আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে মহান আরশের উরধে সমুন্নত, সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । ♥♥♥ সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্র সকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব, সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্র বিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব। কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা ...///////////////////
Without establishing Islami State no Islami law will able to establish. Destroying Khelafat by muabia no Muslim try to establish Khelafat.For this reason we all will be questioned in the field of Hashor.
জনাব, সালামুন আলাইকা,আপনি মাজে মাজে আপনি মানব রচিত হাদিসের রিপারেন্স দেন, কিন্তু হাদিস হচ্ছে এক মাত্র আল্লাহর হাদিস,আর যারা আল্লাহর হাদিস ছাড়া অন্যে কোনো হাদিস মানবে সে আবু জাহেলের মত মুসরিক,
২০ লক্ষ্যে মুসলিম নামধারী হাজিরা হজ করতে গিয়েছে এরা জিহাদ ও যুদ্ধ কি তারা জানে না, এরা হাতে লাঠি নিয়ে ইসরাইল দখল করতে পারে কিন্তু এরা যাবে না, দুনিয়ার নামধারী আলেমরা তাদেরকে গোমরা করে দিয়েছে, নামাজ হজ জাকাত কুরবানী সমাজে এরা প্রতিষ্ঠিত করে ফেলেছে , ব্যক্তিগত জীবনে সমাজে ও রাষ্ট্রে কুরআনের আইন চালু করতে হবে তা গোপন করে ফেলেছে দুনিয়ার নামধারী আলেমরা, বিভিন্ন কোম্পানি থেকে ঘুষ খেয়ে এখন এরা বলছে কোকাকোলা বর্জন করতে হবে, মূল জিনিস এই লেবাস দারি হুজুররা আড়াল করে গিয়েছে রাষ্ট্রে কুরআনের আইন চালু করতে হবে ইসরাইলের সাথে সরাসরি যুদ্ধ করতে হবে।যারা হজ করতে গিয়েছে যারা কোরবানি দিচ্ছে যারা নামাজ আদায় করছে তারা জানেও না যে ইসরাইলের সাথে আমাদের যুদ্ধ করা ফরজ। আমাদের এই নামধারী মুসলমান রাষ্ট্র আর নামধারী মুসলমানদের জন্য আজকে ফিলিস্তিনিদের এই করুন অবস্থা। হে আল্লাহ এই ভয়ংকর অভিশপ্ত নামধারী আলেমদের হাত থেকে আমাদের মুসলমানদেরকে রক্ষা করুন হেফাজত করুন
মানব রচিত হাদিস হচ্ছে বোখারী, মুসলিম, মানে কুরআনের বাহিরে যত কিতাব আছে, কুরআন হচ্ছে আল্লাহ পদত্ত পরিপূর্ণ স্বয়ং সম্পূর্ণ, মানব জাতির জন্য এক মাত্র বিধান ও কিতাব, ভুল হলে দয়া করে বুজিয়ে বলবেন,
সব হাদীস মানব রচিত যারা বলে, তারা আহাম্মক। কোরআন বিরোধী বা কোরআনের কোন বক্তব্যের সাথে সাংঘর্ষিক বা কোরআনের কোন বক্তব্যের সাথে অমিল এমন হাদীস হাদীস শয়তানের হস্তক্ষেপেে/ চক্রান্তে রচিচ শয়তানের হাদীস। যে সমস্ত হাদীস কোরআন বিরোধী নয় বা কোরআনের কোন বক্তব্যের সাথে সাংঘর্ষিক নয় বা কোরআনের কোন বক্তব্যের সাথে অমিল নয়, বরং মিল রয়েছে এমন হাদীস রাসুলুল্লাহ সাঃ এর হাদীস।
আপনার মত বিভ্রান্ত আলেমের ওয়াজ দ্বারা হেদায়েত তো দুরের কথা ইমান নষ্ট হয়ে যেতে পারে।।। আপনি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর হাদিস কে আবর্জনা বলার স্পরধা দেখিয়েছেন।। আপনি তওবা করে সঠিক পথে আসুন।।।
Murkho, so called hadis er onusari, jal joif,miththa hadis er onusari ra nabi pbuh er name miththa bolar oprade ibliser dole jog dise.era shaita er onusari.
আপনি বেওকুব,কিভাবে নিশ্চিত হলেন এগুলো প্রকৃত নবীজির হাদিস। হাদিসের নামে লক্ষ লক্ষ সংগ্রহীত হাদিস প্রনেতারাই বাদ দিয়েছেন। যদি বাদ না দিতেন ও গুলোও আপদের মত মতলবী বুঝদিলেরা হাদিস ঘোষণা করে বিজ্ঞ আলেমদের কটাক্ষ করতেন। তাই ইনি কি বলতে চাচ্ছেন তা উপলব্ধি করার চেষ্টা করুন। যদি নকলিবাজির মাধ্যমে আলিমি সাটিফিকেট অজ'ন না করে থাকেন,অল্প বিদ্যায় ভয়ঙ্করী হবেননা।