বাংলাদেশের মুসলমানদের সকল বিষয় ও চরিত্রের চেয়ে বিশ্বের সকল দেশের মুসলমানদের চরিত্র অনেক বেশি ভালো। আমাদের দেশের মুসলিমরা আমরা দুনিয়ার স্বার্থে সকল অন্যায় করতে অভ্যস্ত আছি। ইসলামের ন্যায়নীতি বাদ দিয়ে কাফের ইহুদি মুশরিকদের চেয়েও ভয়াবহ অন্যায় কাজে বাংলাদেশের মুসলিমরা অব্যাহত।
সত্য কথা বলার জন্য ধন্যবাদ। বাংলাদেশের যুবতী নারীরা পর্দা বোরখার আড়ালে বা রূপসী মুখে নারীর শরীর , স্বামী-স্ত্রীর মেলা মেশা নিয়ে বাধা হীন বেলেল্লাপনা নোংরামী করে চলেছে , সমাজ সংস্কৃতি শৈশবকাল কে নষ্ট করে চলেছে ,তার প্রতিবাদ নেই! মৌলভী মৌলানা গণ কোরআনের সুরা শুনিয়ে ভিডি ব্যবসায় নেমেছে! ইসলামের খেয়ানত করে চলেছে!
আল্লা পাক যেন আমাদেরকে উল্লিখিত বারটি খারাপ অভ্যাস থেকে দূরে থাকার তৌফিক দান করেন। এবং ঈমান ও আমল নিয়ে একজন ঈমানদার মুসলিম হয়ে জীবন যাপন করার তৌফিক দান করেন। আমিন।
হুজুর আপনাকে জানাই আন্তরিক অভিনন্দন।আসসালামু আলাইকুম প্রিয় দ্বীনী শায়েখ।আপনার স্বচ্ছ ও স্পষ্ট যুক্তি আপনাকে সবার থেকে আলাদা করে দিয়েছে।masAllah।❤❤❤ From India
আস্তাগফিরুল্লাহ আস্তাগফিরুল্লাহ আস্তাগফিরুল্লাহ হে আল্লাহ তোমার কাছে তওবা করিতেছে তুমি এর থেকে বাইরে আশার মত সুযোগ করিয়ে দাও তুমি সব কিছু পারো তুমি রাহমাতাল্লিল আলামিন তুমি রহমতের মালিক তোমার রহমত চাই তোমার দয়া চাই তোমারি মায়া চাই
জী শায়েখ, আমি আল্লাহর জন্য এ কারণে আপনাকে ভালো বাসি এবং আপনার আলোচনা শুনি - যেহেতু আপনি কাহারো গীবত করেন না, কাহারো সমালোচনা করেন না। ❤️ আল্লাহ পাক আপনার আলোচনার মধ্যে বরকত দান করুন, আপনার আলোচনার মাধ্যমে উম্মতে মুসলেমার হেদায়েতের আলো দান করুন এবং সমগ্র পৃথিবীর ইসলামিক আলোচকদেরকে এহেন আচরণ থেকে ছবক নেবার তৌফিক দান করুন। রিয়েলিঃ যে সকল বক্তৃতায় কাহারো গীবত ও সমালোচনা করা হয় সেগুলো কখনো মানুষের হেদায়েতের জরিয়া হতে পারে না। তদুপরি ওই সকল বক্তাদেরকে মানুষ মন থেকে কখনো ভালোও বাসে না 🫓
ও রাব্বুল আলামিন মেহেরবান,করুনাময় দয়াময় রাহমানির রাহিম মহান আল্লাহ তাআলা তুমি আমায় মাফ করে দাও তার সাথে তুমি আমায় মুত্তাকিনদের তালিকায় কবুল করে নেও আমিন😭😭😭😭
তিনি তোমাদের জন্য বিধিবদ্ধ করেছেন দ্বীন, যার নির্দেশ দিয়েছিলেন তিনি নূহকে, আর যা আমরা ওহী করেছি আপনাকে এবং যার নির্দেশ দিয়েছিলাম ইবরাহীম, মুসা ও ঈসাকে, এ বলে যে, তোমরা দ্বীনকে প্রতিষ্ঠিত কর এবং তাতে বিভেদ সৃষ্টি কর না।(১) আপনি মুশরিকদেরকে যার প্রতি ডাকছেন তা তাদের কাছে কঠিন মনে হয়। আল্লাহ যাকে ইচ্ছে তার দ্বীনের প্রতি আকৃষ্ট করেন এবং যে তাঁর অভিমুখী হয় তাকে তিনি দ্বীনের দিকে হেদায়াত করেন" সুরা শূরা ১৩ দ্বীন প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে আপনার দলের ভূমিকা কি ?
আসছালমু আলাইকুম হুজুর আমরা জারা গারমেটস চাকরী করী তাদেরকে বাংলা দেশের সোমো আইন অনুজাই তাদের পরিছরমি ক দেয়না এই ভীষয় এনিয়েএকটু বয়ান করভেন তাহলে আমরা অনেক কিছু জানতাম বা শিক্ষতাম
স্যার আমি জানতে চাই যে, ভ্যাগো কি জন্মের আগে লেখা হয়। না নিজে কে তৈরি করেনিতে হয়। সবাই বলে নিজের কর্মের ফল। এটা কি সত্যি, একটু বলবেন স্যার আমি ভারত থেকে বলছি মুর্শিদাবাদ
আমার ফুফু শাশুড়ি আমাকে কিছু টাকা রাখতে দিয়াছিল কিন্তু তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন,তার চিকিশার জন্য আমার শশুর শাশুড়ির কথা শুনে আমি সেই টাকা তাদের দিয়া দেই, akhon সুস্থ হয়ে আমার কাছে টাকা chasse, আমি বলেছি আপনার চিকিসার জন্য লেগেছে, তিনি মানতে চাননা। akhon কি করবো,এটা কি আমার খিয়ানত করা হবে।
আহমদীয়া মুসলিম জামা'তের ধর্ম-বিশ্বাসঃ আহমদীয়া মুসলিম জামা'তের পবিত্র প্রতিষ্ঠাতা হযরত মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী প্রতিশ্রুত মসীহ্ ও ইমাম মাহদী (আ.) তাঁর "আইয়ামুস সুলেহ্" পুস্তকে বলেছেন: "আমরা ঈমান রাখি যে, খোদা তা'লা ব্যতীত কোন মা'বুদ নাই এবং সৈয়্যদনা হযরত মুহাম্মদ মুস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহ্'র রাসুল এবং খাতামুল আম্বিয়া। আমরা ঈমান রাখি যে, ফেরেশতা, হাশর, জান্নাত এবং জাহান্নাম সত্য এবং আমরা আরো ঈমান রাখি যে, কুরআন শরীফে আল্লাহ্ তা'লা যা বলেছেন এবং আমাদের নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হতে যা বর্ণিত হয়েছে উল্লিখিত বর্ণনানুসারে তা সবই সত্য। আমরা এ-ও ঈমান রাখি, যে ব্যক্তি এই ইসলামী শরীয়ত হতে বিন্দুমাত্র বিচ্যুত হয় অথবা যে বিষয়গুলো অবশ্য করণীয় বলে নির্ধারিত তা পরিত্যাগ করে এবং অবৈধ বস্তুকে বৈধকরণের ভিত্তি স্থাপন করে, সে ব্যক্তি বে-ঈমান এবং ইসলাম বিরোধী। আমি আমার জামা'তকে উপদেশ দিচ্ছি যে, তারা যেন বিশুদ্ধ অন্তরে পবিত্র কলেমা 'লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ্' এর উপর ঈমান রাখে এবং এ ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করে। কুরআন শরীফ হতে যাদের সত্যতা প্রমাণিত, এমন সকল নবী (আলাইহিমুস সালাম) এবং কিতাবের উপর ঈমান আনবে। নামায, রোযা, হজ্জ ও যাকাত এবং এতদ্ব্যতীত খোদা তা'লা এবং তাঁর রসূল কর্তৃক নির্ধারিত কর্তব্যসমূহকে প্রকৃতপক্ষে অবশ্য-করণীয় মনে করে, যাবতীয় নিষিদ্ধ বিষয়সমূহকে নিষিদ্ধ মনে করে সঠিকভাবে ইসলাম ধর্ম পালন করবে। মোটকথা, যে সমস্ত বিষয়ের উপর আকিদা ও আমল হিসেবে পূর্ববর্তী বুযূর্গানের 'ইজমা' অর্থাৎ সর্ববাদী-সম্মত মতে ইসলাম নাম দেয়া হয়েছে, সে সব সর্বতোভাবে মান্য করা অবশ্য কর্তব্য। যে ব্যক্তি উপরোক্ত ধর্মমতের বিরুদ্ধে কোন দোষ আমাদের প্রতি আরোপ করে, সে তাকওয়া বা খোদা ভীতি এবং সততা বিসর্জন দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ রটনা করে। কেয়ামতের দিন তার বিরুদ্ধে আমাদের অভিযোগ থাকবে যে, কবে সে আমাদের বুক চিরে দেখেছিল, আমাদের এ অঙ্গীকার সত্ত্বেও অন্তরে আমরা এ সবের বিরোধী ছিলাম?" "আলা ইন্না লা'নাতাল্লাহে আলাল কাযেবীনা ওয়াল মুফতারীনা" অর্থাৎ সাবধান! নিশ্চয়ই মিথ্যাবাদী ও মিথ্যারোপকারীদের ওপর আল্লাহ্'র অভিসম্পাত।
মানুষ কে কষ্ট দিতে চাইলে আপনার ঈমান থাক বে কি সরল পথ দেখাও তাহলে ঈমান থাকবৈ আগে মানুষ কে শি'ক্ষিত করেন আপনি কি মানুষদের বলছেন শিক্ষার কথা?? কথাটা মনে হয় না কেন। ভাই।
আল্লাহর অপছন্দনীয় লোক হলো যিনি নিজ হাতে কিতাব লেখে দুই নম্বর সূরা 79 নম্বর। দুই নাম্বার হলো যে আল্লাহর আয়াত বিক্রি করে খায় এবং স্বল্পমূল্য গ্রহন করে দুই নম্বর সূরা 174 নম্বর আয়াত।
