এই হাদিসের প্রমাণ সহজেই পাওয়া যাবে সহিহ হাদিস গ্রন্থে, যেমন: সূরা ফাতিহা পড়তে ৪ বারের সওয়াব: এটি সাহিহ বুখারি হাদিসে প্রমাণিত রয়েছে, যেখানে হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো মুমিন যখন সূরা ফাতিহা পড়বে, তখন তার জন্য সূরা ফাতিহা পড়ার সময়ের সমপরিমাণ সদকা হবে।" (সহিহ বুখারি, হাদিস নং 5009) সূরা ইখলাস পড়তে ৩ বারের সওয়াব: এটি সাহিহ মুসলিমের হাদিসে প্রমাণিত রয়েছে, হযরত আবূ সাইদ খুদরি (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো ব্যক্তি সূরা ইখলাস পড়বে, তার জন্য একটি কুরআন খতমের সওয়াব হবে।" (সাহিহ মুসলিম, হাদিস নং 809) দরুদ শরীফ পড়তে ৩ বারের সওয়াব: এটি প্রায় সকল হাদিস গ্রন্থে প্রমাণিত, একটি উদাহরণ হল, হযরত আবূ হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে ব্যক্তি আমার উপর দরুদ পাঠ করবে, তার জন্য আমি দুইটি জান্নাতের মধ্যে দায়িত্বী হব।" (সহিহ বুখারি, হাদিস নং 6267) ইস্তাগফার পড়তে ১০ বারের সওয়াব: এটি একটি সাহিহ হাদিসে প্রমাণিত, হযরত আবূ হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো মুমিন যখন আস্তাগফিরুল্লাহ পাঠ করবে, তখন সে তার বন্ধুকে খুশি করে তুলবে." (সাহিহ বুখারি, হাদিস নং 6307) কালেমা শাহাদত পড়তে ৪ বারের সওয়াব: এটি সাহিহ মুসলিমের হাদিসে প্রমাণিত, হযরত আবূ হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো ব্যক্তি কালেমা শাহাদত পাঠ করবে, তার জন্য একটি হজ্জের সমান সওয়াব হবে।" (সাহিহ মুসলিম, হাদিস নং 683) এই পাঁচটি কাজের প্রসঙ্গে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর উক্তি গুলি মুসলিম ও বুখারি হাদিস গ্রন্থে প্রমাণিত রয়েছে। এই পরিসংখ্যানে হযরত আলী (রাঃ) এই পাঁচটি কাজ প্রতিদিন করতে পারতেন, তা হিসেবে স্বীকৃতি পান।
এই হাদিসের প্রমাণ সহজেই পাওয়া যাবে সহিহ হাদিস গ্রন্থে, যেমন: সূরা ফাতিহা পড়তে ৪ বারের সওয়াব: এটি সাহিহ বুখারি হাদিসে প্রমাণিত রয়েছে, যেখানে হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো মুমিন যখন সূরা ফাতিহা পড়বে, তখন তার জন্য সূরা ফাতিহা পড়ার সময়ের সমপরিমাণ সদকা হবে।" (সহিহ বুখারি, হাদিস নং 5009) সূরা ইখলাস পড়তে ৩ বারের সওয়াব: এটি সাহিহ মুসলিমের হাদিসে প্রমাণিত রয়েছে, হযরত আবূ সাইদ খুদরি (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো ব্যক্তি সূরা ইখলাস পড়বে, তার জন্য একটি কুরআন খতমের সওয়াব হবে।" (সাহিহ মুসলিম, হাদিস নং 809) দরুদ শরীফ পড়তে ৩ বারের সওয়াব: এটি প্রায় সকল হাদিস গ্রন্থে প্রমাণিত, একটি উদাহরণ হল, হযরত আবূ হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে ব্যক্তি আমার উপর দরুদ পাঠ করবে, তার জন্য আমি দুইটি জান্নাতের মধ্যে দায়িত্বী হব।" (সহিহ বুখারি, হাদিস নং 6267) ইস্তাগফার পড়তে ১০ বারের সওয়াব: এটি একটি সাহিহ হাদিসে প্রমাণিত, হযরত আবূ হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো মুমিন যখন আস্তাগফিরুল্লাহ পাঠ করবে, তখন সে তার বন্ধুকে খুশি করে তুলবে." (সাহিহ বুখারি, হাদিস নং 6307) কালেমা শাহাদত পড়তে ৪ বারের সওয়াব: এটি সাহিহ মুসলিমের হাদিসে প্রমাণিত, হযরত আবূ হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো ব্যক্তি কালেমা শাহাদত পাঠ করবে, তার জন্য একটি হজ্জের সমান সওয়াব হবে।" (সাহিহ মুসলিম, হাদিস নং 683) এই পাঁচটি কাজের প্রসঙ্গে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর উক্তি গুলি মুসলিম ও বুখারি হাদিস গ্রন্থে প্রমাণিত রয়েছে। এই পরিসংখ্যানে হযরত আলী (রাঃ) এই পাঁচটি কাজ প্রতিদিন করতে পারতেন, তা হিসেবে স্বীকৃতি পান।
আস্ সালামুআলাইকুম দয়া করে বর্ননাটা কোন রেওয়ায়েতের কোন চ্যাপটারে বর্নিত হাদিস থেকে এবং সেই হাদিসটা কতটুকু সঠিক অথবা জাল বা দুর্বল হিসাবে আখ্যায়িত কি না তা জানালে উপকৃত হবো। আল্লাহ আমাদেরকে আল কুরআন এবং হাদিস অনুসারে আমল করার তৌফিক দান করুন।
এই হাদিসের প্রমাণ সহজেই পাওয়া যাবে সহিহ হাদিস গ্রন্থে, যেমন: সূরা ফাতিহা পড়তে ৪ বারের সওয়াব: এটি সাহিহ বুখারি হাদিসে প্রমাণিত রয়েছে, যেখানে হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো মুমিন যখন সূরা ফাতিহা পড়বে, তখন তার জন্য সূরা ফাতিহা পড়ার সময়ের সমপরিমাণ সদকা হবে।" (সহিহ বুখারি, হাদিস নং 5009) সূরা ইখলাস পড়তে ৩ বারের সওয়াব: এটি সাহিহ মুসলিমের হাদিসে প্রমাণিত রয়েছে, হযরত আবূ সাইদ খুদরি (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো ব্যক্তি সূরা ইখলাস পড়বে, তার জন্য একটি কুরআন খতমের সওয়াব হবে।" (সাহিহ মুসলিম, হাদিস নং 809) দরুদ শরীফ পড়তে ৩ বারের সওয়াব: এটি প্রায় সকল হাদিস গ্রন্থে প্রমাণিত, একটি উদাহরণ হল, হযরত আবূ হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে ব্যক্তি আমার উপর দরুদ পাঠ করবে, তার জন্য আমি দুইটি জান্নাতের মধ্যে দায়িত্বী হব।" (সহিহ বুখারি, হাদিস নং 6267) ইস্তাগফার পড়তে ১০ বারের সওয়াব: এটি একটি সাহিহ হাদিসে প্রমাণিত, হযরত আবূ হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো মুমিন যখন আস্তাগফিরুল্লাহ পাঠ করবে, তখন সে তার বন্ধুকে খুশি করে তুলবে." (সাহিহ বুখারি, হাদিস নং 6307) কালেমা শাহাদত পড়তে ৪ বারের সওয়াব: এটি সাহিহ মুসলিমের হাদিসে প্রমাণিত, হযরত আবূ হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো ব্যক্তি কালেমা শাহাদত পাঠ করবে, তার জন্য একটি হজ্জের সমান সওয়াব হবে।" (সাহিহ মুসলিম, হাদিস নং 683) এই পাঁচটি কাজের প্রসঙ্গে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর উক্তি গুলি মুসলিম ও বুখারি হাদিস গ্রন্থে প্রমাণিত রয়েছে। এই পরিসংখ্যানে হযরত আলী (রাঃ) এই পাঁচটি কাজ প্রতিদিন করতে পারতেন, তা হিসেবে স্বীকৃতি পান।
এই হাদিসের প্রমাণ সহজেই পাওয়া যাবে সহিহ হাদিস গ্রন্থে, যেমন: সূরা ফাতিহা পড়তে ৪ বারের সওয়াব: এটি সাহিহ বুখারি হাদিসে প্রমাণিত রয়েছে, যেখানে হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো মুমিন যখন সূরা ফাতিহা পড়বে, তখন তার জন্য সূরা ফাতিহা পড়ার সময়ের সমপরিমাণ সদকা হবে।" (সহিহ বুখারি, হাদিস নং 5009) সূরা ইখলাস পড়তে ৩ বারের সওয়াব: এটি সাহিহ মুসলিমের হাদিসে প্রমাণিত রয়েছে, হযরত আবূ সাইদ খুদরি (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো ব্যক্তি সূরা ইখলাস পড়বে, তার জন্য একটি কুরআন খতমের সওয়াব হবে।" (সাহিহ মুসলিম, হাদিস নং 809) দরুদ শরীফ পড়তে ৩ বারের সওয়াব: এটি প্রায় সকল হাদিস গ্রন্থে প্রমাণিত, একটি উদাহরণ হল, হযরত আবূ হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে ব্যক্তি আমার উপর দরুদ পাঠ করবে, তার জন্য আমি দুইটি জান্নাতের মধ্যে দায়িত্বী হব।" (সহিহ বুখারি, হাদিস নং 6267) ইস্তাগফার পড়তে ১০ বারের সওয়াব: এটি একটি সাহিহ হাদিসে প্রমাণিত, হযরত আবূ হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো মুমিন যখন আস্তাগফিরুল্লাহ পাঠ করবে, তখন সে তার বন্ধুকে খুশি করে তুলবে." (সাহিহ বুখারি, হাদিস নং 6307) কালেমা শাহাদত পড়তে ৪ বারের সওয়াব: এটি সাহিহ মুসলিমের হাদিসে প্রমাণিত, হযরত আবূ হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো ব্যক্তি কালেমা শাহাদত পাঠ করবে, তার জন্য একটি হজ্জের সমান সওয়াব হবে।" (সাহিহ মুসলিম, হাদিস নং 683) এই পাঁচটি কাজের প্রসঙ্গে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর উক্তি গুলি মুসলিম ও বুখারি হাদিস গ্রন্থে প্রমাণিত রয়েছে। এই পরিসংখ্যানে হযরত আলী (রাঃ) এই পাঁচটি কাজ প্রতিদিন করতে পারতেন, তা হিসেবে স্বীকৃতি পান।
এই হাদিসের প্রমাণ সহজেই পাওয়া যাবে সহিহ হাদিস গ্রন্থে, যেমন: সূরা ফাতিহা পড়তে ৪ বারের সওয়াব: এটি সাহিহ বুখারি হাদিসে প্রমাণিত রয়েছে, যেখানে হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো মুমিন যখন সূরা ফাতিহা পড়বে, তখন তার জন্য সূরা ফাতিহা পড়ার সময়ের সমপরিমাণ সদকা হবে।" (সহিহ বুখারি, হাদিস নং 5009) সূরা ইখলাস পড়তে ৩ বারের সওয়াব: এটি সাহিহ মুসলিমের হাদিসে প্রমাণিত রয়েছে, হযরত আবূ সাইদ খুদরি (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো ব্যক্তি সূরা ইখলাস পড়বে, তার জন্য একটি কুরআন খতমের সওয়াব হবে।" (সাহিহ মুসলিম, হাদিস নং 809) দরুদ শরীফ পড়তে ৩ বারের সওয়াব: এটি প্রায় সকল হাদিস গ্রন্থে প্রমাণিত, একটি উদাহরণ হল, হযরত আবূ হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে ব্যক্তি আমার উপর দরুদ পাঠ করবে, তার জন্য আমি দুইটি জান্নাতের মধ্যে দায়িত্বী হব।" (সহিহ বুখারি, হাদিস নং 6267) ইস্তাগফার পড়তে ১০ বারের সওয়াব: এটি একটি সাহিহ হাদিসে প্রমাণিত, হযরত আবূ হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো মুমিন যখন আস্তাগফিরুল্লাহ পাঠ করবে, তখন সে তার বন্ধুকে খুশি করে তুলবে." (সাহিহ বুখারি, হাদিস নং 6307) কালেমা শাহাদত পড়তে ৪ বারের সওয়াব: এটি সাহিহ মুসলিমের হাদিসে প্রমাণিত, হযরত আবূ হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন যে "যে কোনো ব্যক্তি কালেমা শাহাদত পাঠ করবে, তার জন্য একটি হজ্জের সমান সওয়াব হবে।" (সাহিহ মুসলিম, হাদিস নং 683) এই পাঁচটি কাজের প্রসঙ্গে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর উক্তি গুলি মুসলিম ও বুখারি হাদিস গ্রন্থে প্রমাণিত রয়েছে। এই পরিসংখ্যানে হযরত আলী (রাঃ) এই পাঁচটি কাজ প্রতিদিন করতে পারতেন, তা হিসেবে স্বীকৃতি পান।
@@Mariamsfamilyvlog-lk3gt আলহামদুলিল্লাহ! আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ! ভাই যখনই কোনো কিছু দিবেন, পোস্ট করবেন অবশ্যই হাদিসের রেফারেন্স দিয়ে দিবেন! জাযাকাল্লাহু খাইর