@@shirinawahid5407 তাহলে তো বাংলাদেশের দশ কুটি লোকের বিচার করতে হবে কারন বাংলাদেশে দশ কুটি মুজিবের আদশে অনুপ্রাণিত সেখানে এক রোকেয়া প্রাচীর বিচার করে পুরা একটি সংগঠনের মুখ বন্ধ করা যাবে না
শেখ মুজিবের বাংলাদেশ; ১৯৭৪ এর দূর্ভিক্ষ ও একজন সফল শাসক ১। “একটি তিন বছরের শিশু এতই শুকনো যে, মনে হল সে যেন মায়ের পেটে থাকাকালীন অবস্থায় ফিরে গেছে। আমি তার হাতটা ধরলাম। মনে হল তার চামড়া আমার আঙ্গুলে মোমের মত লেগে গেছে। এই দুর্ভিক্ষের আর একটি ভয়ঙ্কর পরিসংখ্যান এই যে, বিশ্বস্বাস্থ্ সংস্থার মতে ৫০ লাখ মহিলা আজ নগ্ন দেহ। পরিধেয় বস্ত্র বিক্রি করে তারা চাল কিনে খেয়েছে।” “সন্ধা ঘনিয়ে আসছে এবং গাড়ী আঞ্জুমানে মফিদুল ইসলাম-এর লরীর পিছনে পিছনে চলেছে। এই সমিতি ঢাকার রাস্তা থেকে দুর্ভিক্ষের শেষ শিকারটিকে কুড়িয়ে তুলে নেয়। সমিতির ডাইরেক্টর ডাঃ আব্দুল ওয়াহিদ জানালেন,“স্বাভাবিক সময়ে আমরা হয়ত কয়েক জন ভিখারীর মৃতদেহ কুড়িয়ে থাকি। কিন্তু এখন মাসে অন্ততঃ ৬০০ লাশ কুড়াচ্ছি- সবই অনাহার জনিত মৃত্যু।” অষ্ট্রেলিয়ান সাংবাদিক জন পিলজার ডেইলী মিরর, লন্ডন, ১৭ই ডিসেম্বর ১৯৭৪ সাল । ২। ১০ই সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের জাতীয় দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল, কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারী উপজেলাট ডাটিয়া পাড়ার এক জেলেপাড়ার বস্ত্রহীন “বাসন্তি” মাছ ধরার জাল পড়ে লজ্জা ঢাকার নিদারুন ছবি । ৩। ১৯৭৪ সাল, বাংলাদেশের ইতিহাসে দুঃসপ্নময় একটা বছর, এই বছরই বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর দুর্ভিক্ষ হয়েছিলো। আগস্ট মাসে শুরু হল বন্যা, দেশের দুর্ভিক্ষ চরম আকার ধারণ করে,১৯৭৪ সালের আগস্ট, সেপ্টেম্বর, অক্টোবর, নভেম্বর, ডিসেম্বরের পত্রিকার শিরোনামে আসতে থাকে বিভিন্ন জায়গায় মানুষগুলোর মৃত্যুর খবর।সে সময় সারা দেশের অবস্থা কেমন ছিল আজ এত বছর পরে সভ্য সমাজে এসে আমরা হয়ত এগুলো অনুভব করতে পারবো না।একটি শিশু, রিলিফের বস্তার দিকে তাকিয়ে আছে, সে যে তার হাড্ডিসার দেহ নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে সেটাই একটা আশ্চর্য।
ম্যাডাম এই চেতনা চেতনা করে দেশের মানুষকে দুই ভাগে বিভক্ত করেছেন একজনকে বলছেন স্বাধীনতার পক্ষের আরেকজনরে বলছেন বিপক্ষের এই ভন্ডামি ছাড়েন আমরা সবাই বাংলাদেশি সবাই স্বাধীনতার পক্ষে
কোন কাজই রাজনীতি বহির্ভূত না।নিজেদের দোষ চোখে দেখেন না। কি অন্যায় এই ১২ বছর আওয়ামিলীগ ও ছাএলীগ করেছেন হিসাব করেন না। আপনার ছাএলীগ কি করেছে চোখে দেখেন না। নিজেকে প্রগতিশীল বলার আগে প্রগতির মানে বুঝেন।
অনেক সুন্দর কথা বলেছেন এবং নিরপক্ষ আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এরকম মানুষ নেতৃত্বে আসলে দেশের সরকারের প্রধান হয়ে তাহলে সকল মানুষের সুখ শান্তি ফিরে আসতো আপনার সুস্বাস্থ্য দীর্ঘায়ু কামনা করছি
স্রোতের বিপরীতে যারা সাতার কাটতে চায় তারা একসময় ক্লান্ত হয়ে স্রোতের তোড়ে হারিয়ে যায়। যেখানে মাননীয় শেখ হাসিনাই সাতার কাটতে চায়নি সেখানে আপনার সাতার কাটার ইচ্ছা মানেই আপনি একজন বড় মাপের উন্মাদ । আপনি দেরি না করে একজন মানসিক ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে দ্রুত সুস্থ হওয়ার চেষ্টা করুন।
বিচার করলে সকল হত্যার বিচার করতে হবে। আপনি ছাত্র মারা গেছে তাদের বিচার করবেন কিন্তু ছাত্ররা যে শত পুলিশ ও অন্যান্য লোকদের হত্যা করেছে তার বিচার ও করতে হবে।
