আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু আলহামদুলিল্লাহ 🥰 বর্তমান সময়ে ইউটিউব দেখে ইসলামের পথে বেশিরভাগ লোক আগ্রহী হচ্ছে ইসলামের পথে সময়ের সেরা দাওয়াতের কাজে ইউটিউব এর আলহামদুলিল্লাহ 🥰🥰🥰
কাউকে সায়েনসা বলা যাবে না কারণ শাইনসা হচ্ছে একমাত্র আল্লাহ কিন্তু পাকিস্তানের একজন খেলোয়ার আছে তাকে সবাই শাহীন শাহ আফ্রীদি যা খুবই হতাশাজনক যাও অনেক মুসল্লি নিরানব্বই পারসেন্ট মানুষই জানে না
বিসমিল্লায় গলদ কথাটি দিয়ে আসলে বোঝায় কোন কাজের শুরুতে ভুল হওয়া। আমরা যেমন কাজ শুরু করার সময় বিসমিল্লাহ বলি, প্রথমেই কাজে কোন ভুল হয়ে গেলে এটা ব্যবহার করি। এগুলোকে প্রবচন বা প্রবাদ বাক্য বলে। আমার মনে হয়না এটাতে কুফুরি থাকতে পারে। তবে বলার ধরনে অনেক সময় অর্থ বদলে যেতে পারে।
কেয়ামতের ছোট ছোট আলামতের মধ্যে রয়েছে- ১. নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নবুয়ত লাভ। ২. নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মৃত্যু। ৩. বায়তুল মোকাদ্দাস বিজয়। ৪. ফিলিস্তিনের “আমওয়াস” নামক স্থানে প্লেগ রোগ দেখা দেয়া। ৫. প্রচুর ধন-সম্পদ হওয়া এবং যাকাত খাওয়ার লোক না-থাকা। ৬. নানারকম গোলযোগ (ফিতনা) সৃষ্টি হওয়া। যেমন ইসলামের শুরুর দিকে উসমান (রাঃ) এর হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হওয়া, জঙ্গে জামাল ও সিফফিন এর যুদ্ধ, খারেজিদের আবির্ভাব, হাররার যুদ্ধ, কুরআন আল্লাহর একটি সৃষ্টি এই মতবাদের বহিঃপ্রকাশ ইত্যাদি। ৭. নবুয়তের মিথ্যা দাবিদারদের আত্মপ্রকাশ। যেমন- মুসাইলামাতুল কাযযাব ও আসওয়াদ আনসি। ৮. হেজাযে আগুন বের হওয়া। সপ্তম শতাব্দীর মাঝামাঝি ৬৫৪হিঃ তে এই আগুন প্রকাশিত হয়েছে। এটা ছিল মহাঅগ্নি। তৎকালীন ও তৎপরবর্তী আলেমগণ এই আগুনের বিবরণ দিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। যেমন ইমাম নববী লিখেছেন- “আমাদের জামানায় ৬৫৪হিজরিতে মদিনাতে আগুন বেরিয়েছে। মদিনার পূর্ব পার্শ্বস্থকংকরময় এলাকাতে প্রকাশিত হওয়া এই আগুন ছিল এক মহাঅগ্নি। সকল সিরিয়াবাসী ও অন্য সকল শহরের মানুষ তাওয়াতুর সংবাদের ভিত্তিতে তা অবহিত হয়েছে। মদিনাবাসীদের মধ্যে এক ব্যক্তি আমাকে এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন, যিনি নিজে সে আগুন প্রত্যক্ষ করেছেন।” ৯. আমানতদারিতা না-থাকা। আমানতদারিতা ক্ষুণ্ণ হওয়ার একটা উদাহরণ হচ্ছে- যে ব্যক্তি যে দায়িত্ব পালনের যোগ্য নয় তাকে সে দায়িত্ব প্রদান করা। ১০. ইলম উঠিয়ে নেয়া ও অজ্ঞতা বিস্তার লাভ করা। ইলম উঠিয়ে নেয়া হবে আলেমদের মৃত্যু হওয়ার মাধ্যমে। সহিহ বুখারি ও সহিহ মুসলিম এর সপক্ষে হাদিস এসেছে। ১১. ব্যভিচার বেড়ে যাওয়া। ১২. সুদ ছড়িয়ে পড়া। ১৩. বাদ্য যন্ত্র ব্যাপকতা পাওয়া। ১৪. মদ্যপান বেড়ে যাওয়া। ১৫. বকরির রাখালেরা সুউচ্চ অট্টালিকা নির্মাণ করা। ১৬. কৃতদাসী কর্তৃক স্বীয় মনিবকে প্রসব করা। এই মর্মে সহিহ বুখারি ও সহিহ মুসলিমে হাদিস সাব্যস্ত হয়েছে। এই হাদিসের অর্থের ব্যাপারে আলেমগণের একাধিক অভিমত পাওয়া যায়। ইবনে হাজার যে অর্থটি নির্বাচন করেছেন সেটি হচ্ছে- সন্তানদের মাঝে পিতামাতার অবাধ্যতা ব্যাপকভাবে দেখা দেয়া। সন্তান তার মায়ের সাথে এমন অবমাননাকর ও অসম্মানজনক আচরণ করা যা একজন মনিব তার দাসীর সাথে করে থাকে। ১৭. মানুষ হত্যা বেড়ে যাওয়া। ১৮. অধিকহারে ভূমিকম্প হওয়া। ১৯. মানুষের আকৃতি রূপান্তর, ভূমি ধ্বস ও আকাশ থেকে পাথর পড়া। ২০. কাপড় পরিহিতা সত্ত্বেও উলঙ্গ এমন নারীদের বহিঃপ্রকাশ ঘটা। ২১. মুমিনের স্বপ্ন সত্য হওয়া। ২২. মিথ্যা সাক্ষ্য দেয়া বেড়ে যাওয়া; সত্য সাক্ষ্য লোপ পাওয়া। ২৩. নারীদের সংখ্যা বেড়ে যাওয়া। ২৪. আরব ভূখণ্ড আগের মত তৃণভূমি ও নদনদীতে ভরে যাওয়া। ২৫. একটি স্বর্ণের পাহাড় থেকে ফোরাত (ইউফ্রেটিস) নদীর উৎস আবিষ্কৃত হওয়া। ২৬. হিংস্র জীবজন্তু ও জড় পদার্থ মানুষের সাথে কথা বলা। ২৭. রোমানদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়া এবং মুসলমানদের সাথে তাদের যুদ্ধ হওয়া। ২৮. কনস্টান্টিনোপল বিজয় হওয়া।
কথাগুলো খুব গুরুত্বপূর্ণ,আলহামদুলিল্লাহ, সবাই যদি এভাবে বুঝতো তাহলে আমাদের ইসলাম ধর্ম কত সুন্দর হতো,আসলে আমরা অনেক গুনাহ করি না জেনে শুনে,আসলে জানার কোন শেষ নাই হুজুরকে ধন্যবাদ।
সৌদিতে শিয়া সম্প্রদায়ের মধ্যে কাউকে নাম ধরে ডাকার পূর্বে ইয়া অমুক বলে। এভাবে ডাকা কি গুনাহ হবে? বেশিরভাগ আরবরা এইভাবে বলে থাকে। দয়া করে উত্তর দিবেন প্রিয়।