@@MdRuhulAmin-on1rdরেফারেন্স দেন। আল্লাহ তায়ালা আল-কুরআনে স্পষ্ট বলেছেন বিপদ হলো মুমিনের জন্য ধৈর্য পরীক্ষা। সেখানে আপনি এই অবান্তর কথা কোথায় পেলেন? মহানবি (স) এবং সাহাবায়ে কেরাম রা অনেক বার বিপদে পড়েছেন,আপনার যুক্তি অনুসারদ তারাও পাপের ফল পেয়েছেন?
নব্য আওয়ামী লীগের ভীড়ে হারিয়ে যায় দুর্দিনের এই মহান সাহসী যোদ্ধা কর্মী এবং মহান নেতৃবৃন্দ😰 গভীর শ্রদ্ধায় স্মরণ করছি ২১ আগষ্ট-২০০৪ সালে গ্রেনেড হামলায় নিহত হওয়া সকল শহীদদের। যারা নিজেদের প্রাণ উৎসর্গ করে দিয়ে আমাদের প্রিয় হাসু আপাকে বাঁচিয়েছিল💞
জনাব জয় বাংলা আপনারে বলি মনোযোগ দিয়ে শোনো যেমন বি এন পি রে পাপ ছারতেছেনা এমন দিন আসবে যে আওয়ামী ভোট চোরদের আরও অনেক খারাপ পরিনতি হতে পারে কারন আওয়ামী ভোট চোর আওয়ামী সন্ত্রাস আওয়ামী জংগী 🤕🤕😎😎
@@sayemrahman8778 4 ur information BNP নয় পুলিশ কর্তৃক মামলা হয় । গ্রেনেড কথা হতে অসলো, কারা আনলো এইসব দোষারোপ করলো কিন্তু, তারচেয়ে ও বড় কথা --- আওয়ামী কেনো তদন্তে কোনরুপ সহযোগিতা করলো না , এমনকি তদন্ত কমিটির সাথে সাক্ষাত করলো বুঝলাম না ।
বাংলাদেশের ইতিহাসে অন্যতম নির্মম,বীভৎস,জঘন্য, ন্যাক্কারজনক এবং মানবতার বিপর্যয়কর ঘৃণ্যতম ঘটনা ২১ আগস্ট । পৃথিবীর অন্য কোন সভ্য দেশ হলে এই ঘৃণ্য কাণ্ডের হোতারা রাজনীতি করার অধিকার হারাতো। রাষ্ট্রীয়ভাবে এবং জনগণের তরফ থেকে এদেরকে চিরকালের মত বর্জন করা হতো। অসচেতন জাতি হিসেবে এদেশে সবই সম্ভব। অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে দেখতে হয়, এই জঘন্য চক্র দম্ভের সাথে রাজনীতি করছে, বড় বড় কথা বলছে, মানুষকে অতীত ভুলিয়ে দিতে চাইছে, ক্ষমতায় আসার স্বপ্ন দেখছে। অবুঝ জনগণের অংশ বিশেষ আবার তাদের সমর্থনও দিচ্ছে। মনে মনে হয়তো তারা আবার ক্ষমতায় এসে আরেকটি একুশে আগস্ট ঘটানোর পরিকল্পনাও করছে। হায়রে অভাগা জাতি, আমরা ভালো মন্দ বুঝতে পারিনা, সত্য আর মিথ্যা আলাদা করতে পারি না, মানবিক চেতনা বোধ শূন্য সত্যিকার অর্থে দুর্ভাগা জাতি আমরা। এজন্যই ব্রিটিশরা পালতোলা কাঠের জাহাজে করে এদেশে এসে দখল কায়েম করে ২০০ বছর শাসন করতে পেরেছে আর পাকিস্তান করেছে ২৪ বছর। আমরা এখনো যদি সচেতন না হতে পারি তাহলে আমেরিকা আমাদের কৌশলে শোষণ করবে অনন্তকাল ধরে। কারণ বিশ্বের দেশে দেশে সাম্রাজ্যবাদী আমেরিকার রেকর্ড ভয়াবহ খারাপ। আমেরিকা যে দেশের উপর মাতবরি ফলিয়েছে সে সব দেশ ধ্বংস হয়ে গেছে। জনসচেতনতা এনে আমরা যদি আমাদেরকে রক্ষা করতে না পারি তাহলে আমাদের পরিণতিও হবে ইথিওপিয়া, সুদান,উগান্ডা,ইয়েমেন, লিবিয়া, আফগানিস্তান এর মত।
সেইদিন যদি ভোট চোর ভারতের দালাল হিন্দু হাসিনা জয় বাংলা হয়ে যেত তাহলে আজকে আর দেশের এই পরিস্থিতি হতো না। বিনা ভোটে ক্ষমতা পেয়ে মোনাফেক রাক্ষসী হাসিনা দেশটাকে ভারতের হাতে তুলে দিয়েছে।
প্রিয় ভাই আপনার সাথে দ্বিমত পোষণ করছি না থাকার কারণ আছে আওয়ামীলীগ যখন বিরোধী দল ছিল তখন তারা যদি ১০০০করমী নিয়ে মিটিং করতো পুলিশ থাকতো মাত্র ১০০জন আর এখন বিএনপি ৫০জন নিয়ে মিটিং করলে পুলিশ থাকে ১০০০-১৫০০
বাংলাদেশের ইতিহাসে অন্যতম নির্মম,বীভৎস,জঘন্য, ন্যাক্কারজনক এবং মানবতার বিপর্যয়কর ঘৃণ্যতম ঘটনা ২১ আগস্ট । পৃথিবীর অন্য কোন সভ্য দেশ হলে এই ঘৃণ্য কাণ্ডের হোতারা রাজনীতি করার অধিকার হারাতো। রাষ্ট্রীয়ভাবে এবং জনগণের তরফ থেকে এদেরকে চিরকালের মত বর্জন করা হতো। অসচেতন জাতি হিসেবে এদেশে সবই সম্ভব। অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে দেখতে হয়, এই জঘন্য চক্র দম্ভের সাথে রাজনীতি করছে, বড় বড় কথা বলছে, মানুষকে অতীত ভুলিয়ে দিতে চাইছে, ক্ষমতায় আসার স্বপ্ন দেখছে। অবুঝ জনগণের অংশ বিশেষ আবার তাদের সমর্থনও দিচ্ছে। মনে মনে হয়তো তারা আবার ক্ষমতায় এসে আরেকটি একুশে আগস্ট ঘটানোর পরিকল্পনাও করছে। হায়রে অভাগা জাতি, আমরা ভালো মন্দ বুঝতে পারিনা, সত্য আর মিথ্যা আলাদা করতে পারি না, মানবিক চেতনা বোধ শূন্য সত্যিকার অর্থে দুর্ভাগা জাতি আমরা। এজন্যই ব্রিটিশরা পালতোলা কাঠের জাহাজে করে এদেশে এসে দখল কায়েম করে ২০০ বছর শাসন করতে পেরেছে আর পাকিস্তান করেছে ২৪ বছর। আমরা এখনো যদি সচেতন না হতে পারি তাহলে আমেরিকা আমাদের কৌশলে শোষণ করবে অনন্তকাল ধরে। কারণ বিশ্বের দেশে দেশে সাম্রাজ্যবাদী আমেরিকার রেকর্ড ভয়াবহ খারাপ। আমেরিকা যে দেশের উপর মাতবরি ফলিয়েছে সে সব দেশ ধ্বংস হয়ে গেছে। জনসচেতনতা এনে আমরা যদি আমাদেরকে রক্ষা করতে না পারি তাহলে আমাদের পরিণতিও হবে ইথিওপিয়া, সুদান,উগান্ডা,ইয়েমেন, লিবিয়া, আফগানিস্তান এর মত।
যাই হোক বিডিআর তো বিদ্রোহ করছে। তাতে আওয়ামী লীগ এর সূত্র তার সাথে কিভাবে মিলাবে।আর যদি মিলেও তাতে পরে বিএনপি বিচার করবে? বিএনপি আসলে দল হওয়ার মতো যোগ্য তা রাখে না। ইনশাআল্লাহ আর কোন দিন ক্ষমতায় আসবে ও না।
“আমার সামনে তখন লাশের স্তুপ, আম্মার কাছে যেতে হলে সেই লাশ ডিঙিয়ে যেতে হবে, উপায় নাই যাওয়ার কোন। আমি তখন দরজার সামনে দাঁড়িয়ে বললাম, “আম্মা তুমি চিন্তা কইরো না, আমি চলে আসছি।” জানি না কেন যেন আম্মা মাথাটা নাড়লেন তখন, বুঝলাম যে উনি বেঁচে আছেন। ওখানে যারা ছিল, তাদেরকে জিজ্ঞেস করলাম যে এখন কি করতে হবে৷ ওরা একটা লিস্ট দিয়ে বললেন, এক্ষুণি এই এই ওষুধগুলা লাগবে৷ আমি বললাম যে, ঠিক আছে, আপনাদের এখানেই তো ফার্মেসি আছে, তাই না? ওরা বললো যে না, হাসপাতালের ফার্মেসি বন্ধ। এটা আজকে আর খুলবে না৷ আশেপাশে অনেক ওষুধের দোকান, শত শত। সব বন্ধ করে দেয়া হয়েছে, কোন ওষুধ পাবে না কেউ!” “এরমধ্যে অবস্থার আরও অবনতি হচ্ছে, কারণ রক্তক্ষরণ থামানো যাচ্ছে না৷ একজন এসে বললো, এই মূহুর্তে অপারেশন করতে হবে৷ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ডাক্তারের অভাব নাই। আমি বললাম, তাড়াতাড়ি ডাকেন তাহলে। ওরা বললো, কাকে ডাকবো? কোন ডাক্তার নাই। আম্মাকে যে একটু দেখবে, সার্জারী করবে, সেরকম একটা ডাক্তারও তখন নাই, সবাইকে সরিয়ে ফেলা হয়েছে। দেখতে দেখতে প্রায় তিন ঘন্টা চলে গেল।” “আমরা ঠিক করলাম, আম্মাকে এখান থেকে নিয়ে যেতে হবে৷ এমন একটা জায়গায় নিয়ে যেতে হবে, যেখানে আম্মা একটু চিকিৎসা পেতে পারে। অলরেডি এত রক্তক্ষরণ হয়েছে… কোনরকমে আম্মাকে ধরে তুললাম, একটা অ্যাম্বুলেন্স জোগাড় করে সেটাতে ওঠালাম। পিজি হাসপাতালে নিয়ে যাবো। গেট দিয়ে বের হবো, এমন সময় চারদিক থেকে পুলিশের বাধা, কোথায় নাকি যাওয়া যাবে না। আহত কাউকে কোথাও নিয়ে যাওয়া যাবে না! আমি বললাম, তাহলে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন আপনারা। ডাক্তার আনেন, ওষুধ আনেন৷ ওরা বললো, ওপরের নির্দেশ, আমরা কোথাও যেতে দিতে পারব না!” “যাই হোক, তখন আমিও ফোনটোন করা শুরু করলাম। একটা পর্যায়ে তারা বললো, আম্মাকে শুধু সিএমএইচে আমরা নিয়ে যেতে পারব, আর কোথাও না। ভেবে দেখলাম, এখানে তো কোন চিকিৎসাই হচ্ছে না, পানির মতো রক্ত বেরিয়ে যাচ্ছে শরীর থেকে। সিএমএইচ তো ভালো, ওখানে গেলে নিশ্চয়ই চিকিৎসা হবে।” “এই কাহিনীগুলা বলার মতো না আসলে। ক্যান্টনমেন্টের গেটে বসিয়ে রাখলো একঘন্টা, ঢুকতে দিবে না! সিএমএইচে যাওয়ার পর বলে, আর্মি অফিসারের রেকমেন্ডেশন লাগবে! আমার আম্মা ওখানে পড়ে আছে রক্তাক্ত অবস্থায়, মানুষটা মারা যাচ্ছে, এরকম অবস্থায় টানা আট-নয়টা ঘন্টা আমার আম্মাকে কোন চিকিৎসা দেয়া হয় নাই।” “একুশ তারিখে গ্রেনেড হামলাটা হয়, তেইশ তারিখ রাত বারোটায় আমি সিএমএইচ থেকে বাসায় আসি। পরদিন থেকে আটচল্লিশ বা বাহাত্তর ঘন্টার হরতাল, আওয়ামী লীগ ডেকেছিল। ঠিক রাত দুটোর সময় আমাকে ফোন করা হলো, বললো, খবর পেয়েছেন তো? আমি বললাম কি খবর? বললো, আপনার আম্মা তো মারা গেছেন৷ একটু আগে দেখে গেলাম মানুষটা বেঁচে আছেন, এর মধ্যেই মরে গেলেন! আমি বললাম, ঠিক আছে, আমি আসছি।” “ফোনের ওপাশ থেকে বললো, এসে কোন লাভ নাই, আমরা দাফন করে দিচ্ছি। আমি বললাম, দাফন করবেন মানে? আমাদের আত্মীয় স্বজন আছে, আমার আব্বা আছেন, সবাইকে জানাতে হবে, জানাজা পড়াইতে হবে, কবর দেয়া- এগুলো আমরা করব। ওরা বললো যে না, ওপরের নির্দেশ, সব এখানেই করতে হবে! লাশ বাইরে নেয়া যাবে না! কিসের মধ্যে দিয়ে যে গেছি আমি, আজ পর্যন্ত এগুলা কাউকে বলি নাই৷” “কি বলব বলেন? এত কিছু করার পরেও, মানুষের মধ্যে তো মনুষ্যত্ববোধ বলে একটা জিনিস থাকে। এরা কি রাজনীতি করে? বোমা মারলো, হামলা করলো, শত শত মানুষ আহত-নিহত, তাদের চিকিৎসাটাও করতে দিলো না! লাশও নাকি দিবে না! এটা কিসের রাজনীতি রে ভাই?” কথাগুলো নাজমুল হাসান পাপনের। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি, আওয়ামী লীগের নির্বাচিত সাংসদ, যাকে নিয়ে আমরা প্রায়শই নানা কারণে ট্রল করি। তার আরও একটা পরিচয় আছে, তিনি একুশে আগস্টের গ্রেনেড হামলায় নিহত আওয়ামী লীগ নেত্রী আইভি রহমানের সন্তান। গ্রেনেড হামলায় আইভি রহমান আহত হবার পর থেকে তার মৃত্যুর পর পর্যন্ত সময়গুলো কিভাবে কাটিয়েছিলেন, সেসবেরই স্মৃতিচারণ করছিলেন নাজমুল হাসান।
বাংলাদেশের ইতিহাসে অন্যতম নির্মম,বীভৎস,জঘন্য, ন্যাক্কারজনক এবং মানবতার বিপর্যয়কর ঘৃণ্যতম ঘটনা ২১ আগস্ট । পৃথিবীর অন্য কোন সভ্য দেশ হলে এই ঘৃণ্য কাণ্ডের হোতারা রাজনীতি করার অধিকার হারাতো। রাষ্ট্রীয়ভাবে এবং জনগণের তরফ থেকে এদেরকে চিরকালের মত বর্জন করা হতো। অসচেতন জাতি হিসেবে এদেশে সবই সম্ভব। অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে দেখতে হয়, এই জঘন্য চক্র দম্ভের সাথে রাজনীতি করছে, বড় বড় কথা বলছে, মানুষকে অতীত ভুলিয়ে দিতে চাইছে, ক্ষমতায় আসার স্বপ্ন দেখছে। অবুঝ জনগণের অংশ বিশেষ আবার তাদের সমর্থনও দিচ্ছে। মনে মনে হয়তো তারা আবার ক্ষমতায় এসে আরেকটি একুশে আগস্ট ঘটানোর পরিকল্পনাও করছে। হায়রে অভাগা জাতি, আমরা ভালো মন্দ বুঝতে পারিনা, সত্য আর মিথ্যা আলাদা করতে পারি না, মানবিক চেতনা বোধ শূন্য সত্যিকার অর্থে দুর্ভাগা জাতি আমরা। এজন্যই ব্রিটিশরা পালতোলা কাঠের জাহাজে করে এদেশে এসে দখল কায়েম করে ২০০ বছর শাসন করতে পেরেছে আর পাকিস্তান করেছে ২৪ বছর। আমরা এখনো যদি সচেতন না হতে পারি তাহলে আমেরিকা আমাদের কৌশলে শোষণ করবে অনন্তকাল ধরে। কারণ বিশ্বের দেশে দেশে সাম্রাজ্যবাদী আমেরিকার রেকর্ড ভয়াবহ খারাপ। আমেরিকা যে দেশের উপর মাতবরি ফলিয়েছে সে সব দেশ ধ্বংস হয়ে গেছে। জনসচেতনতা এনে আমরা যদি আমাদেরকে রক্ষা করতে না পারি তাহলে আমাদের পরিণতিও হবে ইথিওপিয়া, সুদান,উগান্ডা,ইয়েমেন, লিবিয়া, আফগানিস্তান এর মত।
সেই স্থান থেকে হেটে হেটে মিরপুর ১১ আসি, ভুলতে পারবো না কোন দিন কি ভয়াবহ একটা দিন,অনেক টা সামনে থেকে দেখছিলাম।আল্লাহ শেখ হাসিনা কে সুস্থ রাখুন হায়াত দান করুণ আমিন
তোদের কপালে আরো কষ্টকর পরিস্থিতি লেখা আছে, আলেমদের সাথে খারাপ আচরণ করার ফলাফল অতিসত্বর দেখতে পাবি, ২০১৩ সালের ৬ ই মে সকাল বেলা শাপলা চত্বর থেকে ফিরে আসার মিরপুর ১০ এ অনেক আলেমদের কে সি এন জি থেকে নামিয়ে অত্যাচার করছস তোরা এর ফলাফল অতিসত্বর দুনিয়া ও আখেরাতে পাবি চিন্তা করিস না।
Vaiya tmi kichu jano nah.... Aita awamilig koriyese...... Trach a somabesh kno korese..... Ibey ke kno truck a uthte bolesilo...... Somabesh er jayga change kore truck a somabesh korlo kno............
আও়ামীলীগের কষ্টের দিন। :( কষ্ট করলো যারা তারা অবহেলিত। ফল ভোগ করছে উড়ে এসে জুড়ে বাসা মানুষ। আজকের আওমীলীগ এর সুদিন এর পিছনে অনেক কষ্টের ইতিহাস রয়েছে।
না আর একবার মাত্র ঘটা উচিৎ। তারেকের গাড়িতে একটিমাত্র গ্রেনেড মেরে এমনভাবে উড়িয়ে দেয়া উচিৎ যেন এক হাজার টুকরা হয়। লাখো জনতা এসে গাড়িতে আগুন দিয়ে তার ছাইভস্মগুলো ওয়াসার পানির গাড়ি থেকে পানি ঢেলে ধুয়ে মুছে ড্রেনে ভাসিয়ে দিতে হবে। কবর দেয়ার জন্য ছাইটুকুও যেন খুজেঁ না পাওয়া যায়।
🌿ঘটনার একটু পরে বিবিসি বাংলা খবরে বলা হয় - তখনকার দিনকাল পত্রিকার সম্পাদক বলেছে - "শেখ হাসিনাকে ধরে রিমান্ডে নিলে জানা যাবে কে বোমা হামলা করেছে"। আমি এই তথাকথিত দিনকাল ক্রিমিনালের রিমান্ড দাবি করছি।🌿
Atai BNP chrittra. Air House of BNP like Taraque Zia gong attacked incident of 21 August. They create Joj Mia natok. Police could advance action. Allah safe Life of Sheike Hasina. sc roy bir muktijoddha. khansama. Dinajpur.
কত প্রতিকূলতার মধ্যে দিয়ে গেছেন শেখ হাসিনা!তার জন্য শুভকামনা আগামী দিন গুলোর জন্য। ভারত তার পাশে চিরকাল থাকবে।শুধু বাংলাদেশের মাটি যেন ভারত বিরোধী কার্যকলাপে ব্যবহার না হয় এটাই অনুরোধ। from India
অসংখ্য ধন্যবাদ আমার অন্তরের অন্তস্তল থেকে প্রিয় নেতা ও তরুণ প্রজন্মের অহংকার জুনায়েদ আহমেদ পলক ভাইকে সেদিন আমিও বিকেল বেলা বি,বি এভিনিউ তে যাওয়ার জন্য তৈরি হইতে ছিলাম মিটিং দেখার জন্য কারন আমি প্রিয় নেত্রীকে কাছ থেকে দেখার জন্য অনেক সময় বি,বি এভিনিউতে যেতাম আমার রাজনীতি করার জদিও বয়স হয়নি তখন তবুও আওয়ামীলীগ শেখ মুজিবর রহমানের এর আদর্শ ভালো লাগতো আমার কাছে সে হিসেবে কখনো আসতেন অনেকদিন পর পর ওনি আমি একটি সোরুমে কাজ করতাম পাশেই সিদ্দিক বাজারে কিন্তু কাজের চাপ এতো ছিলো বস ছুটি দিলোনা আমি কাজ তারাতাড়ি শেষ করে নিজেই রওনা দিলাম মিটিং দেখার উদ্দেশ্য করে একটু সামনে অথাৎ সিদ্দিক বাজার থেকে গুলিস্তানের মোড়ে এগুোতেই শুনি বিকট শব্দ আর মানুষগুলো এদিক সেদিক দৌড়ে ছুটে বেড়াচ্ছে কি হয়েছে জিজ্ঞেস করি কেউ কিছু বলছেনা পর পর গুলির আওয়াজ আমি কেউ একজন বলে দৌরাতে লাগলো আওয়ামী লীগের মিটিংয়ে হামলা পুলিশ ধরপাকর করতেছে শুনে পিছনে বেক করলাম হয়তো সেদিন মা,বাবার দোয়া ছিলো এবং আল্লাহর রহমত ছিলো তাই হয়তো বেঁচে গেছি আল্লাহ ২১ আগস্টের হামলার ঘটনা প্রান দিয়েছে যারা সবাইকে জান্নাত বাসী করুন আমীন।
আমি আসিফ নজরুলের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।উনি টকশোতে মিছিল মিটিং করতে দেয়না বলে সমালোচনায় মূখর থাকে।ভিড়িওটি দেখুন আমরা লাশগুলো পাইনি।বাধা উপেক্ষা করে কিভাবে মিছিল করতে হয় দেখুন।বসে বসে টকশো করা যায়।ছোখথেকে চশমা খুলে ফেলুন সব পরিসকার দেখতে পাবেন।
আমি কোনো দল করিনা.. তবে ওই সময়ের গ্রেনেড হামলা সত্যি অনেক লেগেছিল. তখন ছোটো ছিলাম maybe ক্লাস 4 এ ছিলাম তখন emotion টা বুঝি নাই but এখন বুঝি. সত্যি খুব হৃদয় বিদারক ঘটনা
বাংলাদেশের ইতিহাসে অন্যতম নির্মম,বীভৎস,জঘন্য, ন্যাক্কারজনক এবং মানবতার বিপর্যয়কর ঘৃণ্যতম ঘটনা ২১ আগস্ট । পৃথিবীর অন্য কোন সভ্য দেশ হলে এই ঘৃণ্য কাণ্ডের হোতারা রাজনীতি করার অধিকার হারাতো। রাষ্ট্রীয়ভাবে এবং জনগণের তরফ থেকে এদেরকে চিরকালের মত বর্জন করা হতো। অসচেতন জাতি হিসেবে এদেশে সবই সম্ভব। অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে দেখতে হয়, এই জঘন্য চক্র দম্ভের সাথে রাজনীতি করছে, বড় বড় কথা বলছে, মানুষকে অতীত ভুলিয়ে দিতে চাইছে, ক্ষমতায় আসার স্বপ্ন দেখছে। অবুঝ জনগণের অংশ বিশেষ আবার তাদের সমর্থনও দিচ্ছে। মনে মনে হয়তো তারা আবার ক্ষমতায় এসে আরেকটি একুশে আগস্ট ঘটানোর পরিকল্পনাও করছে। হায়রে অভাগা জাতি, আমরা ভালো মন্দ বুঝতে পারিনা, সত্য আর মিথ্যা আলাদা করতে পারি না, মানবিক চেতনা বোধ শূন্য সত্যিকার অর্থে দুর্ভাগা জাতি আমরা। এজন্যই ব্রিটিশরা পালতোলা কাঠের জাহাজে করে এদেশে এসে দখল কায়েম করে ২০০ বছর শাসন করতে পেরেছে আর পাকিস্তান করেছে ২৪ বছর। আমরা এখনো যদি সচেতন না হতে পারি তাহলে আমেরিকা আমাদের কৌশলে শোষণ করবে অনন্তকাল ধরে। কারণ বিশ্বের দেশে দেশে সাম্রাজ্যবাদী আমেরিকার রেকর্ড ভয়াবহ খারাপ। আমেরিকা যে দেশের উপর মাতবরি ফলিয়েছে সে সব দেশ ধ্বংস হয়ে গেছে। জনসচেতনতা এনে আমরা যদি আমাদেরকে রক্ষা করতে না পারি তাহলে আমাদের পরিণতিও হবে ইথিওপিয়া, সুদান,উগান্ডা,ইয়েমেন, লিবিয়া, আফগানিস্তান এর মত।