ওঁ হরি বল জয় গুরু হরে কৃষ্ণ। কে বুঝিতে পারে প্রেমের মর্ম ঝাকিতে আসে কি জ্ঞানী-গুণীজন ভাবিতেছে তাই প্রেম ছাড়া জগতে আর কিছু নাই হরিবোল সরল মন খুঁজিতে যে পথ বিপদ নাহি তার গায় গুনো গান মানুষো দাঁড়া পাইছেন সেই ঈশ্বর। আমি সুশান্ত বাংলাদেশ থেকে আমার ভাবনা গুরুজি ওঁ হরিবল জয়গুরু হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে জয়গুরু😮😮
এই পৃথিবীতে মানুষ নিজেকে বড় মনে করতে করতে এমন অবস্থা হয় সে নিজেকে প্রভু দাবি করে বসে থাকে। আবার কখনো নিচে নামতে নামতে এত নিচে নামে গাছ, পাথর,শিয়াল, সাপ এবং বাঘ এগুলির সামনে মাথা নত করে দেয়।এখন মানুষের আসল পজিশনটা কোথায়???আল্লাহর প্রতি ঈমান মানুষকে আসল পজিশনটা দেয়।ঈমানের প্রথম উপকারিতা হলো তার মানুষের মধ্যে আত্মমর্যাদার উন্মেষ ঘটায়।তার মধ্যে ব্যক্তিত্ব সৃষ্টি করে।সে অন্যের নিকট হাত পাততো,গাছের সামনে মাথা নত করত,সাপকে ভয় পেত এবং সাপকে পূজা করত।কিন্তু যখন সে ঈমান আনে মহান আল্লাহর প্রতি এবং মুখে উচ্চারণ করে -লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ)।অর্থ আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ বা প্রভু নেই এবং হযরত মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর রাসুল।এটা যখন পড়ে তখন তার ভুল ভেঙে যায়।সে তখন বুঝতে পারে আমি যাদের সামনে মাথা নত করি,আনুগত্য করি সে তো আরেকজনের গোলাম।মহান আল্লাহ বলেন -মানুষগুলি যার সামনে মাথা নত করে,যাদেরকে প্রভু বলে, দেবতা বলে, উচ্চ শক্তিসম্পন্ন মনে করে যাদের পেছনে ঘুরে যাদের কাছে হাত পাতে তারাই তো আবার আল্লাহর কাছে যাওয়ার জন্য উচিলা তালাশ করে।সুতরাং তখন তার ভুল ভেঙে যায়।সে তখন বুঝতে পারে একমাত্র এমন শক্তি আছে শুধুমাত্র তার কাছেই মাথা নত করতে হয়। আর কারও কাছে না।মহান আল্লাহ আরো বলেন -আমি আল্লাহকে বাদ দিয়ে তোমরা যাকে অনুসরণ কর,যাকে ডাক নিজের উদ্দেশ্য পূরণ করার জন্য ওরা ও তোমার মতো আমার গোলাম।তুমি সূর্যের পূজা কর সূর্য তো আমার গোলাম, তুমি চাঁদের পূজা কর চাঁদ তো আমার গোলাম, তুমি তো গরুর পূজা কর গরু তো আমার সৃষ্টি, তুমি তো মাটি দিয়ে, কাঠ দিয়ে,পাথর দিয়ে মূর্তি তৈরি কর এগুলির সামনে মাথা নত কর এগুলি তো আমার বানানো।এগুলি তো আমার গোলাম। তুমি এগুলির সামনে মাথা নত কর এগুলো তো তোমার কোনো উপকার করতে পারবে না।এগুলো নিজেরও কোনো উপকার করতে পারে না তোমারও কোনো উপকার করতে পারবে না।রাসুল (সাঃ) এর কাছে একবার একজন মুশরিক এসেছিলেন একটা ভাঙ্গা মূর্তি নিয়ে।রাসুল (সাঃ) বললেন -তোমার মূর্তি ভাঙ্গা কেন???লোকটি বললেন -হুজুর এটা হচ্ছে আমার খোদা।এইটারে নিয়ে আমি সবসময় থাকি যাতে সবরকমের বিপদ থেকে বাঁচতে পারি।পথিমধ্যে আমার পেশাব পায়খানার হাজত হল। এই মূর্তিকে আমি রাস্তায় দাঁড় করিয়ে চলে গেলাম।পেশাব পায়খানার কাজ শেষ করে এসে দেখি যারে আমি খোদা বলি, আমারে যে বিপদ থেকে বাঁচাবে তার মাথা থেকে পাঁ পর্যন্ত একদম ভিজা।ভাবলাম এটা যে নিশ্চয় বরকতের পানি ছাড়া আর কি হতে পারে।এটাকে বরকতের পানি মনে করে আমি যখন ছাঁটা শুরু করলাম।ছাঁটতে গিয়ে দেখি কেমন টক টক লাগে।আরেকটা উদ্ভট দুর্গন্ধ, এসিডের মতো ঝাঁঝালো গন্ধ।তখন চিন্তা করলাম পানিটা যদি আসলেই বরকতের পানি হয় তাহলে দুর্গন্ধ হওয়ার কথা নয়। পরে এদিক ওদিক থাকিয়ে দেখি দূরে একটা কুকুর দাঁড়িয়ে আছে আর নিচ দিয়ে পানি টপকাচ্ছে। তখন বুঝতে পারলাম এটা কোন বরকতের পানি।হুজুর, তখন মেজাজটা খারাপ হয়ে গেছিল আর মূর্তিটাকে ঠেং চাই ধরে একটা আছাড় দিলাম কুত্তার পেশাব থেকে তুই নিজেকে নিজে বাঁচাতে পারিস না আমাকে কি বাঁচাবি???এটা শুনে রাসুল (সাঃ) হেঁসে দিলেন।হুজুর বললো-আমার কাছে কেন এসেছ তো এই ভাঙ্গা খোদারে নিয়ে??? লোকটি বলল -হুজুর আমি সত্যের সন্ধানে এসেছি।রাসুল (সাঃ) বললেন -তাহলে আমার সাথে পড়, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ)। এ জন্য ঈমান যখন আনে, ঈমানের সবচেয়ে বড় উপকারিতা হলো তার আত্মমর্যাদা ফিরে পায়।তখন বুঝতে পারে এ সবকিছুর ক্ষমতা একমাত্র মহান আল্লাহর।
এই পৃথিবীতে মানুষ নিজেকে বড় মনে করতে করতে এমন অবস্থা হয় সে নিজেকে প্রভু দাবি করে বসে থাকে। আবার কখনো নিচে নামতে নামতে এত নিচে নামে গাছ, পাথর,শিয়াল, সাপ এবং বাঘ এগুলির সামনে মাথা নত করে দেয়।এখন মানুষের আসল পজিশনটা কোথায়???আল্লাহর প্রতি ঈমান মানুষকে আসল পজিশনটা দেয়।ঈমানের প্রথম উপকারিতা হলো তার মানুষের মধ্যে আত্মমর্যাদার উন্মেষ ঘটায়।তার মধ্যে ব্যক্তিত্ব সৃষ্টি করে।সে অন্যের নিকট হাত পাততো,গাছের সামনে মাথা নত করত,সাপকে ভয় পেত এবং সাপকে পূজা করত।কিন্তু যখন সে ঈমান আনে মহান আল্লাহর প্রতি এবং মুখে উচ্চারণ করে -লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ)।অর্থ আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ বা প্রভু নেই এবং হযরত মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর রাসুল।এটা যখন পড়ে তখন তার ভুল ভেঙে যায়।সে তখন বুঝতে পারে আমি যাদের সামনে মাথা নত করি,আনুগত্য করি সে তো আরেকজনের গোলাম।মহান আল্লাহ বলেন -মানুষগুলি যার সামনে মাথা নত করে,যাদেরকে প্রভু বলে, দেবতা বলে, উচ্চ শক্তিসম্পন্ন মনে করে যাদের পেছনে ঘুরে যাদের কাছে হাত পাতে তারাই তো আবার আল্লাহর কাছে যাওয়ার জন্য উচিলা তালাশ করে।সুতরাং তখন তার ভুল ভেঙে যায়।সে তখন বুঝতে পারে একমাত্র এমন শক্তি আছে শুধুমাত্র তার কাছেই মাথা নত করতে হয়। আর কারও কাছে না।মহান আল্লাহ আরো বলেন -আমি আল্লাহকে বাদ দিয়ে তোমরা যাকে অনুসরণ কর,যাকে ডাক নিজের উদ্দেশ্য পূরণ করার জন্য ওরা ও তোমার মতো আমার গোলাম।তুমি সূর্যের পূজা কর সূর্য তো আমার গোলাম, তুমি চাঁদের পূজা কর চাঁদ তো আমার গোলাম, তুমি তো গরুর পূজা কর গরু তো আমার সৃষ্টি, তুমি তো মাটি দিয়ে, কাঠ দিয়ে,পাথর দিয়ে মূর্তি তৈরি কর এগুলির সামনে মাথা নত কর এগুলি তো আমার বানানো।এগুলি তো আমার গোলাম। তুমি এগুলির সামনে মাথা নত কর এগুলো তো তোমার কোনো উপকার করতে পারবে না।এগুলো নিজেরও কোনো উপকার করতে পারে না তোমারও কোনো উপকার করতে পারবে না।রাসুল (সাঃ) এর কাছে একবার একজন মুশরিক এসেছিলেন একটা ভাঙ্গা মূর্তি নিয়ে।রাসুল (সাঃ) বললেন -তোমার মূর্তি ভাঙ্গা কেন???লোকটি বললেন -হুজুর এটা হচ্ছে আমার খোদা।এইটারে নিয়ে আমি সবসময় থাকি যাতে সবরকমের বিপদ থেকে বাঁচতে পারি।পথিমধ্যে আমার পেশাব পায়খানার হাজত হল। এই মূর্তিকে আমি রাস্তায় দাঁড় করিয়ে চলে গেলাম।পেশাব পায়খানার কাজ শেষ করে এসে দেখি যারে আমি খোদা বলি, আমারে যে বিপদ থেকে বাঁচাবে তার মাথা থেকে পাঁ পর্যন্ত একদম ভিজা।ভাবলাম এটা যে নিশ্চয় বরকতের পানি ছাড়া আর কি হতে পারে।এটাকে বরকতের পানি মনে করে আমি যখন ছাঁটা শুরু করলাম।ছাঁটতে গিয়ে দেখি কেমন টক টক লাগে।আরেকটা উদ্ভট দুর্গন্ধ, এসিডের মতো ঝাঁঝালো গন্ধ।তখন চিন্তা করলাম পানিটা যদি আসলেই বরকতের পানি হয় তাহলে দুর্গন্ধ হওয়ার কথা নয়। পরে এদিক ওদিক থাকিয়ে দেখি দূরে একটা কুকুর দাঁড়িয়ে আছে আর নিচ দিয়ে পানি টপকাচ্ছে। তখন বুঝতে পারলাম এটা কোন বরকতের পানি।হুজুর, তখন মেজাজটা খারাপ হয়ে গেছিল আর মূর্তিটাকে ঠেং চাই ধরে একটা আছাড় দিলাম কুত্তার পেশাব থেকে তুই নিজেকে নিজে বাঁচাতে পারিস না আমাকে কি বাঁচাবি???এটা শুনে রাসুল (সাঃ) হেঁসে দিলেন।হুজুর বললো-আমার কাছে কেন এসেছ তো এই ভাঙ্গা খোদারে নিয়ে??? লোকটি বলল -হুজুর আমি সত্যের সন্ধানে এসেছি।রাসুল (সাঃ) বললেন -তাহলে আমার সাথে পড়, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ)। এ জন্য ঈমান যখন আনে, ঈমানের সবচেয়ে বড় উপকারিতা হলো তার আত্মমর্যাদা ফিরে পায়।তখন বুঝতে পারে এ সবকিছুর ক্ষমতা একমাত্র মহান আল্লাহর।
হরে কৃষ্ণ বাবাজি আফনে সইতো কথা বলতে কোন বাধা নেই। বাবাজি আফনে এই ভাবে না বললে তো সনাতন ধর্ম বাচানো যাবে না। তাই এবাবে সাস্থ কথা বললে মনে হয়। অঙ্গিয়ান মানুষ যদি বাবাজির কীর্তন দেখতে পারে। তাহলে আসা করি সেই বিয়ক্তি গিয়ান ফিরে পেতে পারে। আমি কালায়ন থেকে বলসি রাধে রাধে বাবাজি 🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
এই পৃথিবীতে মানুষ নিজেকে বড় মনে করতে করতে এমন অবস্থা হয় সে নিজেকে প্রভু দাবি করে বসে থাকে। আবার কখনো নিচে নামতে নামতে এত নিচে নামে গাছ, পাথর,শিয়াল, সাপ এবং বাঘ এগুলির সামনে মাথা নত করে দেয়।এখন মানুষের আসল পজিশনটা কোথায়???আল্লাহর প্রতি ঈমান মানুষকে আসল পজিশনটা দেয়।ঈমানের প্রথম উপকারিতা হলো তার মানুষের মধ্যে আত্মমর্যাদার উন্মেষ ঘটায়।তার মধ্যে ব্যক্তিত্ব সৃষ্টি করে।সে অন্যের নিকট হাত পাততো,গাছের সামনে মাথা নত করত,সাপকে ভয় পেত এবং সাপকে পূজা করত।কিন্তু যখন সে ঈমান আনে মহান আল্লাহর প্রতি এবং মুখে উচ্চারণ করে -লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ)।অর্থ আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ বা প্রভু নেই এবং হযরত মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর রাসুল।এটা যখন পড়ে তখন তার ভুল ভেঙে যায়।সে তখন বুঝতে পারে আমি যাদের সামনে মাথা নত করি,আনুগত্য করি সে তো আরেকজনের গোলাম।মহান আল্লাহ বলেন -মানুষগুলি যার সামনে মাথা নত করে,যাদেরকে প্রভু বলে, দেবতা বলে, উচ্চ শক্তিসম্পন্ন মনে করে যাদের পেছনে ঘুরে যাদের কাছে হাত পাতে তারাই তো আবার আল্লাহর কাছে যাওয়ার জন্য উচিলা তালাশ করে।সুতরাং তখন তার ভুল ভেঙে যায়।সে তখন বুঝতে পারে একমাত্র এমন শক্তি আছে শুধুমাত্র তার কাছেই মাথা নত করতে হয়। আর কারও কাছে না।মহান আল্লাহ আরো বলেন -আমি আল্লাহকে বাদ দিয়ে তোমরা যাকে অনুসরণ কর,যাকে ডাক নিজের উদ্দেশ্য পূরণ করার জন্য ওরা ও তোমার মতো আমার গোলাম।তুমি সূর্যের পূজা কর সূর্য তো আমার গোলাম, তুমি চাঁদের পূজা কর চাঁদ তো আমার গোলাম, তুমি তো গরুর পূজা কর গরু তো আমার সৃষ্টি, তুমি তো মাটি দিয়ে, কাঠ দিয়ে,পাথর দিয়ে মূর্তি তৈরি কর এগুলির সামনে মাথা নত কর এগুলি তো আমার বানানো।এগুলি তো আমার গোলাম। তুমি এগুলির সামনে মাথা নত কর এগুলো তো তোমার কোনো উপকার করতে পারবে না।এগুলো নিজেরও কোনো উপকার করতে পারে না তোমারও কোনো উপকার করতে পারবে না।রাসুল (সাঃ) এর কাছে একবার একজন মুশরিক এসেছিলেন একটা ভাঙ্গা মূর্তি নিয়ে।রাসুল (সাঃ) বললেন -তোমার মূর্তি ভাঙ্গা কেন???লোকটি বললেন -হুজুর এটা হচ্ছে আমার খোদা।এইটারে নিয়ে আমি সবসময় থাকি যাতে সবরকমের বিপদ থেকে বাঁচতে পারি।পথিমধ্যে আমার পেশাব পায়খানার হাজত হল। এই মূর্তিকে আমি রাস্তায় দাঁড় করিয়ে চলে গেলাম।পেশাব পায়খানার কাজ শেষ করে এসে দেখি যারে আমি খোদা বলি, আমারে যে বিপদ থেকে বাঁচাবে তার মাথা থেকে পাঁ পর্যন্ত একদম ভিজা।ভাবলাম এটা যে নিশ্চয় বরকতের পানি ছাড়া আর কি হতে পারে।এটাকে বরকতের পানি মনে করে আমি যখন ছাঁটা শুরু করলাম।ছাঁটতে গিয়ে দেখি কেমন টক টক লাগে।আরেকটা উদ্ভট দুর্গন্ধ, এসিডের মতো ঝাঁঝালো গন্ধ।তখন চিন্তা করলাম পানিটা যদি আসলেই বরকতের পানি হয় তাহলে দুর্গন্ধ হওয়ার কথা নয়। পরে এদিক ওদিক থাকিয়ে দেখি দূরে একটা কুকুর দাঁড়িয়ে আছে আর নিচ দিয়ে পানি টপকাচ্ছে। তখন বুঝতে পারলাম এটা কোন বরকতের পানি।হুজুর, তখন মেজাজটা খারাপ হয়ে গেছিল আর মূর্তিটাকে ঠেং চাই ধরে একটা আছাড় দিলাম কুত্তার পেশাব থেকে তুই নিজেকে নিজে বাঁচাতে পারিস না আমাকে কি বাঁচাবি???এটা শুনে রাসুল (সাঃ) হেঁসে দিলেন।হুজুর বললো-আমার কাছে কেন এসেছ তো এই ভাঙ্গা খোদারে নিয়ে??? লোকটি বলল -হুজুর আমি সত্যের সন্ধানে এসেছি।রাসুল (সাঃ) বললেন -তাহলে আমার সাথে পড়, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ)। এ জন্য ঈমান যখন আনে, ঈমানের সবচেয়ে বড় উপকারিতা হলো তার আত্মমর্যাদা ফিরে পায়।তখন বুঝতে পারে এ সবকিছুর ক্ষমতা একমাত্র মহান আল্লাহর।
আপনার যদি সৎ সাহস থাকে তবে ডাক্তার জাকের নায়েকের সাথে ধর্ম নিয়ে বড়সড় আকারের জনসভা করুণ। সারা দুনিয়ার মানুষ তা দেখবে। তবে আপনি অনেক সত্য কথা বলেন। যা ভালো লাগে।
না হব হিন্দু , না হব মুসলমান , না খৃষ্টান না বৌদ্ধ , হতে চাই শুধু মানুষ । এই মন্ত্র নিয়ে এগুলেই হবে পৃথিবীতে শান্তি প্রতিষ্ঠা । আশাকরি বোধোদয় হবে একদিন ।
একজন শুদ্ধ সনাতনী কে কখনো মানুষের মাথয়া আঘাত করতে দেখেছে? কাউকে নিন্দা করতে দেকেছেন? ধর্মীয় গ্রন্থে কোথাও দেখেছেন উগ্র হতে বলে? সনাতন ধর্ম সবসময় বলে মানবতা কে নিয়ে চলতে, ভালোমানুষ হতে।