সেনাবাহিনী যদি সাধারণ মানুষকে হত্যা করে বা হয়রানি করে। তাহলে বাংলাদেশের ইতিহাস থেকে সেনাবাহিনীর যে সম্মানটুকু ছিল। ওটাও বাংলাদেশের মানুষ ভুলে যাবে। উদোর ভবিষ্যতে ভালো কিছু আর আশা করা যাবে না।
ছাত্র হত্যা করে এই সরকার থাকতে পারবে না, আন্দোলন অনবরত চলবে। সেনাবাহিনীর উচিত প্রথমে অবৈধ সরকারের পতন করুন। দেশ অবৈধ সরকার ও সন্ত্রাসীর কবলে পড়ে আছে এইক্ষেত্রে সেনাবাহিনীর করণীয় কি? অতন্দ্র প্রহরী কাকে বলে?
আমার প্রিয় বাংলাদেশের প্রবাসি ভাই ও বোনেদের কাছে বিশেষ আকুল আবেদন জানাই বর্তমান সময়ে আপনারা দেশে একটা টাকা ও পাঠাবেন না,, দয়া করে আপনারা আপনাদের দেশের মেধাবী ছাত্র সমাজ ও সাধারন জনগনের পক্ষে থাকুন।
আর এই বাহিনী বলে শান্তি রক্ষায় যাই অন্য দেশের মানুষের মনে শান্তি আনে ধিক্কার জানাই সব সেনাবাহিনীর যারা নিজের দেশের মানুষের উপর গুলি চালায় যাদের ট্যাক্সের টাকায় এদের সবকিছু হয় আল্লাহ এসব বাহিনীর উপর তুমি গজব ফেলাও
উনি সেনাবাহিনীর অফিসার কথাবার্তা দেশদ্রোহিত উনি তো দেশদ্রোহী উনার বিচার হওয়া প্রয়োজন আগে একটা দেশের মানুষ দেশের মানুষের জন্যই তো করবে ওরা ছাত্র ওরা এই বয়সে যা মন চায় তা করবে
সবাই যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হন সামনে আরো ভয়াবহ কিছু আসতেছে, আজকে যদি আমরা থেমে যাই, তাহলে আর কেউ নতুন দিনের আলো দেখতে পাবো না। এই যুদ্ধ আর অল্পের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, দেশটারে যারা চিবিয়ে খেয়েছে, তাদের শাস্তি পেতে হবেই দমে যেও না দামাল ভাই আর বোনেরা,, তোমাদের যা কিছু আছে, তা নিয়ে মাঠে নেমে পরো। এই লরাই এর মধ্য দিয়েই সে আলোর দেখা মিলবে যে আলো আমাদের নতুন করে পথ চলতে শেখাবে,, এই দেশটা লাখো শহীদের রক্তে কেনা দেশটা কারো বাপের না॥ হ্যা আমরা রাজাকার, আমরা সেই রাজাকার যারা লরছি অন্যায়ের বিরুদ্ধে যাদের প্রতি পদে পদে জীবন বিচ্ছেদের গল্প বিরাজমান,, হারবো না আর আমরা, লরব আমরা একজোটে ছিনিয়ে আনবো স্বাধীনতা, জয় হবে আমাদের, ইন শা আল্লাহ। (বি.দ্র. আর কোনো ভাই-বোনের প্রাণ যেতে দেয়া যাবে না, সবাই রুখে দারাবো আর একে-অপরের পাশে থাকবো)
প্রবাসী ভাইয়েরা কেউ দেশে ব্যাংকের মাধ্যমে একটি পয়সাও দিবেন না।তাহলেই এদের বেতন বন্ধ হয়ে যাবে।দেশে কোন রিজার্ভ নাই সব খালি। আমরা ব্যাংকে না দিলেই সরকার এবং সব বাহিনীর মুখ বন্ধ হয়ে যাবে।
এখন দেশ গৃহযুদ্ধের দিকে যাচ্ছে। একজন সেনাবাহিনী যদি শেখ হাসিনার ভাষায় কথা বলে তাহলে গৃহযুদ্ধ অবধারিত। সেনাবাহিনীর কাছে প্রশ্ন আপনারা কি গৃহযুদ্ধ বাধাতে চান।মনে রাখবেন স্বাধীনতা যুদ্ধে মুক্তি বাহিনী দের আশ্রয় দিয়েছিল বাংলার সাধারণ মানুষ।
আমরা মনে করি যেটা জন্য দেশ ঝলসে মানুষ মরছে এতো কিছু পর সেটা পেরে পেয়েছে তখন উভয়ের সান্ত থেকে সাধারণ মানুষকে সস্তি দেওয়া দরকার অনেক হয়েছে সাধারণ মানুষ আর ভার নিতে পারছেনা