শরিয়ত পুরি হুজুর কিয়াম কইরা ভাবতাছে অনেক বড় পাপফালাইছে 😑 কিন্তু আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত এর সাথে আজ পর্যন্ত কোনো দল বাহাস করে জিততে পারলো না কেন 😅 উত্তর চাই😸😁
এলাকার, চেয়ারম্যান মেম্বার বা সম্মানি ব্যাক্তি কে দেখে সম্মান করে, দাড়িয়ে, সালাম, দিতে পারো,,,, আর আমার নবিজী কে,, দাড়িয়ে সালাম দিলে, বেদাআত, বলো তুমি,,, কোন লেবেলের, মুসলিম,,,৷ এটা একতার সাথে,,, বিশ্বাস করি,,, নবি করিম সোঃ,, রওজা পাকে,, জিন্দা,,, এবং, আমরা,, যখন নবিজির উপর দরুদ পড়ি এটা আমার নবি রওজা থেকে দেখে,,,,,,সুবহানাল্লাহ
নবি আমরার জানের জান যাহার শানে পাক কুরআন সৃষ্টি হইল আসমান আর জমিন আপনি আপনার ওস্তাদকে দাঁড়িয়ে সালাম দেন যিনি সমস্ত ওস্তাদ ওস্তাদের ওস্তাদ তাকে দাঁড়িয়ে সালাম দেন 😊
ঈমানদার মুমেন চতুর চালাক হয়, কখনো ভন্ড হয়না। কুরআনে নাই, কোন হাদীসে নাই এমন উদ্ভট একটা জিনিস বানাইয়া কিয়াম করতে হবে এটা হলো পেট চালানোর দান্ধা ছাড়া আর কিছু নয়।
হাদিসে আছে যারা কারো সম্মানে দাঁড়ালো সে যেন তার ঠিকানা জাহান্নামে করে নিলো। যার জন্য দাঁড়ালো এবং যারা দাঁড়ালো সবাই জাহান্নামী। নবী করীম ﷺ এর সম্মানে কখনোই সাহাবায়ে কেরাম দাঁড়াতেন না। কারণ সাহাবায়ে কেরাম জানতেন যে নবী ﷺ এটি অপছন্দ করেন এবং নিষেধ করেন।
Part 3 بسم الله الرحمن الرحيم হযরত ইবনে কাতির রাহিমাল্লাহ তাঁর পবিত্র কোরআনের এরাবিক তাফসির এ উল্লেখ করেছেন যে একবার নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবী আজমাইন সহ মসজিদে নববীতে বসা অবস্থায় ছিলেন সেই সময় একজন সম্মানিত সাহাবি মায়াজ ইবনে জাবাল রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু নবীজির দরবারে আসা মাত্রই নবীজি বলেছিলেন: قوموا الى سعيدكم তোমাদের নেতার সম্মানে দাঁড়িয়ে যাও! সাহাবায়ে কেরামগণ সহ তিনি নিজে দাঁড়িয়ে সম্মান দিয়েছিলেন! সোবহান আল্লাহ! প্রমাণ নিজেই দেখুন হযরত ইবনে কাসির রাহিমাল্লাহু লিখিত আরবি তাফসির পড়ে! আপনি এখন নিজেকে প্রশ্ন করুন! আবার যে নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একজন অমুসলিম ইহুদি ব্যক্তির মৃত লাশের সম্মানে নিজে এবং সাহাবীগণ সহ সম্মান দেখিয়েছিলেন দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে! এজন্য হাদিসে রয়েছে মূর্খ আবেদ এর চাইতে (জ্ঞানী) আলেমের নিদ্রা উত্তম! এবার বুখারী শরীফ থেকে তা উল্লেখ করা হলো: بسم الله الرحمن الرحيم حَدَّثَنَا مُعَاذُ بْنُ فَضَالَةَ، حَدَّثَنَا هِشَامٌ، عَنْ يَحْيَى، عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ بْنِ مِقْسَمٍ، عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ ـ رضى الله عنهما ـ قَالَ مَرَّ بِنَا جَنَازَةٌ فَقَامَ لَهَا النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم وَقُمْنَا بِهِ. فَقُلْنَا يَا رَسُولَ اللَّهِ، إِنَّهَا جَنَازَةُ يَهُودِيٍّ. قَالَ " إِذَا رَأَيْتُمُ الْجَنَازَةَ فَقُومُوا ". Narrated by Hazrat Jabir bin `Abdullah RadiaAllahu anhu: A funeral procession passed in front of us and the Prophet (ﷺ) stood up and we too stood up. We said, 'O Allah's Messenger (ﷺ) ! This is the funeral procession of a Jew." He said, "Whenever you see a funeral procession, you should stand up." Sahih al-Bukhari, 1311 সরল বাংলা অনুবাদ: হজরত জাবির ইবনে আবদুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন: একটি জানাযা আমাদের সামনে দিয়ে গেল এবং নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) উঠে দাঁড়ালেন এবং আমরাও উঠে দাঁড়ালাম। আমরা বলেছি, 'হে আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)! এটা একজন ইহুদীর লাশ! (শবযাত্রা)।" তিনি বলেন, যখনই শবযাত্রা (লাশ) দেখবে তখনই উঠে দাঁড়াবে। (সহীহ আল-বুখারী, ১৩১১) আল্লাহ পাক যদি আপনার অন্তর চক্ষু বা কাশফের চোখ খুলে দেন! আল্লাহর দেয়া দৃষ্টিশক্তি অনুযায়ী আপনি যদি সরাসরি দেখেন নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আপনার সামনে দাঁড়িয়ে! তাহলে তো বসে বসে নবীজিকে সালাম দেয়ার কোন সুযোগ নাই! আপনি বসে থাকার কোন সময় পাবেন না! এতো বলাই বাহুল্য! অলি আল্লাহ বুযুর্গানেদ্বীনগণ যাদের আল্লাহ পাক তাসাউফের পরিপূর্ণ জ্ঞান দিয়েছেন তাঁরা মুহূর্তেই নবীজিকে দর্শন করতে পারেন! মানুষের পাপ পণ্যের পরিমাণ নিরীক্ষণ করতে পারেন! তার প্রমাণ হযরত ইমাম আবু হানিফা রহমাতুল্লাহ আলাইহির যিনি ওজুর পানির সাথে একজন ব্যক্তির পাপ ঝরে যাওয়ার দৃশ্য দেখেছেন! আপনার আমার দৃষ্টিশক্তি কি সেরকম? কখনোই না! হযরত ওমর ফারুক রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু কবরে দাফনকৃত মৃত ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলেছিলেন! আপনার আমার কি সেই সামর্থ্য আছে? কখনোই না! এই সেই হযরত ওমর ফারুক রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু যিনি মসজিদে নববীতে খুতবা প্রদান কালিন সময় হাজার হাজার মাইল দূর থেকে সৈন্য বাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছিলেন! আপনার আমার কি সেই ক্ষমতা আছে? কখনোই না! সুতরাং নবীজিকে চেনার আগে যারা নবীজিকে চিনেছেন! সম্মান করেছেন! তাঁদের কথা আগে আপনার জীবনে গবেষণা করুন! এবং তাসাউফের জ্ঞান বুদ্ধি কাকে বলে? সে বিষয়ে গবেষণা করুন! জ্ঞান অর্জন করুন! তারপর জনসম্মুখে বক্তৃতা দেয়া শুরু করবেন! আপনার নিজের যে বিষয়ে জ্ঞান নাই সে বিষয়ে কথা না বলাই যুক্তিযুক্ত! এটাই কোরআন হাদিসের শিক্ষা! কথায় কথায় সমস্ত জায়গায শেরেক বেদাত এর ফতোয়া দিয়ে লাভ নাই! বুখারী শরীফে আপনার নামাজ রোজা হজ জাকাত এলেম কালাম আই ইনকাম সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হবে না ! সহি বুখারী অনুযায়ী আপনাকে কবরে একটিমাত্র প্রশ্ন করা হবে! অর্থাৎ মৃত্যুর পর আপনি প্রথম প্রশ্নের সম্মুখীন হবেন! যে প্রশ্নটি নবীজিকে প্রদর্শন করে অর্থাৎ নবীজিকে দেখিয়ে বলা হবে আপনাকে বলা হবে: " আপনি এই ব্যক্তি (নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) সম্পর্কে কি বলতেন? " ( মা তাকুলু হাজার রেজাল) (সময় হলে ঠিকই ধরা খাবেন!)
Part 2 بسم الله الرحمن الرحيم নবীজিকে সালাম জানানোর এই আদেশ: سلموا تسليما আল্লাহ পাক শুধু নির্দিষ্ট সংখ্যক সাহাবীদের জন্য সীমাবদ্ধ করেন নাই! বরং এই কোরআনের এ আদেশ তো কিয়ামত পর্যন্ত সমস্ত জিন ইনসান সহ সমস্ত পৃথিবীর সকল সময়ের সকল অবস্থার জন্য! যিনি নবীজীকে প্রথম পবিত্র কোরআন পাঠিয়েছেন! সেই আল্লাহ পাক নিজেই তো দেখা না দেখার শর্ত দেন নাই! তাহলে আমি আপনি নবীজি কে দেখা সাপেক্ষে শুধু সালাম অথবা না দেখলে সালাম না প্রদানের শর্ত দিব কেন? অর্থাৎ কেয়ামত পর্যন্ত সমস্ত জিন ইনসান মানব জাতির জন্য এই আল্লাহর আদেশ অর্থাৎ নবীজিকে তাজিমের সাথে অর্থাৎ দাঁড়িয়ে ভক্তি ভরে আদবের সাথে সালাম দিতেই হবে! অর্থাৎ আল্লাহর এই আদেশ অবশ্যই মনে রাখতে হবে سلموا تسليما নামাজের ভিতরের ছালাম দেয়ার সাথে আদৌ সম্পৃক্ত আদেশ নয়! সুতরাং যাদের কোমরে ব্যথা, হাঁটুতে ব্যথা, পায়ে ব্যথা, দাঁড়াতে অসুবিধা তারা বসে শুয়ে সালাম দিতে পারেন! কোন সমস্যা নাই! কিন্তু যখন আপনি আমি শারীরিক ভাবে সক্ষম! দাঁড়াতে কোন সমস্যা নাই! কোমরে হাটুতে পায়ে ব্যথা নেই! তাহলে তাজিম এর সাথে সালাম দেওয়ার আদেশের সাথে আল্লাহর সবচাইতে প্রিয়তম সৃষ্টি, সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টি, যাকে আল্লাহ সবচাইতে বেশি ভালোবাসেন এবং সবচাইতে বেশি সম্মান করেন এবং সবচাইতে বেশি প্রশংসা করেন! যাকে সবচাইতে বেশি মহব্বত করা ঈমানদার হওয়ার শর্ত! তাঁর সম্মানে দাঁড়াতে দ্বিধাদ্বন্দ, সংকোচ, লজ্জা কেন? সকল সৃষ্টির মূল নবী মুহাম্মদ রাসুল! اول ما خلق الله نوري উল্লেখ্য যে সুরা ফাতেহা কে উম্মুল কোরআন বলা হয়েছে! সেই একই সূত্রে আমাদের নবীজি সমস্ত সৃষ্টির মূল অর্থাৎ নাবিউল উম্মি! যিনি সৃষ্টি না হলে আমরা হতাম না! এক্ষেত্রে সংশয়,সন্দেহ এবং দ্বিধা সকল সৃষ্টির মূল মোহাম্মদ রাসুল (সাঃ) নবীজির মহব্বতের সাথে যায় কি? আল্লাহ হাদিসে কুদসীতে বলেন: لولاك ما خلقت لفلك সেই নবীজিকে দাঁড়িয়ে সালাম দেওয়া অবশ্য কর্তব্য নয় কি? উম্মী অর্থ মূল! উম্মু অর্থাৎ 'মা' সেই অর্থে মূল! যিনি সকল সৃষ্টির মূল! এখন আমাদের নবীজি একজন অমুসলিম ব্যক্তির মৃত লাশের সম্মানে চোখের দৃষ্টিতে যতক্ষণ পর্যন্ত সেই লাশের বহন করা দৃশ্য দেখেছিলেন ততক্ষণ পর্যন্ত নবীজি দাঁড়িয়ে সম্মান দেখিয়েছিলেন! এই হাদিস কি ওই সমস্ত তথাকথিত ওহাবী মাযহাবের বক্তারা জানেন না? তাহলে আমরা সেই মহা নবীজির সম্মানে দূর-দূরান্ত থেকে সম্মিলিতদের অনুষ্ঠান থেকে দোয়া মাহফিলের অনুষ্ঠান থেকে সালাম প্রদানে দাঁড়াবো না? প্রচলিত সমাজ ব্যবস্থায় পৃথিবীর সব জায়গায় এটাই শুদ্ধাচারের সংস্কৃতি আমরা আমাদের গুরুজন,মুরুব্বী, পিতামাতাকে দাঁড়িয়ে সম্মান দিই! যিনি রাহমাতুল্লিল আলামিন দুনিয়া আখেরাতে আমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ সুপারিশকারী! মর্যাদা এবং সম্মানের ক্ষেত্রে যিনি আল্লাহর পরে আমাদের কাছে সব চাইতে বেশি মর্যাদার এবং সম্মানিত আল্লাহর প্রিয়তম হাবিব! যিনি আমাদের ঈমানের মূল! যিনি আপনজনদের চেয়েও প্রিয় না হওয়া পর্যন্ত আমরা পূর্ণ ঈমানদার নই! যিনি সন্তান সন্ততির স্ত্রী পুত্র কন্যা পরিবার পরিজন এমনকি মানব জাতির চাইতে এক জন মুমিনের সবচাইতে বেশি নিকটবর্তী সেই নবীজিকে তাজিম করে সম্মান জানানোর জন্য দাঁড়িয়ে সালাম দেবো না? তাহলে যিনি আমাদের কাছে আল্লাহর কোরআনের ভাষায় النبي اولى بالمؤمنين من انفسهم ٤٤:٦
নবীর শানে কেয়াম করলে মান যায় এমন আলেমদের বক্তব্য শুনলে গুনাহ ছাড়া নেক পাওয়া যাবেনা । যারা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে সম্মানে দাঁড়িয়ে ছালাম দিতে কষ্ট পাই তাদের সাথে সম্পর্ক রাখা গুনাহ।
@@mdparveshassan-oy8dr আমাকে নই তুই মুনাফিকের বাচ্ছাকে শিকল দিয়ে বেঁধে রাখা উচিত। নবীকে সম্মান দিলে তুদের গায়ে আগুন ধরে । নবীর দোষ মন কখনো জান্নাত পাবেনা।তর শিক্ষার অনেক অভাব বাবা মায়ের কাছে ভাল শিক্ষা পাছনাই মনে হয় ।বেবহার শিখে তারপর কমেন্ট ক্রিজ বেয়াদব
যেমন:- গৌতম বুদ্ধ বলে গেছেন জীব হত্যা মহাপাপ,,, আর তার অনুসারীরা মিয়ানমারের রোহিঙ্গাদের ধরে ধরে জবাই করে,,, তার মানে তারা তাদের গুরুজনের কথা মানে না,,,, কত বড় বেয়াদব হলে এমন কাজ করতে পারে ?
Ahaa sey din sokol nobi a,s ta ta nofsi korte korte Allah r piaara Habib s,wmlm er kase ase suparis sahibe r ey duniaa I tumi biadob sort pury ektu darau cilaa nobir adober sane kintu adob rakte perlena hai aafsus tumar jonno sey din Allah ke ki jobab dibi