ডঃ সলিমুল্লাহ খানের সাথে সোহাগ ভাইয়ের একটা আলোচনা চাই। টপিক হতে পারে বিজ্ঞান, দর্শন ও ধর্ম।। আর ডাঃ জাহাঙ্গীর কবিরের সাথে একটা বিষয় হতে পারে মানষিক স্বাস্থ্য , মাইন্ডসেট,প্রোডকটিভিটি নিয়ে।
Also History! This is pathetic that we don't study and learn much about history. But, without sufficient knowledge in history, we'll not be able to know ourselves and can't be freed from slavery.
আপনি কি এই বইটি উপহার পেতে চান? তাহলে পুরো আলোচনার কোন অংশটি আপনার কাছে গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়েছে এবং কেন? সেরা ৩ জন মন্তব্যকারী উপহার পাবেন সোফির জগৎ বইটি। ৩১ আগস্টের ভিতর কমেন্টকারীরাই পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবেন।
know thyself ! bikkhato manusher cheye ekjhon poripurno manush howa khub joruri . ami 17 bosor jabot private tutioni kori . taka jomlei kichu valo purono boi kini . ei boitir purono version molat chara ek dorshon shastrer shikkhatrir kach hote 100 tk diya kine book self er upor take rekhe diyachi r pora hoi nai . ami shopno dekhi ekdin amar o ekta library hoibe ! hoito Shohag vaier moto Onnorokom noi oto boro noi khub choto . amra moddhobittora ek orthe shobai darshonik . ajkal chotto bachchader porai . Ma r jonno kichu oushodh poththyo kini baki takar boi kine vabi ei pdf tab mobiler juge purono ek boi kine modhdhobitto philosophy niye chinta kori amra r 14 bosorer ek kishori hoye Sofir jogot pore amader mone hobe aha ei manobjibonta to khub ekta kharap na .?! depressed hole vabi amader jodi o borolok attyo nai tobuo to Nur Tushar vaider moton keu achen jara tar attyo shojonder kach theke jama kapor na cheye chaito boi . amra eishob kotha vetore lalon kori . eigulo jemon amader mathar vetor dhuke geche thik temni ta abar amra pass kori oishob chotto bachchader . tai otota hotash hoben na . jodyo sheshmesh nijerai hotash hoi ... tokhon abar boli Alhamdulillah beche to achi. tokhon Shohag vai er vaber kotha mone hoi : : AMI KINTU AMI NA .
এই আলোচনার যে অংশগুলো আমার গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়েছে তা হল : ১। রিসোনিং কি এবং রিসোনিং কি সাংঘর্ষিক হতে পারে? ভাল মন্দ নির্ধারণ করা হয় রিসোনিং এর মধ্য দিয়ে কিন্তু রিনোসিং absolute কিছু না। আলোচনা, পর্যালোচনা ও সময়ের প্রেক্ষিতে রিসোনিং এ পরিবর্তন আসতে পারে। তাই আমার আলোচনার এই অংশ থেকে প্রশ্ন জাগে, রিসোনিং কি সাংঘর্ষিক হতে পারে? ২। ওয়েস্টার্ন ফিলোসোফি আর ইস্টার্ন ফিলোসোফি প্রাচ্যে দর্শনের উদ্ভব ওরিয়েন্টাল দর্শনের তুলনায় অনেক দেরীতে হয়েও কেন ও কীভাবে সারা বিশ্বে কীভাবে প্রভাব বিস্তার করেছে তা এই অংশের আলোচনা থেকে বোঝা যায়। মুলত পাওয়ার গেইম আর কলোনাইজেশন এর কারনেই প্রাচ্যের দর্শন বহুল আলোচিত। অন্যদিকে ওরিয়েন্টাল দর্শনের প্রচারের অন্তরায় ছিল- ওয়েস্টার্ন পাওয়ার এর চাপিয়ে দেবার প্রবণতা আর নিজেদের দর্শনের প্রচার বা করতে পারা। ৩। দর্শন চর্চায় বাংলাদেশের অবস্থান। বাংলাদেশের বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থা যে দর্শন চর্চার প্রধান অন্তরায় তা আলোচনার শেষের এই অংশে উঠে এসেছে। দর্শনের মুল বীজ যেখানে চিন্তা করতে পারা সেখানে আমরা জাতিগত ভাবে অন্যের চিন্তাকে প্রশ্নাতীত মেনে এক চিন্তাবিমুখ জাতিতে পরিণত হয়েছি।
তুষার স্যারের শেষের কথা গুলো অনেক ইমপ্যাক্ট ফেলবে আমাদের সমাজে। অনেক ভালো লাগছে স্যারের কথা গুলো। সম্পূর্ণ ভিডিও দেখে অনেক কিছু জানলাম। বইটা পড়তে পারলে আরো অনেক কিছু জানতে পারবো।
সোহাগ এবং তুষারের জ্ঞান গম্ভীর আলোচনা সাধারন মানুষের কাছে উপস্হাপনের প্রয়াস- অনেক ভালো লাগলো। যদিও আলোচনা শেষে মনের মধ্যে আরও বেশী প্রশ্নের উদ্রেক হয়েছে ॥ সিকারুক্তিঃ বই পড়া আমার জন্য অনেক কষ্টের একটা কাজ। কারো বই পড়া ভালো লাগে শুনলে আমি খুব ইর্শান্বিত হই। প্রশ্ন/মন্তব্যঃ তুষারকে যেমন জানি সে মনের কথাটা বলতে পারে ( সাধারণত), কিন্ত এখানে বেশ কিছু বার সে হয় পলিটিক্যালি কারেক্ট হওয়ার মনের কথাটা বলেনি, কিছু যায়গায় ভুল বা বায়াস্ড মন্তব্য করেছেন॥যেমন - কার্ল মার্কস পাশ্চাত্য ধর্ম না যে কোন ধর্ম কে ইলিয়ুশন মনে করেছেন। কমিউনিস্ট রাষ্ট্র বাসস্থান গীরজায় এবং মসজিদে প্রার্থনা নিরুতসাহিত করা হতো। সোহাগের প্রশ্ন- ধর্ম পালন মানুষকে নিয়ম তান্ত্রিকতার ভিতরে রাখে। ভালো পথ নির্দেশন দেয়। কিন্তু ধর্মতো অনেক ক্ষেত্রে মনুষকে (কাজ কর্ম চিন্তা চেতনা) সিমাবদ্ধ করে দেয়। উত্তরে তুষার যা বলেছেন - সেটা সঠিক নয়। তার জবাবটা যুক্তি যুক্ত না, সেটা তার উদাহরণের মধ্যেই আছে। non halal পশু পাখি খেলে zoonotic disease হতে পারে। এটা ১৪০০ বছর আগে যেমন সত্যি ছিলো, এখন এটা সত্যি না- এটা অন্য কেউ না জানলেও তুষার জানে॥ আমার মতো সাধারন মনুষের কাছে - হ্যা ধর্ম মানুষকে অনেক ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধ করে দেয় অনেক কারনের মধ্যে দুটি প্রধান কারনঃ এক- আমি মনে করি ব্যাক্তি/সামাজিক জীবনে সৃংখলা বজায় রাখার জন্য ধর্মের (নাজিল) আবির্ভাব হয়েছে॥ দুইঃ (সোহাগ কে বলছি) (আমি আর জে কিবরিয়াক দেয়া ইন্টারভিওটা দেখেছি।এজন্য আপনার প্রশ্ন গুলো মনোযোগ দিয়ে শুনেছি। মনে হয়েছে আপনার ধর্মীয় চেতনা অনেক দৃড় হলেও you don’t settle with anything without asking questions that you may have in mind ! I like rally that about you!!) ধর্ম অথবা স্প্রিরিচুয়ালিটির উপর আমরা তখনই নির্ভর করি যখন আমরা বুঝতে পারি আমাদের জানা বুঝার ক্ষমতা কতো সীমিত। আমাদের পারংগমতা কতোটা ক্ষীন। চারপাশের অনেক কিছুই আমাদের ক্ষমতার বাইরে- then we tend to hold on to something that is beyond us - The Almighty ( we call Him Allah Subhanallahtala) Best statement from Tushar : We need to let our children think freely
আমার উপলব্ধি : পুরো আলোচনায় আমার খুব ভালো লেগেছে। আমি বই কথার আগের প্রত্যেকটা পর্ব দেখেছি। কিন্তু এই এপিসোডের আলোচনা ছিল অসাধারণ এবং ইনফরমেটিব। মোটামুটি বইয়ের এবং বইয়ের বাইরের অনেক গুলো বিষয় এই পর্ব আলোচনা করেছেন। যুক্তি মানে হলো চিন্তা। বাংলাদেশে আমরা এমন একটা ইনভায়রনমেন্ট বড় হচ্ছি যেখানে একাডেমিক পড়া এবং ভালো একটা ক্যারিয়ারের জন্য যা কিছু লাগে তাই আমাদের বাবা-মারা আমাদের দিচ্ছে এবং নিতে কিংবা করতে বাধ্য করছে। তুষার স্যার সত্যি বলেছেন, এখন আর এমন কোনো চাচা কিংবা বাবা নেই যেই তার ভাইপো কিংবা ছেলেকে একটা বই কিনে দিবে। বরং একটা স্মার্টফোন কিংবা কম্পিউটার কিনে দিবে। তাহলে আর চিন্তা করার সময় কিংবা সুযোগ তারা পাবে কই। আমরা এমন একটা বাস্তবতায় দাড়িয়ে আজ আমরা জানিনা আমরা কি চাই, কেন চাই কিংবা কিভাবে চাই। আরেকটু ক্লিয়ার করে বললে আমাদের উদ্দেশ্য আর কাজ এর মধ্যে কোনো মিল নেই। তুষার স্যারের কথা গুলো আমার খুব ভালো লেগেছে। যে আমারা সবসময় চাই আমরা ওয়েস্টার্ন একটা ছেলে কিংবা মেয়ের মত হতে চাই। আমরা যাদের মত হতে চাই তারা বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চার মাধ্যমেই আজ এতবেশি উন্নত। বই বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চার কিংবা জ্ঞান চর্চার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। আর আমরা পাঠ্য বই ছাড়া অন্য কোনো বই তো পড়ি না অন্যজনে পড়লেও আমরা তারে পঁচায় 🙃
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে কমেন্টে পুরো ভিডিওর সামারি লেখার জন্য। আপনার লেখাটি আমাদের ভালো লেগেছে। দয়া করে এই কমেন্টের রিপ্লাইতে আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেসটি দিন। আপনি বিজয়ী হিসেবে মনোনীত হলে আপনাকে ই-মেইলের মাধ্যমে জানানো হবে। আপনার উত্তরের অপেক্ষায় আছি আমরা। ধন্যবাদ, রকমারি টিম।
পুরো আলোচনাটুকু শুনে অনেক ভালো লেগেছে, অনেক কিছু জানার আছে। দর্শন বিষয়টাকে এতো সুন্দরভাবে তুলে ধরার জন্য উভয়কেই ধন্যবাদ। বাংলাদেশ আলোকিত হোক, এই প্রত্যাশাই থাকবে৷
(কমেন্ট এর দ্বিতীয় অংশ) দৃষ্টিভঙ্গি যুক্তির পার্থক্যের কারণ 24:18 বিশ্বাস পরিবর্তন হয়, বিশ্বাস পরিবর্তনের সুযোগ সকলকেই যেতে হবে কিন্তু ধর্মীয় বিশ্বাস পরিবর্তনের সুযোগ দেয়ার ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ প্রক্রিয়ায় একটি নজরদারি করতে হয় না হয় অনেক নতুনত্ব ভেজাল যা ধর্মে নেই তাও যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা আছে। 24:30 100% true আমি বিশ্বাস জনিত কারণে বা মতামতের ভিত্তিতে কাউকে আহত-নিহত করতে পারিনা💝 28:54 বিজ্ঞান ও অনেকটা এমনই আজকের বিজ্ঞান যা সত্য বলে মনে করে তা কিছুদিন পর নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত হয় আর অনেক জ্ঞানী ব্যক্তিরা ইসলামবিদ্বেষীরা এ জায়গায় ভুল করে। 33: 30 conflict of Idea and conflict of reasoning এটাই মানুষকে সামনের দিকে নিয়ে যায়। 33:53 "Absolute is only GOD" তিনি আদি তিনি অন্ত, যখন কেউ ছিলনা তখন তিনি ছিলেন🥰❤️ absolute is the point of creation " 39:45 ম্যাথমেটিক্স এক ধরনের রিজিনিং সূত্র ভিওিক রিজিনিং 43:50 এই বিষয়গুলো তখনি সংঘঠিত হয় যখন কোন একটি জনগোষ্ঠীর একটি বিশাল অংশ ধর্মান্ধ হয়। কিংবা ধর্মীয় গুরুদেরকে স্বর্গের TICKET বিক্রেতা মনে করে।। কিন্তু ইসলামে বিশ্বে মসজিদ কে কেন্দ্র করে শাসনব্যবস্থা হবে কিন্তু সে ক্ষেত্রে আইন যেহেতু নির্ধারিত তাই ধর্মব্যবসার কোন সুযোগ নাই অর্থাৎ ইসলামের ব্যবস্থায় আইন ভিওিক নির্দেশ ভিত্তিক নয়💝 মনগড়া আদেশ-উপদেশ ভিত্তিক নয়। 52:20 just wow fantastic মাযহাব কেন তৈরি হল এ আলোচনায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং এই বিষয়টি নিয়ে কথা বললে রাতদিন এক হয়ে যাবে। আল্লাহর বিধান অনুযায়ী প্রত্যেকে ইবাদত করে এবং আল্লাহ জানেন কার ইবাদত সবচাইতে নির্ভুল।💝 1:01:48 এই অংশটা সবচেয়ে মজাদার ছিল কিন্তু এক্ষেত্রে বিষয়টা কেমন যেন হয়ে গেল না আক্রমণের শিকার হওয়া হওয়ার আশঙ্কা থাকলে আমি তো আক্রমণ করতে পারে তাই না? 🤔 1:02:40 "No War is just a War" সম্পূর্ণ আলোচনা এই অংশের কথাবার্তাগুলো 99.99% শতাংশ মানুষ জানেনা। যুদ্ধের যে নিয়ম আছে তার প্রধান নিয়ম সম্পর্কে মানুষ জানেই না 😥। ৩ আপনি যদি আক্রান্ত হন তাহলে আপনি ঠিক জায়গায় আছেন আর যদি আক্রমণ করেন তাহলে ভুল জায়গায়। ২ যুদ্ধে নারী শিশু হত্যা করা যাবে না। ১ বেসামরিক লোক হত্যা করা যাবে না। এই কথাগুলো জীবনে দ্বিতীয়বারের মতো উপলব্ধি করলাম। এর পূর্বে যেভাবে উপলব্ধি করলাম তা হচ্ছে মহানবী হযরত মুহাম্মদ ( সাঃ) এর জীবনী নিয়ে তৈরি সিনেমা THE MESSENGER movie তেও যে দুটি যুদ্ধের চিত্র দেখানো হয়েছে সেখানেও তারা নির্দিষ্ট একটি জায়গায় গিয়ে যুদ্ধ করেছে কোন বেসামরিক লোক তাতে আহত হয়নি।। 💝💝 1:02:40 পছন্দ করি কিংবা না করি তাতে কোন যায় আসে না. কারো না কারো আনুগত্য আমাকে করতেই হবে। আমাকে কারো নেতৃত্বে মেনে চলতে হবে। (VERY IMPORTANT) আমরা যে ভুল করি আমরা মনে করি আনুগত্য করতে য়াকে বলা হয় সেমমৃত হলেও চলবে😥 যা সম্পূর্ণ একটি ভুল ধারণা কারণ মৃত ব্যক্তির আনুগত্য করা যায় না। যায় অনুসরণ করা যায় কিন্তু আনুগত্য করা যায় না 😥 10:06:30 বিবেকের সংজ্ঞা অসাধারণ লেগেছে 😭"এ অংশের কথাগুলো আমি আর কি লিখব বাক্যহীন হয়ে গিয়েছি শব্দহীন হয়ে গিয়েছি " কোন শিক্ষাটা আমার শিক্ষা? CODING পাট শিল্প OUTBOOK MAIN BOOK BCS পরীক্ষা CHOICE দেওয়া বাচ্চাদেরকে ভাবতে শেখানো? সামাজিক মাধ্যমে বইয়ের ছবি আপলোড করা। আর জামাকাপড়ের কিংবা রেস্টুরেন্টের ছবি আপলোড করা 😭
আপনারা দর্শন এর মত একটা বিষয় কে এত সহজ এবং সাবলীল ভাবে আমাদের সামনে উপস্থাপন করেছেন এর জন্য প্রশংসার কোন ভাষা নেই আসলে। এই ভিডিও টা আমি আরও অনেক বার দেখব এবং আমার বিশ্বাস আমি প্রতিবার দেখার সময় নতুন কিছু চিন্তার বীজ আমার মস্তিস্কে বপন হবে। এই আলোচনা আমাকে সাহস দিয়েছে দর্শন এর এই সমুদ্রে পা ভেজানোর। ইনশা আল্লাহ একদিন ঝাপ ও দিয়ে দেব। সবশেষে একটা বিষয়ে দৃঢ় ভাবে সুনিশ্চিত ইসলাম ধর্ম দর্শন শাস্ত্রে সবচে গ্রহণযোগ্য ও সর্বোচ্চমার্গীয় সৃষ্টির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত। আমি অপেক্ষা করবো এমন আরও অনেক ভিডিওর জন্য। দেড়-দুই ঘণ্টা কোন মুভি না দেখে এই আলোচনা দেখা ও শুনা আমার জন্য অনেক বেশী উপভোগ্য। সোহাগ ভাই এর জন্য মন থেকে দুয়া রইলো।
“বিবেক আসলে কি? বিবেক আসলে আমার শিক্ষা। আমি যেভাবে বড় হয়েছি, আমার বাবা-মা, আমার শিক্ষক, আমার ধর্ম, আমার রাজনীতি আমাকে যেভাবে শিখিয়েছে, আমি সেটার একটা মিশ্রণ।” ডাঃ আব্দুন নূর তুষার ভাই -এর এই উক্তিটি অসাধারণ মনে হয়েছে, চমৎকার।
চিন্তাও একটা কাজ। অন্যান্য কাজের মতো দৈনিক এ কাজটাও আমাদের কিছুক্ষণ করা উচিত। আমরা আমাদের শিক্ষার্থীদের পড়াই , বাড়ির কাজ দেই। কিন্তু চিন্তার কোনো কাজ দেইনা। আমার মতে সাপ্তাহিক একটা ক্লাস হওয়া উচিত 'চিন্তার ক্লাস' নামে; যেখানে শিক্ষার্থীরা নানা বিষয়ে নানা চিন্তা করবে। উন্মুক্ত ভাবে কিংবা একাকী। তবেই আশা করা যায়, চিন্তাশীল একটি প্রজন্ম গড়ে উঠার। আমি আমাদের প্রতিষ্ঠব্য প্রতিষ্ঠানে- চিন্তার পাঠশালা নামে সাপ্তাহিক একটি ক্লাস রাখবো ইনশাআল্লাহ।
এ আলোচনায় রাশিয়া সমপর্কে নতুন করে কিছুটা জেনেছি এবং নতুন করে জানতে ইচ্ছে করছে। প্রাচ্যের অতীত চিন্তাবিদের নিয়ে জ্ঞানগর্ভ আলোচনা চাই। যে অজানা তথ্য আমাদের জ্ঞান ভান্ডারকে সমৃদ্ধ করবে। আলোচক বৃন্দকে ধন্যবাদ।
অনেক ভালো লাগলো আলোচনা, জনাব তুষার ভাইয়ের তো সবসময় ভক্ত আমি তিনি যত কথা বলেন কখনো বিরক্তি আসেনা শুনতে, আল্লাহ পাক আমাদের সমাজে এমন আরো বেশী তুষার ভাই জন্ম দিক এই কামনা সেই সাথে জনাব সোহাগ ভাইয়ের প্রতিও অত্যন্ত শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি তিনি চাইলে শুধু ব্যবসা নিয়েই ভাবতে পারতেন কিন্তু ব্যবসার প্রসার ও মার্কেটিংয়ের সাথেসাথে তিনি এমন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমাদের জ্ঞান ও চিন্তার বিকাশেও অনেক অবদান রাখছেন তা স্বীকার করতেই হবে। এই আলোচনা থেকে যে তিনটি জিনিস আমি ভাবতে শিখেছি তা হলো ১। সমাজের প্রতি আমাদের দ্বায়বদ্ধতা, সুন্দর সমাজ গড়তে জ্ঞান ও সুস্থ্য মননশীলতার জন্য চিন্তা চেতনার উন্নয়নের জন্য পুথিগত বিদ্যার বাইরে আমাদের পরবর্তী প্রজন্মকে ভাবতে শেখানো, নিজের বিচার বুদ্ধির উন্নয়ন ঘটানো। ২। দর্শন আর ধর্মের পার্থক্য, যুগে যুগে দর্শন তত্ব দিয়ে অনেকে ধর্মতত্তকে নিজেদের মত পরিবর্তন করে গেছেন। দর্শন একটি দুইধারী তলোয়ারের মতো যা ভালো অর্থে ব্যবহার করা যায় আবার বিপরীত চিন্তার প্রভাবও খাটানো যায়। সব দর্শনই যে সঠিক তাও নয়। মূলকথা দর্শন ও ধর্মের মাঝে বিস্তর পার্থক্য বিদ্যমান। ৩। দর্শন বা দার্শনিকতার মাঝে চিন্তার প্রসার ঘটে যা আমাদের ভাবতে শেখায়। যুগে যুগে যত ধর্ম এসেছে নিসন্দেহে ইসলাম সর্বোত্তম এবং সব ধর্মেই দার্শনিকগন নানা ভাবে ধর্মকে প্রভাবিত করেছেন নিজেদের ব্যক্তি সমাজ বা গোষ্ঠীর স্বার্থে কিন্তু ইসলামকে কেউ প্রভাবিত করতে পারেন নি। ইসলাম সবসময় একই দর্শনে চলমান যদিও মাজহাব বলে আলাদা দর্শন তৈরী হয়েছে কিন্তু মূল দর্শনে কোন প্রভাব ফেলেনি। পদ্ধতিগত চিন্তার পার্থক্য থাকলেও উদ্দেশ্য সকলের এক।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে কমেন্টে পুরো ভিডিওর সামারি লেখার জন্য। আপনার লেখাটি আমাদের ভালো লেগেছে। দয়া করে এই কমেন্টের রিপ্লাইতে আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেসটি দিন। আপনি বিজয়ী হিসেবে মনোনীত হলে আপনাকে ই-মেইলের মাধ্যমে জানানো হবে। আপনার উত্তরের অপেক্ষায় আছি আমরা। ধন্যবাদ, রকমারি টিম।
ইস্টার্ন ফিলোসফির গুরুত্ব নতুনভাবে আনা হয়েছে, ফিলোসোফির সাথে অর্থনৈতিক যোগসুত্র কিভাবে উপক্রিত করতে পারে মানুষ্কে ও বই কিভাবে জাতিকে শীর্ষ স্থানে নিতে পারে তা জানতে পেরে উপক্রিত হয়েছি।
আইনস্টাইন বলেছেন "Imagination is more powerful than knowledge". ভাবনার শক্তির পৃথিবীকে আজকের জায়গায় এনেছে। এই আলোচনা আমাদের তরুণদের দেখা উচিত। কারণ আমাদের বদলাতে হবে। সোহাগ ভাইয়ের প্রশ্ন এবং তুষার ভাই চিন্তাশীল আলোচনা আমাদের কে দর্শন নিয়ে নতুন করে ভাবতে বাধ্য করেছে। ধন্যবাদ।
আস্সালামুআলাইকুম, কি অসাধারণ এক আলোচনা উপভোগ করলাম। জ্ঞানদর্শনকে কত সুন্দর ভাবে নতুন ভাবে জানলাম। উভয় আলোচককে অসংখ্য ধন্যবাদ। খুব ছোটবেলায় তুষার ভাইয়ের বিটিভিতে শুভেচ্ছা ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান টি খুব দেখতাম। তারপর বিভিন্ন টকশোতে তার কিছু কথা শুনতাম। তখন উনার পড়ালেখার দর্শনের গভীরতা বুঝতে পারি নাই।কারণ টোকশোর প্লাটফর্ম টা অতো উন্মুক্ত হয় না।আর সঞ্চালক তার চাকরি বাচানোর জন্য কিছুটা তেলবাজি করে। তাছাড়া একজনের কথা বলার সময় খুব কম। আর সোহাগ ভাই তো ফুল প্যাকেজ। উনার জীবন দর্শনের প্রতিটা অধ্যায় মনে ধরেছে। যাই হোক আমার নিজের কিছু কথা বলি।আমি পেশায় খুব সাধারণ একজন এমপিওভুক্ত শিক্ষক,সবে মাত্র জয়েন করেছি নিজের বাসা থেকে অনেক দূরে কোন এক প্রত্যন্ত গ্রামে। নিজেকে ছাত্র পরিচয় দিতেই বেশি ভালো লাগে। ছোট বেলায় এমন পরিবেশে মানুষ হয়েছি যেখানে পড়ালেখা বিলাশিতা বলতে পারেন। তবে আমার জন্মদায়ি "মা" আমাক আলোর পথ দেখিয়েছেন যদিও তিনি আমাদের প্রথাগত শিক্ষায় বলতে পারেন নিরক্ষর ছিলেন। সে সময় আমার বই পড়ার প্রচন্ড আকুতি ছিল, সময়ও ছিল কিন্তু সামর্থ্য ছিল না। এখন কিছুটা সামর্থ্য হয়েছে কিন্তু সময় কুলাতে পারছি না। তবে বই পড়ার আকুতিটা আগের মতোই আছে। নবম শ্রেণীতে থাকা অবস্থায় প্রমথ চৌধুরীর বই পড়া প্রবন্ধ আর মোতাহার হোসেন চৌধুরীর লাইব্রেরি প্রবন্ধ হৃদয়ে বই পড়ার আকুতি জন্মায়। এখনো সুযোগ পেলেই পড়ার চেষ্টা করি। ১০টা বছর তো গেছে বিসিএসের জন্য পদ্মা সেতুর পিলারের সংখ্যা, আর কারক বিভক্তি মুখস্থ করতে।কিছু যে অর্জন করি নাই তা না তবে অধিকাংশ সময় টাই বাবা যি কা ঠুল্লু হিসেবে গেছে। ইশ¡ আমার মতো কতো হাজার তরুণ যে তার মহামূল্যবান সময় গুলো নষ্ট করছে এই অসুস্থ প্রতিযোগিতায়? যাই হোক শিক্ষক এবং পাঠক হিসেবে সোহাগ ভাইয়ের মতো বইয়ের ফেরিওয়ালা হতে চাই। আমাদের শিক্ষাব্যাবস্হা, পাঠ্যক্রম, ফলাফল এবং চাকরি পাবার অসুস্থ প্রতিযোগিতা নিয়ে আমার বিশাল আপত্তি আছে।এগুলো প্রত্যেকটাই আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে। কিন্তু নিয়ন্ত্রণের মধ্যে যা আছে তা হলো আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে গেম,সামাজিক মাধ্যমের প্রচন্ড আসক্তি এবং পাঠ্যপুস্তকের বাইরেও বইয়ের একটা বিশাল জগৎ সম্পর্কে পরিচয় করায় দেওয়া। এ জন্য আমাকে বই দিয়ে কিভাবে সহযোগিতা করা যায় একটু ভেবে দেখবেন ভাই। আর এ অনুষ্ঠানে সলিমুল্লাহ খান স্যার ও আব্দুল্লা আবু সাইদ স্যারের মতো আরও কিছু গুনি মানুষের অংশগ্রহণ আশা করছি। আপনার অসাধারণ এ পথ চলা আরও সুন্দর হোক এই দোয়া করি। ভালো থাকবেন ভাই...💝💝💝💝
এই বছরের সেরা আলোচনা শোনলাম। ডা. আব্দুলা তুষার এর দর্শন চিন্তার ভক্ত হয়ে গেলাম। সোহাগ ভাই, আরো অনেক অনেক পর্ব চাই৷ সুনাগরিক তৈরিতে দারুন ভুমিকা রাখবে। চিন্তার মাত্রা আরো অনেক উপরে নিয়ে যেতে হবে আমাদের। দীর্ঘ ৭ বছর রাষ্ট্রবিজ্ঞানের বারান্দায় ঘুরে বেরানো এই আমি।
সোহাগ সাহেবের মতো সৎ,মেধাবী এবং সাহসী উদ্যোক্তা সত্যি বিরল। এমন আরো কিছু কাজের মানুষ সাহসীকতার সহিত এগিয়ে আসলে দেশের যুবসমাজ অনেক সমৃদ্ধ হতো। সোহাগ সাহেবকে অনেক শুভকামনা এবং অভিনন্দন।
আমি ভারত পশ্চিমবাংলা থেকে।আপনাদের আলোচনা অনেক জ্ঞানমূলক এবং দর্শনভিত্তিক যা মানুষের হৃদয়গ্রাহী। এবং আমি মনেপ্রানে বিশ্বাস করি যে যদি ধর্মীয়দর্শনকে বুকে ধারন করে আমরা জীবনযাপন করি তবে আমরা সুখী হতে পারব এবং মানষিক প্রশান্তি পাব। আর এই মানষিক প্রশান্তিই পৃথিবীর যে কোনো সম্পদের থেকে মূল্যবান সম্পদ।যদি আমাদের জীবন দর্শনের সঙ্গে ধর্মীয় দর্শনের সমন্বয় করেতে পারি তবে আমি নিশ্চিত যে আমরা আল্লাহর স্বরুপ আমরা বুঝতে পারব এবং আমরা আল্লাহ প্রদত্ত এমন একধরনের শক্তি আমাদের মধ্যে সঞারিত হবে যা আমদেরকে যে কোন পরিস্থিতিতে তালগাছের মত নিঃসঙ্গ শক্ত ভাবে দাঁড়িয়ে থাকতে সাহায্য করবে এবং ফল স্বরুপ আমরা ইহকাল এবং পরকালেও সফলকাম হব ইনশাআল্লাহ। আর একটা কথা আপনাদের রকমারি থেকে বই কেনার জন্য সহজ গাইড লাইন দিলে আমি খুব উপকৃত হতাম।কারন আমি অনেক বই কিনতে চাই যেগুলো আমাদের কলকাতাতেও পাওয়া যায় না।
জ্ঞানার্জনে বইয়ের বিকল্প নেই।প্রচুর বই পড়তে হবে।প্রচুর।পাশ্চাত্যের গোলামী থেকে বের হওয়ার জন্য সম্মিলিত ভাবে জ্ঞানযুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়তে হবে।আর এর প্রধান হাতিয়ার হবে বই। জানতে হবে নিজেকে নিজ সমাজকে নিজ সংস্কৃতিকে।
খুব সুন্দর আলোচনা। আমি বেশ আগেই এই বইটি অর্ধেক পড়েছিলাম। বইটিতে যদিও বেশ কিছু গভীর জ্ঞান নিয়ে আলোচনা করা আছে। তবে আগে থেকে বিষয় গুলো জানা থাকায় বুঝতে অসুবিধা হয়নি। শেষ দিকটায় ভালো এটা সমাপ্তি পেয়েছে আজকের অনুষ্ঠানটি। মানবজাতি উন্নতির শিখরে আরোহন করতে জ্ঞান চর্চার গুরুত্ব রয়েছে। সোফির জগৎ সেই জ্ঞান চর্চার জার্নির ধারণা দিয়েছে। খুব গোছানো আলোচনা। হোস্ট সোহাগ ভাইয়া এবং আলোচক অতিথির জন্য শুভকামনা।❤️
যে দেশে জ্ঞানীদে সম্মান দিতে জানি না ও অন্যদের জ্ঞানের আলো পৌঁছে দেয়ার সুযোগ করে দেইনা সে দেশে কখনো জ্ঞানের জন্ম হয় না। আফসোস আমাদের আজকের শিক্ষা ব্যবস্থা দেখে, জ্ঞানীদের ঘরে বসিয়ে রেখে মূর্খদের হাতে তুলে দিয়েছে আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা, চোখে পানি দরে রাকতে পারি নাই এই প্রোগ্রাম দেখে, স্যালুট তুষার ভাই ও সোহাগ ভাই কে আল্লাহ আপনাদের নেক হায়াত দান করুন আমিন
তুষার সাহেবের মৌলিক চিন্তা ও ইতিহাসের বিভিন্ন ঘটনাকে সংযুক্ত করতে পারার এক অসাধারণ দক্ষতা বরাবরই আমাকে মুগ্ধ করে এসেছে,,বই পড়া, প্রথাগত শিক্ষা ও সু শিক্ষাকে গুলিয়ে না ফেলা ও মৌলিক চিন্তার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেওয়ার জন্য বিশেষ ধন্যবাদ,,,, , আলোচনাটির জন্য ধন্যবাদ রকমারি কে ,,,, বইটি পড়ার আসর আছে আশা রাখছি, তবে যুক্তরাষ্ট্র থেকে রকমারি বই কেনা পোষায় না কারণ সত্তর ডলার আসে একটা দশ টাকার বইয়ের শিপিং এ। আপনার ভবিষ্যতে উত্তর আমেরিকার কাছাকাছি একটা গুদেমের চিন্তা করতে পারেন কি ? হয়ত আমরা কিছু বাঙালিরা এটাকে বাস্তবে রূপ দিতে আপনাদের সাথে কাজ করতে পারি।
ক্যামেরার শাটার স্পিড সম্ভব ৫০/৬০ ছিলো, আর রুমের স্পট লাইট এর ব্লিং রেট কম, মানে চাইনিজ সাধারণ লাইট। তাই একটু খেয়াল করলে দেখবেন যে যখন সোহাভ ভাইয়ের দিকে ক্যামেরা ফোকাস করে ,তখন ব্যাকগ্রাউন্ডে খুব হালকে একটা ঢেউ এর মতো দেখা যায়। এটা ক্যামেরা ম্যান চাইলে শাটার স্পিড কমিয়ে দিয়ে ক্যামেরায় কোন এনডি ফিল্টার অথবা এপার্চার বারিয়ে দিলেই সমাধান হয়ে যেতো।
আবদুন নূর তুষার এর চিন্তা চেতনা এবং তার প্রকাশ ভঙ্গি দেখে আমি অভিভূত। তার সমন্ধে আমার ধারনাই পাল্টে গিয়েছে। তার কথাগুলো এবং যুক্তি উপস্থাপন থেকে অনেক উপকৃত হলাম। কথাগুলো বারবার শুনতে মন চায়।
শেষের অংশটুকু এই পুরো আলোচনাকে সত্যিকার অর্থে অর্থবহ করেছে। এই সচেতনতাটাকে, আমার নিজের অবস্থান থেকে প্রত্যেকটা পরিচিত মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে দেয়ার চেস্টা করা যে আমার নৈতিক দায়িত্ব এটা নতুন করে উপলব্ধি করলাম। আমি যখন রকমারি থেকে ৫/৬ হাজার টাকার বই কিনতাম, তখন ৫/৬ হাজার টাকার জামা জুতা পরা আমার কলিগরা শুধু বলত, আপনি বড়লোক মানুষ!!!!! ধন্যবাদ।
সোহাগ ভাই কিন্তু প্রথমেই বলেছিলেন যে আব্দুন নূর তুষার ভাই একটা ফানি ম্যাগাজিন অনুষ্টান করতেন এবং শেষে গিয়ে খুব সুন্দর অনুপ্রেরণা মূলক ব্যাপার দিয়ে শেষ করতেন। আজকেও তার কোন ব্যাতিক্রম ছিল না। শেষটা অসাধারণ ছিল❤️
১. দর্শনশাস্ত্র নিছক হেঁয়ালিপনা নয়। ২. আমরা কেন আমাদের দার্শনিকদেরকে বিশ্বদরবারে তুলে ধরতে পারলাম না - সেটা নিয়ে চিন্তা ভাবনা করতে হবে। ৩. দার্শনিক তৈরি করতে হলে জ্ঞান ও বুদ্ধিবৃত্তিক সমাজ গড় তুলতে হবে, যার জন্য ব্যাপকভাবে বই পড়ার সংস্কৃতি গড়ে তোলা সময়ের দাবি।
আলোচনাটা অনেক বেশি অর্থপূ্র্ন ছিল।ধন্যবাদ।যদিও আগে এতো গভীরভাবে চিন্তা করতাম না।এখন অনেক কিছুই চিন্তা করি।বই পড়ার চেষ্টা করি।আমি সবসময় রকমারির এ আলোচনা শুনি।ভালো লাগে আমার।আমি চাই সবসময় এ জ্ঞাননির্ভর আলোচনাগুলো হোক।❤️❤️❤️
১.মাক্স ক্রুসেডের বিরুদ্ধে ছিলেন। কিন্তু এবসুলেট স্পিরিট এর বিরুদ্ধে ছিলেন না। ২.প্রাচ্যের দর্শন পশ্চিমে ভালো ভাবে উপস্থাপন করা যায় নি। ৩.reason সম্পর্কে ধারণা।
হতাশার গল্প বলার সময় আমাদের অনেকের ১০০ পার্সেন্ট ইমোশন কাজ করে। কিন্তু আমাদের সমাজকে আশার গল্প দিয়ে বাঁধতে পারি। আমরা গল্প বলতে পারি প্রতি বছর কি পরিমান যুবক যুবতীরা বই পড়ে তাদের মেধার বিকাশ ঘটাচ্ছে। এমন গল্প যত পারেন বলেন তাইলেই আসবে প্রকৃত পরিবর্তন।
বাংলাদেশ যদি একটি আদর্শিক রাষ্ট্র হতো, তাহলে সোহাগ ভাই দেশের অন্যতম বড় আইকন হতে পারতেন। এই রাষ্ট্র সোহাগ ভাইদের প্রমোট করে না, করে পরীমনি, সুখন আর তাহসানদের।
"সোফির জগত" বইটি সম্পর্কে মোটামুটি আগেই জেনেছি কিন্তু বইটি পড়া হয়ে উঠেনি। পাশ্চাত্য দর্শনের জগতে প্রবেশের জন্য সবচেয়ে সহজ চয়েস হিসেবে, অনেকেই বইটিকে দর্শন শাস্ত্রের ব্যাপারে নব্য আগ্রহী যারা তাদেরকে পড়তে সাজেস্ট করে থাকেন। আর দর্শন শাস্ত্রকে মানুষের কাছে সহজলভ্য ও সহজবোধ্য করার ক্ষেত্রে বইটির যে যথার্থ সার্থকতা রয়েছে সেটা বিশ্বব্যাপি বইটির ২০ মিলিয়নেরও অধিক কপি বিক্রি মূলত সেটাই প্রমাণ করে। এমনিতেই আমি রকমারীর বইকথা নামক অনুষ্ঠানের বেশ ভক্ত। এখন পর্যন্ত যতগুলো এপিসোড হয়েছে মোটামুটি সবগুলোই দেখা হয়েছে। তো যখন "সোফির জগত" বইটি সম্পর্কে নতুন একটা এপিসোড হয়েছে এটা দেখার সঙ্গে সঙ্গে এপিসোডটি দেখা শুরু করে দিলাম। আলোচনার একদম শুরুর দিকের একটা কথা আমার ভাবনার জগতকে বেশ আন্দোলিত করেছে, সেটা হলোঃ বই কথা'র এই পর্বের অতিথি আব্দুর নূর তুষার সাহেব বলেছেন যে, বই মূলত মানুষ দুই কারণে পড়ে এক, নিজের জন্য আর দুই, অন্যের জন্য। নিজের জন্য কারণ, বই পড়ে (নন একাডেমিক বই) মানুষ নিজে অনেক মজা পায়, আনন্দ পাই সে জন্য আর অন্যের জন্য কারণ যখন একজন ডাক্তারী, ইঞ্জিনিয়ারিং বা অন্যান্য যে যে বিষয়ে পড়ে থাকে (একাডেমিক বই) সেটা দ্বারা পৃথিবী ও মানব কল্যাণার্থে যখন কাজ করে তখন সেটাকে অন্যর জন্য পড়া বলে। আমি এরকমটা আগে কখনো ভেবে দেখিনি! আলোচনায় দু'জনে পাশ্চাত্য দর্শনের নানা দার্শনিক সেই সক্রেটিস, প্লেটো, আরিস্টোটোল থেকে শুরু করে ইমানুয়েল কান্ট, হেগেল, মার্ক্স সহ অন্যান্য দার্শনিকদের যে দার্শনিক তত্ত্বের আলোচনা করেছেন। সেগুলো'র মর্মার্থ জানার জন্য দর্শন সম্পর্কে মোটামুটি জ্ঞান থাকা বাঞ্চনীয় সেটা না থাকার দরুন, আলোচনা'র কিছু অংশ বুঝতে অসুবিধা সৃষ্টির হয়েছে। যদিও আলোচকদ্বয় দু'জনে আগেই বলেছেন যে বইটি একটু জটিল ধরনের। আশাকরি দ্রুত বইটি পড়ার সৌভাগ্য হবে। তখন না হয় বিষয়গুলো আরো ভালো মতো বুঝতে পারবো :) যাহোক আলোচনা শুনার মাধ্যমে বইটি পড়ার আগ্রহ আরো বৃদ্ধি পেল এটাও বা নেহায়েত কম কি! আলোচনার একদম শেষের দিকের অংশটুকুও ভালো লেগেছে। জাতি হিসাবে আমাদের বই পড়ার প্রতি অনীহা ও জ্ঞানভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থা গড়ে না উঠার কারণ সম্পর্কে যে আলোচনা করেছেন সেটাও বেশ চিন্তার খোরাক জুগিয়েছে। বইকথার আগামীপর্বগুলোতে, ইয়োভাল নোয়াহা হারারির 'সেপিয়েন্স', নিকোলা ম্যাকেয়াভিলির 'দ্য প্রিন্স' নিয়ে আলোচনা হলে বেশ ভালো হবে।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে কমেন্টে পুরো ভিডিওর সামারি লেখার জন্য। আপনার লেখাটি আমাদের ভালো লেগেছে। দয়া করে এই কমেন্টের রিপ্লাইতে আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেসটি দিন। আপনি বিজয়ী হিসেবে মনোনীত হলে আপনাকে ই-মেইলের মাধ্যমে জানানো হবে। আপনার উত্তরের অপেক্ষায় আছি আমরা। ধন্যবাদ, রকমারি টিম।
With due respect, @rokomari team, please focus on "the focus" of the camera. Frequently it was blurry/out of focus. Maybe you can invest in better equipment or better training, or both?
আসসালামুয়ালাইকুম, পুরো আলোচনা টি ১.২৫ গতিতে শুনেছি। বুঝতে কোন অসুবিধা হয়নি। আমি পড়তে ভালোবাসি এবং জানতে ভালোবাসি। অসাধারণ এই আলোচনাটি আমার চিন্তায় আরো কিছু বিষয় উপলদ্ধি দিয়েছে। পশ্চিমা সভ্যতার সাথে প্বিসছিমা সভ্যতার বিরোধ, দার্শনিক চিন্তার আলোকপাত আর নৈতিকতায় ধর্ম ই নিয়ামক এই তিনটি বিষয় দারূনভাবে বিশ্লেষণ করা হয়েছে। বন্দুক আর বাইবেল এর বিষয়টা আমাদের দেশের জন্য টাকা আর বাইবেল শেষে টাকা রয়ে যায় উনাদের হাতে বাইবেল চলে যায় জনতা নিয়ন্ত্রনে। শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে করা আলোচনা টা ও মনে রাখার মত। বিশেষ করে টাকা আর পাওয়ার। পূর্ব যেখানে মানবতা থেকে সামাজিক সৌহার্দ্যতা শিখিয়েছে সেখানে পশ্চিম কলোনি বানিয়ে রক্ত ঝরিয়েছে। ধর্ম বিদ্ধেষ আর প্সচিমা সমাজ ধ্বংসের বিষয়টি ও প্রতিফলিত হয়েছে,
Osadharon discussion hobe jenei video ta dekhte shuru kori and as expected as always. To summarize the main point I want to share is empathy as well as self-realization. Difference and development of thoughts around the world and around of time. We always have to support truth and try to do good; and contribute to society, country and mankind from our own position and capacity and try to be a better human being always. Thanks.
আপনার সামনের মোবাইলটা আমার ভালো লাগছে তাই আমি নিয়ে যেতে পারি এটা আমার স্বাধীনতা না, বরং এটা আমার সামনে থাকার পরও আমি নিচ্ছি না এটা আমাদের ২জনের স্বাধীনতা, যেটা ধর্ম নিশ্চিত করতেছে। আরেকটা কথা বেশি ভালো লাগছে, মুহাম্মদ (সাঃ) যে জামানায় এসেছেন ঐ সময়ে ১জন ক্রীতদাস ক্বাবার উপর দাঁড়িয়ে আযান দিচ্ছে এটা চিন্তা করা অনেক কঠিন ব্যাপার কিন্তু তিনি সমাজটাকে কোথায় নিয়ে গেছিলেন যে তা সম্ভব হয়েছে। তুষার ভাইয়ের চিন্তার গভীরতা সত্যিই ভালো লাগলো অনেক।
আসলে আমাদের বিশ্বমন্ডল থেকে শুরু করে আমাদের বৈজ্ঞানিক বিশ্বাস, চিন্তা ধারা, যুক্তি তর্ক, সময়, পরিমান সব কিছুই গতিশীল অথবা পরিবর্তনশীল। কোনো কিছুই স্থীর বা কনষ্ট্যান্ট না। আমরা যদি আমাদের জীবন ব্যাবস্থাকে কোনো সিস্টেমে নির্দীষ্ট করে ফেলি তাহলে আমরা শুধু পিছিয়ে পরবো।
ধন্যবাদ সোহাগ ভাই ও তুষার ভাইকে এত সুন্দর একটি Podcast উপহার দেয়ার জন্য। এখানে ২৪ঃ১০ যে আলোচনা হয়েছে - পশ্চিমা দর্শন ও রাষ্ট্রীয় দর্শনের মধ্যে যে মৌলিক পার্থক্য, সেটার সাথে আমি সম্পূর্ণ একমত কারন পশ্চিমা সাধারণ মানুষের দর্শন এবং তাদের রাষ্ট্রীয় দর্শন সম্পূর্ণভাবে বিপরীত। আর তুষার ভাইয়ের একটা কথা আসলেই সত্যি যে প্রাচ্যের দর্শন পশ্চিমারা গ্রহণ করেনি শুধুমাত্র মাওলানা রুমি ছাড়া। আর Sophie's World একটি ফিলোসফিক্যাল সেন্টেন্স ছিল "who are you..? " ঠিক সেরকমই এই Podcast থেকে এরকম একটা মেসেজ আমরা পেয়েছি indirectly. ধন্যবাদ সোহাগ ভাইকে !! আলোচনাটি থেকে বইটি পড়ার খুব আগ্রহ জাগছে হয়তো একদিন ইনশাল্লাহ বইটি পর্ব ।
সোহাগ ভাইয়ের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নগুলো ডাঃ তুষার চমৎকার ভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। আলোচনার অনেক কিছুই আমি বুঝি নাই, তবে শেষের পনেরো মিনিট মন কেড়েছে। রকমারি কে ধন্যবাদ জানাচ্ছি এই ধরনের আয়োজন করার জন্য।
(কমেন্টের প্রথম অংশ) ১ ঘন্টা ৩৮ মিনিটের আলোচনাটি আমি প্রায় ৩ ঘন্টা যাবত শুনেছি এবং গুরুত্বপূর্ণ কথা গুলো লিখার চেষ্টা করেছি সবমিলিয়ে ৫ পৃষ্ঠার বেশি হবে।। গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো এই কমেন্টে সব গুলো একত্রে লিখছি। *আমরা কয়েক ধরনের জ্ঞান দ্বারা নিজেদেরকে সমৃদ্ধ করি ক) নিজের জন্য জ্ঞান অর্জন করি যা নিজের কল্যাণে ব্যবহৃত হয় এবং২) দ্বিতীয়ত এমন জ্ঞান অর্জন করে যা মানুষের জন্য মানুষের কল্যাণে আমরা ব্যবহার করি *সাধারণ মানুষের মধ্যে দার্শনিকদের কাজ অনেকটা অপ্রয়োজনীয় বা তার এটাকে খুব একটা গুরুত্বপূর্ণ ভাবে না 7:00 আসলেই কি একজন দার্শনিক পেঁয়াজের মতো একটি ক্ষুদ্র বিষয় নিয়ে এতো চিন্তা করে? 7:42 পৃথিবীতে কোন কিছু অর্থহীন না। অর্থ খোঁজার চোখ থাকতে হয়। 8:29 সম্মানিত অতিথি একজন স্ট্রেটফরওয়ার্ড এবং নিঃসন্দেহে অত্যন্ত জ্ঞানী একজন মানুষ তাতে কোন সন্দেহ নেই 💝 10:12 আসলেই ভূপৃষ্ঠের প্রত্যেকটি অংশ,পৃথিবীর কোন জিনিস পৃথিবীর মধ্যকার কোন জিনিস অহেতুক সৃষ্টি করা হয়নি প্রত্যেকটি জিনিসের মধ্যে নিদর্শন রয়েছে জ্ঞান রয়েছে কিন্তু বোঝার জন্য অবশ্যই চিন্তা করতে হবে। 10:37 চাপানো হয়েছে এই কথাগুলো অনেকটা সত্য কোন জনগোষ্ঠী যখন নতুন করে প্রতিষ্ঠা পায়।তারা পূর্বের কার অনেক কিছুই ধ্বংস করে দেয়। পশ্চিমাদের অধিকার বিষয়ে কথা মানবাধিকার নিয়ে কথা আসলে হাস্যকর,🤣😆 12:32 জালাল উদ্দিন রুমির বিষয়টি পশ্চিমারা যেভাবে দেখে তা এই কথার প্রমাণ যে তারা যেকোন বিষয়ের সংজ্ঞা নিজেদের মতো করে দেয় এবং তা চাপিয়ে দেয়ার চেষ্টা করে। 😥 16:20 উপনিবেশিকতা তাদেরই তৈরি তারাই কৃশাঙ্গ দের নিকৃষ্ট হিসেবে বিচার করে অথচ তারাই মানবাধিকার নিয়ে কথা বলে তারাই দখলদারিত্ব করে তাদের নেতৃত্বে ভূমি দখল হয় অথচ তারাই শান্তিরক্ষা মিশন পরিচালনা করে 😂 কিন্তু ব্যতিক্রম ইসলামী শাসনব্যবস্থা কারণ আইন-কানুন কেউ নিজের ইচ্ছা মত তৈরী করতে পারে না💝 20:54 যুক্তি কি? knowledge এর পরিবর্তন হলে যুক্তির পরিবর্তন হয় 22:42 আপনি যদি যৌক্তিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে তা নিতে চান তাহলে এই মুহূর্তে এই বিষয়ে আমার যুক্তি আপনার যুক্তি অপেক্ষায় ও তাহলে আপনি আমার যুক্তি মেনে নিন।
ওরা গ্যাসের দাম অনেক কম দিতে চেয়েছিলো আবার আমাদের গ্যাস রিজার্ভ ১৫/১৬ বছর থাকলেও ওদেরকে ৪০ বছর নিরবিচ্ছিন্ন গ্যাস দিতে হবে শর্ত ছিলো। ওরা ৫০০ হোটেল বয় ও ক্লিনারের বেতন হাজার কোটি টাকার রিজার্ভ ডলার নিয়ে যাবে।
আমার বয়স ১৭ একদম মন থেকে বলি আমার এই পুরো ভিডিও টা দেখার পর অল্প করে যদি বলে বুঝাতে হয় সেটা হলো স্থির হতে হবে নিজের লক্ষ্যে যাওয়ার জন্য এবং প্রচুর বই পরতে হবে নলেজ এর জন্য
আমি বছরে গড়ে প্রায় ৭/৮ টির মতো বই পড়ি চার বছর ধরে।মহাকাশ নিয়ে বিজ্ঞানীদের আগ্রহকে বেশি বাড়াবাড়ি মনে করতাম।কারণ এগুলো শুধু অপচয় করবে এবং মানুষের কোনো কাজে লাগবে না। এই আলোচনায় পেয়াজের উদাহরণ আমার আমার চিন্তাকে বদলে দিয়েছে।বই পড়ার গুরত্ব ক্লিয়ারলি বুঝতে পেরেছি।এখন আমি মনে করি মহাকাশ নিয়ে গভেষণা মানুষের কাজে লাগতে পারে। পিয়াজের উদাহরণ রয়েছে এই ভিডিওর 5:40থেকে8:25 সময়ের মধ্যে।