁচাত্তর বার হল। এ নিয়মে আপনি চার রাকআত সালাত পড়ুন। আপনি প্রতিদিন একবার এ সালাত আদায় করতে সক্ষম হলে তাই করুন। আপনি তাতে সক্ষম না হলে প্রতি সপ্তাহে তা একবার পড়ুন। আপনি তাতেও সক্ষম না হলে প্রতি মাসে তা একবার পড়ুন। আপনি তাতেও সক্ষম না হলে অন্তত জীবনে তা একবার পড়ুন। [১৩৮৭] ফুটনোটঃ [১৩৮৭] আবূ দাঊদ ১২৯৭ তাহক্বীক্ব আলবানী: সহীহ। তাখরীজ আলবানী: মিশকাত, ১৩২৮, তালীক ইবনু খুযাইমাহ ১২১৬, সহীহ আবী দাউদ ১১৭৩। উক্ত হাদিসের রাবী মুসা বিন উবায়দাহ সম্পর্কে মুহাম্মাদ বিন সা'দ বলেন, তিনি সিকাহ তবে হুজ্জাহ নয়। আহমাদ বিন হাম্বল বলেন, তার থেকে হাদিস বর্ণনা করা উচিত নয়। আলী ইবনুল মাদীনী বলেন, তিনি হাদিস বর্ণনায় দুর্বল। আবু যুরআহ আর-রাযী বলেন, তিনি হাদিস বর্ণনায় নির্ভরযোগ্য নয়। আবু হাতিম আর-রাযী বলেন, মুনকারুল হাদিস। ২. সুওয়ায়াদ বিন আবু সাঈদ সম্পর্কে ইমাম যাহাবী বলেন, তিনি মাজহুল বা অপরিচিত। উক্ত হাদিসটি শাহিদ এর ভিত্তিতে সহিহ। সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ১৩৮৭ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
1st rakat e sura fateha porar por onno sora milaben .tarpor hat badha obosthai e 15 bar sei tasbih porben..tarpor roko te jaben roko er tasbih porar por 10 bar porben...tarpor samiallah holiman hamida pore daraben.tarpor rabbana lakal hamd porben..tarpor sei tasbih 10 bar porben...tarpor sijdai jaben..sijdar tasbih porar por .sijdai e 10 bar porben .tarpor 2 sijder majkhane boisha tokhon 10 bar porben ...abar sijdai janben ..sijdar tasbih porar por sijdai e 10 bar porben. Tarpor sijda theke uthar somoi abar boisha 10 bar porben. ..ei niye proti rakat e total 75 bar hoi.....