একটা পন্যের কি দাম হবে সেটা নির্ভর করে: -- পন্য কি কি উপাদান দিয়ে তৈরি -- উপাদান এর পরিমাণ কতটা এরপর ভিত্তি করে মূল্য নির্ভর করে। কীভাবে এক কেজি মিষ্টির দাম তিন হাজার টাকা হয়?????? -- যেখানে এক লিটার দুধের দাম -- সর্বোচ্চ ১০০/- টাকা। -- এবং অন্যান্য কি উপাদান দিয়ে তৈরি তার একটা হিসাব প্রতিটি মিষ্টির প্যাকেট এ লিখে রাখা উচিত।
পৃথিবীর অনেক দেশেই অনেক খাবার এক্সপেনসিভ। সাধারণ মানুষ এদের ভোক্তা নয়। এদের না ধরে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার মনিটরিং করুন। ফালতু অভিযান বন্ধ করুন।
এক কেজি মিষ্টির দাম 3 হাজার টাকা অথচ রেখেছেন সাধারণ প্লাষ্টিকপাত্রে কি দারণ আমাদের দেশ। এর আগে শুনেছিলাম জিলাপী এক কেজি 10 হাজার টাকা পরে জানলাম সোনা দেয়া আছে। কি অবাক আমরা দুনিয়ার তথা সমাজের বিলাসিতা নিয়ে প্রতিনিয়ত ভাবছি। 😏🤒😴
ইন্ডিয়া তে ৫০০০০ টাকা প্রতি কিলো মিষ্টি ও পাওয়া যায়। এতে কি হলো , ও মানুষ কে বিক্রি করতে পারছে, জোর করে তো কিনতে বলছেন। যে সস্তা মিষ্টি সে সস্তা খাবে।
যাদের টাকা আছে তাদের জেল দিতে হবে আর যাদের টাকা নেই তাদের টাকা জরিমানা করতে হবে। তাহলে কাজ হবে মনে হয়। জরিমানা এবং শাস্তি আরো বাড়াতে হবে। তা নাহলে এগুলো চলতে হবে।
যে মিষ্টি টা ৩০৫০ টাকা কেজি সেটা ডায়াবেটিস পেসেন্ট দের জন্য। জার্মানি একটা সুগার যেটা ওয়ার্ল্ড ওয়াইড পেসেন্ট দের জন্যই এপ্রুভ,এবং অনেক দামের তাই মিষ্টিটার দাম এতো বেশি।
স্যার স্যার স্যার স্যার স্যার স্যার স্যার স্যার স্যার স্যার স্যার স্যার স্যার স্যার স্যার স্যার স্যার স্যার স্যার স্যার স্যার স্যার স্যার স্যার স্যার স্যার স্যার স্যার স্যার স্যার স্যার স্যার স্যার স্যার স্যার স্যার স্যার স্যার স্যার স্যার
ঢাকা শহরের ভালো কোয়ালিটির মিস্টি বেশিরভাগ ৭০০-১২০০ টাকা,প্রিমিয়াম সুইটসের মিস্টির দাম প্রথম থেকেই বেশি কিন্তু কোয়ালিটিও বেস্ট। কাস্টমার যদি থাকে দামী মিস্টির তাহলে ভোক্তা অধিকারের সমস্যা কোথায়?তোমরা দেখ ভেজাল করছে কি না,ওজনে কম দিচ্ছে কি না।যাদের টাকার সমস্যা তারা দোকানের মিস্টি কিনে না খেয়ে বাসায় বানায়ে খেতে পারেন। এতে যদি না পোসায় তাহলে মিস্টি খাওয়া বন্ধ করে দেন স্বাথ্য ভালো থাকবে। এতো চাপ নেওয়ার দরকার নাই।
এটা আমাদের বাংলাদেশ আলাদিনের চেরাগ বাংলাদেশী আছে সব সম্ভব আমাদের দেশে যেমন করে ব্যবসায়ীরা যেমন করে মৎস্যজীবীরা যেমন করে চাঁদাবাজরা সব সম্ভব আমাদের বাংলাদেশে আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় কতটুকু ভালবাসি এই হল তার নমুনা 🇧🇩🇧🇩🇧🇩👎👎👎
অবৈধ টাকাকে রূপান্তরিত করার প্রক্রিয়াগুলোই এমনভাবে তৈরি বিভিন্ন পন্যের মূল্য অত্যাধিক বৃদ্ধি করে বাজারজাত করার মাধ্যমে। এদের আড়ালে থাকে কালো তালিকাভুক্ত মানুষগুলো।
মূলত আসলেই এদেশের এমন অনেক কিছুই আছে যা নামে খাঁ ... এর কারন দুর্নীতি অবৈধ অর্থ... আমারে সর্বোচ্চ বড় হোটেলের চেয়ে ভালো লাগে লোকাল চানা মিষ্টি আছে এমন কিছু দোকান...
যে মিষ্টি টা ৩০৫০ টাকা কেজি সেটা ডায়াবেটিস পেসেন্ট দের জন্য। জার্মানি একটা সুগার যেটা ওয়ার্ল্ড ওয়াইড পেসেন্ট দের জন্যই এপ্রুভ,এবং অনেক দামের তাই মিষ্টিটার দাম এতো বেশি।
যে মিষ্টি টা ৩০৫০ টাকা কেজি সেটা ডায়াবেটিস পেসেন্ট দের জন্য। জার্মানি একটা সুগার যেটা ওয়ার্ল্ড ওয়াইড পেসেন্ট দের জন্যই এপ্রুভ,এবং অনেক দামের তাই মিষ্টিটার দাম এতো বেশি।
যে মিষ্টি টা ৩০৫০ টাকা কেজি সেটা ডায়াবেটিস পেসেন্ট দের জন্য। জার্মানি একটা সুগার যেটা ওয়ার্ল্ড ওয়াইড পেসেন্ট দের জন্যই এপ্রুভ,এবং অনেক দামের তাই মিষ্টিটার দাম এতো বেশি।
আপনাদের কাছে জোর হাত করে বলছি সিলেটে একটু ভুক্তা অধিকার পরিচালনা করেন,এই মাত্র বাজারে জিজ্ঞেস করলাম ইলিশ কেজি ৬০০ গ্রাম দাম চায় ১৫০০ টাকা পিয়াজ চাইছে ১১০ আর ১২০ টাকা।
কে খায় এ মিষ্টি আমরা তো কোন দিন খেতে পারবো না। হায়রে বাংলাদেশ মিষ্টি র এতো দাম। sir বাসায় নিয়ে জান আর শাস্তি দেন সারা বাংলাদেশের সব বাসায় ১কেজি করে মিষ্টি ওরা দেবে ভিখারি থেকে মেথর কেউ বাদ যাবে না। তবেই ওদের সঠিক শাস্তি হবে। আমি হলে আমি এই শাস্তি দিতাম।