আমি রাজিবুল ভাইকে চিনি। সাভারে অনেকবার ওনাকে দেখেছি।অসামান্য একজন ভালো মানুষ। যদিও সরসরি কখনও কথা হয় নি।উনি মানবতার জন্য কাজ করেন।রাজিবুল ভাই আমাদের সাভারের রত্ন।মহান আল্লাহ রাজিবুল ভাইকে উত্তম প্রতিদান দিন। দোয়া রইল প্রিয় রাজিবুল ভাই।
আমার দেখা দেশের সেরা মানুষ 🤗🤗।আসলে এরা নিজেদের ঢাক ঢোল সোশ্যাল মিডিয়ায় বলে বেড়ায় না।এরা নিজের আত্মার সন্তুষ্টির জন্য নিরবে নিভৃতে কাজ করে বেড়ায়। আল্লাহ আপনাদের আরো সহযোগিতা করুক।জীবন আসলেই সুন্দর 🤗🤗🤗❤️❤️❤️
ভাই,আমি ভারত এর কলকাতা থেকে বলছি আমি আপনার সব এপিসোড দেখি কোনটা ছেড়ে কোনটা ভালো বলবো বুঝতে পারছি না। তবে এই টা সবচাইতে ভালো।মানুষের জন্য জীবন উৎসর্গ করাই শ্রেষ্ঠ ধর্ম।আমি একজন হিন্দু কিন্তু আপনাদের শত শত সেলাম,প্রণাম জানাই।ভালো থাকবেন।ঈশ্বর,আল্লাহ আপনাদের মঙ্গল করবেন। নমস্কার।(কমল মিত্র),কলকাতা।।
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ্ অশেষ রহমত আল্লাহ্ কাছে কোটি কোটি সুকরিয়া জানাই যে আল্লাহ্ পাক এখনো এই দুনিয়ায় এতো ভালো মনের মানুষ গুলো কে রেখেছেন আলহামদুলিল্লাহ
কিবরিয়া ভাই ! অনেক অপেক্ষার পর ভিডিওটা পাইলাম। ভাই অপেক্ষা করতে অনেক কষ্ট হয়। একটা প্রবাদবাক্য আছে না অপেক্ষার চেয়ে মৃত্যু ভালো। এরকম মনে হয়।এরকম হাজার হাজার জীবনী চাই। এতেই আমরা খুব খুশি থাকি।
What a story! ব্রান্ডিং বাংলাদেশের প্রতিটি এপিসোডের জন্য অপেক্ষা করে থাকি। প্রতিটি ভিডিও জীবন থেকে নেওয়া এবং শিক্ষামূলক। তাই সকলের উচিত ব্রান্ডিং বাংলাদেশকে বাংলাদেশে ব্রান্ডিং করা।
গল্পটা একটু অতিপ্রাকৃতিক মনে হচ্ছে,ছয় দিন শুধু স্যালাইন পানি খেয়ে এই অমানুষিক পরিশ্রম করেছেন, এটা কি আদৌ সম্ভব? খাবারে কি নিষেধাজ্ঞা ছিলো? এটা কি বাড়িয়ে বলা নয়?অনেক প্রশ্ন থেকে গেল। এর দ্বারা তার অবদানকে কি তিনি নিজেই খাটো করলেন না?তাকে স্যালুট জানাই বাড়াবাড়িটুকু বাদ দিয়ে।
@@liaquatali-dq3wt আমার মনেহয় এত লাশের ভয়াবহ দৃশ্য দেখতে দেখতে উনার গলা দিয়ে কিছু নামছিল না। মানুষ যখন কোনো কারণে কিছু খেতে পারে না তখন স্যালাইন দিলে কিছুদিন বেঁচে থাকা সম্ভব। আর যতদূর মনে পড়ে দুর্ঘটনার পর থেকে যখন লাশ পঁচতে শুরু করে তখন অসহনীয় গন্ধের মধ্যে উদ্ধাকর্মীরা কাজ করেছেন। আমরা তো একটু যদি ডাস্টবিনের গন্ধ নাকে আসে তখন আর খেতে পারি না, বমি চলে আসে। আর লাশের গন্ধ না জানি কত ভয়ংকর।
@@mysimplevlog1409 যথাযথ সম্মান জানিয়ে বলতে চাই সাধারণ পরিবেশে ছয়দিন শুধু স্যালাইন পানি খেয়ে হয়ত জীবনধারণ সম্ভব। কিন্তু যে পরিবেশের বর্ণনা আপনি করেছেন আর যে পরিশ্রম তাঁকে করতে হয়েছে তা কি আদৌ সম্ভব? ঐ পরিবেশে খাবার গলা দিয়ে নামতে চাইবে না এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু ৫ম ও ৬ষ্ঠ দিনে তিনি নিজে অসুস্থ না স্বাভাবিক ভাবে কাজ করতে পারবেন তা আমার কাছে অসম্ভব মনে হয়েছে এ জন্যই বলা।আবারও স্যালুট জানাই তাঁকে।
@@liaquatali-dq3wt আপনার যুক্তি ঠিক আছে। কিন্তু ওরকম পরিস্থিতে মানুষ ঘোরের মধ্যে চলে যায়, তখন রোবটের মত কাজ করে অসাধ্য সাধন করে। এরপর ঘোর কেটে গেলে তখন শরীর ভেঙে পরে, উনার ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে, বাসায় আসার পর অজ্ঞান হয়ে যান, এবং পরে হাঁটতেও পারেন নি অনেক দিন। আমি এটা ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি আমার বাবা একবার খুব অসুস্থ হয়ে হসপিটালে ছিলেন। টানা ৯ দিন আমি একা সব সামলিয়েছি। রাতে হসপিটালের ফ্লোরে বেশিহলে ২/৩ ঘণ্টা ঘুমাতাম, আবার ভোর থেকে শুরু। খাওয়া বলতে সিঙ্গারা সমূচা খেতাম। যেটা আমার মত দুর্বল ঘুমকাতুরে মানুষের পক্ষে অসম্ভব সেটাই করে ফেলেছি। পরে আব্বু সুস্থ হয়ে বাসায় আসার দিনই আমার ১০৪ ডিগ্রি জ্বর আসে। মানুষের শরীর চালিত হয় মস্তিষ্ক দিয়ে। যখন আপনি কোনো কিছু নিয়ে খুব বেশি চিন্তিত, তখন ক্ষুদা, শারারিরিক পরিশ্রমের কোনো কষ্ট অনুভব করবেন না। যেই মুহুর্তে আপনার মস্তিষ্ক ওই চিন্তাটা বন্ধ করে দিবে, অমনি সব শারীরিক কষ্টগুলো একসাথে অনুভব করবেন।
ভাই আপনার কথাগুলো শুনে শরীরের পশম দাড়িঁয়ে গেল, দোয়া ও শুভকামনা রইলো আপনার জন্য। আর জে কিবরিয়া ভাইকে অনেক ধন্যবাদ জানাই এইরকম সত্যিকার যোদ্ধার গল্পগুলো আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য।
I am a genuine & active freedoms Fighter ,subsequently a retired Millitary officer but today I am nothing ,comparing with you.My 1000 salute to you Rajib.
আমি ব্রন্ডিং বাংলাদেশ অনেক এপিসোড দেখেছি তবে সব চেয়ে ভালো লাগছে এটি, কারণ সবাই ক্ষেত্রে কষ্ট করলে সফলতা আসবে তা বিপলে যায় না,, কষ্টের ফলে তার জীবনে সুখ ফিরিয়ে আসবে। কিন্তু নিজের সব কিছু ত্যাগ করে মানবতার জন্য কাজ করার মন মানসিকতা মানুষ বড় অভাব। ভাইয়াটাকে হায়াতে তাওবা দান করুন।
আসসালামু আলাইকুম কিবরিয়া আংকেল। কেমন আছেন আপনি? আপনার ভিডিও গুলি নিয়মিত দেখি। কিন্তু আফসোস কানে শুনতে পারি না। এরপরেও দেখি। আপনাকে আমার খুবই ভালো লাগে। আপনি আমার খুব পছন্দের একজন মানুষ। ভালো থাকবেন। সিলেট থেকে অনেক অনেক দোয়া ও ভালবাসা রইলো। 🤲❤️💯
আমি কিবরিয়া ভাইয়ার শো গুলা দেখি commentsগুলা পড়ি কিন্তু কোনদিন লেখে নি কিন্ত আজ যা দেখলাম, যা শুনলাম তা আমার জীবনের সেরা দেখা বা শুনা এ শ্রেষ্ঠ বীরের প্রতি আমার বিনম্র শ্রদ্ধা।
আমার একটা খুবি ছোট আপত্তি এই দেশের এতটা ত্যাগী মানুসিকতা নিয়ে যারা এই দেশেরই মানুষদের নিঃস্বার্থে এভাবে উপকার করছে তাদের সংসারের দায়িত্ব টা কি ১৮ কোটি মানুষের সরকারের নেওয়া উচিত না ? কেন তার মা এবং স্ত্রিকে এতোটা সংগ্রাম করতে হবে ?
আমি শেষ অব্ধি যাওয়ার আগেই ভাইয়া একটা কথা বলব, তা সত্যিই আপনিও আপনার সহ-যোদ্ধারা সত্যি কারের মহান। আপনাদের জন্য আমি কিব্রীয়া ভাইয়ের পক্ষ হতে আন্তরিক অভিনন্দন ও অবিরাম ভালোবাসা জানাই। আপনি সে এক মহান পরিবারের সন্তান। ভাইয়া আপনার ও আপনার সহ যোদ্ধাদের জন্য ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করি।
আজ অনেক দিন পর কেঁধেছি,কান্না ছাড়া শুনতে পারছিনা। রানা প্লাজার গঠনা শুনে বা আগের দেখা স্মৃতি মনে করেই আমার অবস্হা খারাপ। ভাই আপনার প্রতি আল্লাহ্ রহমত করুন……
মাসা আল্লাহ মাসা আল্লাহ পুরা সময় রাজিব ভাই এর কথা গুলো শুনে গা শিউরে ওঠেছে। বুকের ভেতর কেমন যেন কামড় দিয়ে ছিল। রাজিব ভাই এর পরিবারের জন্য অনেক দোয়া রইল। আর উনার মনের সকল আসা পূর্ণ করূক আমিন ।
আল্লাহ তায়ালা মানুষের জীবনে কতো রকমের পরীক্ষা দেয়।আবার মানুষকে উছিলা করে মানুষের বিপদ থেকে রক্ষা করে। এই ভাইটিও আল্লার দেওয়া তেমন একজন বিপদ থেকে রক্ষাকারী উছিলা। আল্লাহ তাকে আরো রহমত করো।আর তার মতো হেদায়েত আমাদেরও দাও।❤️
ওয়াও, রাজীব ভাই ব্র্যান্ডিং বাংলাদেশে গেছেন! রানা প্লাজা যেদিন ভাঙলো আমরা স্কুল থেকে দেখতে গেলাম। সেদিন থেকে আমাদের স্কুল সম্ভবত ২৪ দিন বন্ধ ছিল। অধরচন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়ে শুধু লাশের সারি। পঁচা, থেতলানো নানারকম লাশ নিজ চোখে দেখেছি। আমাদের অধরচন্দ্রের বড় ভায়েরা বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবা দিয়েছেন। আমাদের বাসার একজন মহিলা সেখানে চাকরি করতো। তার লাশ খুজেছি স্কুলে, মেডিকেলে। কোথাও জীবিত বা মৃত পাওয়া যায়নি। তার ছেলে টা তখন ২ বছর ছিলো, এখন ৮/৯ বছর হবে। একটা ঐতিহাসিক দূর্ঘটনার সাক্ষী হয়েছি।
দোয়া করি বিনিময় হিসেবে আল্লাহ আপনাদেরকে জান্নাত দান করুন। আমীন। আপনারা কি লক্ষ করেছেন রাজিবুল ভাইয়ের এই নিস্বার্থ মানব সেবার পেছনের শক্তিটা কি? সেটা হচ্ছে সৃষ্টিকর্তার উপর অগাধ বিশ্বাস। বিশ্বাস/ইমান অনেক বড় শক্তি। যেখানে ছেলে বাবার লাশে হাত দেওয়ার সাহস পাচ্ছেনা, সেখানে একজন অপরিচিত লোক আল্লাহর উপর বিশ্বাস রেখে সেই লাশ কাধে তুলে নিচ্ছে! বিনিময়টা আল্লাহই দিবেন। সেদিন তিনি (আল্লাহ) এত দিবেন যে তারা খুশি হয়ে যাবে। হাস্যজ্বলভাবে জান্নাতে ঘুরে বেড়াবে। ইনশা আল্লাহ।
doa kori RAJIB vai apni mrittur aag porjonto manusher sheba korte paren, amrao jeno apnar theke shikkha niye manusher sheba korte pari ebong Allah tala apnake jannatbashi koruk...
আমার বাড়ি বগুড়া, আমি সৌদি আরব আছি,, অনেক দিন থেকে আপনার ভিডিও গুলো দেখি অনেক ভালো লাগে এখন ব্রান্ডিং বাংলাদেশ থেকে অনেক কিছু শিক্ষতে পারছি, শুভকামনা রইল
আজ থেকে আমার জীবনের সবচেয়ে বড় শ্রদ্ধার মানুষ (পিতা মাতার পর) রাজিব। তাঁকে জাতীয় বীরের উপাধি দেয়ার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে বিনীত অনুরোধ করছি। পাশাপাশি তার পরিবারের দায়িত্ব সরকারকেই নিতে অনুরোধ করছি।
