সুনামগঞ্জের ফুকল পুরান ঢাকার মাখনা | Info Hunter 

মাশাআল্লাহ, আমাদের দেশী ফলগুলো আসলেই অনেক পুষ্টি সমৃদ্ধ।

ভাই আপনার ভিডিও গুলো সব সময় অসম্ভব সুন্দর হয়

আলহামদুলিল্লাহ বাংলাদেশ।

Amader alakay ache ay fall, love from pirgonj rangpur 💕🇧🇩

মাশাল্লাহ...

আমার অনেক প্রিয় এই মাখনা।

আমাদের পুরান ঢাকার মানুষের অনেক প্রিয় একটা ফল

ভাইয়া আমাদের হাইল হাওরে প্রচুর পরিমানে পাওয়া যায়।

ভাই ভিডিও দেখি প্রায় এক দেড় বছর ধইরা , কিন্তু এই প্রথম কমেন্ট করলাম কেন জানিনা তবে মাশাআল্লাহ এই শব্দটা তুলে ধরেছিলেন এই ভিডিওতে আপনি বলছিলেন মাশাআল্লাহ। যদিও অন্যান্য ভিডিওতে আপনে এই শব্দগুলো 9:08 অনেকবার বলছেন আমি শুনছি শুনছি৷ কিন্তু এই ভিডিওটা দেখার সময় আমি একটা স্পেশাল টাইমে ছিলাম 😊 আমি কমেন্ট না করলেও আপনার ভিডিও দেখব প্যারা নাই।।

আপনার উপস্থাপনা সুন্দর।

আগে সিলেটের অনেক হাওর বিলে কুফল পাওয়া যেত।আমি নিজে খেয়েছি।পানি পানি লাগে। মনে হচ্ছে আগে খাওয়া যেত না বলেই আগের মানুষ এটাকে কুফল নাম দেন।😂😂😂❤😂❤❤

Thank you…first time knew and saw this ❤

I loved it...

অসাধারন ভাই❤❤❤

Great sharing! 😍❤️

MASHAALLAH

ভাই ভিডিও গুলো ৩০ থেকে ৩৫ মিনিট করার জন্য অনুরোধ রইলো।

অনেকেই খেতে অনিহা প্রকাশ করে,,,,চালের গুঁড়ার মত স্বাদ এই সেই বলে,,,,কিন্তু আমার কাছে খুবই মজা লাগে,,,,পুষ্টিগুণ কি আছে আমি জানিনা,,,,তবুও খাই এবং খাবো🤞

সাকিব ভাই আপনার সাথে একদিন খাসিয়া পুঞ্জি তে যাইতাম ভিডিও করার জন্য । আপনার ভিডিওগুলো অসাধারণ আমি নিয়মিত দেখি।

এই ফল শ্রীমঙ্গলের হাইল হাওরে পাওয়া যায়, আর প্রতিদিন সন্ধ‍্যা সময় হবিগঞ্জ বাস ষ্ট‍্যান সামনে থেকে বিক্রির উদেশ‍্য পূরাণ ঢাকায় পাঠানো হয় , আর মণিপুরীদের ও প্রিয় খাদ্য।

Sunamganj er kew thaklee sara dew💝

I remember this fruit from my childhood and l really miss it 😭

Quality content 🔥

ki odbhut shundor!

আমাদের শ্রীমঈলে অনেক আছে

সৌদির বিভিন্ন হাইপার মার্কেটে ২০০/২৫০ রিয়াল কিলো মাখনা

nice video ❤

ASSALAMUALAIKUM WA RAHMATULLAH

❤

Amar onek pochonder fol

অনেক খেয়েছি পুরান ঢাকার ফুফুর বাসায় গিয়ে

😱

মেজলী

আমি ২০০০ সালের আগে পুরান ঢাকায় খেয়েছিলাম, চালের গুঁড়ার মতো, খেতে ও ঝামেলা।

Aida nam ki

Oonayk kaice

আমরা পুরোনো ঢাকার মানুষ এটাকে মাখনা বলি

দেখার হাওর না‌ ডেকার হাওর এই নিয়ে আজ পর্যন্ত আমার কনফিউশন দূর হচ্ছে না!!!! এইটা একটু ক্লিয়ার করবেন আশা করি

বয়কট ভারতীয় ইসরায়েল পূণ্য

এটা বাজে স্বাদের ফল।

ফালতু ফল

একেবারেই বাজে ফল

খেয়েছি মজা লাগে না খেতে।চালের ঘুরা খাচ্ছি মনে হয়। অবশ্য আমার দাদির অনেক প্রিয় ফল।

সুনামগঞ্জের ডেকার হাওরটির প্রাচীণ ঐতিহাসিক নাম হলো "ডেখার/Dexar" হাওর কিন্তু বর্তমানে ইতিহাস নাজানা কিছু লোকেদের মধ্যে এই ঐতিহাসিক নামটিকে বিকৃতি করে দেখার হাওর বলার প্রবণতা খুব বেড়ে চলেছে। সিলটীয়া ভাষায় যুবক মানুষ বা যুবক ষাঁড়কে "ডেখা/Dexa" বলা হয় আর যুবতী বকনাকে "ডেকি/Deki" বলা হয়। এই হাওরে কৃষকরা শীতকালে ৩মাসের জন্য রাখালদের কাছে তাদের গরু বর্গা দিতেন। এই গরু বর্গা দেওয়ার নিয়মকে সিলটীয়া ভাষায় "বাতান" বলা হয়। রাখালরা "ডেখাকে" হাওরের পুষ্টি সম্মত ঘাস খাইয়ে এবং যত্ন নিয়ে ৩ মাসের মধ্যে মোটাতাজা করে প্রাপ্তবয়স্ক ষাঁড়ের মতো রূপান্তরিত করে এনে মালিকের কাছে ফিরিয়ে দিয়ে যেতেন। তাই প্রাচীণকাল থেকে এই হাওরের নাম হয়েছে "ডেখার আউর"। ডেখা/Dexa শব্দের উৎপত্তি: ডেখা শব্দটি কামরূপী প্রকৃত ভাষার ডেকা নামক একটি প্রাচীণ শব্দ থেকে সিলটীয়া ভাষায় এসেছে। যার প্রকৃত অর্থ হচ্ছে যুবক। সিলটীয়া ভাষা ছাড়াও অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, রংপুরীয়া, হাজং এবং বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী ভাষায় এই ডেকা শব্দের অস্তিত্ব এবং ব্যবহার এখনো বিদ্যমান। অসমীয়া জাতির মানুষের নামের শেষে এই "ডেকা" শব্দটি পদবি হিসেবেও ব্যবহার করা হয়। এতেই স্পষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায় এই "ডেকা" শব্দের বয়স হাজার বছরেরও বেশি কারণ কামরূপী প্রকৃত ভাষার বয়স ৩ হাজার বছর। তাছাড়া সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, রংপুরীয়া, চাকমা, হাজং, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী এবং অসমীয়া ভাষাগুলো হল ভগিনী ভাষা। তাই এই ভাষাগুলো একে অপরের সাথে ৭০%ভাগ মিলে। সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, রংপুরীয়া, অসমীয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া মনিপুরী এবং হাজং ভাষাগুলো একে অপরের সাথে অনেক বেশি মিলে কারণ এই ভাষাগুলোর জন্ম হয়েছিল কামরূপী প্রকৃত ভাষা থেকে। এই ভাষাগুলো হল পাহাড়ি Tonal ভাষা। এজন্য এই ভাষাগুলোকে ভগিনী ভাষা বলা হয়।(sister language) বাংলা, ভোজপুরী এবং ওড়িয়া ভাষাগুলো হল সমতলীয় Non Tonal ভাষা। এই ভাষাগুলোর জন্ম হয়েছিল মাগধী প্রকৃত ভাষা থেকে। এজন্য এই ভাষাগুলো একে অপরের সাথে অনেক বেশি মিলে। ইতিহাসবিদ পন্ডিত অচ্যুত চরন তত্ত্বনিধি মহাশয়ের লিখা (শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত) নামক বইটিতে সুনামগঞ্জের সর্বজন পরিচিত ডেখার হাওরকে "ডেকার" হাওর হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। যা থেকে এই হাওরের ঐতিহাসিক নামের সত্যতার প্রমাণ পাওয়া যায়।

এই হাওরের ঐতিহাসিক নাম হল "ডেখার হাওর"। হাসন রাজার কাহিনী সম্পূর্ণ মনগড়া উদ্ভট কাল্পনিক একটি বানোয়াট গল্প। সরকারি ভাবে সরকারি খাতায়ও ডেখার হাওর নামে প্রতিষ্ঠিত। সুনামগঞ্জের সাইনবোর্ডেও লিখা আছে ডেখার হাওর। বিভিন্ন জায়গা থেকে অশিক্ষিত মূর্খ কিছু পর্যটকরা এসে সিলট বিভাগের সব ঐতিহাসিক জায়গার নাম বিকৃত করছে। এতে স্থানীয়রাও নতুন করে বিভ্রান্ত হচ্ছেন এবং জাতে ওঠার জন্য পর্যটকদের দেওয়া বিকৃত নাম ব্যবহার করছেন। এভাবেই বড় বড় ভুল প্রতিষ্ঠিত হয়। যেমন আজ থেকে ২০ বছর আগেও সিলটে সাদা পাথর, কালা পাহাড় বলতে কোনো জায়গা ছিল না। এসব অশিক্ষিত মূর্খ পর্যটকদের দেওয়া বিকৃত নাম। সাদা পাথরের ঐতিহাসিক নাম হল "ভোলাগঞ্জ"। কালা পাহাড়ের ঐতিহাসিক নাম হল "লংলা দেউ" পর্বত।