পিলখানার হত্যাকান্ডের আগে কেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পদ থেকে রিজাইন করেন নাই । যদি আগে পদত্যাগ করত তখন আমরা বুঝতাম উনার মধ্যে দেশ প্রেম বেশি না দল প্রেম বেশি । উনি এতই ভালো লোক পিলখানা হত্যা কান্ডের পরিকল্পনা হচ্ছে ওই সময় উনি কেন দেশবাসীকে বলেন নাই 😢 আগে যদি উনি বলতেন 15 আগস্ট এর মত দেশবাসী ঝাপিয়ে পড়তো বাংলার দামাল ছেলেদের কে বাঁচানোর জন্য 😢😢😢
আসসালামু আলাইকুম শরীরটা স্যার আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমরাও এর সুষ্ঠু বিচার এবং তদন্ত চাই তদন্ত করতে গিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সাবেক সেনাবাহিনীর বিগ্রেডিয়ার জেনারেল এন্ড সাখাওয়াত সাহেব বলেছিলেন 3.26 এই রাসেল তো সেনাবাহিনী ও ব্যবহার করে না তাহলে এটা কোথা থেকে আসলো এই কথার পরপরই দেখি যে তাকে ঐ পথ থেকে সরিয়ে দেওয়া হলো তার মানে কি জাতি জানতে চায় স্যার আপনাদের মাধ্যমে
সোহেল ভাই রাজনীতিতে আসলে আমিও আবার রাজনীতির মাঠে ফিরবো। আপনার মত আমিও একজন পোড় খাওয়া ক্ষুদ্র আওয়ামী কর্মী। দেশের জন্য করতে চাই, নিজের জন্য নয়। সব ধরনের রাজনৈতিক দুরাচারের অবসান চাই।
ভাল কাজ, ভাল মানুষ দিকে আমরা সমর্থন দিইনা। কারণ আমার গন্ডিতে আমি রাজা, আমি জা করি, জা বলি আমারটাই ঠিক, আামার যা করবে ন্যায় বা অন্যায় আমি এটাই ধারণ করবো। এই মানসিকতা থেকে যতক্ষণ বের হতে পারবোনা ততক্ষণ আমাদের কিছুই হবেনা। এই আন্দোলন সফলতার মূখ দেখবে বলে মনে হয় না। রাষ্ট্র অতীতের মত কথা বললে হবেনা। বর্তমান সরকার তরুনদের আওয়াজ বুঝতে হবে। আপনাকে ধন্যবাদ।
আমরা বিশ্বাস করি জীব সেবাই ঈশ্বরের সেবা। যারা ঈশ্বরকে বিশ্বাস করে তারা কখনোই মানুষের অমঙ্গল চিন্তাই করতে পারেনা।সোহেল তাজের চিন্তা চেতনার ভিতরে দেশ প্রেম আছে। তাই উনাকে সালাম জানাই।
ধন্যবাদ খালেদ মহিউদ্দিন সাহেব কে এই কারনে,, মানুষের মনের গহিনে র কথা গুলো তুলে ধরার জন্য,, আপনার মত প্রতিভাবান রা আছে বলেই,, আমরা আলোর পথ দেখতে পাই,,ধন্যবাদ সোহেল তাজ ভাই কে,,সু চিন্তিত মতামত দেওয়ার জন্য,, আর আগামী র সুশৃঙ্খল উন্নত দেশের প্রত্যাশা রাখি,,মহামান্য ডঃ মুহাম্মদ ইউনুস স্যারের কাছ থেকে,,
সোহেল তাজ সম্পর্কে আমার খুব একটা ধারণা নেই, তবে উনার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে পদত্যাগের পর যতটুকু শুনেছি আর ইদানিং উনার কয়েকটি ইন্টারভিউ বা টকশো দেখেছি এবং শুনেছি। এতে আমার যতটুকু ধারণা হয়েছে উনি একজন প্রকৃত দেশপ্রেমিক এবং অতি সাধারণ ভালো মানুষ।
আপনি আজকে সব কিছুর বিচার করার কথা বলছেন কিন্তু এতো দিন কোথায় ছিলেন? এত দিন কেন এসব অপকর্মের প্রতিবাদ করেননি? কারণ- আপনি আওয়ালীগের B টীমের একজন। আপনি এখন আওয়ামী লীগের B টীম হিসেবে মাঠে কাজ করবেন।আর সময় হলেই আওয়ামী লীগকে স্বরূপে হাজির করবেন।কিন্তু জাতি আজ অনেক সচেতন। আয়না ঘরের মালিক, পিলখানা হত্যাকাণ্ডের কুশিলব, শাপলা চত্তরের গণহত্যাকারী, ২৮শে অক্টোবরের লগি বৈঠার তাণ্ডবের নেতৃত্ব দানকারী, শতভাগ মিথ্যা কাহিনী রচনা করে judicial killing এর মাধ্যমে জামায়াত নেতৃবৃন্দকে হত্যাকারী, ২৪ এর গণঅভ্যুত্থানে পালিয়ে যাওয়া গণধিকৃত চেতনা ব্যবসায়ী শেখ হায়েনা নিজেই তার পতনের জন্য দায়ী। আমি যে ঘটনাগুলোর কথা বললাম তা সমগ্র পৃথিবী জানে। এতগুলা ঘটনার পরে, এত পৈশাচিকতার পরে তাকে হায়েনা ছাড়া কিইবা বলা যায়? এতগুলো ঘটনার পরে একটি সভ্য সমাজে তার টিকে থাকা কীভাবে কল্পনা করা যায়?
সোহেল তাজ ভাই এগিয়ে আসুন রাজনীতিতে আমার মতো অনেক ত্যাগী কর্মীদের জেগে উঠার সুযোগ হবে। না হলে অন্ধকারে পড়ে রইবো। ধন্যবাদ সোহেল তাজ এবং মুহিউদ্দীন ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
সোহল তাজ, আপনি আপনার বাবার মত, ব্লেসড নির্লোভ সকল দিক থেকে আল্লাহর রহমত পুর্ণ একজন মানুষ। আপনি এজন্য অনেক শান্তিতে আছেন। আপনি আপনার বাবা মার জন্য আল্লাহর তরফ থেকে সাদাকায়ে জারিয়া। আপনার এই নীতি র কারনে আপনার বাবা মাকে আল্লাহ জান্নাতুল ফেরদৌসের সন্মানিত মেহমান হিসাবে কবুল করুন। এবং আপনার সন্তানদের কে নিয়ে দুনিয়া ও আখেরাতের সকল শান্তি দান করুন আমীন
আমি একজন প্রবাসি,ইউনূস স্যার এন্ড সুহেল তাজ সালাম ও শুভকামনা আমি সাধারণ মানুষ হিসাবে মনে করি পুলিশ,রাজনিতি,কোট এই স্হান গুলো যদি দূরনিতি মুক্তহয় তাহলে দেশে উন্নতি হওয়া কেহ টেকাতে পারবেনা ❤️🇧🇩
সোহেল তাজ একজন অত্যন্ত ভালো মানুষ। যতদূর জানি তার বাবাও একজন ভালো মানুষ ছিলেন। যদি আওয়ামিলীগ ঘুরে দাড়াতে চাই তবে সোহেল তাজ স্যার বা তার মত লোকের বিকল্প নেই।
আপনি আজকে সব কিছুর বিচার করার কথা বলছেন কিন্তু এতো দিন কোথায় ছিলেন? এত দিন কেন এসব অপকর্মের প্রতিবাদ করেননি? কারণ- আপনি আওয়ালীগের B টীমের একজন। আপনি এখন আওয়ামী লীগের B টীম হিসেবে মাঠে কাজ করবেন।আর সময় হলেই আওয়ামী লীগকে স্বরূপে হাজির করবেন।কিন্তু জাতি আজ অনেক সচেতন। আয়না ঘরের মালিক, পিলখানা হত্যাকাণ্ডের কুশিলব, শাপলা চত্তরের গণহত্যাকারী, ২৮শে অক্টোবরের লগি বৈঠার তাণ্ডবের নেতৃত্ব দানকারী, শতভাগ মিথ্যা কাহিনী রচনা করে judicial killing এর মাধ্যমে জামায়াত নেতৃবৃন্দকে হত্যাকারী, ২৪ এর গণঅভ্যুত্থানে পালিয়ে যাওয়া গণধিকৃত চেতনা ব্যবসায়ী শেখ হায়েনা নিজেই তার পতনের জন্য দায়ী। আমি যে ঘটনাগুলোর কথা বললাম তা সমগ্র পৃথিবী জানে। এতগুলা ঘটনার পরে, এত পৈশাচিকতার পরে তাকে হায়েনা ছাড়া কিইবা বলা যায়? এতগুলো ঘটনার পরে একটি সভ্য সমাজে তার টিকে থাকা কীভাবে কল্পনা করা যায়?
সোহেল তাজ ভাই অনেক সুন্দর কথা বলেছেন আমি বলব উনি আওয়ামী লীগের হাল ধরুক উনাকে আল্লাহ অনেকদিন দীর্ঘায়ু নেক হায়াত দান করুন অনেক অনেক ধন্যবাদ ও লাল গোলাপের শুভেচ্ছা
তাজ উদ্দিনকে ঠকানো হয়েছে, তাঁকে যোগ্য সন্মান দেওয়া হয়নি। তাঁকে বহিষ্কার করা হয়েছে। ৭৫ এর পর ড. কামাল আওয়ামী লীগের হাল ধরেছিল। কিন্তু সেও তাঁর যোগ্য সন্মান পায়নি। সহেল তাজ ভেবে চিন্তেই দলে আসবেন। যুদ্ধের সময় সব চেয়ে বেশি অবদান ছিল তাজ উদ্দিন আহমেদের, কিন্তু সে ইতিহাস কেউ জানে না, এমনকি সোহেল তাজও জানে কিনা আমার সন্দেহ...!
ধন্যবাদ সোহেল তাজ ভাই কে, আমিও এই প্রজন্মের ছাত্র ছাত্রীদের উপর ভরসা করতে চাই। দেশটা তোমাদের এটিকে তোমাদের মানের মত করে গড়ে নাও।আমার দোয়া ও সহযোগিতা সবসময় তোমাদের সাথে আছে।
অসাধারণ সোহেল তাজ ভাই আপনি পারবেন আওয়ামী লীগের দূূর্দীনে দলের হাল ধরতে আমরা আশাবাদী। স্যালুট আপনাকে আমার অন্তরের অন্তস্তল থেকে আপনার জন্য দোয়া ও শুভ কামনা রইল।
আসসালামুয়ালাইকুম ভাইজান । সোহেল ভাইয়ের মন যে বক্তব্য তার সাথে আমি একমত তবে তার বক্তব্য বাস্তবায়ন করতে হলে জামাত ইসলামের হাতকে শক্ত করতে হবে। তাই আপনি আসুন জামাত ইসলামের পক্ষে আপনি কাজ করুন
My hats off to Sohel Taj,he is like father, like son, Late, respectable Taiuddin is my icon..!!! May Allah ( SWT ) grant him in the Highest place of Jannah..!!!
একটি বিষয় কি, এই ইতিহাসের নয়কের ইতিকথা। তার ৭১ টু ৭৫ শাসনামলের নিরপেক্ষ পর্যালোচনা, মওলানা ভাসানী অধ্যায় ও ১৯৪৯ সালে প্রতিষ্ঠা কালীন সাধারণ সম্পাদক শামছুল হকের সাবোট্যাজ যার একটি প্রক্রিয়া কাজী নজরুল ইসলামের উপরও করে তাকে বাকহীন করা হয়েছিল। ভাইরে এগুলোই আসল ইতিহাস যা জগৎ শেঠের মারওয়ারী ব্যবসায়ী বৃটিশ বেনীয়া লুটেরা বাহিনীর লর্ড ক্লাইভের সাথে মধ্যস্থতায় মীরজাফরদের আগমন ঘটিয়ে অদ্যাবধি উপমহাদেশের অবর্ণনীয় দুঃখকষ্টের ঘূর্ণাবর্ত বিদ্যমান রেখেছে। আওয়ামী লীগ একটা চীজ সংগঠন। তার প্রকৃত ইতিহাস জাতির জানা প্রয়োজন। আর প্রয়োজন সেই হীরো আলমের ইতিহাস যে তাজউদ্দীনের পরমর্শ পার্টির লোকদের ও দেশের অন্যান্য রাজনৈতিক চিন্তাশীল ত্যাগীদের কারও সাথেই পরামর্শ না করে চম্পট দিয়েছিল বড়বড় বাগাড়ম্বর ভাষণ দিয়ে। এই তো ইতিকথা নেতার।
