ভাই আপনি হয়তো জানেন না। বুয়েটের মতো বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে মুখস্থবিদ্যার কোনো খাওয়া নেই। ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে নিজের যোগ্যতায় ভর্তি হতে হয়। প্রতিভা আর সৃজনশীলতা সবার মাঝেই আছে। এগুলো দেখাতে গেলে বুয়েট, চুয়েট আর কুয়েটে পড়া লাগে না। 🙂
১) বাংলাদেশে হাজার হাজার মোটর সাইকেল মেকানিক আছে যারা এরকম পুরাতন ইঞ্জিন দিয়ে সাইকেলকে মোটরসাইকেল বানায় ফেলতে পারবে । এটা মোটেও কোন নতুন আবিস্কার না । ২) দেখাই যাচ্ছে পুরাতন মোটরসাইকেলের ইঞ্জিন ব্যবহার করেছে , এটা কোনভাবেই লিটারে ৩০-৪০ কিমির বেশি যাবে না । ৩) স্বল্পমুল্যে কিছু পাওয়া যায় না ভাই । হাল্কা সাইকেলের বডিতে মোটর সাইকেলের পুরাতন ইঞ্জিন লাগাইলেই মোটর সাইকেল হয়ে যায় না । একটা মোটরসাইকেল বাজারে আনতে হইলে সেটা সব রকমভাবে রাস্তায় চলার জন্য নিরাপদ কিনা সেটা নিশ্চিত করতে হয় । তখনই সব দিক দিয়ে খরচ বাড়তে থাকে ।
আপনাকে বলছে নিশ্চিত গাড়ির নিচে যাবে? কালকে যে বাঁচবেন সেটার কোন গ্যারান্টি আছে? ছেলেটা তার প্রতিভাটা কাজে লাগিয়েছে, সরকারের সহযোগিতা পেলে এটা আরও আপডেট হবে, তখন আর আনফিট থাকবে না।। আপনাদের মত লোকদের জন্যই দেশটার বারটা বেজে গেল, আমদানি আমদানি করতে করতে দেশের প্রতিভাগুলো ধ্বংস।।। আবিষ্কারটা কি সেটাই আপনি বুঝেন নি, চোখের ডাক্তার দেখান,,,ঠিক হয়ে যাবে,,, ইনশাআল্লাহ।।।
এই ছেলেরে আর আগে বারতে দিবে না। আগে বারলে মোটর সাইকেল কোম্পানী গুলোর ক্ষতি হবে এই চন্তায়। এ ছেলের মেধা কাজে লাগালে দেশের মানুষ তথা গ্রামের নিম্নবিত্তরা খুব সল্প মূল্যে বাইক পাবে। সরকারের উচিত ওর পৃষ্টপোষকতা করা & সাইকেলটির মান উন্নয়ন করা। এটা আমাদের রপ্তানিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।
এই পেট্রল ইঞ্জিনটাও ভাই কোনো না কোনো মোটর সাইকেল থেকে নেওয়া, খেয়াল করে দেখবেন। সে তো আর ইঞ্জিন তৈরি করে নাই ভাই। আর মাইলেজও ৯০কিমি হবে না। আর এই ধরনের সাইকেল কখনো মোটরসাইকেলের স্থলাভিষিক্ত হবে না। ধন্যবাদ।
স্বল্পমুল্যে কিছু পাওয়া যায় না ভাই । হাল্কা সাইকেলের বডিতে মোটর সাইকেলের পুরাতন ইঞ্জিন লাগাইলেই মোটর সাইকেল হয়ে যায় না । একটা মোটরসাইকেল বাজারে আনতে হইলে সেটা সব রকমভাবে রাস্তায় চলার জন্য নিরাপদ কিনা সেটা নিশ্চিত করতে হয় । তখনই সব দিক দিয়ে খরচ বাড়তে থাকে ।
বাংলাদেশের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে এমন অনেক প্রতিভা।এটাই তার একটা বড় উদাহরণ। সরকারের উচিত তাদের এই প্রতিভাকে কাজে লাগানোর মাধ্যমে দেশে ক্রমবর্ধমান উন্নয়নে তাদের যুক্ত করে দেশের প্রযুক্তি খাতকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।
এই দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার কোনো পরিবর্তন আসে নাই, সেই বিটিশআমলের পাটদান চলছে দেশে। মুখস্ত আর জিপিএর পিছনে ছুটছে দেশ। কারিগরি শিক্ষা মানেই এই দেশে অবহেলার একটা অংশ। হবেইবা না কেন। কারীগরিকেও সেই ভাবেগড়ে তোলা হয়নি যে সবাই সম্মানের সাথে তাদের সন্তানদের সেখানে পড়াবে।
মোটর সাইকেলের পেট্রোল ট্যাঙ্ক এর দাম এমনিতেই আট হাজার টাকার উপরে হয়নি।। যানবাহন গুলো নিরাপদ, আরামদায়ক, টেকসই ও ব্যবহার উপযোগী করতেই খরচ বেড়ে লাখ টাকার উপরে উঠে। এতো পুরাতন দিয়ে নতুন না বানিয়ে পুরাতন একটা পার্টস বানান যাতে বিদেশ থেকে কিনতে না হয়।
