Тёмный

হিন্দু লেখক রবীন্দ্রনাথের বই পড়া যাবে না! Sheikh Hasina | Rabindranath Tagore 

Bayanno TV
Подписаться 749 тыс.
Просмотров 344 тыс.
50% 1

হিন্দু লেখক রবীন্দ্রনাথের বই পড়া যাবে না! Sheikh Hasina | Rabindranath Tagore
Bayanno TV is a private satellite television in Bangladesh. We aim to inspire viewers in a positive direction by disseminating true information. We are faithful to providing independent journalism, always free from bias and political influence. We are covering news & current affairs, entertainment, documentaries and exclusive interviews.
It was approved as a satellite television on October 1, 2013. It started broadcasting on digital media by unveiling the logo in February 2014 under the slogan ‘ Freedom from Language‘. Its owner is Bengal Group of Industries.
Subscribe:
Bayanno TV : / @bayannotelevision
Bayanno TV News : / @bayannotvnews
Facebook: www. BayannoTelevison
LinkedIn: / bayannotv
Instagram: / bayannotv
See More : www.bayanno.com/
💡 Disclaimer:
===========
52TV (Bengal Television Limited) has the sole rights of all contents and it does not give permission to any business entity or individual to use these contents except Bayanno TV. This Channel is the Based-on News and Current Affairs. Every single content is created and managed by our team. Needed, Third-Party materials are also used with specific authorization and permission.
💡 NOTICE FOR RESPECTIVE COPYRIGHT OWNERS
======================================
If you find any inappropriate use of your copyrighted material in this video; please contact us.
✉ email: contact.bayannotv@gmail.com
💡 Fair Usage Policy:
==================
This Channel is the Based-on News and Current Affairs. The uploaded contents are produced by our own team. Also, Sometimes
This channel may use some copyrighted materials without specific authorization of the owner but contents used here fall under the “Fair Use” as described in The Copyright Act 2000 Law No. 28 of the year 2000 of Bangladesh under Chapter 6, Section 36, and Chapter 13 Section 72. According to that law, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statutes that might otherwise be infringing. Non-profit, educational, or personal use tips the balance in favor of fair use. "Copyright Disclaimer Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for fair use for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is permitted by copyright statutes that might otherwise be infringing. Non-profit, educational, or personal use tips the balance in favor of fair use."
💡 Office Address:
Bengal Television Limited
437 Tejgaon Industrial Area, Dhaka-1207
Cell: +8801878-184154
💡ADDITIONAL KEYWORDS
====================
52 TV channel, Bayanno News, Bayanno TV youtube, bayanno TV Bangladesh, Bayanno Television, channel 52

Опубликовано:

 

19 фев 2023

Поделиться:

Ссылка:

Скачать:

Готовим ссылку...

Добавить в:

Мой плейлист
Посмотреть позже
Комментарии : 1,5 тыс.   
@krishna-bn8ov
@krishna-bn8ov Год назад
সব থেকে বড় কথা হচ্ছে যে-বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত সেটাও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা। 🙏🙏🙏🙏🙏🙏
@christophernolan2181
@christophernolan2181 Год назад
🤣🤣🤣🤣🤣
@aniketganguly941
@aniketganguly941 Год назад
Exactly...
@arkamukherjee6657
@arkamukherjee6657 Год назад
@@christophernolan2181 datkelanor ki holo
@prasantamohapatra4065
@prasantamohapatra4065 Год назад
Takhan pak sarkar eastbengal rabindrasangit and biswakobir sabboi nishidhO karechilo but banglR Manush meneni
@prasantamohapatra4065
@prasantamohapatra4065 Год назад
Banglar manush bangla bhasa ke;bachie rekheche we cong pm hasinajee hindu muslim sabai bhalo thako
@michelsushahica9948
@michelsushahica9948 Год назад
আমি একজন মুসলিম হিসেবে গর্ব করে বলতে পারি,,, হিন্দু সম্প্রদায়ের লেখনী ছাড়া আমরা চলতে পারবো না
@ultramasscredit9575
@ultramasscredit9575 Год назад
না ভাই তোমরা এর বিরোধতা করো । নাহলে বাস্তু ঠিক থাকবে না। আসলে কোথায় আছে না বন্য রা বনেই সুন্দর শিশুরা মাতৃকলে
@gopalroy922
@gopalroy922 Год назад
অনেক ধন্যবাদ....!! আরও জানাই...এই পশ্চিম বঙ্গে বহু মুসলিম মানুষ স্রেফ হিন্দুদের দেব দেবীদের চিত্র পট অংকিত করেই জীবন জীবিকা নির্বাহ করেন সম্মানের সঙ্গে....!! বহু মুসলিম মানুষ হিন্দুদের পূজার ও মন্দিরের প্রয়োজনীয় সামগ্রী বিক্রয় করেই জীবিকা উপার্জন করেন...!! বহু মুসলিম মানুষ হিন্দুদের জোতিষ কার্যে ব্যবহৃত শিকড় বাকর(ধারণের জন্য) উৎপাদন ও বিক্রয় করেই বহু প্রজন্ম ধরে জীবিকা উপার্জন করে থাকেন...!! এমনকি পিতলের কাসার বাসন পত্রের সাথে হিন্দু দেবদেবী মূর্তি গড়ে ও বিক্রয় করেই বংশ পরম্পরায় জীবিকা উপার্জন করে থাকেন...!! হয়তো আরও আরও অনেক হিন্দু দের বিভিন্ন দরকারী জিনিসপত্র থেকে ওনারা জীবিকা নির্বাহ করে থাকেন....!! যাই হোক...যুগ বদলাচ্ছে...যদি মানসিকতার পরিবর্তন কোনো জাতি না আনতে পারেন তাহলে সমূহ সর্বনাশ হবেই হবে...আজ পাকিস্তানের দিকে দেখুন...!! জয় হিন্দ।
@mdrakibul6170
@mdrakibul6170 Год назад
Bari kne tor
@gopalroy922
@gopalroy922 Год назад
@@mdrakibul6170 তর নয়...ভালো করেইয়া কথা বলতে শিখ...বল তোমার বাড়ী কোথায়... আমি তোমার বাপের বয়সী ..!! আমার বাড়ীর খবরে তোমার দরকার কি...?? লেখা পইড়া বুঝো নাই..??
@ultramasscredit9575
@ultramasscredit9575 Год назад
@@gopalroy922 ছেড়ে দিন কাকু
@Anonymous-wv8ur
@Anonymous-wv8ur Год назад
ক ই আমরা তো ভারতে বলি না যে কাজি নজরুল ইসলাম মুসলমান তার কবিতা আমরা পড় ব না ।
@majumderramkrishno1996
@majumderramkrishno1996 Год назад
আমাদের ধর্ম যে সকল জীবের মঙ্গল কামনা করে। আমাদের সনাতন ধর্ম যে বিশ্ব ভ্রাতৃত্ববোধ শেখায়।
@Chaturbhuj41
@Chaturbhuj41 Год назад
ওদের কথা বাদ দিন। হিংসায় জ্বলে ওরা নিজেরা কিছু পারে না বলে।
@buetianmahadi6967
@buetianmahadi6967 Год назад
Vai aita Pakistani amol a
@aritramondal7281
@aritramondal7281 Год назад
Sala motherchod musim
@charbakamunisrestha9557
@charbakamunisrestha9557 Год назад
উনি কাজী, মসজিদে, কোরআন পড়াতেন... " মানুষ" কবিতাটা পড়ুন "...মানুষ এনেছে কিতাব, কিতাব মানুষ নয়..." আজকে লিখলে, নজরুল ইসলাম কে, তসলিমা নাসরিন হয়ে দৌড়াতে হতো।
@apuhalder1017
@apuhalder1017 Год назад
রবীন্দ্র সংগীত সবার মনের অন্তরে সারাজীবন প্রিয় হয়ে থাকবে ❤️❤️😍😍😍😍🇮🇳🇮🇳
@christophernolan2181
@christophernolan2181 Год назад
🤣🤣🤣🤣🤣
@abhikbiswas4781
@abhikbiswas4781 Год назад
Right 🙏🙏🙏
@sovandas6917
@sovandas6917 Год назад
@@christophernolan2181 ore patha hasis na😡😡😡😡😡😡
@4.32k
@4.32k Год назад
@@sovandas6917 Tor gobidro nath re...bal diyeo nare bangali ra
@sovandas6917
@sovandas6917 Год назад
@@4.32k chup kor patha akta cup kor murkho jehadi 😡😡
@ratankumarbiswasratankumar5183
মানুষ হতে হলে, বিভিন্ন লেখকের বই পড়তেই হবে। সে যেই হউক না কেন।
@ndbelalhossain1285
@ndbelalhossain1285 Год назад
👉( 🎭)বিশ্বকবির -বঙ্গ জননীর বেশ্যালয় ➡️➡️➡️🟥🟥🟥🟥🟥⬛⬛ 🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🎭🎭🎭🟥🟥🟥 কবির পিতামহেরহ বেশ্যার ব্যবসা ইতিহাস। 🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦 ✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি। আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প। উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে। সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ। সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন - "দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন। দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।" এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী। এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি। ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। 🗄তথ্যসূত্র 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা', ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
@bhaskarghosh4854
@bhaskarghosh4854 Год назад
Akdom
@nayanmolla32
@nayanmolla32 Год назад
Ekdom thikk! ❤️👍🏻
@debalinamukherjee7197
@debalinamukherjee7197 Год назад
thik r sobar bhabna chinta bojha uchit bharst er intellectual lok jon Pakistan er writer rer book porjonto pore tader theke prsbabit howar jonno noi tader mind set janar jonno karon sob rokom lokeder na porle msnuser bhabna chinta tar society eisob k bojha jaina tarpor karur theke prabhabit howa na howa seta to manuser upor nirbhor kore
@Masterakoya
@Masterakoya Год назад
ভারতবর্ষ হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ তাই তো ভারতে এ পি জে আব্দুল কালাম , হামিদ আনসারি , সারুখ খান , মাহামুদ , এ আর রহমান , ইরফান পাঠান , সানিয়া মির্জা , জহির খান আরও অনেক এ সম্মানের সহিত প্রতিষ্ঠা পাই কিন্তু পাশের মুসলিম অধ্যুষিত বাংলাদেশ ও পাকিস্তানে হিন্দুদের প্রতিষ্ঠা পাওয়া খুব বিরল ব্যাপার । তাই ভারতের সংখ্যা গরিষ্ঠ হিন্দু দের এখন থেকেই খুব সচেতন ও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে যাতে ইসলামী শক্তি মাথা না চারা দিতে পারে , সেটা হলে ভারতের নাগরিকের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ণ হবে , দেশ টা আলো থেকে অন্ধকারে চলে যাবে
@abusufiyansk556
@abusufiyansk556 Год назад
I am a Muslim and in my heart Rabindranath 's writings have occupied deeply & profoundly .😊😊🙏 I believe that he was the timeless author, writer , singer, painter , philosopher and above an immortal figure in Bengali literature whose existence can never be waned or faded .😌😌😌
@ayanmukherjee4489
@ayanmukherjee4489 Год назад
Dada.. sobar aage aamra ekjon bangali tarpore muslim ba hindu Buddhist ba christian.
@ayanmukherjee4489
@ayanmukherjee4489 Год назад
Kajei rabindrnath k vuli ki kore.
@spendcuber1199
@spendcuber1199 Год назад
I am not muslim but I respect all religions. 🙏
@ritikade5960
@ritikade5960 Год назад
@@ayanmukherjee4489 সবার আগে আমরা "ভারতীয় " তারপর বাঙালি বুঝলেন
@ayanmukherjee4489
@ayanmukherjee4489 Год назад
@@ritikade5960 jodi karor passport USA er hoi..but he is bengali..tahole..??
@pradipkumar1173
@pradipkumar1173 Год назад
"সবার হৃদয়ে রবীন্দ্রনাথ "--কাব্য সাহিত্য রসাস্বাদনে রবীন্দ্রনাথ অপরিহার্য। ধন্যবাদ, নমস্কার
@christophernolan2181
@christophernolan2181 Год назад
🤣🤣🤣🤣🤣
@sorryme358
@sorryme358 Год назад
​@@christophernolan2181 lol😂😂🖕
@tapasdutta2989
@tapasdutta2989 Год назад
@@christophernolan2181 🤣🤣🤣🐖💨💨💨☪️
@ndbelalhossain1285
@ndbelalhossain1285 Год назад
👉( 🎭)বিশ্ব কবির - হিন্দু জননীর বেশ্যালয় ➡️➡️➡️🟥🟥🟥➡️🕉🕉🕉🕉⬛⬛⬛⬛ 🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক। 🟣 কবির পিতামহের বেশ্যার ব্যবসার ইতিহাস। ✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি। আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প। উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে। সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ। সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন - "দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন। দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।" এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী। এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি। ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। 🗄 তথ্যসূত্র - 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা', ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
@prasantamohapatra2723
@prasantamohapatra2723 Год назад
Rabindranath thakur has got Nobel prize for his poetry gitanjali
@tapasray8919
@tapasray8919 Год назад
এত ভালো ভালো কথা উনি বললেন, শুনেও একজন বাঙালি হিসাবে গর্ব বোধ করলাম। আমি একজন ভারতীয় নাগরিক। আমরা যখন ছোটো তখন এই স্বাধীনতা আন্দোলন চলছিলো। তখন রেডিও তে শেখ মুজিবুর রহমান এর ভাষন শুনেছি।
@nomadshah4u-artistandworld612
Joy Sri rammm
@amitabhabanerjee581
@amitabhabanerjee581 Год назад
বিদ্যাসাগর পরিবারের একজন সদস্য হিসেবে বাংলাদেশের বিশিষ্ট মানুষের কাছে আবেদন রাখলাম একবার বর্ণপরিচয় সৃষ্টি করা বিদ্যাসাগর জন্ম স্থান দর্শন করে যান। জয় বিদ্যাসাগর
@suvrodevshil1195
@suvrodevshil1195 Год назад
বলে কি,,??আমি তো শুনলাম আপনি সাত্তার ভাইয়ের বংশধর
@prithwirajmukherjee67
@prithwirajmukherjee67 Год назад
সবার হৃদয়ে রবীন্দ্রনাথ, চেতনাতে নজরুল •••🙏🙏
@dd9484
@dd9484 Год назад
তসলিমা নাসরিন কি বাঙালি না? তিনি কি বাংলায় ফিরতে পারেননা ধর্মের কারণেই?
@ndbelalhossain1285
@ndbelalhossain1285 Год назад
👉( 🎭)বিশ্বকবির -বঙ্গ জননীর বেশ্যালয় ➡️➡️➡️🟥🟥🟥🟥🟥⬛⬛ 🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🎭🎭🎭🟥🟥🟥 কবির পিতামহেরহ বেশ্যার ব্যবসা ইতিহাস। 🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦 ✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি। আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প। উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে। সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ। সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন - "দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন। দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।" এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী। এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি। ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। 🗄তথ্যসূত্র 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা', ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
@abdulhalim-dr3ko
@abdulhalim-dr3ko Год назад
তিনি ফিরলে মৌলবাদিরা হয়ত হত্যা করে ফেলবে। গোপনে কিন্তু একবার বাংলাদেশ ঘুরে গিয়েছেন।
@babulhaider2040
@babulhaider2040 Год назад
ধর্মের রাজনীতি
@SumonSumon-uh7sj
@SumonSumon-uh7sj Год назад
বেশা এই মুহিলা দেশে অশান্তি সৃষ্টি করেছে, সে আসলে সরকার একে বাচাতে পারবে না
@syamalchatterji801
@syamalchatterji801 Год назад
@@babulhaider2040 TASLIMA NASRIN ASAD NOOR ASIF MAHIUDDIN LOPA RAHMAN MUFASSIL ISLAM EI MUKTO MONARA SOKOLEI BANGLADESH THEKAY NIRBASITO. EI GHOTONA PROMAN KORAY BANGLADESHIDER SOBBHO HOTAY ARO 100 BOCHHOR LAGBAY.
@pradipraychaudhuri7252
@pradipraychaudhuri7252 Год назад
বাংলা আমাদের দুই বাংলার মাতৃ ভাষা, বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য আজ মাতৃ ভাষা দিবসের জন্ম। আমরা আপনাদের জন্য গর্বিত।
@b.l.0427
@b.l.0427 Год назад
Ata mona rakbhi tara bangali pora muslim aga amadar purbo purus dar soonge ki koracha ata kuni din bhul bhi na
@pixelshorts123
@pixelshorts123 Год назад
অনেক ধন্যবাদ ভাই
@Noonecare123
@Noonecare123 Год назад
স্বরবর্ণ ব্যঞ্জনবর্ণ এবং বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত হিন্দু লেখক,কবির লেখা 💥👍💓
@htarekahmed2387
@htarekahmed2387 Год назад
গুণী হতে হলে যে কোন বই পড়াই আবশ্যক। এতে ব্যক্তি যেই হোক। মূলত ব্যক্তি কোন ব্যাপার নয়; ব্যক্তির কথা মাধুর্য ঠিক আছে কি না সেটাই হলো খেয়াল; আর ঐ খেয়াল টাই হলো আগামীর পথ চলার নির্দেশক।
@kanaksarkar3444
@kanaksarkar3444 Год назад
R sab dharmo keo sanman dite hoy
@arupvns
@arupvns Год назад
aapni Upanishad porben ki naa ki Shrimadbhagwad Gita?
@sanibrajroy1527
@sanibrajroy1527 Год назад
Ekdam thik bolechen aponi
@kalloldutta2056
@kalloldutta2056 Год назад
🙏👌🙏
@ndbelalhossain1285
@ndbelalhossain1285 Год назад
👉( 🎭)বিশ্ব কবির - হিন্দু জননীর বেশ্যালয় ➡️➡️➡️🟥🟥🟥➡️🕉🕉🕉🕉⬛⬛⬛⬛ 🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক। 🟣 কবির পিতামহের বেশ্যার ব্যবসার ইতিহাস। ✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি। আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প। উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে। সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ। সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন - "দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন। দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।" এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী। এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি। ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। 🗄 তথ্যসূত্র - 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা', ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
@boralnutanhat521
@boralnutanhat521 Год назад
ম্যাডাম হাসিনা আপনি ও আপামর বাংলাদেশ এর সকল নাগরিক দের কে আন্তর্জাতিক ভাষা দিবসের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই ❤❤🇮🇳🇮🇳🇮🇳❤❤🇧🇩🇧🇩
@mahadevdas6010
@mahadevdas6010 Год назад
Bapvatari r beti
@nibarandas6977
@nibarandas6977 Год назад
ধর্মআন্ধ পশুদেরে মানুষ করা কঠিন।
@ndbelalhossain1285
@ndbelalhossain1285 Год назад
👉( 🎭)বিশ্বকবির -বঙ্গ জননীর বেশ্যালয় ➡️➡️➡️🟥🟥🟥🟥🟥⬛⬛ 🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🎭🎭🎭🟥🟥🟥 কবির পিতামহেরহ বেশ্যার ব্যবসা ইতিহাস। 🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦 ✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি। আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প। উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে। সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ। সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন - "দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন। দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।" এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী। এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি। ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। 🗄তথ্যসূত্র 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা', ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
@Chaturbhuj41
@Chaturbhuj41 Год назад
বাংলাদেশের মুসলিমদের মধ্যে চিরকালই বর্বরতা, হিংস্রতা ও উগ্রবাদীতা বেশি।
@momskitchen1381
@momskitchen1381 Год назад
Dharma sobdata puro puri sanskrit sobda . Er artho ebong tatparjyau sompurna bharatio bhasa tatta diwi bujha sombhab. Biswabrahmandar sakolo astittya( living n nonliving ) anu parumanu theke graho nskhastrya porjyanto prati praytekei bisesh baisistya Dharan kori so-astittyar porichoi pradan kori aachhe , jar fole aamra annya aar ekjoner astttya anubhob korte sombhob hoyechi. Ei dharan soktiei hochhe brahma sokti. Tai Jar upor ja sob kichu dariye aachhe tai Dharma. Dharma sobdota sanskrit "dhri" dhatu theke hoiyechhe.' Dhri' mane dharan kora ...................... Ek ek anchhale hazar hazar bochar bosobas korarphole sei sei anchhaler bhaugolik, paribarsik , jolobaiyu ettyadir probhaber phole ek ek bhasha , ek bishesh dharaner khaan-paan , pashak-porishot, sthanio biswaser parampora riti rewaj utsav parbon ettyadir sristi hoia thake ,phole aamra eke annyar porichai pawa jai.Amar mone hoi dharma granthe tai emon bola aachhe je aami prthivir bibhinya jaigai bibhiny bhasha kristi sanskriti parampora ettyadi sristi korechhi jate tumra ejone aar ekjoner porichai pai.
@abdulhalim-dr3ko
@abdulhalim-dr3ko Год назад
@@momskitchen1381 এগুলো হাবিজাবি কী লিখেছেন?
@vladimirputin504
@vladimirputin504 Год назад
Setai pichiye theke jbe pakr moton
@gobindaganguly6392
@gobindaganguly6392 Год назад
মহাযোগী ঋষি অরবিন্দ বলেছিলেন রবীন্দ্রনাথ কে যে " আপনি কবি নন আপনি ঋষি কবি " তাইতো আমরা জোর দিয়ে হৃদয়ের টানে বলতে পারি " সবার হৃদয়ে রবীন্দ্রনাথ চেতনাতে নজরুল " *
@gmvn19
@gmvn19 Год назад
এই শেখ হাসিনা ই শেষ ভরসা । ওনার তো অনেক বয়স হয়েছে । ওনার পরে বাংলাদেশ বোধহয় পাকিস্তান বা আফগানিস্তান হয়ে যাবে । খুব ই দুঃখের বিষয় ।
@babulhaider2040
@babulhaider2040 Год назад
একদমই তাই হতে যাচ্ছে 😭
@prasantakumarbiswas3185
@prasantakumarbiswas3185 Год назад
হলেই ভালো।
@sagorhossrn334
@sagorhossrn334 Год назад
কেনো বাংলা দেশ আছে এটা ভালো লাগে না কি ভারত হলে ভালো হয়
@shyamalkumarsowmondal7704
@shyamalkumarsowmondal7704 Год назад
Akdom
@gmvn19
@gmvn19 Год назад
@@sagorhossrn334 ভারত হওয়া অত সহজ নয় ।
@kishandeb9231
@kishandeb9231 Год назад
আমি ভারতীয় এবং আমার কাজী নজরুল ইসলাম এর কবিতা ভালো লাগে । বিশেষ করে হিন্দু মুসলমান।
@panodi4093
@panodi4093 Год назад
Kuli mojur poem seven standard par para tha my favorite since childhood
@utsavkumarhalder4973
@utsavkumarhalder4973 Год назад
আমি সূর্যের পূজা করি, যদি পারো নিভিয়ে দিও, আমি চাঁদের পূজা করি, যদি পারো আলো কমিয়ে দিও, আমি জলের পূজা করি, যদি পারো শুকিয়ে দিও, আমি গাছের পুজা করি, যদি পারো সব ভেঙ্গে দিও, আমি মাটির পূজা করি, যদি পারো পৃথিবী থেকে সরিয়ে দিও আমি আগুনের পূজা করি, যদি পারো ব্যবহার না করে দেখিয়ে দিও । আমি সনাতনী । অর্থ বুঝো? যা ছিল, যা আছে, যা থাকবে তাকেই সনাতন হিন্দু বলে।।
@kosterjebon2238
@kosterjebon2238 Год назад
Tomi tho 1 ta gadha
@rajdweepdas4042
@rajdweepdas4042 Год назад
U'r 💯 % right bro..... Jay Hind Bharat Mata Ki Jay 🇮🇳🇮🇳🇮🇳
@rathindranathdas4226
@rathindranathdas4226 Год назад
খুব সুন্দর করে সাজিয়ে বলেছেন, ধন্যবাদ।
@jitudhali-rt1jw
@jitudhali-rt1jw Год назад
একদম ঠিক কথা বলেছেন আপনি দাদা সনাতনী কথার অর্থ আদি আদি অন্ত যার নাচে শেষ না আছে শুরু jay shree ram 🚩🚩🚩🚩🚩🚩🚩🚩🚩🚩🚩🚩🚩
@abhimanyukirtania1760
@abhimanyukirtania1760 Год назад
একজন সনাতনী হিন্দুই পারে এত সুন্দর একটা কবিতা লিখতে।জয় শ্রী রাম।
@mantunayek8790
@mantunayek8790 Год назад
কবি বা সাহিত্যিক অনেক আছে কিন্তুু ,কতজন বিশ্ব কবি আছে ? Rabindranath tagore is a poet of world.
@ABULKASHEM-tp7cf
@ABULKASHEM-tp7cf Год назад
আরবী বাংলাদেশের রাষ্ট্র ভাষা হলে মোল্লাদের খুব মজা হতো।
@somnathmitra2448
@somnathmitra2448 Год назад
একদম খাঁটি কথা ।জয় বাংলা-জয় বাংলা-জয় বাংলা ,হে স্বাধীন বাংলাদেশ তোমার ভূমিতে শতকোটি চুম্বন। কোন্নগর হুগলি পশ্চিমবঙ্গ।
@ndbelalhossain1285
@ndbelalhossain1285 Год назад
👉( 🎭)বিশ্বকবির -বঙ্গ জননীর বেশ্যালয় ➡️➡️➡️🟥🟥🟥🟥🟥⬛⬛ 🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🎭🎭🎭🟥🟥🟥 কবির পিতামহেরহ বেশ্যার ব্যবসা ইতিহাস। 🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦 ✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি। আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প। উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে। সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ। সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন - "দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন। দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।" এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী। এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি। ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। 🗄তথ্যসূত্র 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা', ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
@soulin8520
@soulin8520 Год назад
একদম মজা হতো না । লোকে আরবীর মত একটা ভাষা পড়ে মানে বুঝলে , মোল্লাদের আজগুবি কথা শুনবে কেন ?
@ndbelalhossain1285
@ndbelalhossain1285 Год назад
@@soulin8520 মল-মূত্র বেশ্যালয়ের মাটি দিয়ে 🎭 জঙ্গি দুর্গা। ⚫⚫⚫⚫🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️➡️🕉🕉🕉🕉 ✍ 🕉 বেশ্যালয়ের মাটি দিয়ে গড়া হয় দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা। ✔বাংলায় জঙ্গি দেবী দুর্গার যে মূর্তিটি সাধারণত দেখা যায়, সেটি দশ হাতে মারাত্মক অস্ত্রে সজ্জিত জঙ্গি দুর্গার মূর্তি। ❎জঙ্গি দুর্গার দশ হাতের দশটি অস্ত্র:- 🖐➡️বামদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:- ১ ত্রিশূল ২ খড়গ ৩ চক্র ৪ বাণ ৫ শক্তি নামক অস্ত্র। 🖐⬅️ডানদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:- ৬ শঙ্খ, ৭ খেটক/ঢাল ৮ ঘন্টা ৯ অঙ্কুশ ১০ পাশ ✳বাংলায় সপরিবারে জঙ্গি দুর্গার মূর্তিপূজা করা হয়। এই মূর্তির মাঝখানে দেবী দুর্গা সিংহবাহিনী ও মহিষাসুরমর্দিনী; তাঁর ডান পাশে উপরে দেবী লক্ষ্মী ও নিচে গণেশ; বামপাশে উপরে দেবী সরস্বতী ও নিচে কার্তিক। জঙ্গি দেবীর মূর্তি অনেক রকম ভাবেই বানান শিল্পীরা। ✔মাটির তৈরি মূর্তি বানাতে প্রয়োজন হয়- 👉🔸️গাভীর মূত্র 👉🔸️গোবর 👉🔸️ধানের শিস 👉🔸️গঙ্গার জল 👉🔸️রাজ দরবারের মাটি 👉🔸️চৌমাথার মাটি 👉🔸️গজদন্ত মৃত্তিকা 👉🔸️নদীর দুই তীরের মাটি 👉🔸️গঙ্গামাটি আর 👉🔸️পতিতালয়ের মাটি। ✔শরৎকালের দেবী দুর্গার নয়টি রূপকে নব দূর্গা রূপে পূজা করা হয়ে থাকে। এই নব দুর্গার প্রতিমা তৈরিতে নবম মাটি সংগ্রহ করা হয় পতিতালয় থেকে৷ আর সে কারণেই সেই পুরাকাল থেকে আজও দেবীর মূর্তি তৈরিতে দরকার হয় বেশ্যালয়ের মাটি। যার মাধ্যমে পতিতাকেও সম্মান দেখানো হয়। ✔এই নব কন্যারা হলেন:- ➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️ ১ নর্তকী/ অভিনেত্রী ২ কাপালিক ৩ ধোপানী ৪ নাপিতানি ৫ ব্রাহ্মণী ৬ শূদ্রাণী ৭ গোয়ালিনী ৮ মালিনী ৯ পতিতা/বেশ্যা । ⛔কেন পতিতালয়ে মাটি ব্যবহার করা হয়, সে বিষয়ে একাধিক বিশ্বাস রয়েছে। ✳পতিতাদের ক্ষমতা দেবতাদের থেকেও বেশি! ⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚁⚀⚀⚀ 📚তবে হিন্দু পুরাণে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে যে পতিতাদের ক্ষমতা নাকি দেবতাদের থেকেও বেশি। কারণ ঋষি বিশ্বামিত্র যখন ইন্দ্রত্ব লাভের জন্য কঠোর তপস্যায় ব্রতী হয়েছিলেন- তখন তার ধ্যান ভঙ্গ করার জন্য দেবরাজ ইন্দ্র, তার দরবারের সব থেকে সুন্দরী নর্তকী মেনকাকে পাঠান। মেনকার নৃত্যের ফলে বিশ্বামিত্রের ধ্যান ভঙ্গ হয় । তাই দেবরাজ ইন্দ্র সর্বশক্তিমান হয়েও যা পারলেন না সামান্য নারী হয়ে, মেনকা তা হেলায় করে ফেললো। সেই কারণেই শক্তি স্বরূপা, জগৎজননী মা দুর্গার জঙ্গি মূর্তি তৈরিতে এই পতিতালয়ের মাটি এক অপরিহার্য উপাদান।
@sisirlaha3647
@sisirlaha3647 Год назад
Hobe .
@drsaikamal
@drsaikamal Год назад
Bangladesh should feel proud of this great lady...graceful,knowledgeable,intellegent and great human being .... He Maa apko Bharat ke is bete naman karte hai 🙏🙏🙏🙏
@j00066
@j00066 Год назад
People don't appreciate her enough honestly
@drsaikamal
@drsaikamal Год назад
@@j00066 due to their radical mindset may be... They prefer pakisthan even after their torture...they are humanoids without humanity... Even in India some aggresive activities may be witnessed from Hindu side may be but are the results of previous torture in maximum cases.Though we condemn any form of radicalism and aggressive intolerance too. Bengali people are well cultured,liberal,educated people with rich cultural heritage.But now a days it is seen the same foreign invader's Culture are trying too over power which can be witness evidentially in their dress code,language,mindset and culture even. Your PM is managing the situation bravely, beautifully and taking the country ahead.we respect her too.
@ndbelalhossain1285
@ndbelalhossain1285 Год назад
👉( 🎭)বিশ্ব কবির - হিন্দু জননীর বেশ্যালয় ➡️➡️➡️🟥🟥🟥➡️🕉🕉🕉🕉⬛⬛⬛⬛ 🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক। 🟣 কবির পিতামহের বেশ্যার ব্যবসার ইতিহাস। ✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি। আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প। উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে। সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ। সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন - "দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন। দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।" এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী। এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি। ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। 🗄 তথ্যসূত্র - 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা', ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
@provatsarkar6492
@provatsarkar6492 Год назад
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনার কাছে আবেদন বাংলাদেশের সংখ্যালঘু আইন তৈরি করা তলে তলে বাংলাদেশ-পাকিস্তানের দিকে এগোচ্ছে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুরা প্রতিদিন নির্যাতিত হচ্ছে
@Jayashree6708
@Jayashree6708 Год назад
ঠিখ
@theboyofbengalpm9278
@theboyofbengalpm9278 Год назад
পাপ বাপকেও ছাড়ে না, সময় হলে ঠিক বুঝতে পারবে।
@jubrajhasan7104
@jubrajhasan7104 10 месяцев назад
বাংলাদেশ পাকিস্তানের মতো হবে না এবং ভারতের মতোও , বাংলাদেশ নাম্বার ওয়ান হবে এসিয়ার মধ্যে ইনশাল্লাহ,আমার সোনার বাংলাদেশ🥰🥰🥰🥰🥰
@jahagiralom5060
@jahagiralom5060 Год назад
এগুলো ধর্মান্ধ মৌলবীদের কাজ কোরআন হাদিস ছাড়া অন্য কোন বই পড়া যাবে না
@ndbelalhossain1285
@ndbelalhossain1285 Год назад
👉( 🎭)বিশ্বকবির -বঙ্গ জননীর বেশ্যালয় ➡️➡️➡️🟥🟥🟥🟥🟥⬛⬛ 🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🎭🎭🎭🟥🟥🟥 কবির পিতামহেরহ বেশ্যার ব্যবসা ইতিহাস। 🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦 ✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি। আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প। উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে। সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ। সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন - "দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন। দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।" এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী। এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি। ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। 🗄 তথ্যসূত্র - 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা', ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
@rockyalam4195
@rockyalam4195 Год назад
হিন্দু লেখকদের বইতে শিরকের উপস্থিতি বেশি|
@maruftuyel2627
@maruftuyel2627 Год назад
তুমি বালের মাথা মোটা ইসলাম নিয়া এত চুলকানি কেন? আমরা সাহিত্য চর্চা করি একই সাথে ইসলাম ও চর্চা করি। বিজ্ঞানের বিস্ময় বিশ্বব্যাপী তথাপি বিশ্বাস মানুষেরে যা দেয় বিজ্ঞান তা দিতে পারে না। মৃত্যু আর মৃত্যুর পরবর্তী বিষয়টা না ফেরার জগত । মৃত্যু অত সহজ না, ভয়ংকর।
@somnathmitra2448
@somnathmitra2448 Год назад
সত্যি তাই।জাতের নামে বজ্জাতি সব।
@ndbelalhossain1285
@ndbelalhossain1285 Год назад
​@@somnathmitra2448 🎭 দুর্গাপুজোয় চুটিয়ে ব্যবসা সোনাগাছিতে, 🕉🕉🕉🕉🕉🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥 🎈কন্ডোম বিক্রির অংক জানলে ‘হাঁ” হয়ে যাবেন ✴✴✴✴✴✴✴✴⬛⬛⬛⬛⬛⬛ 🔴 Sayak PandaO ctober 9, 2022 🔵 বাংলা হান্ট ডেস্ক: চলতি বছরের পুজোতে সর্বত্রই বাড়তি ভিড় পরিলক্ষিত হয়েছে। কারণ, গত দু’বছর ধরে থাকা করোনার মত ভয়াবহ মহামারীর প্রাবল্য এই বছর আর নেই। এমতাবস্থায়, এবার ব্যবসা বৃদ্ধি পেয়েছে সোনাগাছিতেও (Sonagachi)। এমনিতেই করোনার কারণে ভাইরাসের সংক্রমণ এড়াতে সোনাগাছিতেও বন্ধ ছিল ব্যবসা। তবে, এবার বিগত বছরগুলির তুলনায় সোনাগাছিতে ব্যবসার পরিমান বেড়েছে কয়েকগুণ। শুধু তাই নয়, এই বছর দুর্গাপুজোও অনুষ্ঠিত হয়েছে সোনাগাছিতে। এক প্রবীণ যৌনকর্মীর হাতেই উদ্বোধন হয়েছে ওই পুজোর। তবে, পুজোর উদ্বোধনের সময় একাধিক অভিনেতা-অভিনেত্রী সহ সেখানে উপস্থিত ছিলেন শাসকদল তথা রাজ্যের হেভিওয়েট রাজনীতিবিদ মদন মিত্র। এদিকে, ইতিমধ্যেই চলতি বছর পুজোর সময়ে সোনাগাছির ব্যবসা সম্পর্কিত একটি পরিসংখ্যান সামনে এসেছে। যা থেকে রীতিমতো স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে যে, এবার করোনা মহামারীর ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হয়েছেন যৌনকর্মীরা। পুজোতে বিক্রি হয়েছে লক্ষাধিক কন্ডোম: 🎈🎈🎈🎈🎈🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪 এই প্রসঙ্গে জানিয়ে রাখি যে, HIV-র মতো দুরারোগ্য ব্যাধির হাত থেকে বাঁচতে যৌনকর্মীদেরকে অর্ধেক দামে কন্ডোম বিক্রি করে উষা কো অপারেটিভ। এটির পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছেন দুর্বার মহিলা সমন্বয় কমিটি। ইতিমধ্যেই রাজ্যের প্রায় ৩৭ হাজার যৌনকর্মী এই ব্যাঙ্কের সদস্য রয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। এমতাবস্থায়, উষা কো অপারেটিভ সূত্রে জানা গিয়েছে যে, বিগত দু’বছরের তুলনায় চলতি বছর সোনাগাছিতে ব্যবসার পরিমান যথেষ্ট বৃদ্ধি পেয়েছে। পাশাপাশি, মহালয়ার দিন থেকে একদম দ্বাদশী পর্যন্ত মোট ১ লক্ষ ২৭ হাজার ৩৫০ টি কন্ডোম বিক্রি হয়েছে বলেও জানা গিয়েছে। এমতাবস্থায়, সুদিনের মুখ দেখেছেন যৌনকর্মীরা। এদিকে দুর্বারের তরফে, যৌনকর্মীদের সচেতন করতে সারাবছর ধরে বিভিন্ন সচেতনতামূলক প্রচার চালানো হয়। পাশাপাশি, আগের তুলনায় সোনাগাছির যৌনকর্মীরা যে যথেষ্ট সচেতন হয়েছেন তা ওই পরিসংখ্যানেই স্পষ্ট। এই প্রসঙ্গে দুর্বারের এক সদস্য জানিয়েছেন, “কন্ডোম ছাড়া কারও সঙ্গে যৌনকর্মীরা যাতে সঙ্গমে লিপ্ত না হন সেই কারণে আমরা নানাভাবে প্রচার করি। পাশাপাশি, কন্ডোমের সঠিক ব্যবহার নিয়েও আমরা প্রশিক্ষণ দিই। আর সেই কারণেই যৌনপল্লিতে সচেতনতা আগের থেকে অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়েছে।” ✍ বাংলা হান্ট ডেস্ক পশ্চিম বঙ্গ
@subhajitbhowmick6465
@subhajitbhowmick6465 Год назад
যতদিন আপনি আছেন বাংলাদেশের উন্নতি হতে থাকবে। 🙏
@learninglife185
@learninglife185 Год назад
Motherchod toder kichu ache na ki jaa ache ajjke sob hinduder
@Masterakoya
@Masterakoya Год назад
ভারতবর্ষ হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ তাই তো ভারতে এ পি জে আব্দুল কালাম , হামিদ আনসারি , সারুখ খান , মাহামুদ , এ আর রহমান , ইরফান পাঠান , সানিয়া মির্জা , জহির খান আরও অনেক এ সম্মানের সহিত প্রতিষ্ঠা পাই কিন্তু পাশের মুসলিম অধ্যুষিত বাংলাদেশ ও পাকিস্তানে হিন্দুদের প্রতিষ্ঠা পাওয়া খুব বিরল ব্যাপার । তাই ভারতের সংখ্যা গরিষ্ঠ হিন্দু দের এখন থেকেই খুব সচেতন ও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে যাতে ইসলামী শক্তি মাথা না চারা দিতে পারে , সেটা হলে ভারতের নাগরিকের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ণ হবে , দেশ টা আলো থেকে অন্ধকারে চলে যাবে
@ndbelalhossain1285
@ndbelalhossain1285 Год назад
👉( 🎭)বিশ্ব কবির - হিন্দু জননীর বেশ্যালয় ➡️➡️➡️🟥🟥🟥➡️🕉🕉🕉🕉⬛⬛⬛⬛ 🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক। 🟣 কবির পিতামহের বেশ্যার ব্যবসার ইতিহাস। ✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি। আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প। উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে। সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ। সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন - "দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন। দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।" এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী। এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি। ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। 🗄 তথ্যসূত্র - 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা', ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
@prakashghosh8988
@prakashghosh8988 Год назад
Yes thanks so much for your speech and go ahead for your achieve
@mahbubhasan3543
@mahbubhasan3543 Год назад
All political leaders should control their language and avoid thoughts which newly create a bitter relationship between Muslims and Hindus. We have to be patriotic for our new generation and live together ❤️ as BANGLADESHI nationalist.
@ndbelalhossain1285
@ndbelalhossain1285 Год назад
👉( 🎭)বিশ্ব কবির - হিন্দু জননীর বেশ্যালয় ➡️➡️➡️🟥🟥🟥➡️🕉🕉🕉🕉⬛⬛⬛⬛ 🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক। 🟣 কবির পিতামহের বেশ্যার ব্যবসার ইতিহাস। ✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি। আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প। উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে। সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ। সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন - "দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন। দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।" এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী। এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি। ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। 🗄 তথ্যসূত্র - 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা', ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
@SyedSaifAbbasNaqvi
@SyedSaifAbbasNaqvi Год назад
Also, trade between both communities. If that is there no one would harm each other because of mutual interest.
@BengaliManfromWB
@BengaliManfromWB 10 месяцев назад
Muslims always hate Hindus.
@apuhalder1017
@apuhalder1017 Год назад
বাংলাভাষা সেরা 🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳😍😍😍❤️❤️❤️
@debalinamukherjee7197
@debalinamukherjee7197 Год назад
sob bhasai bhalo kono bhasai superior noi abar kono bhasai choto noi sob bhasai bhalo sob bhasar modhe sudorjo ache r sob bhasakei respect kora uchit
@Bkkumar916
@Bkkumar916 Год назад
Prithibir sob vashai sundor.. janmanor porei je vashai kotha bolte shikhe shei vashai tar kache priyo . So only bangla vasha sundor noi
@ndbelalhossain1285
@ndbelalhossain1285 Год назад
👉( 🎭)বিশ্ব কবির - হিন্দু জননীর বেশ্যালয় ➡️➡️➡️🟥🟥🟥➡️🕉🕉🕉🕉⬛⬛⬛⬛ 🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক। 🟣 কবির পিতামহের বেশ্যার ব্যবসার ইতিহাস। ✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি। আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প। উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে। সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ। সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন - "দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন। দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।" এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী। এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি। ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। 🗄 তথ্যসূত্র - 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা', ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
@Bkkumar916
@Bkkumar916 Год назад
Prithibir sob vashai sundor.... Karon prottek ta desh a jokhon akta baccha prothom kotha bole she desh er vashai bole... so kono akok vasha shudhu sundor noi ... sob vashai 100% pure
@ritamsarkar6216
@ritamsarkar6216 Год назад
জয়তু জয়তু হিন্দু রাষ্ট্রম। জয় শ্রীরাম। হিন্দু ধর্ম ও হিন্দু জাতি অমর হোক। ওঁ শান্তি।
@bcridergaming3131
@bcridergaming3131 Год назад
শ্রী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আমাদের পরম গুরু পরম আত্মা আমি একজন মুসলমান কিন্তু আমার মনে বাস করে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ham sab log proud feel karte Hain ki rabindranath Tagore ji se log yahan janm hue Bharat mein বাংলার ভূমি তে 💙 From India West Bengal Murshidabad 🇮🇳🇮🇳💙🇧🇩 জয় বাংলা, বন্দেমাতরম...
@abhishekmajumder218
@abhishekmajumder218 Год назад
Oneek valobasha, apnar proti .....valobashi shob shomoy ai Bangla ke..love from India..🙏💙🇮🇳🇧🇩
@jahiruddin9460
@jahiruddin9460 Год назад
রবিন্দ্রনাথ বাঙালির হৃদয়ে
@humaunkhalid3576
@humaunkhalid3576 Год назад
Greatest philosopher of all time.
@Vikings833
@Vikings833 Год назад
Who ?
@ndbelalhossain1285
@ndbelalhossain1285 Год назад
👉( 🎭)বিশ্ব কবির - হিন্দু জননীর বেশ্যালয় ➡️➡️➡️🟥🟥🟥➡️🕉🕉🕉🕉⬛⬛⬛⬛ 🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক। 🟣 কবির পিতামহের বেশ্যার ব্যবসার ইতিহাস। ✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি। আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প। উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে। সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ। সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন - "দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন। দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।" এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী। এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি। ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। 🗄 তথ্যসূত্র - 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা', ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
@sen1694
@sen1694 Год назад
My grandfather was a Freedom Fighter against the British and an active revolutionary in the Matri Vasha Andolon. Our family home was in Feni, Noakhali District. My grandfather's elder was a famous Physician living in Feni. Unfortunately, due to the spontaneous disturbances of the Pakistani police, my grandfather had to cross the Indian border and settle in Tripura. On May 3, 2021, my grandfather passed away. Her speech really reminds me of him and his amazing stories during his younger days in the current region of Bangladesh. Those were really difficult times and I still remember, even at the age of 94, how he would vividly remember those days
@thasultan
@thasultan Год назад
মনে আছে। স্মরণ করিয়ে দেয়ার জন‍্য ধন‍্যবাদ।
@Alpha-oj1il
@Alpha-oj1il Год назад
হিন্দু লেখক বলে তার লেখা পড়া যাবে না, কিন্তু হিন্দু-স্থান কেটে মুসলিম রাষ্ট্র বানিয়ে তাতে থাকাটা সঠিক । সত্যি ফকিস্তান কে আর কি বলি ।
@soumiksarkar4501
@soumiksarkar4501 Год назад
বঙ্গবন্ধু র প্রতি শ্রদ্ধা ছিল আছে থাকবে যেমন টা আমরা আমাদের বাড়িতে শিক্ষা পেয়েছি,।
@reforcesign2778
@reforcesign2778 Год назад
খুব সুন্দর কথাগুলি জানলাম।🙏🌱
@subratachoudhury67
@subratachoudhury67 Год назад
অমি একজন ভারতীয় তবুও বলবো আমার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মদির পর কোনো প্রধেনমন্ত্রীকে যদি ভালো লাগে সেটা আপনি ...আপনার দেশ এখন প্রায় মৌলবাদিতেই ভোরে গেছে ... আপনি ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন শুভ কামনা রইলো
@abdulhalim-dr3ko
@abdulhalim-dr3ko Год назад
মৌলবাদ শুধু বাংলাদেশ নয় সারা বিশ্বেরই সমস্যা।
@Masterakoya
@Masterakoya Год назад
ভারতবর্ষ হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ তাই তো ভারতে এ পি জে আব্দুল কালাম , হামিদ আনসারি , সারুখ খান , মাহামুদ , এ আর রহমান , ইরফান পাঠান , সানিয়া মির্জা , জহির খান আরও অনেক এ সম্মানের সহিত প্রতিষ্ঠা পাই কিন্তু পাশের মুসলিম অধ্যুষিত বাংলাদেশ ও পাকিস্তানে হিন্দুদের প্রতিষ্ঠা পাওয়া খুব বিরল ব্যাপার । তাই ভারতের সংখ্যা গরিষ্ঠ হিন্দু দের এখন থেকেই খুব সচেতন ও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে যাতে ইসলামী শক্তি মাথা না চারা দিতে পারে , সেটা হলে ভারতের নাগরিকের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ণ হবে , দেশ টা আলো থেকে অন্ধকারে চলে যাবে
@mysteriousearth4513
@mysteriousearth4513 Год назад
@@abdulhalim-dr3ko মৌলবাদের ব্যাখা কর, মৌলবাদ কাকে বলে?
@bikramsaha9907
@bikramsaha9907 Год назад
After Modi, later I like the most Vladimir Putin Russian🇷🇺
@abdulhalim-dr3ko
@abdulhalim-dr3ko Год назад
@@mysteriousearth4513 আভিধানিক অর্থ যারা মূলকে অনুসরণ করে তারা মৌলবাদী। প্রচলিত অর্থ যারা ভিন্ন মতাবলম্বীদের ঘৃণা করে এবং নিজেদের শ্রেষ্ঠ মনে করে তারাই মৌলবাদী। মীর জাফর নামটি খারাপ নয় কিন্তু আমরা খারাপ অর্থে ব্যবহার করি। যার সাথে কাম করা যায় সে হল কামিনী, যার সাথে রমন করা যায় সে হল রমনী, কিন্তু দুটি শব্দের আধুনিক অর্থ নারী। আপনার মতামত আশা করছি।
@maamatisanatan4478
@maamatisanatan4478 Год назад
হরি বোল ♥️🙏🙏🙏
@avijitrakshit6176
@avijitrakshit6176 Год назад
Don't worry madam,. you are constant..TRUTH🌹🌹🌹🌹🌹
@christophernolan2181
@christophernolan2181 Год назад
🤣🤣🤣🤣
@arkamukherjee6657
@arkamukherjee6657 Год назад
@@christophernolan2181 dat kelane mal
@ndbelalhossain1285
@ndbelalhossain1285 Год назад
👉( 🎭)বিশ্ব কবির - হিন্দু জননীর বেশ্যালয় ➡️➡️➡️🟥🟥🟥➡️🕉🕉🕉🕉⬛⬛⬛⬛ 🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক। 🟣 কবির পিতামহের বেশ্যার ব্যবসার ইতিহাস। ✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি। আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প। উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে। সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ। সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন - "দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন। দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।" এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী। এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি। ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। 🗄 তথ্যসূত্র - 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা', ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
@shamsuddin3889
@shamsuddin3889 Год назад
আমাদের মুখ দিয়ে ভালো কথা বের হয় না।
@madri_97
@madri_97 Год назад
I express my gratitude to sekh Hasina for accepting hindu poet and prosting for him.. But mam please try to understand why hindu population in Bangladesh decline year by year ? Why hindu temple destroyed in Bangladesh? You should concern about this review there situation and problems.
@souvikdas8773
@souvikdas8773 Год назад
কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ হলেন বিশ্বকবি..তার ধারে কাছে যাওয়ার মত কোনো সাহিত্যিক এখনও জন্মায় নি.. যারা রবিঠাকুর কে ভালো বাসেন তারা অবশ্যই তার মাহাত্ম বুঝতে পারবেন..
@dapperbloom4584
@dapperbloom4584 Год назад
I being a Hindu consider Kaji Nazrul Islam as a bengali and Rabindranath Tagore as a bengali ❤️❤️
@dapperbloom4584
@dapperbloom4584 Год назад
@KATTAR HINDU Jai Shree Ram 🚩🚩🚩🚩
@prodyotsharma5481
@prodyotsharma5481 Год назад
আমি একজন ভারতীয় কিন্তু বাংলাদেশের ভাষা ও সংস্কৃতি নিয়ে গর্ববোধ করি যে প্রতিবেশী দেশ হলেও সমস্ত বাংলাদেশের নাগরিক আমার ভাই বেরাদার। আমাদের দেশের ভাষা ও সংস্কৃতির সাথে এই প্রতিবেশীর হৃদয়ের সম্পর্ক আমরা একই আত্মা।
@sumanbarai8372
@sumanbarai8372 Год назад
বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম তিনিও পশ্চিমবাংলায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন বাংলাদেশ স্বাধীনতা হওয়ার পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর তাঁকে বাংলাদেশের নিয়ে গেছিলেন তখন তিনি খুবই অসুস্থ ছিলেন সেদিকে দেখতে গেলেও আমাদের পশ্চিমবাংলা খুবই ভালো আমরা হিন্দু মুসলিম এমনকি ব্রিটিশদের লেখা কবিতা আমরা পড়ি বা আমাদের প্রত্যেকটি বিদ্যালয় পড়ানো হয়
@abdulhalim-dr3ko
@abdulhalim-dr3ko Год назад
বাংলাদেশের প্রতিটি শিক্ষিত পরিবারের বইয়ের আলমিরায় অর্ধেকের বেশি ভারতীয় হিন্দু লেখকদের বই থাকে, আমাদের প্রিয় গায়কদের মধ্যে হেমন্ত, কিশোর, রুনা লায়লা, ভূপেন, সন্ধ্যা, সুচিত্রা, চিন্ময়, অনুপ... থাকবে। উত্তম, সৌমিত্র আমাদের অতি কাছের মানুষ। সেদিন নামাজ শেষে মসজিদের উঠোনেই গুনগুন করে গেয়ে ফেললাম "সূর্য ডোবার পালা আসে যদি আসুক বেশতো" পাশের জন খোঁচা মেরে দিল😆 আপনারা আমাদের দেখেন না, দেখেন শুধু লাফালাফি করা মোল্লাদের। ওটাই কিন্তু পুরো বাংলাদেশ নয়।
@sumanbarai8372
@sumanbarai8372 Год назад
@@abdulhalim-dr3ko আমরা হিন্দু মুসলিম ভাগাভাগি না করে আমরা যদি পুরো বাঙালি জাতি এক হয়ে লড়ি বা চলি তাহলে বিশ্বের কাছে আমরা একটা ভালো জায়গায় পৌঁছাতে পারবো এটা আশা করা যায় সে বাংলাদেশের বাঙালি হোক বা পশ্চিমবাংলার বাঙালি হোক
@animallover503
@animallover503 Год назад
@@sumanbarai8372 সেটা বোঝার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে
@abdulhalim-dr3ko
@abdulhalim-dr3ko Год назад
@@sumanbarai8372 আমিও সেই বিশ্বাস ধারণ করি। আশা করি আমরাই একদিন জয়ী হব। শুভকামনা রইল।
@ndbelalhossain1285
@ndbelalhossain1285 Год назад
👉( 🎭)বিশ্ব কবির - হিন্দু জননীর বেশ্যালয় ➡️➡️➡️🟥🟥🟥➡️🕉🕉🕉🕉⬛⬛⬛⬛ 🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক। 🟣 কবির পিতামহের বেশ্যার ব্যবসার ইতিহাস। ✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি। আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প। উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে। সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ। সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন - "দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন। দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।" এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী। এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি। ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। 🗄 তথ্যসূত্র - 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা', ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
@ac8229
@ac8229 Год назад
আপনাকে যত দেখি ততো আপনার প্রতি আমার শ্রদ্ধা বেড়ে যায় 🧡 আপনি দীর্ঘজীবি হোন 🧡
@ndbelalhossain1285
@ndbelalhossain1285 Год назад
👉( 🎭)বিশ্ব কবির - হিন্দু জননীর বেশ্যালয় ➡️➡️➡️🟥🟥🟥➡️🕉🕉🕉🕉⬛⬛⬛⬛ 🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক। 🟣 কবির পিতামহের বেশ্যার ব্যবসার ইতিহাস। ✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি। আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প। উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে। সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ। সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন - "দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন। দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।" এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী। এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি। ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। 🗄 তথ্যসূত্র - 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা', ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
@labelrr1126
@labelrr1126 Год назад
একদম ভুল করেও পড়িস না না হলে মানুষ হয়ে যাবি
@trinankurmukherjee5370
@trinankurmukherjee5370 Год назад
খুব সত্যি একটা কথা আজ বাধ্য হয়ে কবুল করছি - পশ্চিমবঙ্গবাসীরা, অর্থাৎ আমরা যতো না বাংলা ভাষাকে সম্মান জানাই বা এতো দিন ধরে জানিয়ে এসেছি তার তুলনায় কিন্তু অনেক বেশী সম্মান জানিয়েছেন বাংলাদেশবাসীরা ; এটা একটা খুব তর্ক সাপেক্ষ বিষয় - হয়তো প্রচুর মানুষ এতে আমার উপর ক্ষুব্ধ হবেন তবে আমার যা অনুভূতি হয়েছে তার দ্বারাই আমি এই রকম একটা কথা জনসম্মুখে বলতে বাধ্য হলাম। যদি এতে কারো কোনো রকম অপমান লেগে থাকে তাহলে দয়া করে আমায় ক্ষমা করে দেবেন ; আসলে আমার উদ্দেশ্য কাউকে ছোট করা কিংবা অপমান করা নয় বরং সত্যি একটা ব্যাপারকে ব্যক্ত করা । 🙏🙏🙏🙏
@sankarchatterjee1945
@sankarchatterjee1945 Год назад
Great person
@animallover503
@animallover503 Год назад
সহমত
@JOY_SANATANI
@JOY_SANATANI Год назад
আপু,অব্বা, এগুলো হল বাংলা ভাষা।বাংলাদেশীরা প্রচুর ব্যবহার করে।
@trinankurmukherjee5370
@trinankurmukherjee5370 Год назад
@@JOY_SANATANI ...... ঠিক যেমন " আমি তো বাংলা বলতে পারি না " - এই লাইন টা আমাদের অনেক বাড়ন্ত বয়সী পশ্চিমবঙ্গবাসীদের মুখ থেকেও শোনা যায় আর তাও ফিরিঙ্গীদের মতো কথা বলার ধাঁচে ; কী - খুব ভুল কি কিছু বললাম, বন্ধু ? 😌😌
@siprapaul1305
@siprapaul1305 Год назад
উজু,পানি, ফুফু চাচা চাচি দেওয়াত আব্বু আম্মু আরো অনেক এ গুলো কি বাংলা ভাষা।ভারতীয় হিন্দু সনাতনী কিন্তু ভাষার বিকৃতি না করে শুদ্ধ ভাষায় কথা বলে। বাংলাদেশের মুসলিম দোভাষী বেশি ভাগ বাংলা, উর্দু আরবি ভাষা মিশিয়ে কথা বলে মুসলমান বাঙ্গালী আর হিন্দু বাঙ্গালীর বাংলা ভাষা পার্থক্য ।
@pratikmondal4289
@pratikmondal4289 Год назад
You are absolutely right mam.
@sajalbiswas4848
@sajalbiswas4848 Год назад
রবীন্দ্র নাথ ঠাকুর ছাড়া,, আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি যেমন হবে না ঠিক তেমনি,,, জন গণ মন অধি নায়য়ক জয় হে ভারত ভাগ্যবিধাতা কোনো কিছুই তাকে ছাড়া ভাবতে পারি না,,, যিনি কিনা সারা বিশ্বের কবি তাকে বাদ দেওয়ার কথা মুখে আনা ও পাপ,,, 🙏🙏🙏🙏
@100BOCHOR
@100BOCHOR Год назад
রবীন্দ্র সংগীত বাঙালির গর্ব❤️
@HiBob-ti9cm
@HiBob-ti9cm Месяц назад
আপনাকে ধন্যবাদ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি দেশ নিয়ে এগিয়ে যান
@babachele8284
@babachele8284 Год назад
We all are Bangali ❤❤ and Respect each other religions..
@philipeisenberg6984
@philipeisenberg6984 Год назад
Let's get to the root of it: how did the hatred for Literature Nobel Laureate Tagore spring up?
@kanchandas1211
@kanchandas1211 Год назад
I convey my heartfelt tribute to the prime minister of Bangladesh respect SHK HASINA and peoples of BANGLADESH.
@bhupendradev1194
@bhupendradev1194 Год назад
আমি ভারতীয় বাঙালি হয়েও রবীন্দ্র সঙ্গীতের সঙ্গে সঙ্গে নজরুল গীতি গিতিকেও ভালবাসি, ধর্ম কখনো বাধা দিতে পারেনা। যখন শুনি তখন মনে করিনা যে নজরুল সাহেব মুসলমান।এমনি বিচার বিবেক শূন্যতার পরিচয়।
@bobbypoddar9476
@bobbypoddar9476 Год назад
Much love to you Ma'am from Bharat 🙏💕🇮🇳 May Mahadev bless Bangladesh with knowledge, strength and devotion 🕉🙏
@subhajitmajumder7408
@subhajitmajumder7408 Год назад
আমাদের পিসি বুড়ি নিজেকে রবি নন্দনাথ মনে করে তাই একটা অখাদ্য কবিতা লিখে ফেলেছে এপাৎ ওপাং ঝপাং, আমরা সবাই ছাগল।
@ruparoy3814
@ruparoy3814 Год назад
Vai tomar ai comments ta pore ami ato ato hesechi ato hesechi aka aka 🤣🤣🤣🤣 amar nijeke pagol bole mone hochchilo 🤣🤣🤣🤣 rabi nanda Nath 🤣🤣🤣😂😂 puro mejhete sue pore ami hesechi 🤣🤣 tomra paro o vai 😊
@hemlatabiswas8869
@hemlatabiswas8869 Год назад
🤣🤣🤣🤣🤣
@ndbelalhossain1285
@ndbelalhossain1285 Год назад
👉( 🎭)বিশ্ব কবির - হিন্দু জননীর বেশ্যালয় ➡️➡️➡️🟥🟥🟥➡️🕉🕉🕉🕉⬛⬛⬛⬛ 🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক। 🟣 কবির পিতামহের বেশ্যার ব্যবসার ইতিহাস। ✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি। আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প। উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে। সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ। সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন - "দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন। দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।" এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী। এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি। ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। 🗄 তথ্যসূত্র - 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা', ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
@user-op3ss9hc2g
@user-op3ss9hc2g Год назад
তুমিই হাসিনা মা ,যোগ্য প্রধান মন্ত্রী❤️❤️
@jubrajhasan7104
@jubrajhasan7104 10 месяцев назад
এটা কে আবার আসলো 😂😂
@kaushikghosh864
@kaushikghosh864 Год назад
মাননীয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অসাধারণ বক্তব্য আপনাকে শতকোটি প্রণাম
@pallabgolui1304
@pallabgolui1304 Год назад
Very Very Thanks...
@sarodrau4602
@sarodrau4602 Год назад
No problem with Ravindra Sangit or literature, not at all...but serious objection against Jafar Iqbal literature and science; this so called civil society member has performed systematic crime on school children for decade more serious than formalin food adulterators in Bangladesh...
@Sringaar1992
@Sringaar1992 Год назад
এ জগতে যা কিছু ভালো, শুভ, মঙ্গলজনক তা যেখান থেকে খুশি যার থেকে খুশি গ্রহন করা যেতেই পারে। এ জগতে সবাই ধর্ম বর্ণ করে করেই শেষ হয়ে গেল। সর্বোপরি আমরা সবাই মানুষ সেটা আর কেউ ভাবে না।
@spendcuber1199
@spendcuber1199 Год назад
Ekdom 👍🏻
@ndbelalhossain1285
@ndbelalhossain1285 Год назад
👉( 🎭)বিশ্ব কবির - হিন্দু জননীর বেশ্যালয় ➡️➡️➡️🟥🟥🟥➡️🕉🕉🕉🕉⬛⬛⬛⬛ 🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক। 🟣 কবির পিতামহের বেশ্যার ব্যবসার ইতিহাস। ✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি। আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প। উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে। সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ। সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন - "দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন। দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।" এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী। এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি। ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। 🗄 তথ্যসূত্র - 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা', ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
@mstravelvlogs2087
@mstravelvlogs2087 Год назад
Great leader thinks alike😌🥰
@raimondal4492
@raimondal4492 Год назад
Rabindranath Tagore 🙏🙏🙏🙏
@timirbaranmondal4372
@timirbaranmondal4372 Год назад
What's the condition of Momin shaheb's beloved Pakistan, near to bankrupt,one day it will go to hell.Envy and ego leads the Pakistan in the verse of break.Allah would not save the sinner Pakistan.
@wonderfulindia2023
@wonderfulindia2023 Год назад
আরে ভাই, পুরোটা শুনে কমেন্ট করুন না! কোনটা সিরিয়াস আর কোনটা সার্কাজ়ম সেটা না বুঝেই বা জেনেই সিলেক্টিভ হওয়াটা কি রকম? এই চ্যানেলগুলোও ভিউ বাড়ানোর জন্য ইচ্ছাকৃত এরকম ভুলভাল শিরোনাম করে, আর শর্টকাটে লোকে বিভ্রান্ত হয়!
@sukanyaghosh4706
@sukanyaghosh4706 Год назад
আমরা যে কাজী নজরুল ইসলাম, সৈয়দ মুজতবা আলী, সৈয়দ মুজতবা সিরাজ, হুমায়ূন আহমেদ এনাদের লিখিত বইগুলো শ্রদ্ধার সঙ্গে এবং সর্বোপরি ভালোবেসে পড়ি, তখন তো কেউ বলেন না ওনারা ইসলাম ধর্মাবলম্বী, ওনাদের লেখা বই পড়বে না,সাহিত্যিকের আবার ধর্ম কী?আর ধর্ম তো মানুষের সৃষ্টি, এইসব ভেদাভেদ করে কী লাভ হয়?আর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিশ্বকবি।তাঁকে কোনো ধর্মের বেড়াজালে আবদ্ধ করে রাখা উচিৎ নয়।এ কী মানসিকতা।
@bivaschaudhuri7023
@bivaschaudhuri7023 Год назад
Rabindra sangit has multi label of understanding and transcendental. You need to engage all five senses to grasp. In a process you won't be able to move forget about dancing. You will be paralyzed. Western critics think audience is under the influence of drugs or meditating. This is only kind in the world. Bengalis are lucky because of better understanding of language
@mdsobur2034
@mdsobur2034 Год назад
এতো তো কষ্ট দিয়ো না দাদি, জীবন জীবিকা নির্বাহ করা অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে, শাক দিয়ে মাছ ঢাকেন কেন
@animallover503
@animallover503 Год назад
চ্যানেলটা কার জানিনা তবে আপনার উচিত হয়নি এমন ক্যাপশন লিখা ওনি বলেছেন কি আর আপনি শিরোনামে লিখেছেন কি আমাদের কিছু হিন্দু মৌলবাদীরা বক্তব্য না শুনেই গালিগালাজ শুরু করে দিয়েছেন।
@satyajitganguly3135
@satyajitganguly3135 Год назад
Religious fanaticism knows no bound......how true !! Ultimately Intellectuals with healthy mentality and of sound mind can help dousing intolerance and prejudice from people's mind to live a peaceful life and achieve prosperity tooo......
@chandandutta6463
@chandandutta6463 Год назад
This video's headline is put wrongly ! It is totally in confrontation with what Sheikh Hasina wanted to say ! This headline send a wrong signal to it's viewers !
@sabuzsarker9292
@sabuzsarker9292 Год назад
জ্ঞানী লোকে পরে বই তবে জ্ঞানীদের আর কবিদের বিজ্ঞানের জ্ঞানের অর্জন করাতে কিন্তু অন্ধ লোকের পরে অন্ধভক্তি সেই কবের গুহার জীবনের
@ndbelalhossain1285
@ndbelalhossain1285 Год назад
👉( 🎭)বিশ্বকবির -বঙ্গ জননীর বেশ্যালয় ➡️➡️➡️🟥🟥🟥🟥🟥⬛⬛ 🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🎭🎭🎭🟥🟥🟥 কবির পিতামহেরহ বেশ্যার ব্যবসা ইতিহাস। 🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦 ✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি। আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প। উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে। সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ। সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন - "দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন। দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।" এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী। এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি। ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। 🗄 তথ্যসূত্র 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
@ndbelalhossain1285
@ndbelalhossain1285 Год назад
🎭 দুর্গাপুজোয় চুটিয়ে ব্যবসা সোনাগাছিতে, 🕉🕉🕉🕉🕉🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥 🎈কন্ডোম বিক্রির অংক জানলে ‘হাঁ” হয়ে যাবেন ✴✴✴✴✴✴✴✴⬛⬛⬛⬛⬛⬛ 🔴 Sayak PandaO ctober 9, 2022 🔵 বাংলা হান্ট ডেস্ক: চলতি বছরের পুজোতে সর্বত্রই বাড়তি ভিড় পরিলক্ষিত হয়েছে। কারণ, গত দু’বছর ধরে থাকা করোনার মত ভয়াবহ মহামারীর প্রাবল্য এই বছর আর নেই। এমতাবস্থায়, এবার ব্যবসা বৃদ্ধি পেয়েছে সোনাগাছিতেও (Sonagachi)। এমনিতেই করোনার কারণে ভাইরাসের সংক্রমণ এড়াতে সোনাগাছিতেও বন্ধ ছিল ব্যবসা। তবে, এবার বিগত বছরগুলির তুলনায় সোনাগাছিতে ব্যবসার পরিমান বেড়েছে কয়েকগুণ। শুধু তাই নয়, এই বছর দুর্গাপুজোও অনুষ্ঠিত হয়েছে সোনাগাছিতে। এক প্রবীণ যৌনকর্মীর হাতেই উদ্বোধন হয়েছে ওই পুজোর। তবে, পুজোর উদ্বোধনের সময় একাধিক অভিনেতা-অভিনেত্রী সহ সেখানে উপস্থিত ছিলেন শাসকদল তথা রাজ্যের হেভিওয়েট রাজনীতিবিদ মদন মিত্র। এদিকে, ইতিমধ্যেই চলতি বছর পুজোর সময়ে সোনাগাছির ব্যবসা সম্পর্কিত একটি পরিসংখ্যান সামনে এসেছে। যা থেকে রীতিমতো স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে যে, এবার করোনা মহামারীর ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হয়েছেন যৌনকর্মীরা। পুজোতে বিক্রি হয়েছে লক্ষাধিক কন্ডোম: 🎈🎈🎈🎈🎈🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪 এই প্রসঙ্গে জানিয়ে রাখি যে, HIV-র মতো দুরারোগ্য ব্যাধির হাত থেকে বাঁচতে যৌনকর্মীদেরকে অর্ধেক দামে কন্ডোম বিক্রি করে উষা কো অপারেটিভ। এটির পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছেন দুর্বার মহিলা সমন্বয় কমিটি। ইতিমধ্যেই রাজ্যের প্রায় ৩৭ হাজার যৌনকর্মী এই ব্যাঙ্কের সদস্য রয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। এমতাবস্থায়, উষা কো অপারেটিভ সূত্রে জানা গিয়েছে যে, বিগত দু’বছরের তুলনায় চলতি বছর সোনাগাছিতে ব্যবসার পরিমান যথেষ্ট বৃদ্ধি পেয়েছে। পাশাপাশি, মহালয়ার দিন থেকে একদম দ্বাদশী পর্যন্ত মোট ১ লক্ষ ২৭ হাজার ৩৫০ টি কন্ডোম বিক্রি হয়েছে বলেও জানা গিয়েছে। এমতাবস্থায়, সুদিনের মুখ দেখেছেন যৌনকর্মীরা। এদিকে দুর্বারের তরফে, যৌনকর্মীদের সচেতন করতে সারাবছর ধরে বিভিন্ন সচেতনতামূলক প্রচার চালানো হয়। পাশাপাশি, আগের তুলনায় সোনাগাছির যৌনকর্মীরা যে যথেষ্ট সচেতন হয়েছেন তা ওই পরিসংখ্যানেই স্পষ্ট। এই প্রসঙ্গে দুর্বারের এক সদস্য জানিয়েছেন, “কন্ডোম ছাড়া কারও সঙ্গে যৌনকর্মীরা যাতে সঙ্গমে লিপ্ত না হন সেই কারণে আমরা নানাভাবে প্রচার করি। পাশাপাশি, কন্ডোমের সঠিক ব্যবহার নিয়েও আমরা প্রশিক্ষণ দিই। আর সেই কারণেই যৌনপল্লিতে সচেতনতা আগের থেকে অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়েছে।” ✍ বাংলা হান্ট ডেস্ক পশ্চিম বঙ্গ
@tanmayghosh7682
@tanmayghosh7682 Год назад
Amader durbhagya je apnar Shashank kale Dhaka University te Rabindranath er murti benge dustine fela holo. Apni tader kichhuy korlenna
@ndbelalhossain1285
@ndbelalhossain1285 Год назад
👉( 🎭)বিশ্বকবির -বঙ্গ জননীর বেশ্যালয় ➡️➡️➡️🟥🟥🟥🟥🟥⬛⬛ 🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🎭🎭🎭🟥🟥🟥 কবির পিতামহেরহ বেশ্যার ব্যবসা ইতিহাস। 🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦 ✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি। আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প। উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে। সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ। সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন - "দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন। দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।" এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী। এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি। ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। 🗄 তথ্যসূত্র 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
@mstravelvlogs2087
@mstravelvlogs2087 Год назад
Jai hok... Apar banglar didir theke opar banglar didi.... Anek valo... Netri..... 🎉🎉🎉🎉
@omranhosan6897
@omranhosan6897 Год назад
Ok iam a Muslim and I and loveeeeeeee Ravindra sangit and his stories
@bimaldey7913
@bimaldey7913 Год назад
Muslims may read books written in Arabian language as Islam has originated in Arab. Koran is the sacred religious book of the muslims.
@christophernolan2181
@christophernolan2181 Год назад
💩
@ndbelalhossain1285
@ndbelalhossain1285 Год назад
👉( 🎭)বিশ্ব কবির - হিন্দু জননীর বেশ্যালয় ➡️➡️➡️🟥🟥🟥➡️🕉🕉🕉🕉⬛⬛⬛⬛ 🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক। 🟣 কবির পিতামহের বেশ্যার ব্যবসার ইতিহাস। ✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি। আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প। উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে। সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ। সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন - "দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন। দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।" এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী। এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি। ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। 🗄 তথ্যসূত্র - 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা', ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
@ROHITB100
@ROHITB100 Год назад
যারা সাহিত্য সংগীত কে ধর্মের চোখে দেখে তারা কি মানুষ?🙄
@India-gp7xl
@India-gp7xl Год назад
থিক কথা বলছে শেখ হাসিনা🇮🇳❤🇧🇩
@Ajaydas19956
@Ajaydas19956 Год назад
True speech
@amareshmondal9363
@amareshmondal9363 Год назад
Ami bujhte parchi na education sober jonno soman se jay lhike thakookna ato dakchi bangladesh dhera dera north korea hoya jacha.amader(Indian) kono problem nai amra amder knowledge somriddho korar jonno kono bhada nai.
@biswajitbanerjee8284
@biswajitbanerjee8284 Год назад
মাননীয়া শেখ হাসিনার মতো ভালো মানুষ খুব কম দেখা যায়। আমার দেশ ভারত বর্ষের পর বাংলা দেশকে আমার খুব ভালো লাগে। বাংলা দেশ আমাদের মাতৃ ভাষার ব্যবহার করা হয়।
@sujitmajumdar5554
@sujitmajumdar5554 Год назад
Bhaai Bayanno uchcharantaa plz.badle phelun aar Baahaanno karun plz. Savaatite ki Muk/badhir der jonyo stagete ekjan bhadromahila performance karchhen? Khub sundar chintadhara ei prathom dekhlaam.
@benjaminnetanyahu-kr1st
@benjaminnetanyahu-kr1st Год назад
We are one family ❤❤ Joy Bangla
@sagarroy6860
@sagarroy6860 Год назад
আমি ভারতীয় আর একজন সনাতনী হিন্দু আমি বলতে চাই আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি আপনাদের দেশের জাতীয় সঙ্গীত ওটাও রবিঠাকুর এর লেখা,,, পৃথিবী রয়েছে যতদিন রবিঠাকুর আর অন্যান্য হিন্দু লেখক দের অস্তিত্ব থাকবে ততদিন 🚩 জয় শ্রী রাম জয় সনাতন নমস্কার
@KaziMdToha
@KaziMdToha Год назад
But, He is the Bangoli writer. It is the not a subject of Religion.
@Dev22devi
@Dev22devi Год назад
Rabindranath tagore was a Spiritual person.He is a scholar of UPANISAD. His wife Mrinalini Devi was scholar of Sanskrit, and wrote Mahabharat & Katha Upanisad.
@ndbelalhossain1285
@ndbelalhossain1285 Год назад
​@@Dev22devi 👉( 🎭)বিশ্বকবির -বঙ্গ জননীর বেশ্যালয় ➡️➡️➡️🟥🟥🟥🟥🟥⬛⬛ 🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🎭🎭🎭🟥🟥🟥 কবির পিতামহেরহ বেশ্যার ব্যবসা ইতিহাস। 🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦 ✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি। আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প। উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে। সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ। সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন - "দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন। দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।" এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী। এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি। ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। 🗄 তথ্যসূত্র 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
@Dev22devi
@Dev22devi Год назад
@@ndbelalhossain1285 ভাই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নামে মিথ্যাচার না করে সরাসরি বলুন না রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ভারতীয় এবং হিন্দু ছিল বলে আপনাদের আপত্তি। এতই আপত্তি তো বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা কেন ?
@ndbelalhossain1285
@ndbelalhossain1285 Год назад
@@Dev22devi ধর্ম অন্ধদের চোখ অপারেশন Part 1 🕉🕉🕉🕉🕉👁🟥🟥🟥🟥🟥🟥 👉🔴 আপনার মিথ্যা অভিযোগের জবাব - 🗄 তথ্যসূত্র - 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা', ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
@Dev22devi
@Dev22devi Год назад
@@ndbelalhossain1285 ওই সব ভুল ভাল লেখকের ভুল ভাল লেখা আপনি পড়ুন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কে পছন্দ না হলে বর্জন করুন। আপনাদেরকে কেউ বলেনি যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কে মেনে নিতে হবে।
@mostofaali5183
@mostofaali5183 Год назад
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লিখন শুধু বাংলাদেশ নন সারা বিশ্বে চলবে চলতেই হবে 💪💪💪💪💪💪💪💪💪💪💪💪💪🦾🦾🦾
@suchatana9312
@suchatana9312 Год назад
World's no.1 best mental Prime Minister
@sanjibdey2430
@sanjibdey2430 Год назад
Prithibite Bengali hindu naam karechhe.... Sahitya. Kabi.. Gaan. Sangitkar.. Etc..... Banglar Muslim ra ki naam karechhe....????? Mandir bhanga... Murty Bhanga... Bangladesher Muslim ra atai karte bhalo base
@abinashroy2508
@abinashroy2508 Год назад
বাংলা সাহিত্যে মুসলমানদের অবদান খুবই কম।
@alakchakraborty4260
@alakchakraborty4260 Год назад
অপূর্ব বক্তব্য । জয়তু শেখ হাসিনা।
@newtanbala7358
@newtanbala7358 Год назад
অসাধারণ বিশ্লেষণ
@tplink9229
@tplink9229 Год назад
এখন অনেক মোনায়েম খান আছে আগে তো একজন ছিল
@ndbelalhossain1285
@ndbelalhossain1285 Год назад
👉( 🎭)বিশ্বকবির -বঙ্গ জননীর বেশ্যালয় ➡️➡️➡️🟥🟥🟥🟥🟥⬛⬛ 🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🎭🎭🎭🟥🟥🟥 কবির পিতামহেরহ বেশ্যার ব্যবসা ইতিহাস। 🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦 ✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি। আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প। উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে। সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ। সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন - "দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন। দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।" এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী। এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি। ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। 🗄 তথ্যসূত্র 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
@dhakait
@dhakait Год назад
আমাদের বাড়ির পাশে এক ভাবি আছে, যে তার মেয়েকে রবীন্দ্রনাথের কবিতা পড়তে দেয় না। হিন্দু লিখেছে তাই।
@arohiislam6312
@arohiislam6312 Год назад
Apni porer ghorer dike kan pete thaken keno eita to marattok bodobbas
@dhakait
@dhakait Год назад
@@arohiislam6312 কান পাতা খারাপ। কিন্তু আমার কান পাতা লাগে নি। কারন যাকে পড়তে দেয় না সে নিজেই এসে গল্প করে। কারন সে এখনও ছোট। মুসলমানদের বিখ্যাত মগজধোলাই তার মনে এখনও ঢুকে নি।
@arohiislam6312
@arohiislam6312 Год назад
@@dhakait prithibir sob manuser ek jon kei valo lagtei hobe emon kono kotha nei . Valo laga pocondo kora jar jar ovi ruci . Kintu koro omuk k valo na lagle take kotakkho kore biddesi monovan poson kora ei ta kono sobbo acoron noy . Jemon apnar kotha tei ek ti gosti k (muslim) aghat kore biddes prokas korlen apnar dristi te muslim emon Pran khule age miste sikhun
@user-jl9fq2lp4u
@user-jl9fq2lp4u Год назад
আমাদের গ্রামে হিন্দু বৌদি আছে সেও তার বাচ্চাকে কাজী নজরুলের কবিতা পড়তে দেয় না কারণ এটা মুসলিম লিখেছে আশা করি বিষয়টা বুঝতে পেরেছেন
@adi209gamer7
@adi209gamer7 Год назад
@@user-jl9fq2lp4u @ kono hindu emon kore na..mitthe bole ki lav......hindu der modhe ugro dharmandhata nei........
@user-by4xg6bb6d
@user-by4xg6bb6d 4 месяца назад
সংকীর্ণমণা আন্দোলন করি চলুন।
@javedhussin2747
@javedhussin2747 Год назад
right kotha bolchi thing respic pm bangladest from 💕💕🇮🇳
Далее
Новые iPhone 16 и 16 Pro Max
00:42
Просмотров 757 тыс.