সারা জীবনের একটা অপূর্ণতা থেকে গেল ওনার এবং পাঠকের। যখন জানতে পারলাম ওনি প্রিয় নবীজি কে নিয়ে বইটা লিখতে ছেয়ে ছিলেন এবং শেষ করতে পারেননি তখন মনের অজান্তেই কান্না চলে আসছিল।
সত্যি কথা বলতে ভাই কবি সাহিত্যেকদের জীবনগুলো খুব অদ্ভুত ধরনের হয় কারন ওরা এই একটা জায়গার হিসেব মেলাতে পারেনা । সারাজীবন নাস্তিক, বিধর্মী, নারী, প্রেম-ভালবাসা নিয়ে লেখালেখি করেছে কিন্তু নবীজীর জীবনী লেখা শুরু করেছিল আরেকজনের অনুরুধে ৷ এর পরেই আর হিসেবটা মেলাতে পারেনি মনের ভিতরে শুধু অস্থিরতা, নবীকে দেখার ইচ্ছে আর এসব করতে করতে দুনিয়া থেকে বিদায় হয়েছে ৷
নবীজী এমনই! তিনি এমনই ভালোবাসার একজন মানুষ, যে তার জীবদ্দশায় তার সাথে সাক্ষাৎ করেছে সেও তাকে দেখে তার আচরণে মুগ্ধ হয়েছে এবং যুগে যুগে এমনকি এখনও যারাই তাকে জানতে চায়, তার জীবনী পড়ে তারাই তার প্রেমে কোথায় যে হারিয়ে যায় এবং এতই মুগ্ধ হয় যে তাকে স্বপ্নযোগে হলেও এক নজর দেখতে তার কাছে পৃথিবী এবং এর মাঝে যা কিছু আছে তার চাইতেও বেশী প্রিয় লাগে ❤️তিনিই হলেন বিশ্ব মানবতার মুক্তির দূত সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব মহানায়ক ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার মূল প্রবক্তা জনাবে মোহাম্মদ মোস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ❤️❤️❤️
আহ্! একটা অপূর্ণতা রয়েই গেলো। আসলে এটাও এক ধরণের পূর্ণতা। প্রিয় হুমায়ুন আহমদ স্যারের লেখা গ্রন্থ পড়ে ও নাটক, সিনেমা দেখেই বড় হয়েছি। তাঁকে প্রচলিত অর্থে ধার্মিক বলা না গেলেও কখনো এমন কিছু বাড়াবাড়ি করেন নি যা ধর্মের বিরুদ্ধে যায়। আল্লাহ্ তাঁর ইহকালীন পাপ ক্ষমা করে জান্নাতের মেহমান করে নিন। আমিন।
হুমায়ুন আহমেদ পুরো জীবনেই ধর্মে ছিলেন। অনিয়মিত হলেও নামাজ পড়তেন, তবে নুহাশপল্লীতে নামাজের জন্য একটা নির্দিষ্ট খোলা জায়গাই ছিলো, যেখানে প্রতিদিন মাগরীবের নামাজ স্যার সহ সবাই জামায়াতে পড়তো। এটা নিয়মে পরিনত হয়েছিল। তিনি কখনো নিজের ধর্মীয় চেতনাকে ওভাবে প্রকাশ করতেন না। করার দরকারো বা কি!! এটা প্রত্যেকের একান্ত নিজস্ব চেতনার ব্যাপার। দেখানোর ব্যাপার নয়।
@@ahmmedjibon3720তিনি কি করতে পারেনি..সেটা নিয়ে আপনার মাথা ঘামাতে হবে না..আপনি নিজের কাজ করুন..এত দিন না জেনে তাকে নাস্তিক হওয়ার মিথ্যা অপবাদ দিতেন..যখন জানলেন তিনি নবীজীকে নিয়ে বই লেখছে তখন আবার আরেক দোষ খুঁজে বের করতেছেন...ভন্ড ধর্ম ব্যবসায়ী কোথাকার
আল্লাহ্ স্যার জান্নাত নসিব যেনো করেন এই প্রার্থনা করি। স্যার বেচেঁ থাকলে হয়তো আমরা প্রিয় নবীর জীবন গল্পটা অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপিত হতো এবং আমরা সেটা পড়ার সৌভাগ্যবান হতাম। আলাহ্ যেনো নবীজিকে দেখার ইচ্ছেটা পূরণ করে দেন স্যার কে।
@@zitmazumder8786 🙂🙂দেখ ভাই তুমি সংসয় ফাউন্ডেশন থেকে সংসয় গ্রহন করে তা প্রচার করছো এসব করে লাভ নাই ভাই আমিও এক সময় এসব করতাম এগুলা করি কোনো লাভও নাই আর শুধু যন্ত্রনা আর যন্ত্রনা তুমি কখনো এটা প্রমান করতে পারবে না যে স্রষ্টা বলতে কেউ নেই বিজ্ঞান এখনো শূন্য ওপর কি আছে যানে না শূন্য অদৃশ্য যেমন স্রটা জাফর ইকবালের লেখা বই কোয়ান্টাম মেকানিক্স পড়েছ পড়লে ভাবতে একটু সুবিধা হবে উনি তার বইতে লিখেছেন মানব জাতি সব সময় জানতে চায় তাই সে সব সময় বিজ্ঞান দিয়ে সব বিশ্লেষণ করে এতপর যখন সে মনে করে প্রকৃতির একস সতাংস সে জানতে পেরেছে তখন প্রকৃতিতে যদি এমন কিছু ঘটে যার ব্যাখা মানব জাতির কাছে নেই অর্থাৎ তার পেছনের বিজ্ঞান সে জানে তখন বুঝতে হবে যে প্রকৃতি তার ১০০% কখনো তোমাকে বলবে না তার রহস্য সমূহ শুধ রহস্য রয়ে যাবে আমৃত্যু তাই তোমার কাছে ধর্ম জাতি সমাজ ব্যবস্থা আরো অনেক কিছু ব্যাখা নেই ঠিকই আর হয়ত তুমি তা কখনো জানতে পারবে না তাই সবার উচিত মন যে খানে বসে তা নিয়ে থাকা আর মা বাবা কাছে কারন স্রষ্টার পর তোমা এক মাএ হুকুম দাতা হলে মা বাবা তাদের ছাড়া তুমি কখনো আলো দেখতে না আর উচিত একটা ধর্ম নিয়ে চলা আর ভালোবাসা বিতরন করা 🌹🥀💖
❝রাসুলে প্রেমে স্বাদ গ্রহণ করেছে যে, চাই না সে বসুন্ধরা, পেয়েছে যে সে জান্নাতের মাতুহারা।❞ হুমায়ুন আহমেদ আমার একজন প্রিয় লেখক, তাঁর ভালোবাসার রাসূলের প্রতি এই মুগ্ধ হয়েছে যে সবাইকে মুগ্ধ করে দিছে। প্রিয় লেখকে আল্লাহ সুবাহানতা'আলা জান্নাত দান করুক, এটাই কামনা করি🤲
হয়তোবা তিনি আল্লাহর রাসুল সঃ কে স্বপ্নে দেখেছিলেন। নাহলে গভীর রাতে ঘুম ভেঙে গোসল করে তিনি নবিজি লেখাটি লিখতে শুরু করতেন না। আল্লাহ মহান। আমরাই তাকে আমাদের মতো করে ভাবি। আল্লাহ তায়ালা তাকে জান্নাতুল ফেরদৌসের মেহমান করুন। যে যত আস্ফালনই করুক না কেন শেষ পর্যন্ত তাকে ধর্মেই ফিরতে হয়। আফসোস,মাঝখানের যৌবনকাল, প্রৌঢ় সময়ে আমরা ভুলে যাই আমাদের ভিত্তিমূল।
Apnar kotha ta khub valo laglo. Allah sottiy mohan kintu amra manusera hingsa r oggotai vorpur tai Allah keo nijeder moto vabi. Allahr doya onekei bujhe na.
সবাই বলে উনি না কি নাস্তিক, কিন্তু ওনার বই গুলা ভালো করে পড়লে বোঝা যায় উনি ধর্ম কে কতো টা ভালোবাসেন, উনি ওনার প্রায় বইতে ধর্ম নিয়ে লেখেন লিখতেন। মানুষএর ওনার প্রতি যে ধারণা আমার ওইটা হুমায়ুন আহমেদ স্যার ইচ্ছে করে কে তা দেখাতেন, ওনার ভিতরে কি তা মানুষের কাছে প্রকাশ করেনি... ভালো থাকবেন প্রিয় লেখক, আল্লাহ আপনাকে জান্নাত দান করুক।
আমি উনার অধিকাংশ বলতে গেলে সব বই-ই পড়েছি কিন্তু এখন আমি কোন ভাবেই বলতে পারছি না যে উনি নাস্তিক ছিলেন। কিন্তু উনি যেমন ধর্মান্ধ ছিলেন না আবার আবার ধর্মকে আঁকড়ে ধরেননি। . আমার মতে উনি সব সময়ই ইসলামের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ছিলেন........ অল্প কিছুর অপব্যাখ্যাও ছিল উনার মধ্যে..... নিশ্চয়ই আল্লাহতালা পরম দয়ালু এবং ক্ষমাশীল......
@@neckrowgaming5948 তাতে ক্ষতি কি? প্রথম কথা হল আমরা জানিনা উনি সারাজীবন ভালো কাজ করেছেন নাকি খারাপ কাজ করেছেন। তাই সেই বিষয়ে মন্তব্য করা উচিত নয়। দ্বিতীয়ত, যদি উনি খারাপ কাজ করেও থাকে আর আল্লাহর পথে যদি ফিরে আসতে চান তাতে ক্ষতি কি। আমাদের উচিত এটাকে পজিটিভলি নেয়া। আল্লাহ কাকে কখন ক্ষমা করেন তাতো জানিনা, চেষ্টাতো চালিয়ে যেতেই হবে। আমরাতো কত গুনাহই করি। তাহলেকি আমরা বলতে পারবো, "ধুর, আমিতো গুনাহগার, দরকার নাই আর আল্লাহকে ডাকার"। গুনাহ করলেতো আরো বেশি বেশি ডাকা উচিত। আল্লাহ বলেছেন, একজন মানুষের গুনাহ যদি আকাশ পর্যন্ত পৌছে যায় তবুও সে ক্ষমা পাবে, যদি সে আল্লাহর কাছে মন থেকে ক্ষমা চায়। আল্লাহ হল রাহমানুর রাহিম। আপনার মনকে একটু ক্ষমাশীল করুন।
@Kamruz zaman You can't say that. About anyone except the prophets and infallibles. Things will be declared in the judgement day only by Allah himself. The best we can do is praying for someone to get Jannat in the afterlife. But we do not have any authority to declare who will get what.
লেখাটা অপ্রকাশিত একথা সত্য না। 'লীলাবতীর মৃত্যু' গ্রন্থে লেখাটা প্রকাশিত হয়েছে ২০১৪ তে। *আর 'উনার শেষ জীবনে ধর্মচিন্তার প্রভাব' কথাটাও বিভ্রান্তিকর, কারণ উনি সারাজীবনই ধর্মপ্রাণ ছিলেন। যারা তাঁর অধিকাংশ বই পড়েছেন, তাঁরা সেটা সহজেই বুঝতে পারবেন।
হুমায়ূন আহমেদ হয়তো নবীজী (সা.)-কে স্বপ্নে দেখেছিলেন এবং মহান আল্লাহ উনার ইচ্ছা পূরণ করেছিলেন। অনেকেই হুমায়ূন আহমেদকে নাস্তিক মনে করলেও বাস্তবে তিনি ছিলেন ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উনার জীবনের ভুলগুলো ক্ষমা করে মহান আল্লাহ উনাকে জান্নাত দান করুন-এই কামনা করছি। সময় টিভিকে ধন্যবাদ এই চমৎকার প্রতিবেদনটির জন্য।
আহ বাংলাশের অনেক মুল্যবান মানুষ ছিলেন মাওলানা মুহিউদ্দিন খাঁন রাঃ.... যাকে আমি আনেক কাছ থেকে দেখার সৌভাগ্য হয়েছিলো....আজো মিস করি তার মতো একজর আলেম কে😭😭
আমার তা একবারও মনে হয় নি কারন তিনি এটা আর একজনের অনুরুধে লেখা শুরু করেছিল । আর এটা লিখতে গিয়েই জীবনের আসল মানেটা খুঁজে পেয়েছেন । এজন্যই তো ভিতরের অস্থিরতা, নবীকে দেখার ব্যাকুলতা, শেষ কয়েকদিন নামাজও পড়েছেন নবীজীর লেখাটা হাতে নিয়েই কারন তিনি তখন বুঝেছিলেন এটাই বাস্তব সব রুপকথা ।
উনার ধর্মের প্রতি অনুরাগ,উনার নাটক দেখলেই বুঝা যায়।নক্ষত্রের রাত,আজ রবিবার,উড়ে যায় বকপক্ষি,গুপ্ত বিদ্যাসহ প্রভৃতি নাটক তার উদাহরণ।কারণ এ নাটক গুলোতে নামাজের দৃশ্য তিনি রেখেছেন।
@@michaelangelo2980 হুমায়ূন আহমেদ কিন্ত "বাদশা নামদার " লিখেছেন, কোনো ভুল ভাল তথ্য দেন নাই। অনেক সুন্দর করে ইতিহাস কে নিয়ে এসেছেন। হুমায়ূন যদি নবী সাঃ এর উপরে লিখতেন আমার বিশ্বাস তিনি পড়া শোনা করেই তা লিখতেন। তার লেখনীর গুনে তা অনেক সুন্দর হতো।আল্লাহ্ পাক তার চেষ্টা কে কবুল করেন !
আমার একমাত্র প্রিয় লেখক এই মানুষটা জীবন কে এত কাছ থেকে দেখেছেন, অনুভব করেছেন তা তার লেখা পড়লেই বুঝা যায়, বাংলাদেশের একটা রত্ন ছিলেন তিনি, আল্লাহ তার ভূল ত্রুটি ক্ষমা করে তাকে জান্নাত নসিব করুন - আমিন
This man was extremely proud and haughty. He wrote a few hundred pulp novels but couldn't finish a short biography on the life of the Prophet (PBUH). That tells you how ill-fated he is. Hope he is granted Allah's mercy and grace.
Allah SWT is too merciful. May be Humayun's last little efforts will grant him a ticket to Heaven! May Almighty Allah SWT accept Humayun's all good deeds, forgive his sins and reward him with the highest level in Paradise.
@@scofficial5808 he never said any ill words against Islam like his brother jafar iqbal...plz dont spread wrong info. Did you watch the movie SHAMOLCHAYA???he portrayed a HUJUR as the most patriotic person in that film, where most of other films portrays bearded people as rajakar...he also showed a non bearded rajakar there...he always wanted to uphold islam not downhold it...Also he wanted to die while writing that biography and he did die while writing it..so yeah he got what he wanted...May Allah grant him Jannah
সব পাখী ঘরে আসে, সব নদী ফুরায় এ জীবনের সব লেনদেন, থাকে শুধু অন্ধকার .........., সেই অন্ধকারে হারিয়ে গেলেন হুমায়ুন। ন"বীজি"" লিখা শেষ হল না। সবার সব সৌভাগ্য হয়না। হুকুমের গোলাম আমরা।
দুনিয়ার অনেক মানুষের জিবনি বই, পঠ্য বই পরেছি। কিন্তু sir হুমায়ূন আহমেদ only best দুনিয়ায় এর আগে এমন কেউ আসে নাই। আর ভবিষ্যতে আসবে কিনা কে যানে। সুমন আহমেদ,২০২৩
সকলকেই ইসলামের পথে ফিরে আসতে হয়েছে আগে আর পরে। ইসলাম সুন্দর, ইসলামই একমাত্র শান্তির ধর্ম। উনি যদি ইসলাম নিয়ে লিখতেন অনেক ভাল ভাল সাহিত্য কর্ম মানুষ পেত।
আল্লাহ্ যদি আমাকে একজন মৃত মানুষকে জীবিত করার ক্ষমতা দান করতেন আমি সে ক্ষমতা হুমায়ুন আহমেদের জন্য ব্যয় করতাম। তারপর বলতাম, নবিজি(সাঃ) লিখা শেষ করুন। What a miss! What a loss!!
জীবনের শেষ সময়টা নিশ্চই ধর্ম চর্চায় মনোনিবেশ করতে চেয়ে ছিলেন।সেই সুবাদে তিনি নবী সাল্লাল্লাহু সালামের জীবনী লিখছিলেন এই উচিলায় আল্লাহ উনাকে ক্ষমা করে দিন,আমিন।আল্লাহ অনেক দুয়ালু অনেক বড় বড় পাপিদের ক্ষমা করার ঘোষণা তিনি দিয়েছেন।তেমনি আল্লাহপাক উনাকেও ক্ষমা করুক,সুম্মা আমিন।
কতোটা বছর ধরে তিনি লেখালেখির সাথে জড়িত তা আমার জানা নেই, তবে উনি অনেক গ্রন্থ ও সাহিত্য লেখেছেন কিন্ত ইসলামি বা ইসলামি ভাব ধারনার কোন লেখাই তিনি লিখলেনি। আহারে জীবনটা কাটিয়েছেন পাশ্চাত্যের আদর্শে আর মৃত্যুর আগে তিনি নবীজি গ্রন্থ লেখা শুরু করলেন এবং হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) কে স্বপ্নে দেখার ইচ্ছা প্রকাশ করলেন এবং লেখা শুরু করলেন আমি আর কিছুই পজিটিভ বা নেগেটিভ লেখব না শুধুই এতোটুকুই বলবো মুসলিম হিসাবে ওনার একাজ শুরু থেকেই করা উচিত ছিল।আমরাও সকল পথ ও মত ছেড়ে দিয়ে আসুন আল্লাহর ও তার প্রেরিত বার্তাবাহক সর্ব শেষ নবী ও সর্ব কালের সেরা মানুষ হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর আদর্শের পথে ফিরে আসি।আমিন।
Aj theke Humayon Ahmed er vokto hoye gelam sudhu matro ei tottho ta jene j tini sesh jibone Rasul (Sm) ke eto valobashesen... Allah Jannat nosib korun..
ওনারপ্রতি আমার কিছুটা রাগ ছিলো, কিন্তু উনিযে নবীজীকে স্বপ্নে দেখার শর্তে লেখা বন্ধ রেখে আবার লেখা শুরুর পর মারা গেলেন, আমার ধারনা উনি নবীজীকে স্বপ্নে দেখেছেন। উনি সফল হয়েছেন। উনি জান্নাতি হবেন।
বইটা লেখতে পারলে এক কাজের কাজ হইতো। হাজার হাজার মানুষ নবীজি হজরত মোহাম্মদ (সঃ) এর সিরাত সম্পর্কে জানতে পারতো। প্রচলিত সিরাত গ্রন্থগুলো সাধারণ মানুষের জন্য একটু কঠিনই পড়া। হুমায়ুন আহমেদ এর লেখাটা অনেক সহজ পাঠ্য হত। আল্লাহ হুমায়ুন আহমেদ কে ক্ষমা করুক।