আহলে হাদীস এর সংজ্ঞা তো দিলেন, কিন্তু হানাফীর সংজ্ঞা কি তা জানা প্রয়োজন। যদি হানাফী মাসালায় বিশেষজ্ঞদের হানাফী বলতে হয় তা হলে এই দেশে আপনার মতো আলেম ছাড়া কোন হানাফী খুঁজে পাওয়া যাবে না।কারণ ইমাম আবু হানিফা (রহঃ ) বলেছেন "সহীহ হাদীসই আমার মাজহাব"।
নবী মৃত্যুর ২০০/৩০০ বছর পর অমুক তমুক থেকে শুনে শুনে লেখা শোনা মিয়ার গল্পে বিশ্বাস করলে সে কাফের। [আয়াত দেখুন, (৭: ৩), (২৫:৩০), (৩১:৬)] আল কোরআনের ১২: ৪০ আয়াত অনুযায়ী কোরআনের বিধান ব্যতীত নবীর নামে লেখা বুখারি গং-এর সব বিধানই শির্ক। আল্লাহপাক কোরআন ব্যতীত কোন কিতাব লিখতে বারন করেছেন [আল-কোরআন ২: ৭৯] বুখারি গং আল্লাহর কথা অমান্য করেছেন। আল্লাহ বলেছেনঃ "আমি এ কুরআনে মানুষের জন্য যাবতীয় দৃষ্টান্ত বিশদভাবে বিবৃত করেছি কিন্তু মানুষ অধিকাংশ বিষয়েই বিতর্ককারী।" (18: 54) বুখারি গং-এর শুনে শুনে লেখা শোনামিয়ার গল্পের সাথে কোরআন ও ইসলামের কোনই সম্পর্ক নেই। [আয়াত দেখুন. ৭:৩, ১০:৩৭, ১২:৪০] কোরআনের বাইরে আর কোন কিতাবে আমল করা যাবে না। (৪৫: ৬) (২:৭৯) (২৩:৬৮) বিধান দেওয়ার মালিক কেবল আল্লাহ ১২/৪০, যা তিনি কোরআনেই দিয়েছেন। নবীর নামে বুখারি গং-এর বিধান মানেই শির্ক। আসমানী কিতাব ছাড়া আর কোন আয়াত মানা তো দুরের কথা, বিশ্বাসই করা যাবে না। আল-আ‘রাফ ৭:৩ বুখারি গং-এর অমুক তমুক থেকে, সেই তমুক আরেক তমুক থেকে শুনে শুনে লেখা শোনামিয়ার গল্প কখনোই নবীর হাদিছ হতেই পারে না। হাদিছওয়ালারা কোরআনের ৬: ১১৫, , ১০:৩৭, ৪৫:৬, ৪৫:২০, ১২:৪০, আয়াতগুলো ত্যানা পেঁচিয়ে অস্বীকার করেন। তারা হলেন মুনকিরে কোরআন। আমি তো বার বার বলছি নবীর হাদিছ কোথায় পাবো? বুখারি গং-এর মিথ্যাচার তো রাসুলের হাদিছ হতেই পারে না। হলে আল্লাহর নবীকে ধর্ষক (বুখারির ৫২৫৫ নং), যুদ্ধবাজ, কামুক, শিশুকামী আর গনহত্যাকারী (বনু কুরাইজা) মানতে হবে। (নাউজুবিল্লাহ) দ্বীনের বিষয়ে দলিল একমাত্র কোরআন [৪৫/৬,২০] বিধান দেওয়ার মালিক কেবল আল্লাহ [১২/৪০] মৃত্যুশয্যায় নবী কাগজ কলম আনতে বলেছিলেন, কিন্তু সাহাবীরা আনেননি, বলেছেন আমাদের কাছে কুরআন আছে। জীবিত থাকতেই সাহাবীরা হাদিছ মানেননি। কুরআন কে কিভাবে বুঝবে এটি সম্পূর্ণ আল্লাহর বিষয়। কেউ গোমরাহ হবে, কেউ হেদায়েত পাবে। একই আয়াত একজন একেক রকম অর্থ বুঝবে [৭৪:৩১] । ১২ নং সুরার ১নং আয়াতে ১৮ নং সুরার ১নং আয়াতে বলা হয়েছে, আল্লাহ ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে কথা বলেন না। কোরআন ৭০ বারেরও অধিক বলেছে, তোমরা কি চিন্তা কর না?’ কাজেই নিজ বুঝ মতোই কোরআন বুঝতে হবে। অন্যের বুঝ মত বুঝলে জাহান্নাম। কোরআন ব্যতীত আর কোন গ্রন্থই আল্লাহ ও তার রাসুলের অনুমোদিত গ্রন্থ নয়। বাকি সবই কোরআনের তফসিরের নামে মনুষ্য রচিত লাহওয়াল হাদিছ। কোরআন মানলেই সে মুসলিম। অমুক তুমক আকিদা বা মানহাজের কোনই মূল্য ইসলামে নেই। বুখারি গং-এর রচিত ছয়শত পাখনা ওয়ালা জিব্রাইলে বিশ্বাস করা আর ঠাকুরমার ঝুলি বিশ্বাস করা একই কথা। কাফের ফতোয়া দিয়ে এবং জাহান্নামের ভয় দেখিয়ে মানুষকে হাদিছ মানতে বাধ্য করছে রাজতন্ত্রের সালাফি ওলামায়ে-ক্রাইমরা। রাসূল স: শুধু ওহীর অনুসারী ছিলেন[৫/৬৭] আর যারা আমার আয়াত ব্যর্থ করার চেষ্টা করে তারাই হবে জাহান্নামের অধিবাসী। [Al-Hajj ২২:৫১]
এই মহামান্য আলেমকে আমার অন্তরের অন্তস্থল থেকে ধন্যবাদ, কারণ ফজরের সুন্নত সম্পর্কে আমি দ্বিধাদ্বন্দ্বে ছিলাম। আজকে ফজরের সুন্নত সম্পর্কে আমার পরিষ্কার ধারণা হলো।
এখন তো বুঝাই যাচ্ছে অনেক উপমহাদেশের কতটুক বড় আলেম উনি দেশে একটা হাসির পাত্র হয়ে গেছে আহলে হাদিসের গোলামী করে এখন নিজের ব্রেন টা নষ্ট হয়ে গেছে এখন হাদিস খুঁজে পায় না উল্টোপাল্টা বক্তাও এখন ঝাটি মারে
Alhamdulillah, Shaikh যদিও hanafi আলেম তবুও সঠিকভাবে সত্যটা খোঁজে বের করেছেন i উনি Sohi Amol পালন কারি যিনি পবিত্র কুরআন এবং Sohi হাদিস Onusoron করে, পবিত্র মক্কা মদিনা পড়াশুনা করে,Bedaati Amol ছেড়ে আল্লাহর রহমত, সত্য পথে পরিচালিত হয়েছেন i আল্লাহ Shaikh কে দীর্ঘ Haiaat দান করুন i আমিন i
Assalamu alaikum ya shekh ami Rohingya Muslim ami ahlehadees ke aonek bhalobashi اللہ تعلی آپ کو علم میں اور عمر میں صحت میں برکت نصیب فرمائیں بارک اللہ فیکم وجزاکم اللہ خیراً 🌹🌹🌹🌹🍉🍉🍇🍓