জাহাঙ্গীর বাহিনী সহ আরোও যেসব দস্যু আছে যারা সুন্দরবনকে গড়ে তুলেছিলো দস্যুতার অভয়ারণ্য তাদের এইভাবে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার সুযোগ ও তাদের কাজ দেওয়ার আবেদন জানাচ্ছি। সেই সাথে সাংবাদিক ভাইদেরও ধন্যবাদ দস্যুদের এমন ফিরে আসার পথকে সহজ করে দেওয়ার জন্য। সুন্দরবন হয়ে উঠুক প্রকৃতির।
মানুষ বলতে ভুল করে--আর সেই মানুষ কে যদি আল্লাহ ক্ষমা করতে পারে--তাহলে সরকার কেন পারবে না---ওনারা যদি ভালো পথে ফিরে।আসতে চাই তাহলে ক্ষমা করে দেওয়া উচিত🙄🙄🙄
Thanks jamuna TV For showing these places and the information of these places. No one really cares about them or the village people there . Best wishes from london❤
সুন্দরবনের মানুষের সাথে জড়িত এক আলোর নাম মোহসীন উল হাকিম। রুপান্তরের গল্প টা মিস করছি খুব। তবে যমুনা টিভি তে আপনাকে আর পাবো না ভাবলেই মন খারাপ হয়ে যায়। জার্মানির সম্মেলনে আপনি তো যমুনার প্রতিনিধি হিসেবেই গেছিলেন, কি হলো সেখানে যে এমন সিদ্ধান্ত নিলেন??
তাদেরকে সঠিক জীবনে ফিরিয়ে আনতে সরকারের সহায়তা করা উচিত। উনাদেরকে শেষ সুযোগ দেয়া যেতে পারে।সবার চেহারাতেই একটা অনুতপ্ত ভাব, ভালো হাওয়া ইচ্ছা দেখে খুবই ভাল লাগল।ধন্যবাদ সাংবাদিক।
সুন্দর জীবনে ফিরতে চাইলে অনেক অনেক অভিনন্দন এবং স্বাগতম। সুন্দর ও সৎ পথে ভালোবাসা এবং আত্মতৃপ্তি পাওয়া যায়। অসৎ এবং অন্ধকার পথে ঘৃণা এবং অভিশাপ ছাড়া কিছুই নেই।
আমার মনে হয় যে প্রত্যেক মানুষের ভালভাবে বাচর অধিকার আছে,, তাই আমার পরামর্শ তারা অনুতপ্ত হয়ে যে ঘৃণ্য পথ ছেড়ে সুন্দর সামাজিক জীবনে ফিরে আসতে চাচ্ছে তাই তাদেরকে আইনের জালে না ফাঁসিয়ে সাভাবিক জিবনে ফরে যেতে দেয়া উচিৎ।
এদের মতো সবার সাভাবিক জীবনে ফিরে আসা উচিৎ, আা ওদের ও সেই সুযোগ করে দেয়া কতৃপক্ষের মহান দ্বায়িত্ব জেলেদের জীবন সুরক্ষার জন্য এ দ্বায়িত্ব রাষ্ট্রের নিতে হবে।জেলেরা নির্ভয়ে মাছ ও কাকাড়া ধরতে পারলে বাংলাদেশের জন্য প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হবে।সুন্দর বন হতে প্রতিদিন কোটি কোটি টাকার কাকড়া ধরা সম্ভব।।
