মাশাআল্লাহ সুন্দর লাগলো মনটা ভরে গেল যদি বাস্তবে দেখতাম আরো ভালো লাগতো মায়া লাগে গ্রামটির জন্য সবার জন্য সুন্দর উপস্থাপনা করে দেখানোর জন্য ইউটিউবার ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই
সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি যারা গ্রাম ছেড়ে চলে গেছে প্রত্যেকটা মানুষের বাড়িঘর ফিরিয়ে দেওয়া হোক নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হোক যারা গ্রাম ছাড়া করছে মানুষগুলোকে তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হোক আমরা বাংলাদেশের নাগরিক এটাই আমরা চাই
আপনারা বলছেন ভুতুড়ে গাঁ। যারা মারা যায় তাদের কবর দেয় কারন তাদের নতুন করে মরার সুযোগ হবে না। যেখানে লোকজন নেয় সেখানে মস্জিদ কেন? সবই ভূতুরে ব্যাপার !!!!
এই ডাকাত সরদারের নাম দুপচঁাচিয়া,কহালু,শাজাহানপুর থানার সবগুলো মানুষ-ই জানে.......... ২০২০ সালে এই ডাকাত সরদার মারা গিয়েছে........ শুধু এইটুকু বলি দিনে ভালো মানুষ রাতে দাদাভাই নামে পরিচিতো ছিলো...... এই দাদাভাই এর ভাই-ভাতিজারা,ভাস্তি-জামাই এখন ও বিভিন্ন অপোকর্মের সাথে যুক্ত........ এই দাদা ভাই এর কতোগুলো পরিচয় একবার লক্ষ্য করুন..... ১।ক্রিয়া সংঙ্গোঠক ২।মুক্তিযোদ্ধাদের আঞ্চলিক দলের নেতা(কমান্ডার)(মুক্তি যুদ্ধের পর একটি ও অস্ত্র জমা দেয়নি) ৩। ৭১ সালের যুদ্ধের পরে......... ডাকাত সরদার দাদাভাই। ৪।এর পর....... বগুড়া জেলার দুপচঁাচিয়া ও আদমদিঘী থানা মিলে বগুড়া-৭ আসনের MP........ (মার্কা ছিলো নাঙ্গল) ৫।এর পর...... সেই সময়ের প্রভাবশালী মন্ত্রনালয়ের প্রতি মন্ত্রী (আমাদের এক সময়ের সোনালী আঁশ নামে পরিচিতো পাট মন্ত্রনালয়ের পাট- প্রতিমন্ত্রী ছিলো) ৬।এরশাদ সরকারের পতনের পর....... জাতীয় পাটির মহা-সচিব........ ৭। মহা-সচিবের পদ থেকে পদত্যাগ করে নিজ সংসদীয় এলাকাতে ফিরে আসে..... ৮।ফিরে এসে দুপচঁাচিয়া থেকে উত্তর দিকে যতো খাস পুকুর ছিলো সবগুলোর নিয়ন্ত্রণ নেয়...... এবং চিতল মাছ চাষ শুরু করে......... ৯। সবাই ভাবছেন ডাকাত সরদার ভালো হয়ে গেল না কি....??? ঠিক ধরছেন এখন ও ভালো হয়নি...... এই মাছ চাষ একটি সাইনবোর্ড মাত্র....... এই সাইনবোর্ডের আড়ালে এই দাদাভাই নিজ এলাকাতে দাদাগিরি করতো....... বড় বড় ব্যাবসায়ীদের থেকে মাসিক চঁাদা তুলতো....... চঁাদা না পেলে গুম-খুনের স্বীকার হতো....... হাইজাক (অপোহরন) করে মুক্তিপণ নিতো..... নানাবিধ কুকর্মের মধ্যমনি ছিলো...... ১০।আওয়ামীলীগের আবস্থান শক্তিশালী হওয়ার পর বগুড়া-৭(দুপচঁাচিয়া -আদমদিঘী) আসন হইতে নির্বাচন করতে চেয়েছিলেন........ কিন্তু জাতীয়পার্টি ও আওয়ামীলীগ মনোনয়ন দেয়নি....... ১১।কিন্তু দাদাভাই এর দাদাগিরী থেমে ছিলো না....... দাদাভাই আমৃত্যু দাদাগিরী করে গিয়েছেন........ বিঃদ্রঃ সবাই লক্ষ্য করুন এই ২০২০ পর্যন্ত ও আমাদের প্রসাশন, MP কতটা দূর্বল, অথর্ব ও আর্থলোভী ছিলো......... আর অনেকে ভাবছেন আমি হয়তো গল্প বলছি........ এটা গল্প না ১০০% সঠিক....... এই দাদাভাই এর আসল নাম কি আপনারা কেউ বলতে পারবেন........???? অনেকগুলো ক্লু আমার লেখাতে আছে.......) আমার কাছে মনে হচ্ছে এই দাদাভাই তামিল ছবির ভিলেন...... আবার মনে হচ্ছে নায়ক......... (নায়ক এই হিসেবে বলছি যে এই দাদা ভাইয়ের বিরুদ্ধ্যে এত অভিযোগ থাকলেও একটি অভিযোগ কিন্তু নেই....... সেটি হচ্ছে ধর্শন......... মা বোনদের ইজ্জত নিয়ে ছিনি মিনি খেলেনি খেলতে দেনওনি এই দাদাভাই........ এর দরকার ছিলো শুধু টাকা...... হায়রে টাকা মৃত্যুর সময় বেশি মানুষের সমাগম ও হলোনা..... দোওয়া ও পেলো না..........
Apnader indiate aro besi kusangkar ami nije hate indiate manuske tabij koboj banay diachi sabai tabij bissas kare ami hastam asob dekhe2002 saler katka aba bole ora ochu jat ora nichu jat agulu nia akhono anek nikristo acharon akhono ache r nijeke khub geany vhabe indiar manus
মাশা-আল্লাহ কী সুন্দর গ্রাম। আমাদের বাংলাদেশে এত সুন্দর একটা গ্রাম। এটা সত্যিই গর্বের বিষয়। আমাদের বাংলাদেশ টা আসলে এতো সুন্দর। আমি বাংলাদেশ জন্মগ্রহণ করে খুবই গর্বিত। ধন্যবাদ ভাইয়া গ্রামবাংলার ইতিহাস ঐতিহ্য উপস্থাপন করার জন্য। আমি খুলনা থেকে আপনার ভিডিও টা দেখছি। আপনার ভিডিও আমার খুব ভালো লাগছে। আমার বাড়ি গোপালগঞ্জ। আমি বগুড়াতে যদিও কখনো যায় নেই। কিনতু ইনশাআল্লাহ একদিন যাবো মহাস্থানগড় দেখার জন্য। তবে সরকারের কাছে দাবি থাকবে ওই গ্রামটির ঐতিহ্য ধরে রাখার জন্য। এবং ওই গ্রাম টিকে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার জন্য অনুরোধ করবো। গ্রামটির প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও পরিবেশ খুব সুন্দর। চাইলে এটাকে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব। পাশাপাশি আমি অনুরোধ করবো ওই গ্রামের মানুষের নিরাপত্তা, নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করার জন্য। আপনার ভিডিওর মাধ্যমে আমি বগুড়া জেলার ইতিহাস ঐতিহ্য সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারলাম। আপনার ভিডিওর মাধ্যমে আমি খুলনা থেকে বগুড়া সম্পর্কে জানতে পারছি। এটা আসলে আমার গর্বের বিষয়। ধন্যবাদ ভাইয়া বগুড়া কে উপস্থাপন করার জন্য।
আমাদের দেশের সব গ্রামই সুন্দর। শুধু আমাদের দেশের নয় সব দেশেরই বিশেষ করে ট্রোপিক্যাল কান্ট্রি বাংলাদেশের মত সবগুলোরই গ্রাম বা প্রাকৃতিক পরিবেশ সুন্দর। সেদিন থেকে এটা আলাদা কিছু না। পথও দুর্গম। পর্যটন স্পট হিসেবে গড়ে তোলা অনেকটা অসম্ভবের মত। তবে তাদের পুনর্বাসন করতে সহযোগিতা করা যেতে পারে। কিন্তু এখনও কি সেই ডাকাতরা আছে? 😅
এই ডাকাত সরদারের নাম দুপচঁাচিয়া,কহালু,শাজাহানপুর থানার সবগুলো মানুষ-ই জানে.......... ২০২০ সালে এই ডাকাত সরদার মারা গিয়েছে........ শুধু এইটুকু বলি দিনে ভালো মানুষ রাতে দাদাভাই নামে পরিচিতো ছিলো...... এই দাদাভাই এর ভাই-ভাতিজারা,ভাস্তি-জামাই এখন ও বিভিন্ন অপোকর্মের সাথে যুক্ত........ এই দাদা ভাই এর কতোগুলো পরিচয় একবার লক্ষ্য করুন..... ১।ক্রিয়া সংঙ্গোঠক ২।মুক্তিযোদ্ধাদের আঞ্চলিক দলের নেতা(কমান্ডার)(মুক্তি যুদ্ধের পর একটি ও অস্ত্র জমা দেয়নি) ৩। ৭১ সালের যুদ্ধের পরে......... ডাকাত সরদার দাদাভাই। ৪।এর পর....... বগুড়া জেলার দুপচঁাচিয়া ও আদমদিঘী থানা মিলে বগুড়া-৭ আসনের MP........ (মার্কা ছিলো নাঙ্গল) ৫।এর পর...... সেই সময়ের প্রভাবশালী মন্ত্রনালয়ের প্রতি মন্ত্রী (আমাদের এক সময়ের সোনালী আঁশ নামে পরিচিতো পাট মন্ত্রনালয়ের পাট- প্রতিমন্ত্রী ছিলো) ৬।এরশাদ সরকারের পতনের পর....... জাতীয় পাটির মহা-সচিব........ ৭। মহা-সচিবের পদ থেকে পদত্যাগ করে নিজ সংসদীয় এলাকাতে ফিরে আসে..... ৮।ফিরে এসে দুপচঁাচিয়া থেকে উত্তর দিকে যতো খাস পুকুর ছিলো সবগুলোর নিয়ন্ত্রণ নেয়...... এবং চিতল মাছ চাষ শুরু করে......... ৯। সবাই ভাবছেন ডাকাত সরদার ভালো হয়ে গেল না কি....??? ঠিক ধরছেন এখন ও ভালো হয়নি...... এই মাছ চাষ একটি সাইনবোর্ড মাত্র....... এই সাইনবোর্ডের আড়ালে এই দাদাভাই নিজ এলাকাতে দাদাগিরি করতো....... বড় বড় ব্যাবসায়ীদের থেকে মাসিক চঁাদা তুলতো....... চঁাদা না পেলে গুম-খুনের স্বীকার হতো....... হাইজাক (অপোহরন) করে মুক্তিপণ নিতো..... নানাবিধ কুকর্মের মধ্যমনি ছিলো...... ১০।আওয়ামীলীগের আবস্থান শক্তিশালী হওয়ার পর বগুড়া-৭(দুপচঁাচিয়া -আদমদিঘী) আসন হইতে নির্বাচন করতে চেয়েছিলেন........ কিন্তু জাতীয়পার্টি ও আওয়ামীলীগ মনোনয়ন দেয়নি....... ১১।কিন্তু দাদাভাই এর দাদাগিরী থেমে ছিলো না....... দাদাভাই আমৃত্যু দাদাগিরী করে গিয়েছেন........ বিঃদ্রঃ সবাই লক্ষ্য করুন এই ২০২০ পর্যন্ত ও আমাদের প্রসাশন, MP কতটা দূর্বল, অথর্ব ও আর্থলোভী ছিলো......... আর অনেকে ভাবছেন আমি হয়তো গল্প বলছি........ এটা গল্প না ১০০% সঠিক....... এই দাদাভাই এর আসল নাম কি আপনারা কেউ বলতে পারবেন........???? অনেকগুলো ক্লু আমার লেখাতে আছে.......) আমার কাছে মনে হচ্ছে এই দাদাভাই তামিল ছবির ভিলেন...... আবার মনে হচ্ছে নায়ক......... (নায়ক এই হিসেবে বলছি যে এই দাদা ভাইয়ের বিরুদ্ধ্যে এত অভিযোগ থাকলেও একটি অভিযোগ কিন্তু নেই....... সেটি হচ্ছে ধর্শন......... মা বোনদের ইজ্জত নিয়ে ছিনি মিনি খেলেনি খেলতে দেনওনি এই দাদাভাই........ এর দরকার ছিলো শুধু টাকা...... হায়রে টাকা মৃত্যুর সময় বেশি মানুষের সমাগম ও হলোনা..... দোওয়া ও পেলো না..........
সবই তো বুঝলাম কিন্তু আপনি গোপালগঞ্জের টুঙ্গীপাড়া বঙ্গবন্ধু মাজার আসলেন না। এটা খুবই কষ্ট দিলো আশা করি খুব তাড়াতাড়ি বঙ্গবন্ধুর মাজারে আসবেন টুংগীপাড়া গোপালগঞ্জ।
ভিডিও টা মোন দিয়ে দেখলাম আর ঔ খালার মুখে বগুড়ার ভাষা মোন দিয়ে শুনছিলা।প্রান জুড়িয়ে যাচ্ছিল কারন আমার প্রিয় মানুষ টার শহর জন্ম ভূমি বগুড়া 🥺তাই বগুড়ার প্রতি আমার এক অন্য রকম ভালোবাসা, মায়া অনুভূতি
এই ডাকাত সরদারের নাম দুপচঁাচিয়া,কহালু,শাজাহানপুর থানার সবগুলো মানুষ-ই জানে.......... ২০২০ সালে এই ডাকাত সরদার মারা গিয়েছে........ শুধু এইটুকু বলি দিনে ভালো মানুষ রাতে দাদাভাই নামে পরিচিতো ছিলো...... এই দাদাভাই এর ভাই-ভাতিজারা,ভাস্তি-জামাই এখন ও বিভিন্ন অপোকর্মের সাথে যুক্ত........ এই দাদা ভাই এর কতোগুলো পরিচয় একবার লক্ষ্য করুন..... ১।ক্রিয়া সংঙ্গোঠক ২।মুক্তিযোদ্ধাদের আঞ্চলিক দলের নেতা(কমান্ডার)(মুক্তি যুদ্ধের পর একটি ও অস্ত্র জমা দেয়নি) ৩। ৭১ সালের যুদ্ধের পরে......... ডাকাত সরদার দাদাভাই। ৪।এর পর....... বগুড়া জেলার দুপচঁাচিয়া ও আদমদিঘী থানা মিলে বগুড়া-৭ আসনের MP........ (মার্কা ছিলো নাঙ্গল) ৫।এর পর...... সেই সময়ের প্রভাবশালী মন্ত্রনালয়ের প্রতি মন্ত্রী (আমাদের এক সময়ের সোনালী আঁশ নামে পরিচিতো পাট মন্ত্রনালয়ের পাট- প্রতিমন্ত্রী ছিলো) ৬।এরশাদ সরকারের পতনের পর....... জাতীয় পাটির মহা-সচিব........ ৭। মহা-সচিবের পদ থেকে পদত্যাগ করে নিজ সংসদীয় এলাকাতে ফিরে আসে..... ৮।ফিরে এসে দুপচঁাচিয়া থেকে উত্তর দিকে যতো খাস পুকুর ছিলো সবগুলোর নিয়ন্ত্রণ নেয়...... এবং চিতল মাছ চাষ শুরু করে......... ৯। সবাই ভাবছেন ডাকাত সরদার ভালো হয়ে গেল না কি....??? ঠিক ধরছেন এখন ও ভালো হয়নি...... এই মাছ চাষ একটি সাইনবোর্ড মাত্র....... এই সাইনবোর্ডের আড়ালে এই দাদাভাই নিজ এলাকাতে দাদাগিরি করতো....... বড় বড় ব্যাবসায়ীদের থেকে মাসিক চঁাদা তুলতো....... চঁাদা না পেলে গুম-খুনের স্বীকার হতো....... হাইজাক (অপোহরন) করে মুক্তিপণ নিতো..... নানাবিধ কুকর্মের মধ্যমনি ছিলো...... ১০।আওয়ামীলীগের আবস্থান শক্তিশালী হওয়ার পর বগুড়া-৭(দুপচঁাচিয়া -আদমদিঘী) আসন হইতে নির্বাচন করতে চেয়েছিলেন........ কিন্তু জাতীয়পার্টি ও আওয়ামীলীগ মনোনয়ন দেয়নি....... ১১।কিন্তু দাদাভাই এর দাদাগিরী থেমে ছিলো না....... দাদাভাই আমৃত্যু দাদাগিরী করে গিয়েছেন........ বিঃদ্রঃ সবাই লক্ষ্য করুন এই ২০২০ পর্যন্ত ও আমাদের প্রসাশন, MP কতটা দূর্বল, অথর্ব ও আর্থলোভী ছিলো......... আর অনেকে ভাবছেন আমি হয়তো গল্প বলছি........ এটা গল্প না ১০০% সঠিক....... এই দাদাভাই এর আসল নাম কি আপনারা কেউ বলতে পারবেন........???? অনেকগুলো ক্লু আমার লেখাতে আছে.......) আমার কাছে মনে হচ্ছে এই দাদাভাই তামিল ছবির ভিলেন...... আবার মনে হচ্ছে নায়ক......... (নায়ক এই হিসেবে বলছি যে এই দাদা ভাইয়ের বিরুদ্ধ্যে এত অভিযোগ থাকলেও একটি অভিযোগ কিন্তু নেই....... সেটি হচ্ছে ধর্শন......... মা বোনদের ইজ্জত নিয়ে ছিনি মিনি খেলেনি খেলতে দেনওনি এই দাদাভাই........ এর দরকার ছিলো শুধু টাকা...... হায়রে টাকা মৃত্যুর সময় বেশি মানুষের সমাগম ও হলোনা..... দোওয়া ও পেলো না..........
@@anowarzahid2597মানুষ থাকে এমন অনেক গ্রামের সৌন্দর্যও এর থেকে কম নয়। আসলে গ্রামকে মানুষ আপন বলে মনে করে, ক্ষতি করার আগে ১০ বার ভাবে। আর শহরকে পর। ওই শহরের হিসেব দিয়ে এখানে কমেন্ট করলে তো হবেনা।
আমি এই কুসংস্কারে বিশ্বাসী না, তবে খুবই সুন্দর গ্রাম,গ্রামের রাস্তা। ছোটবেলার সিনেমার মত 😁 যদি কখনো ঐ গ্রামে যেতে পারতাম, তাহলে আমার মনে অনেক শান্তি পেতাম। তাল গাছের সারির রাস্তা আহ্ কি সুন্দর!
সদা সর্বদা সেই কথাই মনে পড়ে, হিন্দুদের খুব নিষ্ঠুর ভাবে মুসলমানেরা হত্যা করেছে। ধর্ম নয়, লোভ। আজও চলছে সেই নিষ্ঠুরতা ও পাশবিকতা। হিন্দু সম্পত্তি কেড়ে নেওয়া, হিন্দু নারী অপহরণ করা, ধর্মান্তরিত করা, হিন্দু সংস্কৃতি ধ্বংস করা। মুসলমানদের এটাই ধর্ম। অন্যান্য ধর্ম থেকে মুসলিম ধর্মের এটাই তফাৎ। মুসলিম ধর্ম পশুদের ধর্ম। তবে বাংলাদেশ আর পাকিস্তানে। শিক্ষিত ও মার্জিত মুসলমান কিছু কিছু আছে।
এই ডাকাত সরদারের নাম দুপচঁাচিয়া,কহালু,শাজাহানপুর থানার সবগুলো মানুষ-ই জানে.......... ২০২০ সালে এই ডাকাত সরদার মারা গিয়েছে........ শুধু এইটুকু বলি দিনে ভালো মানুষ রাতে দাদাভাই নামে পরিচিতো ছিলো...... এই দাদাভাই এর ভাই-ভাতিজারা,ভাস্তি-জামাই এখন ও বিভিন্ন অপোকর্মের সাথে যুক্ত........ এই দাদা ভাই এর কতোগুলো পরিচয় একবার লক্ষ্য করুন..... ১।ক্রিয়া সংঙ্গোঠক ২।মুক্তিযোদ্ধাদের আঞ্চলিক দলের নেতা(কমান্ডার)(মুক্তি যুদ্ধের পর একটি ও অস্ত্র জমা দেয়নি) ৩। ৭১ সালের যুদ্ধের পরে......... ডাকাত সরদার দাদাভাই। ৪।এর পর....... বগুড়া জেলার দুপচঁাচিয়া ও আদমদিঘী থানা মিলে বগুড়া-৭ আসনের MP........ (মার্কা ছিলো নাঙ্গল) ৫।এর পর...... সেই সময়ের প্রভাবশালী মন্ত্রনালয়ের প্রতি মন্ত্রী (আমাদের এক সময়ের সোনালী আঁশ নামে পরিচিতো পাট মন্ত্রনালয়ের পাট- প্রতিমন্ত্রী ছিলো) ৬।এরশাদ সরকারের পতনের পর....... জাতীয় পাটির মহা-সচিব........ ৭। মহা-সচিবের পদ থেকে পদত্যাগ করে নিজ সংসদীয় এলাকাতে ফিরে আসে..... ৮।ফিরে এসে দুপচঁাচিয়া থেকে উত্তর দিকে যতো খাস পুকুর ছিলো সবগুলোর নিয়ন্ত্রণ নেয়...... এবং চিতল মাছ চাষ শুরু করে......... ৯। সবাই ভাবছেন ডাকাত সরদার ভালো হয়ে গেল না কি....??? ঠিক ধরছেন এখন ও ভালো হয়নি...... এই মাছ চাষ একটি সাইনবোর্ড মাত্র....... এই সাইনবোর্ডের আড়ালে এই দাদাভাই নিজ এলাকাতে দাদাগিরি করতো....... বড় বড় ব্যাবসায়ীদের থেকে মাসিক চঁাদা তুলতো....... চঁাদা না পেলে গুম-খুনের স্বীকার হতো....... হাইজাক (অপোহরন) করে মুক্তিপণ নিতো..... নানাবিধ কুকর্মের মধ্যমনি ছিলো...... ১০।আওয়ামীলীগের আবস্থান শক্তিশালী হওয়ার পর বগুড়া-৭(দুপচঁাচিয়া -আদমদিঘী) আসন হইতে নির্বাচন করতে চেয়েছিলেন........ কিন্তু জাতীয়পার্টি ও আওয়ামীলীগ মনোনয়ন দেয়নি....... ১১।কিন্তু দাদাভাই এর দাদাগিরী থেমে ছিলো না....... দাদাভাই আমৃত্যু দাদাগিরী করে গিয়েছেন........ বিঃদ্রঃ সবাই লক্ষ্য করুন এই ২০২০ পর্যন্ত ও আমাদের প্রসাশন, MP কতটা দূর্বল, অথর্ব ও আর্থলোভী ছিলো......... আর অনেকে ভাবছেন আমি হয়তো গল্প বলছি........ এটা গল্প না ১০০% সঠিক....... এই দাদাভাই এর আসল নাম কি আপনারা কেউ বলতে পারবেন........???? অনেকগুলো ক্লু আমার লেখাতে আছে.......) আমার কাছে মনে হচ্ছে এই দাদাভাই তামিল ছবির ভিলেন...... আবার মনে হচ্ছে নায়ক......... (নায়ক এই হিসেবে বলছি যে এই দাদা ভাইয়ের বিরুদ্ধ্যে এত অভিযোগ থাকলেও একটি অভিযোগ কিন্তু নেই....... সেটি হচ্ছে ধর্শন......... মা বোনদের ইজ্জত নিয়ে ছিনি মিনি খেলেনি খেলতে দেনওনি এই দাদাভাই........ এর দরকার ছিলো শুধু টাকা...... হায়রে টাকা মৃত্যুর সময় বেশি মানুষের সমাগম ও হলোনা..... দোওয়া ও পেলো না..........
@amiseiimana আমাদের ওখানে হচ্ছে উল্টো। প্রচুর মানুষ বিদেশ যাচ্ছে কিংবা শহরে চলে যাচ্ছে। আবাদি জমি এখন অনাবাদী, গবাদিপশু পালন বন্ধ, ফল ও ঔষধি গাছের যত্ন নেই। এভাবে দেশ খাদ্য সংকটে পরবে।
এই ডাকাত সরদারের নাম দুপচঁাচিয়া,কহালু,শাজাহানপুর থানার সবগুলো মানুষ-ই জানে.......... ২০২০ সালে এই ডাকাত সরদার মারা গিয়েছে........ শুধু এইটুকু বলি দিনে ভালো মানুষ রাতে দাদাভাই নামে পরিচিতো ছিলো...... এই দাদাভাই এর ভাই-ভাতিজারা,ভাস্তি-জামাই এখন ও বিভিন্ন অপোকর্মের সাথে যুক্ত........ এই দাদা ভাই এর কতোগুলো পরিচয় একবার লক্ষ্য করুন..... ১।ক্রিয়া সংঙ্গোঠক ২।মুক্তিযোদ্ধাদের আঞ্চলিক দলের নেতা(কমান্ডার)(মুক্তি যুদ্ধের পর একটি ও অস্ত্র জমা দেয়নি) ৩। ৭১ সালের যুদ্ধের পরে......... ডাকাত সরদার দাদাভাই। ৪।এর পর....... বগুড়া জেলার দুপচঁাচিয়া ও আদমদিঘী থানা মিলে বগুড়া-৭ আসনের MP........ (মার্কা ছিলো নাঙ্গল) ৫।এর পর...... সেই সময়ের প্রভাবশালী মন্ত্রনালয়ের প্রতি মন্ত্রী (আমাদের এক সময়ের সোনালী আঁশ নামে পরিচিতো পাট মন্ত্রনালয়ের পাট- প্রতিমন্ত্রী ছিলো) ৬।এরশাদ সরকারের পতনের পর....... জাতীয় পাটির মহা-সচিব........ ৭। মহা-সচিবের পদ থেকে পদত্যাগ করে নিজ সংসদীয় এলাকাতে ফিরে আসে..... ৮।ফিরে এসে দুপচঁাচিয়া থেকে উত্তর দিকে যতো খাস পুকুর ছিলো সবগুলোর নিয়ন্ত্রণ নেয়...... এবং চিতল মাছ চাষ শুরু করে......... ৯। সবাই ভাবছেন ডাকাত সরদার ভালো হয়ে গেল না কি....??? ঠিক ধরছেন এখন ও ভালো হয়নি...... এই মাছ চাষ একটি সাইনবোর্ড মাত্র....... এই সাইনবোর্ডের আড়ালে এই দাদাভাই নিজ এলাকাতে দাদাগিরি করতো....... বড় বড় ব্যাবসায়ীদের থেকে মাসিক চঁাদা তুলতো....... চঁাদা না পেলে গুম-খুনের স্বীকার হতো....... হাইজাক (অপোহরন) করে মুক্তিপণ নিতো..... নানাবিধ কুকর্মের মধ্যমনি ছিলো...... ১০।আওয়ামীলীগের আবস্থান শক্তিশালী হওয়ার পর বগুড়া-৭(দুপচঁাচিয়া -আদমদিঘী) আসন হইতে নির্বাচন করতে চেয়েছিলেন........ কিন্তু জাতীয়পার্টি ও আওয়ামীলীগ মনোনয়ন দেয়নি....... ১১।কিন্তু দাদাভাই এর দাদাগিরী থেমে ছিলো না....... দাদাভাই আমৃত্যু দাদাগিরী করে গিয়েছেন........ বিঃদ্রঃ সবাই লক্ষ্য করুন এই ২০২০ পর্যন্ত ও আমাদের প্রসাশন, MP কতটা দূর্বল, অথর্ব ও আর্থলোভী ছিলো......... আর অনেকে ভাবছেন আমি হয়তো গল্প বলছি........ এটা গল্প না ১০০% সঠিক....... এই দাদাভাই এর আসল নাম কি আপনারা কেউ বলতে পারবেন........???? অনেকগুলো ক্লু আমার লেখাতে আছে.......) আমার কাছে মনে হচ্ছে এই দাদাভাই তামিল ছবির ভিলেন...... আবার মনে হচ্ছে নায়ক......... (নায়ক এই হিসেবে বলছি যে এই দাদা ভাইয়ের বিরুদ্ধ্যে এত অভিযোগ থাকলেও একটি অভিযোগ কিন্তু নেই....... সেটি হচ্ছে ধর্শন......... মা বোনদের ইজ্জত নিয়ে ছিনি মিনি খেলেনি খেলতে দেনওনি এই দাদাভাই........ এর দরকার ছিলো শুধু টাকা...... হায়রে টাকা মৃত্যুর সময় বেশি মানুষের সমাগম ও হলোনা..... দোওয়া ও পেলো না..........
সেই আমলে ডাকাতদের উপদ্রব ছিলো বেশি।২০২৩ সাল,অনেক কিছু পরিবর্তন হয়েছে কিন্তু উনারা এতটা সহজ সরল মানুষ, ভয় কাটিয়ে উঠতে পারেনি। আল্লাহ সঠিক বুঝদান করুন সবাইকে।
মাএ চল্লিশ বছর আগে আনুমানিক ১৯৮০ সালের দিকে, তখন ডাকাতের ভয়ে গ্রামটি মানুষ শূন্য হয়ে গেছে, বিশ্বাস করা কঠিন,অন্য কোন দুষ্ট চক্রের কারসাজি হতে পারে! ঝিনাইদহতে ও নাকি এমন একটা গ্রাম আছে - শুনেছি।
Very unique story & interesting facts about Pichulgari Village.Because continuous Robert, inhabitants left the village & now it totally barren/ abandoned ,no home villager settled elsewhere.there be gov.police action for resettlement of original villager.thanks Sumon for very interesting video.
সরকারের উচিত এই গ্রামের মানুষের জীবন যাত্রা নিশ্চিত করা। আইন শৃঙ্খলা বাহিনী কি করে ? কেন ডাকাতদের ভয়ে মানুষ নিজ গ্রাম ছেড়ে অন্য গ্রামে গিয়ে বসবাস করতে হয়?
আসসালামুআলাইকুম ভাই কেমন আছেন আমি আপনার সবগুলো ভিডিও দেখি কিন্তু এবার আমাদের পাশের গ্রামের ভিডিও করে নিয়ে আসলেন দেখে খুব ভালো লাগলো ওই গ্রামে আগেকার দিনে যাতায়াত ব্যবস্থা ভালো ছিলনা বর্তমানে ভালো কোন রাস্তা নেই এবং অনেক বেশি ডাকাতের উপদ্রব ছিল যার কারণে ঐ গ্রাম ছেড়ে সবাই চলে যায় পাশে গ্রামগুলোতে আর ভাই আপনি তো ভুল রাস্তায় গিয়েছিলেন আপনি গোয়াল থেকে নেমে সোজা পশ্চিম দিকের রাস্তায় যেতেন যদি তাহলে আরো অনেক সময় কম লাগতো।
এর আগে এই গ্রাম নিয়ে অনেকেরেই প্রতিবেদন দেখেছি। তারা অনেক ভুল ভাল তথ্য দিয়েছে। আপনার প্রতিবেদনটি অনেক তথ্য বহুল। আপনি একটা জাম খেয়ে বহুদিনের কুসংস্কারের সত্য মিথ্যা প্রমাণ করতে পারতেন। আফসোস, সুযোগ হাতছাড়া করলেন। ধন্যবাদ আপনাকে।❤❤❤
সবই তো বুঝলাম কিন্তু আপনি গোপালগঞ্জের টুঙ্গীপাড়া বঙ্গবন্ধু মাজার আসলেন না। এটা খুবই কষ্ট দিলো আশা করি খুব তাড়াতাড়ি বঙ্গবন্ধুর মাজারে আসবেন টুংগীপাড়া গোপালগঞ্জ।