ছালামুন আলাইকুম .কোরআনের ছালাত হল . যত রকম অশ্লীল ও মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখে . আল্লাহর দেয়া আদেশ ও নির্দেশ মানা .অবৎসই দায়িত্ব পালন. প্রতিটা কাজে আল্লাহ কে সরন করা . এইটাই হল ছালাতে দায়েমুন
আপনি কোরআনের সত্য গ্রহণ করেননি ৭৫:৩১ فَلَا صَدَّقَ وَ لَا صَلّٰی ﴿ۙ۳۱﴾فلا صدق و لا صلی ﴿۳۱﴾ সুতরাং সে বিশ্বাসও করেনি এবং সালাতও আদায় করেনি। এই জ্ঞানী মানুষ মূর্খ সাজার মানে কি? এই চারটি আয়াত মিলালেই ওস্তাদজির উত্তর পাওয়া যাবে - কোরআন থেকেই - ২:২৩৯ فَاِنۡ خِفۡتُمۡ فَرِجَالًا اَوۡ رُكۡبَانًا ۚ فَاِذَاۤ اَمِنۡتُمۡ فَاذۡكُرُوا اللّٰهَ كَمَا عَلَّمَكُمۡ مَّا لَمۡ تَكُوۡنُوۡا تَعۡلَمُوۡنَ ﴿۲۳۹﴾فان خفتم فرجالا او ركبانا فاذا امنتم فاذكروا الله كما علمكم ما لم تكونوا تعلمون ﴿۲۳۹﴾ কিন্তু যদি তোমরা ভয় কর, তবে হেঁটে কিংবা আরোহণ করে (আদায় করে নাও)। এরপর যখন নিরাপদ হবে তখন আল্লাহকে স্মরণ কর, যেভাবে তিনি তোমাদেরকে শিখিয়েছেন, যা তোমরা জানতে না। ৪:১০১ وَ اِذَا ضَرَبۡتُمۡ فِی الۡاَرۡضِ فَلَیۡسَ عَلَیۡكُمۡ جُنَاحٌ اَنۡ تَقۡصُرُوۡا مِنَ الصَّلٰوۃِ ٭ۖ اِنۡ خِفۡتُمۡ اَنۡ یَّفۡتِنَكُمُ الَّذِیۡنَ كَفَرُوۡا ؕ اِنَّ الۡكٰفِرِیۡنَ كَانُوۡا لَكُمۡ عَدُوًّا مُّبِیۡنًا ﴿۱۰۱﴾و اذا ضربتم فی الارض فلیس علیكم جناح ان تقصروا من الصلوۃ ٭ ان خفتم ان یفتنكم الذین كفروا ان الكفرین كانوا لكم عدوا مبینا ﴿۱۰۱﴾ আর যখন তোমরা যমীনে সফর করবে, তখন তোমাদের সালাত কসর করাতে কোন দোষ নেই। যদি আশঙ্কা কর যে, কাফিররা তোমাদেরকে ফিতনায় ফেলবে*। নিশ্চয় কাফিররা তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু। ৪:১০২ وَ اِذَا كُنۡتَ فِیۡهِمۡ فَاَقَمۡتَ لَهُمُ الصَّلٰوۃَ فَلۡتَقُمۡ طَآئِفَۃٌ مِّنۡهُمۡ مَّعَكَ وَ لۡیَاۡخُذُوۡۤا اَسۡلِحَتَهُمۡ ۟ فَاِذَا سَجَدُوۡا فَلۡیَكُوۡنُوۡا مِنۡ وَّرَآئِكُمۡ ۪ وَ لۡتَاۡتِ طَآئِفَۃٌ اُخۡرٰی لَمۡ یُصَلُّوۡا فَلۡیُصَلُّوۡا مَعَكَ وَ لۡیَاۡخُذُوۡا حِذۡرَهُمۡ وَ اَسۡلِحَتَهُمۡ ۚ وَدَّ الَّذِیۡنَ كَفَرُوۡا لَوۡ تَغۡفُلُوۡنَ عَنۡ اَسۡلِحَتِكُمۡ وَ اَمۡتِعَتِكُمۡ فَیَمِیۡلُوۡنَ عَلَیۡكُمۡ مَّیۡلَۃً وَّاحِدَۃً ؕ وَ لَا جُنَاحَ عَلَیۡكُمۡ اِنۡ كَانَ بِكُمۡ اَذًی مِّنۡ مَّطَرٍ اَوۡ كُنۡتُمۡ مَّرۡضٰۤی اَنۡ تَضَعُوۡۤا اَسۡلِحَتَكُمۡ ۚ وَ خُذُوۡا حِذۡرَكُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰهَ اَعَدَّ لِلۡكٰفِرِیۡنَ عَذَابًا مُّهِیۡنًا ﴿۱۰۲﴾و اذا كنت فیهم فاقمت لهم الصلوۃ فلتقم طآئفۃ منهم معك و لیاخذوا اسلحتهم فاذا سجدوا فلیكونوا من ورآئكم و لتات طآئفۃ اخری لم یصلوا فلیصلوا معك و لیاخذوا حذرهم و اسلحتهم ود الذین كفروا لو تغفلون عن اسلحتكم و امتعتكم فیمیلون علیكم میلۃ واحدۃ و لا جناح علیكم ان كان بكم اذی من مطر او كنتم مرضی ان تضعوا اسلحتكم و خذوا حذركم ان الله اعد للكفرین عذابا مهینا ﴿۱۰۲﴾ আর যখন তুমি তাদের মধ্যে থাকবে। অতঃপর তাদের জন্য সালাত কায়েম করবে, তখন যেন তাদের মধ্য থেকে একদল তোমার সাথে দাঁড়ায় এবং তারা তাদের অস্ত্র ধারণ করে। এরপর যখন সিজদা করে ফেলবে, তখন তারা যেন তোমাদের পেছনে অবস্থান নেয়। আর অপর একটি দল যারা সালাত আদায় করেনি তারা যেন তোমার সাথে এসে সালাত আদায় করে এবং তারা যেন তাদের সতর্কতা অবলম্বন ও অস্ত্র ধারণ করে। কাফিররা কামনা করে যদি তোমরা তোমাদের অস্ত্র-শস্ত্র ও আসবাব-পত্র সম্বন্ধে অসতর্ক হও তাহলে তারা তোমাদের উপর একসাথে ঝাঁপিয়ে পড়বে। আর যদি বৃষ্টির কারণে তোমাদের কোন কষ্ট হয় অথবা তোমরা অসুস্থ হও তাহলে অস্ত্র রেখেদেয়াতে তোমাদের কোন দোষ নেই। আর তোমরা তোমাদের সতর্কতা অবলম্বন করবে। নিশ্চয় আল্লাহ কাফিরদের জন্য প্রস্তুত করেছেন লাঞ্ছনাদায়ক আযাব। ৪:১০৩ فَاِذَا قَضَیۡتُمُ الصَّلٰوۃَ فَاذۡكُرُوا اللّٰهَ قِیٰمًا وَّ قُعُوۡدًا وَّ عَلٰی جُنُوۡبِكُمۡ ۚ فَاِذَا اطۡمَاۡنَنۡتُمۡ فَاَقِیۡمُوا الصَّلٰوۃَ ۚ اِنَّ الصَّلٰوۃَ كَانَتۡ عَلَی الۡمُؤۡمِنِیۡنَ كِتٰبًا مَّوۡقُوۡتًا ﴿۱۰۳﴾فاذا قضیتم الصلوۃ فاذكروا الله قیما و قعودا و علی جنوبكم فاذا اطماننتم فاقیموا الصلوۃ ان الصلوۃ كانت علی المؤمنین كتبا موقوتا ﴿۱۰۳﴾ অতঃপর যখন তোমরা সালাত পূর্ণ করবে তখন দাঁড়ানো, বসা ও শোয়া অবস্থায় আল্লাহর স্মরণ করবে। অতঃপর যখন নিশ্চিন্ত হবে তখন সালাত (পূর্বের নিয়মে) কায়েম করবে। নিশ্চয় সালাত মুমিনদের উপর নির্দিষ্ট সময়ে ফরয।
ভাই, কথাগুলো শ্রবনযোগ্য স্পষ্ট নয়। এমন আলোচনা খুবই প্রয়োজন। কিন্তু ভালোভাবে শুনতে ও বুঝতে না পারলে তো কিছুই কাজে লাগবে না। রেকর্ডিংএ একটু যত্নবান হওয়া দরকার। সালাম।
বাংলাদেশে মাদ্রাসায় আবুজাহেল এর ধর্ম শেখানো হয়। মোহাম্মদ সাঃ এর ধর্ম বিশ্বাস নির্বাসনে আছে। আল্লাহর কিতাবের সাথে মোল্লার কিতাব মিশ্রিত করে যে শিক্ষা সেই ধর্মই হল আবুজাহেলী ধর্ম। আবুজাহেল এর বংশধর বা কওমে আবুজাহেল এখন ধর্মের ঠিকাদার। ড মুসলমানদের ইমান বাঁচাতে হলে মাদ্রাসার শিক্ষার বিষয় বস্তুের আমূল পরিবর্তন করিতেই হবে। একমাত্র সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত বা নাজিল কৃত আল কিতাব পবিত্র আল কুরআন কে পাঠ্য হিসাবে রেখে বাকি সকল কিতাবের নামে কথিত আবুজাহেলি বিষয় কে বাদ দিতেই হবে। আল কুরআন এর শিক্ষার বিষয় করে এটাকে সাজাতে হবে এভাবে যেমন ১) পবিত্র আল কুরআন আরবি ভাষায় পড়ানো। ২) পবিত্র আল কুরআন এর বাংলা সর্বোচ্চ বিশুদ্ধ অনুবাদ পড়ানো। ৩) পবিত্র আল কুরআন এর আদেশ নিষেধ নির্ধারণ। ৫) পবিত্র আল কুরআন এর সামাজিক ও মানবিক মূল্যবোধ এর বিষয়ে পড়ানো। ৬) পবিত্র আল কুরআন এর আয়াতের মাধ্যম অন্যআয়াতের তফসির পড়ানো। এক আয়াতের অন্য আয়াতের সাথে আয়াতের রিলেটিভিটি পড়ানো। ৭) পবিত্র আল কুরআন এর উপর অনার্স ক্লাস চালু। ৮) পবিত্র আল কুরআন এর উপর মাস্টার্স চালু করা। ৯) পবিত্র আল কুরআন এর উপর ডক্টরেট থিসিস চালু করা। ১০) পবিত্র আল কুরআন এর উপর উচ্চতর গবেষণা চালুকরা । ১১) পবিত্র আল কুরআন এর বিধান সমুহের সামগ্রিক ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ ও প্রায়োগিকতা পড়ানো। এটাই হতে পারে একমাত্র সঠিক ইসলামের শিক্ষা। তখনি একমাত্র সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত " ইন্না দিন আল ইসলাম" এর প্রকৃত সত্য মুসলিম তৈরি হবে। অন্যতায় শুধুই মুশরিক তৈরি হবে তবে দাবী করিবে মুসলিম যাহা অন্তঃসার শূন্য এক দাবী হয়েই শুধু থাকি
--একটু কোরআন থেকেই মিলাও ওনার সালাত -- জেনে শুনে প্রতারণা করছে - কোরআনের সত্য গ্রহণ করেননি ৭৫:৩১ فَلَا صَدَّقَ وَ لَا صَلّٰی ﴿ۙ۳۱﴾فلا صدق و لا صلی ﴿۳۱﴾ সুতরাং সে বিশ্বাসও করেনি এবং সালাতও আদায় করেনি। এই চারটি আয়াত মিলালেই ওস্তাদজির উত্তর পাওয়া যাবে - কোরআন থেকেই - ২:২৩৯ فَاِنۡ خِفۡتُمۡ فَرِجَالًا اَوۡ رُكۡبَانًا ۚ فَاِذَاۤ اَمِنۡتُمۡ فَاذۡكُرُوا اللّٰهَ كَمَا عَلَّمَكُمۡ مَّا لَمۡ تَكُوۡنُوۡا تَعۡلَمُوۡنَ ﴿۲۳۹﴾فان خفتم فرجالا او ركبانا فاذا امنتم فاذكروا الله كما علمكم ما لم تكونوا تعلمون ﴿۲۳۹﴾ কিন্তু যদি তোমরা ভয় কর, তবে হেঁটে কিংবা আরোহণ করে (আদায় করে নাও)। এরপর যখন নিরাপদ হবে তখন আল্লাহকে স্মরণ কর, যেভাবে তিনি তোমাদেরকে শিখিয়েছেন, যা তোমরা জানতে না। ৪:১০১ وَ اِذَا ضَرَبۡتُمۡ فِی الۡاَرۡضِ فَلَیۡسَ عَلَیۡكُمۡ جُنَاحٌ اَنۡ تَقۡصُرُوۡا مِنَ الصَّلٰوۃِ ٭ۖ اِنۡ خِفۡتُمۡ اَنۡ یَّفۡتِنَكُمُ الَّذِیۡنَ كَفَرُوۡا ؕ اِنَّ الۡكٰفِرِیۡنَ كَانُوۡا لَكُمۡ عَدُوًّا مُّبِیۡنًا ﴿۱۰۱﴾و اذا ضربتم فی الارض فلیس علیكم جناح ان تقصروا من الصلوۃ ٭ ان خفتم ان یفتنكم الذین كفروا ان الكفرین كانوا لكم عدوا مبینا ﴿۱۰۱﴾ আর যখন তোমরা যমীনে সফর করবে, তখন তোমাদের সালাত কসর করাতে কোন দোষ নেই। যদি আশঙ্কা কর যে, কাফিররা তোমাদেরকে ফিতনায় ফেলবে*। নিশ্চয় কাফিররা তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু। ৪:১০২ وَ اِذَا كُنۡتَ فِیۡهِمۡ فَاَقَمۡتَ لَهُمُ الصَّلٰوۃَ فَلۡتَقُمۡ طَآئِفَۃٌ مِّنۡهُمۡ مَّعَكَ وَ لۡیَاۡخُذُوۡۤا اَسۡلِحَتَهُمۡ ۟ فَاِذَا سَجَدُوۡا فَلۡیَكُوۡنُوۡا مِنۡ وَّرَآئِكُمۡ ۪ وَ لۡتَاۡتِ طَآئِفَۃٌ اُخۡرٰی لَمۡ یُصَلُّوۡا فَلۡیُصَلُّوۡا مَعَكَ وَ لۡیَاۡخُذُوۡا حِذۡرَهُمۡ وَ اَسۡلِحَتَهُمۡ ۚ وَدَّ الَّذِیۡنَ كَفَرُوۡا لَوۡ تَغۡفُلُوۡنَ عَنۡ اَسۡلِحَتِكُمۡ وَ اَمۡتِعَتِكُمۡ فَیَمِیۡلُوۡنَ عَلَیۡكُمۡ مَّیۡلَۃً وَّاحِدَۃً ؕ وَ لَا جُنَاحَ عَلَیۡكُمۡ اِنۡ كَانَ بِكُمۡ اَذًی مِّنۡ مَّطَرٍ اَوۡ كُنۡتُمۡ مَّرۡضٰۤی اَنۡ تَضَعُوۡۤا اَسۡلِحَتَكُمۡ ۚ وَ خُذُوۡا حِذۡرَكُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰهَ اَعَدَّ لِلۡكٰفِرِیۡنَ عَذَابًا مُّهِیۡنًا ﴿۱۰۲﴾و اذا كنت فیهم فاقمت لهم الصلوۃ فلتقم طآئفۃ منهم معك و لیاخذوا اسلحتهم فاذا سجدوا فلیكونوا من ورآئكم و لتات طآئفۃ اخری لم یصلوا فلیصلوا معك و لیاخذوا حذرهم و اسلحتهم ود الذین كفروا لو تغفلون عن اسلحتكم و امتعتكم فیمیلون علیكم میلۃ واحدۃ و لا جناح علیكم ان كان بكم اذی من مطر او كنتم مرضی ان تضعوا اسلحتكم و خذوا حذركم ان الله اعد للكفرین عذابا مهینا ﴿۱۰۲﴾ আর যখন তুমি তাদের মধ্যে থাকবে। অতঃপর তাদের জন্য সালাত কায়েম করবে, তখন যেন তাদের মধ্য থেকে একদল তোমার সাথে দাঁড়ায় এবং তারা তাদের অস্ত্র ধারণ করে। এরপর যখন সিজদা করে ফেলবে, তখন তারা যেন তোমাদের পেছনে অবস্থান নেয়। আর অপর একটি দল যারা সালাত আদায় করেনি তারা যেন তোমার সাথে এসে সালাত আদায় করে এবং তারা যেন তাদের সতর্কতা অবলম্বন ও অস্ত্র ধারণ করে। কাফিররা কামনা করে যদি তোমরা তোমাদের অস্ত্র-শস্ত্র ও আসবাব-পত্র সম্বন্ধে অসতর্ক হও তাহলে তারা তোমাদের উপর একসাথে ঝাঁপিয়ে পড়বে। আর যদি বৃষ্টির কারণে তোমাদের কোন কষ্ট হয় অথবা তোমরা অসুস্থ হও তাহলে অস্ত্র রেখেদেয়াতে তোমাদের কোন দোষ নেই। আর তোমরা তোমাদের সতর্কতা অবলম্বন করবে। নিশ্চয় আল্লাহ কাফিরদের জন্য প্রস্তুত করেছেন লাঞ্ছনাদায়ক আযাব। ৪:১০৩ فَاِذَا قَضَیۡتُمُ الصَّلٰوۃَ فَاذۡكُرُوا اللّٰهَ قِیٰمًا وَّ قُعُوۡدًا وَّ عَلٰی جُنُوۡبِكُمۡ ۚ فَاِذَا اطۡمَاۡنَنۡتُمۡ فَاَقِیۡمُوا الصَّلٰوۃَ ۚ اِنَّ الصَّلٰوۃَ كَانَتۡ عَلَی الۡمُؤۡمِنِیۡنَ كِتٰبًا مَّوۡقُوۡتًا ﴿۱۰۳﴾فاذا قضیتم الصلوۃ فاذكروا الله قیما و قعودا و علی جنوبكم فاذا اطماننتم فاقیموا الصلوۃ ان الصلوۃ كانت علی المؤمنین كتبا موقوتا ﴿۱۰۳﴾ অতঃপর যখন তোমরা সালাত পূর্ণ করবে তখন দাঁড়ানো, বসা ও শোয়া অবস্থায় আল্লাহর স্মরণ করবে। অতঃপর যখন নিশ্চিন্ত হবে তখন সালাত (পূর্বের নিয়মে) কায়েম করবে। নিশ্চয় সালাত মুমিনদের উপর নির্দিষ্ট সময়ে ফরয।
সুর্য হেল পড়া থেকে রাত্রির অন্ধকার পর্যন্ত সালাতে কেউ থাকেনা কথাটি ধারনা প্রসুত সত্য নয়।বহু লোক এই কাজটি করে থাক।আপনার জানা নেই যার করে তার কখনো বলেনা।
torahr 3 wakto namaz quran ee asee aita oshikar korar kono shujog nai akhon kotha holo torahr nobi 2 wakto beshi porto keno aita ami akhono ber korte parinai kono din ber korte parle janabo. Ami ja kisu bollam oita torahr salat jetake amra namaz hishabe chini kintu quran eer salat ta holo quran pora abong allahr madhome bujha abong quran eer dua kora jeno allahr shathe direct connection thakee tokhon allah aro gopon kisu janabe othoba bolbe jeta keo janena.
উনি আসলে ভন্ড -- জেনে শুনে প্রতারণা করছে - কোরআনের সত্য গ্রহণ করেননি ৭৫:৩১ فَلَا صَدَّقَ وَ لَا صَلّٰی ﴿ۙ۳۱﴾فلا صدق و لا صلی ﴿۳۱﴾ সুতরাং সে বিশ্বাসও করেনি এবং সালাতও আদায় করেনি। এই চারটি আয়াত মিলালেই ওস্তাদজির উত্তর পাওয়া যাবে - কোরআন থেকেই - ২:২৩৯ فَاِنۡ خِفۡتُمۡ فَرِجَالًا اَوۡ رُكۡبَانًا ۚ فَاِذَاۤ اَمِنۡتُمۡ فَاذۡكُرُوا اللّٰهَ كَمَا عَلَّمَكُمۡ مَّا لَمۡ تَكُوۡنُوۡا تَعۡلَمُوۡنَ ﴿۲۳۹﴾فان خفتم فرجالا او ركبانا فاذا امنتم فاذكروا الله كما علمكم ما لم تكونوا تعلمون ﴿۲۳۹﴾ কিন্তু যদি তোমরা ভয় কর, তবে হেঁটে কিংবা আরোহণ করে (আদায় করে নাও)। এরপর যখন নিরাপদ হবে তখন আল্লাহকে স্মরণ কর, যেভাবে তিনি তোমাদেরকে শিখিয়েছেন, যা তোমরা জানতে না। ৪:১০১ وَ اِذَا ضَرَبۡتُمۡ فِی الۡاَرۡضِ فَلَیۡسَ عَلَیۡكُمۡ جُنَاحٌ اَنۡ تَقۡصُرُوۡا مِنَ الصَّلٰوۃِ ٭ۖ اِنۡ خِفۡتُمۡ اَنۡ یَّفۡتِنَكُمُ الَّذِیۡنَ كَفَرُوۡا ؕ اِنَّ الۡكٰفِرِیۡنَ كَانُوۡا لَكُمۡ عَدُوًّا مُّبِیۡنًا ﴿۱۰۱﴾و اذا ضربتم فی الارض فلیس علیكم جناح ان تقصروا من الصلوۃ ٭ ان خفتم ان یفتنكم الذین كفروا ان الكفرین كانوا لكم عدوا مبینا ﴿۱۰۱﴾ আর যখন তোমরা যমীনে সফর করবে, তখন তোমাদের সালাত কসর করাতে কোন দোষ নেই। যদি আশঙ্কা কর যে, কাফিররা তোমাদেরকে ফিতনায় ফেলবে*। নিশ্চয় কাফিররা তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু। ৪:১০২ وَ اِذَا كُنۡتَ فِیۡهِمۡ فَاَقَمۡتَ لَهُمُ الصَّلٰوۃَ فَلۡتَقُمۡ طَآئِفَۃٌ مِّنۡهُمۡ مَّعَكَ وَ لۡیَاۡخُذُوۡۤا اَسۡلِحَتَهُمۡ ۟ فَاِذَا سَجَدُوۡا فَلۡیَكُوۡنُوۡا مِنۡ وَّرَآئِكُمۡ ۪ وَ لۡتَاۡتِ طَآئِفَۃٌ اُخۡرٰی لَمۡ یُصَلُّوۡا فَلۡیُصَلُّوۡا مَعَكَ وَ لۡیَاۡخُذُوۡا حِذۡرَهُمۡ وَ اَسۡلِحَتَهُمۡ ۚ وَدَّ الَّذِیۡنَ كَفَرُوۡا لَوۡ تَغۡفُلُوۡنَ عَنۡ اَسۡلِحَتِكُمۡ وَ اَمۡتِعَتِكُمۡ فَیَمِیۡلُوۡنَ عَلَیۡكُمۡ مَّیۡلَۃً وَّاحِدَۃً ؕ وَ لَا جُنَاحَ عَلَیۡكُمۡ اِنۡ كَانَ بِكُمۡ اَذًی مِّنۡ مَّطَرٍ اَوۡ كُنۡتُمۡ مَّرۡضٰۤی اَنۡ تَضَعُوۡۤا اَسۡلِحَتَكُمۡ ۚ وَ خُذُوۡا حِذۡرَكُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰهَ اَعَدَّ لِلۡكٰفِرِیۡنَ عَذَابًا مُّهِیۡنًا ﴿۱۰۲﴾و اذا كنت فیهم فاقمت لهم الصلوۃ فلتقم طآئفۃ منهم معك و لیاخذوا اسلحتهم فاذا سجدوا فلیكونوا من ورآئكم و لتات طآئفۃ اخری لم یصلوا فلیصلوا معك و لیاخذوا حذرهم و اسلحتهم ود الذین كفروا لو تغفلون عن اسلحتكم و امتعتكم فیمیلون علیكم میلۃ واحدۃ و لا جناح علیكم ان كان بكم اذی من مطر او كنتم مرضی ان تضعوا اسلحتكم و خذوا حذركم ان الله اعد للكفرین عذابا مهینا ﴿۱۰۲﴾ আর যখন তুমি তাদের মধ্যে থাকবে। অতঃপর তাদের জন্য সালাত কায়েম করবে, তখন যেন তাদের মধ্য থেকে একদল তোমার সাথে দাঁড়ায় এবং তারা তাদের অস্ত্র ধারণ করে। এরপর যখন সিজদা করে ফেলবে, তখন তারা যেন তোমাদের পেছনে অবস্থান নেয়। আর অপর একটি দল যারা সালাত আদায় করেনি তারা যেন তোমার সাথে এসে সালাত আদায় করে এবং তারা যেন তাদের সতর্কতা অবলম্বন ও অস্ত্র ধারণ করে। কাফিররা কামনা করে যদি তোমরা তোমাদের অস্ত্র-শস্ত্র ও আসবাব-পত্র সম্বন্ধে অসতর্ক হও তাহলে তারা তোমাদের উপর একসাথে ঝাঁপিয়ে পড়বে। আর যদি বৃষ্টির কারণে তোমাদের কোন কষ্ট হয় অথবা তোমরা অসুস্থ হও তাহলে অস্ত্র রেখেদেয়াতে তোমাদের কোন দোষ নেই। আর তোমরা তোমাদের সতর্কতা অবলম্বন করবে। নিশ্চয় আল্লাহ কাফিরদের জন্য প্রস্তুত করেছেন লাঞ্ছনাদায়ক আযাব। ৪:১০৩ فَاِذَا قَضَیۡتُمُ الصَّلٰوۃَ فَاذۡكُرُوا اللّٰهَ قِیٰمًا وَّ قُعُوۡدًا وَّ عَلٰی جُنُوۡبِكُمۡ ۚ فَاِذَا اطۡمَاۡنَنۡتُمۡ فَاَقِیۡمُوا الصَّلٰوۃَ ۚ اِنَّ الصَّلٰوۃَ كَانَتۡ عَلَی الۡمُؤۡمِنِیۡنَ كِتٰبًا مَّوۡقُوۡتًا ﴿۱۰۳﴾فاذا قضیتم الصلوۃ فاذكروا الله قیما و قعودا و علی جنوبكم فاذا اطماننتم فاقیموا الصلوۃ ان الصلوۃ كانت علی المؤمنین كتبا موقوتا ﴿۱۰۳﴾ অতঃপর যখন তোমরা সালাত পূর্ণ করবে তখন দাঁড়ানো, বসা ও শোয়া অবস্থায় আল্লাহর স্মরণ করবে। অতঃপর যখন নিশ্চিন্ত হবে তখন সালাত (পূর্বের নিয়মে) কায়েম করবে। নিশ্চয় সালাত মুমিনদের উপর নির্দিষ্ট সময়ে ফরয।