كل نفس ذائقة الموت وانما توفون اجوركم يوم القيامة فمن زحزح عن النار وأدخل الجنة فقد فاز وما الحياة الدنيآ إلا متع الغرور ؟؟ প্রতিটা জীবন মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে এবং কেয়ামতের দিন তোমাদেরকে পূর্ণমাত্রায় বিনিময় দেওয়া হবে। যে ব্যক্তি কে জাহান্নামের আগুন থেকে রক্ষা করা হলো। অবশ্যই সে ব্যক্তি সফলকাম হলো কেননা দুনিয়াবি জিন্দেগি ছলনার ব্স্তূ ছাড়া আর কিছুই নয়।। ( সূরা আল ইমরান 185)
ধন্যবাদ, প্রনাম, ভালোবাসা। তিনটেই আপনাকে জানালাম। আরও কিছু থাকলে তাও দিতাম। যে ভাবনা গুলি ভিতরে পাক খেয়ে বেড়াচ্ছিল অথচ সঠিক রূপ পাচ্ছিল না। আপনার আলোচনায় তা রূপ পেল। আপনাকে অজস্র প্রনাম। আপনার আলোচনা সকলের মনে গভীর বোধ তৈরি করুক। এটাই আমার আজীবনের প্রার্থনা হোক।
গাছের প্রধান মূল কেটে দিলে যেমন ভাবে গাছের ডালপালা কিছু বেঁচে থাকতে পারে না,,,কারণ গাছের মূলই আগে সৃষ্টি,,,ঠিক তেমন সনাতন ধর্ম প্রাচীন ধর্ম,,,এই ধর্ম না থাকলে মানুষের মানব ধর্মও বেঁচে থাকতে পারে না,,,,সনাতন ধর্ম হলো যা চিরন্তন যত দিন মানবকুল আছে ততদিন তার কোনো ক্ষয় নেই। হরে কৃষ্ণ ❤🙏🙏🙏
ان الدين عند الله الاسلام পৃথিবীর মানুষ সভ্যতা থেকে শুধু একটাই ধর্ম সেটা হলো ইসলাম একটু কুরআনের তরজমা মানে অর্থ পড়ো তখনই বুঝবে আদম হাওয়া থেকে এই পর্যন্ত হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম পর্যন্ত একই ধর্ম চলে আসে সেটা হলো ইসলাম আদ দুনিয়াতে যত ধর্ম আছে সেটা হলো বিভ্রান্ত রাস্তা ছাড়া আর কিছুই না।।
মাশাল্লাহ এ কী শুনলাম! আহা এমন তত্ত্ব জীবনে কখনও শুনিনি! শিব আল্লাহ সব এক হয়ে গেল! ইনশাল্লাহ! হিন্দু মুসলিম নির্বিশেষে সবার এই ভিডিওটি দেখা উচিত! >>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>> ""যখন খুব গভীরে পৌছালাম,...আবিষ্কার করলাম,...”কিছু নেই” যখন “কিছু পেলাম না”,..বললাম শিবা,.... তারপর দেখলাম,.. সৃষ্টির সবকিছুরই আঁধার, এই “কিছু না”,.... ব্রহ্মাণ্ডের সবচেয়ে বড় চমৎকারটা এটাই,... সবকিছুই শূন্য থেকে উৎপন্ন হয়ে ফিরে যাচ্ছে শূন্যেই,... বাকি সব কিছু,... যাকে “আমি-তুমি” বলছেন, যাকে এই পৃথিবী বলছেন, যাকে বলছেন এই সৌর জগৎ, যাকে বলছেন এই ব্রহ্মাণ্ড বা ছায়াপথ বা মহাবিশ্ব,....এগুলো নিতান্তই একেকটা রূপ বা আকার, কিন্তু আমরা এই আকারে আগ্রহী ছিলাম না, রূপকে আমরা উপভোগ করি, আকারকে সম্মান করি, কিন্তু আমাদের আগ্রহ, সবকিছুর, মূল উৎসকেই জানা,...উপলব্ধি করলাম উৎসটা আসলে কোনও জিনিস নয় বরং “যা কিছু নয়”,...আর এটা কোনও এক জায়গায় নেই, আছে সর্বময়,....তাই আমরা বলি শিবা মানে “যা কিছু নয়”,..."" -----সদগুরু এতো আল্লাহরই বর্ণনা
@@sproutingdream9510 off course! He has put it as simply as possible. It addressed the divide between Sakar/idol worshipers and Nirakar Worshipers. At the same time, in its truest essence I find him mention allah only. And when he said, " those who see him are shiva too." This goes in line with sufi branch of islam, contrary to wahabism, sunni etc sects who are totally dogmatic, not seekers.
আল্লাহ আবার কোথায় বর্ণনা করলো, সে তো শুধু একটা শব্দ ইয়া শব্দ থেকে আল্লাহ শব্দ এসেছে। R ইয়া শব্দ তো ঋকবেদ থেকে এসেছে। তোমরা তো নিজেই বলো আল্লা নিরাকার তাহলে তার বর্ণনা করার মতো মুখ তো নেয়। কোরান তো আরবীয় পন্ডিত দের লেখা।নমাজ কথার অর্থ ---নমঃ+অজ -----নমঃ =নমস্কার করা, অজ =শিব অর্থাৎ শিবকে নমস্কার করা
সদ্ গুরুকে আস্তিক বলে জানতাম।সদ্ গুরুর দর্শনে আস্তিক দিকটাই ফুটে উঠতো। এই ভাষণে তাঁর নাস্তিক দর্শনটাই ফুটে উঠলো। যখন সদ্ গুরু বললেন-- (খুব গভীরে পৌছালাম...আবিষ্কার করলাম "কিছু নেই" যখন "কিছু পেলাম না",..বললাম শিবা..) যখন তিনি গভীরে পৌঁছলেন কিছুই পেলেন না, যা শূন্য তাঁকে যদি শিব বলেন, তাহলে তো তা শূন্যবাদই হয়ে গেল। অথচ ভারতীয় দর্শনে শিবকে পরম চৈতন্যঘন সত্ত্বা বলা হয়। শিবের ঐতিহাসিকতাও রয়েছে।মানব সভ্যতায় শিবকে বাদ দিয়ে ইতিহাস লিখলে তা সম্পূর্ণ ইতিহাস লেখা হবে না। এমতাবস্থায় এই প্রথম শুনলাম শিব মানে কিছুই না, যা শূন্য ❗
সৎগুরু প্রণাম, সাধারণ মানুষ সাধারণ জ্ঞান দ্বারা উপলব্ধি করা সম্ভব নয়। সুক্ষ্ম মানুষ সুক্ষ্মাতিসুকষম জ্ঞান ও চৈতন্য শক্তি বিদ্যমান থাকলেই সম্ভব।প্রণান সৎগুরু প্রণাম আপনাকে বার বার প্রণাম। ভগবান আপনাকে সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু দান করুন।
ভাই তোমাকে বলছি যেহেতু তুমি বাংলাদেশি আমিও বাংলাদেশি এজন্য তোমাকে ইসলামের দাওয়াত দেওয়া আমার জন্য ফরজ। তুমি কুরআনের অর্থ অলওয়েজ পাওয়া যায় পড়ার চেষ্টা করো তোমাকে আমি বলিনি তুমি ইসলাম গ্রহণ করো জাস্ট একটু পড়ো তোমাকে আরবি বোঝার দরকার নাই শুধু বাংলায় অর্থ পড়বে كل نفس ذائقة الموت وانما توفون اجوركم يوم القيامة فمن زحزح عن النار وأدخل الجنة فقد فاز وما الحياة الدنيآ إلا متع الغرور ؟؟ প্রতিটা জীবন মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে এবং কেয়ামতের দিন তোমাদেরকে পূর্ণমাত্রায় বিনিময় দেওয়া হবে। যে ব্যক্তি কে জাহান্নামের আগুন থেকে রক্ষা করা হলো এবং জান্নাতে দাখিল করা হলো। অবশ্যই সে ব্যক্তি সফলকাম হলো কেননা দুনিয়াবি জিন্দেগি ছলনার ব্স্তূ ছাড়া আর কিছুই নয়। সূরা আল ইমরান 185
আগামী ৫০ বছরের মধ্যেই ইসলাম ধর্ম শেষ হবে. একটা বইয়ের বিশ্বাসের ওপরে নির্ভর করে একটা ধর্ম। মানুষ জানছে, বিচার করছে, যুক্তি খুচ্ছে। এখন মানুষকে ভুলভাল বুজিয়ে ধর্মে রাখা যাচ্ছে না. সঠিক যুক্তি না পেয়ে দেশে দেশ মানুষ ইসলাম ত্যাগ করেছে। ভারতে ১ কোটি ২০ লক্ষ মানুষ ইসলাম ত্যাগ করেছে, ইরানে ৬০% মসজিদ বন্ধ হয়ে গাছে। মানুষ যুক্তিতে ফিরবেই, সত্যি জানবেই। এটাই মানুষের চিরন্তন চরিত্র।
বিদ্বেষ হিন্দুরা দেখায়নি কখনো।। তা শুরু করেছে সবার প্রথম মুস্লিমরাই।। করবেই না কেন, কোর আনের পাতায় পাতায় যারা মুস্লিম নয় তাদের হত্যা করা জায়েজ করা হয়েছে।। এটা তো ধর্ম না। পুরাই সন্ত্রাসীর আতুর ঘর।।
যদি বিদ্বেষ থাকতো ভারতে অন্য ধর্মের কোনো মানুষ থাকতো না, এখানে এসো আর দেখো যেয়ো মুসলিমদের সব জাতি এখানে আছে, যা তোমাদের মুসলিম দেশেও নাই, পার্সিরা আছে, ইহুদিরা আছে, কারন এ দেশ হিন্দু বহুল মুসলমানরা যে পরিমাণ মন্দির ভাঙছে তারপরও হিন্দুরা তাদের পাশে দাড়ায়। তোমারাতো তাদের নিজের আইডল মনে করো যারা তোমাদের পূর্বপুরুষকে নির্যাতন করেছে😂😂😂 আবার আমাদের জ্ঞান দিতে এসেছো
অন্য কোনো ধর্মের প্রতি বিদ্বেষ কোথায় দেখলেন? প্রাচীন ভারতের ইতিহাস ঘেটে দেখুন। করা এই ভারত উপমহাদেশে বিদ্বেষ ছড়িয়েছে?, করা লুট করছে?, করা ধ্বংস করেছে? আপনি ভালোবাসা দিলে ভালোবাসা পাবেন। বিদ্ধেষ ছড়ালে বিদ্বেষ পাবেন। বাংলাদেশিরা ইতিহাস ভালো করে পড়ে দেখুক তাদের পূর্বপুরেষেরা কি ছিল? কি তাদের আদি ধর্ম ছিল? কেন তারা ধর্ম পরিবর্তন করেছে? ভারতে যারা লুট করেছে, শাসন করেছে, আশ্রয় চেয়েছে সবাই এখানে থেকে গাছে। এই কারণে বহু সংস্কৃতি, বহু মানুষ, বহু ধর্ম। একটা কথা আছে আপনি ভালো তো জগৎ ভালো। নিজে ভালো হন দেখবেন জগৎ ভালো হয়ে গাছে।
এই লোক যা বলছে তার মন গড়া কথা স্রষ্ঠার কথা নয় আর তাই সে কোন গ্রন্থের রেফারেন্স দিচ্ছে না। আমি একজন মানুষ তাই আমার উচিত আমাদের স্রষ্টার কথা মত জীবন যাপন করা কোন লোকের কথায় নয়।
উনি একটা কথা বলেছে, ভয়, অপরাধবোধ হিংসা এবং লোভ ত্যাগ। সুতরাং আপনাকে চিন্তা করতে হলে এসব বাদ দিতে হবে। আপনি অপরাধবোধ করলে ভয় তৈরি হবে এবং হিংসার মাধ্যমে প্রতিদ্বন্ধীতা হবেন পরিশেষে লোভের দিকেই অগ্রসর হবেন। আা করি বুঝতে পেরেছেন।
@@MdHassan-ig6yeঅন্য সকল ধর্মের আপডেট বা পরিবর্তন হয়।কিন্তুু সনাতন হিন্দু ধর্ম হলো চিরন্তন।যার কোনো আদি নেই অন্ত নেই তাই সনাতনধর্ম। আপনার জ্ঞানের অভাব আছে!আপনাদের কোরানের আপডেট হয় অন্যকোনো ধর্মের আপডেট হয় না।
যে বইয়ে অন্য মানুষকে কাফের, মুশরিক বলে হত্যা করতে বলে সেই বই শুধুমাত্র ধর্মান্ধদের কাছেই সত্য হতে পারে । 9 তম সূরা এবং 5 নম্বর আয়াত বাংলায় ট্রান্সলেট করে পড়েন সৎ সাহস থাকলে । পৃথিবীতে হাজারটা জাতি আছে এবং বিভিন্ন জাতির উপাসনার পদ্ধতি এবং মতামত আলাদা আলাদা হতেই পারে তাই বলে এই না যে অন্য জনকে হত্যা করতে হবে। সূরা 71 আয়াত নম্বর 19 বলা হয়েছে আল্লাহ পৃথিবীকে বিস্তৃত করেছে কিন্তু পৃথিবীতে বিস্তৃত অবস্থায় নাই পৃথিবী আবৃত অবস্থাতে আছে । কমেন্টে রিপ্লাই দেওয়ার আগে অবশ্যই আয়াতগুলো বাংলায় পড়বেন।
হজরত মুহাম্মদ তিনি তার ৫০ বছর বা তারচেয়ে বেশী বছর বয়সে তার বন্ধুর মাত্র ৬ বছরের শিশু কন্যা আয়েশা কে বিয়ে করে... এটা কি নৈতিক ছিল? যদি নৈতিক হয় তাহলে আপনার ৬ বছরের মেয়ে বা বোন কোনো ৫০ বছরের লোকের কাছে বিয়ে দিতে চাইবেন? উত্তর টা দিয়ে যাবেন... যদি উত্তর দেবার বদলে Report করতে মন চাই তাহলে বুঝে নেবেন ইসলামের শেষের শুরুর সুচনা হয়ে গেছে.. ।
সৃষ্টি কর্তা মানুষকে বানিয়েছেন, তাঁর আদেশ নিষেধ আমরা যেন মেনে চলি , আর তিনি এক খানা কিতাব দিয়েছেন তা হলো আল কোরআন,যা সঠিক পথ প্রদর্শন করে ,সত্য সন্ধানী মানুষকে।।❤
সদ্গুরুকে আস্তিক বলে জানতাম। সদগুরুর দর্শনে আস্তিক দিকটাই ফুটে উঠতো। এই ভাষণে তাঁর নাস্তিক দর্শনটাই ফুটে উঠলো। যখন সদ্ গুরু বললেন-- (খুব গভীরে পৌছালাম...আবিষ্কার করলাম "কিছু নেই" যখন "কিছু পেলাম না",..বললাম শিবা..) যখন তিনি গভীরে পৌঁছলেন কিছুই পেলেন না, যা শূন্য তাঁকে যদি শিব বলেন, তাহলে তো তা শূন্যবাদই হয়ে গেল। অথচ ভারতীয় দর্শনে শিবকে পরম চৈতন্যঘন সত্ত্বা বলা হয়। শিবের ঐতিহাসিকতাও রয়েছে।মানব সভ্যতায় শিবকে বাদ দিয়ে ইতিহাস লিখলে তা সম্পূর্ণ ইতিহাস লেখা হবে না। এমতাবস্থায় এই প্রথম শুনলাম শিব মানে কিছুই না, যা শূন্য ❗
كل نفس ذائقة الموت وانما توفون اجوركم يوم القيامة فمن زحزح عن النار وأدخل الجنة فقد فاز وما الحياة الدنيآ إلا متع الغرور ؟؟ প্রাতিটা জীবন মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে এবং কেয়ামতের দিন তোমাদেরকে পূর্ণমাত্রায় বিনিময় দেওয়া হবে। যে ব্যক্তি কে জাহান্নামের আগুন থেকে রক্ষা করা হলো এবং জান্নাতে দাখিল করা হলো। অবশ্যই সে ব্যক্তি সফলকাম হলো কেননা দুনিয়াবি জিন্দেগি ছলনার ব্স্তূ ছাড়া আর কিছুই নয়।। (সূরা আল ইমরান 185)
হতে পারে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বাসস্থান হলো হিন্দুস্থান ,কথাটি একদমই ঠিক কিন্তু যারা হিন্দু আচার আচরণকে ধর্ম বিশ্বাসের সঙ্গে যুক্ত করেছেন তাদেরকে এতটা অবহেলা করা মোটেই যুক্তিযুক্ত নয় বলেই আমার বিশ্বাস ....... যারা যে ধর্ম নিয়ে আছেন থাকুন.সেই ধর্মকে উদযাপন করুন শান্তি পান এবং একে নিয়েই জীবন পথে এগিয়ে চলুন তাতে সেই ধর্মাবলম্বীর স্বাধীনতা আছে অর্থাৎ যাঁরা হিন্দু ধর্ম আচরণ করছেন ,হিন্দু ধর্ম পালন করছেন ,হিন্দু ধর্মের সংশ্রবে তাঁদের আলাদা একটি সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে ,এই নিয়ে ভারত বর্ষের বিশাল অংশ জুড়েই হিন্দু সংস্কৃতির রমরমা ....... একমাত্র যাঁরা ই এই হিন্দু ধর্মে আছেন তাঁরাই এর স্বর্গীয় স্বাদ এবং মাধুর্য অনুভব করতে পারেন আস্বাদন করতে পারেন ...হিন্দু ধর্ম এত ঠুনকো নয় এত ভঙ্গুর নয় কারো ঠুনকো দুটো কথায় ভেঙে চুরমার হয়ে যাবে..... কারো ধর্মীয় চেতনায় আঘাত করা হলো বিশেষ ধরণের একটি পাপ আর যারা নিজের গায়ের জোর প্রতিপত্তি খাটিয়ে তা করেন তিনি নির্দ্বিধায় একজন বিশিষ্ট পাপী ...হিন্দু ধর্মাবলম্বীর লোকেরা কস্মিন কালেও এই কাজটি করবেন না এটি স্বতঃসিদ্ধ সত্য তাই গলা ছেড়েই বলতে ইচ্ছে করে জয় হিন্দু, জয় হিন্দুস্থান ,জয় ভারত ,বন্দে মাতরম...
এটাই তো আপনাদের সমস্যা ! আপনার মত আপনাকে কি অন্য ধর্মে কেউ কখনো যেতে বলেছে ? সমর্থক বৃদ্ধি করে আধিপত্য স্থাপনের লক্ষ্যে ধর্মটাকে রাজনৈতিক দল বানিয়ে ফেলবেন না !
Aal-e-Imran ৩:৬৪ Bangla - Bayaan Foundation বল, ‘হে কিতাবীগণ, তোমরা এমন কথার দিকে আস, যেটি আমাদের মধ্যে ও তোমাদের মধ্যে সমান যে, আমরা একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কারো ইবাদাত না করি। আর তার সাথে কোন কিছুকে শরীক না করি এবং আমাদের কেউ কাউকে আল্লাহ ছাড়া রব হিসাবে গ্রহণ না করি’। তারপর যদি তারা বিমুখ হয় তবে বল, ‘তোমরা সাক্ষী থাক যে, নিশ্চয় আমরা মুসলিম’। Bangla - Mufti Taqi Usmani (ইয়াহুদী ও নাসারাদের) বলে দাও যে, হে আহলে কিতাব! তোমরা এমন এক কথার দিকে এসে যাও, যা আমাদের ও তোমাদের মধ্যে একই রকম। (আর তা এই যে,) আমরা আল্লাহ ছাড়া অন্য কারও ইবাদত করব না। তাঁর সঙ্গে কোনও কিছুকে শরীক করব না এবং আল্লাহকে ছেড়ে আমরা একে অন্যকে ‘রব্ব’ বানাব না। তথাপি যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে বলে দাও, সাক্ষী থাক যে, আমরা মুসলিম।
এসো সনাতন ধর্ম সর্বশ্রেষ্ঠ অধিকার সনাতন ধর্মের চিরজীবী সনাতন ধর্ম সর্বশ্রেষ্ঠ অধিকার সনাতনই সত্য সোনা তুমি চিরজীবী সনাতনী নারায়ন সনাতন শ্রীরাম আপনি শ্রীচৈতন্য মহাদেব সনাতনী সর্ববিকার সত্যের জয় যারা আছেন কোনদিন তাদেরকে মিথ্যা করতে পারবেনা মিথ্যা হল অল্প কয়েকদিনের জন্য সত্য চিরির জীবন সত্যকে ধ্বংস করতে পারে না
জল বরফে পরিবর্তিত হয় । বরফকে অস্বীকার করা যায় না। বৈদিক ধর্মের বিবর্তিত রূপ হল হিন্দু ধর্ম । নির্দিষ্ট সীমারেখা অতিক্রম করে হিন্দু ধর্ম একটি বিশ্বজনীন সভ্যতায় পরিণত হয়েছে ।
সদ্ গুরুকে আস্তিক বলে জানতাম।সদ্ গুরুর দর্শনে আস্তিক দিকটাই ফুটে উঠতো। এই ভাষণে তাঁর নাস্তিক দর্শনটাই ফুটে উঠলো। যখন সদ্ গুরু বললেন-- (খুব গভীরে পৌছালাম...আবিষ্কার করলাম "কিছু নেই" যখন "কিছু পেলাম না",..বললাম শিবা..) যখন তিনি গভীরে পৌঁছলেন কিছুই পেলেন না, যা শূন্য তাঁকে যদি শিব বলেন, তাহলে তো তা শূন্যবাদই হয়ে গেল। অথচ ভারতীয় দর্শনে শিবকে পরম চৈতন্যঘন সত্ত্বা বলা হয়। শিবের ঐতিহাসিকতাও রয়েছে।মানব সভ্যতায় শিবকে বাদ দিয়ে ইতিহাস লিখলে তা সম্পূর্ণ ইতিহাস লেখা হবে না। এমতাবস্থায় এই প্রথম শুনলাম শিব মানে কিছুই না, যা শূন্য ❗
ধর্ম মানে কি? পৃথিবীর সব অঞ্চলের মানুষের স্বভাব কিন্তু এক নয়। অর্থাৎ অঞ্চল ভেদে মানুষের বিভিন্ন ভাব ধারণ করে।মানুষ যা ধারণ করে তা-ই ধর্ম। কথায় বলে অলস মস্তিষ্কের ভাবনাই অসুন্দর। যে মানুষ,যে জাতি তার জীবন ও জগত নিয়ে ভাবতে শিখেছে বিশ্বে তারাই তত এগিয়ে গেছে। আজকে এই বিশ্বে কিছু সংখ্যক অলস লোক কাজ কর্ম না করে না দেখা এক তথাকথিত শক্তির ধোঁয়া তুলে বিশ্বের মানব শক্তিকে ধর্মের নামে বিভাজন করে বারবার মানব জাতির চরম ক্ষতি করে চলছে।বিঞ্জানের সব সুবিধা ভোগী হয়ে ওরা বিঞ্জানর বিরোধিতা করছে।এদের কারণে বিশ্ব বারবার পিছিয়ে যাচ্ছে।ধর্মের ঢোল দিচ্ছে, কিন্তু মানুষ না খেয়ে তা নিয়ে এদের কোন মাথা ব্যথা নেই।সময় এসে গেছে এদের এসব ভাঁওতাবাজির জবাব দেয়ার।ওরা দেখাক ওরা যে ধর্মের দোহাই দিচ্ছে সেই ধর্ম মানব জাতির কি কি কল্যান করেছে, একমাত্র যুদ্ধ বিগ্রহ করে মানুষ হত্যা ছাড়া।আসুন আমরা ঐসব ধর্মান্ধ হতে নিজেদের বিচ্ছিন্ন করে দল-মত বাদ নিয়ে সর্ব মানবের চিন্তা করি।মানবতার জয় হোক।
হুমম... তাই তো পাকিস্তান, আফগানিস্তান, ইরাক, ইরান, ইয়ামেন, সিরিয়া, লিবিয়া, প্যালেষ্টাইন, সোমালিয়ায় খুব ভালো ছান্তির পায়রা দেখা যায় । আলু-পেয়াজ-মাংস-তরমুজের মত সামান্য জিনিসের দাম নিয়ে সেটাকে জাতীয় ইস্যু বানিয়ে একটা দেশের মানুষের মধ্যে শান্তি আর শান্তি দেখা যায় । আর বাল কায়দা, পাইসিস, কামাস, গালিবান, চুতি, খেকো হারাম, তস্করে চুইয়েবা, পিসবুল চুদাহিনের মত শান্তিদূতেরা তো ছান্তির আগরবাতি নিয়ে সারা পৃথিবীর মানুষকে হেদায়েত বিতরন করছে !