‘অভাব’ যাবে কিভাবে? ঈশ্বর-প্রাপ্তি কেমন? | ডাঃ তপন দাস... 

❤

💐রাঃ স্বাঃ💐জয়গুরু💐বন্দে পুরুষোত্তমম্💐 Follow this link to join my WhatsApp group: chat.whatsapp.com/IdSBOnA8p8iBNr9Cs3FSnN

Joy guru 🙏🙏🙏

1bh1

জয়গুরু🙏🙏🙏

😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅

😅

😅😮

😊😊

😅😅😮😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅

Ni

❤

হ্যাঁ অবশ্যই পারবেন। তবে প্রার্থনা বলতে, ঠাকুরের দেওয়া আর্যসন্ধ্যা, দেওঘরের অফিসিয়াল Satsang এপ্লিকেশনটি ডাউনলোড করে বাংলা বিভাগে “প্রার্থনা” নামক বইতে যেভাবে বর্ণিত আছে, ঠিক সেই ভাবে মুদ্রা সহযোগে, নিত্য দুই বেলা অনুশীলন করতে হবে (বিনতি করার প্রয়োজন নেই) । এটা সঠিকভাবে করতে পারলে, ধীরে ধীরে মঙ্গলের পথে অধিগমন করা যাবে। আর আপনি ইষ্টভৃতির মন্ত্রের কথা বলেছিলেন, সেটা অবশ্যই ঠাকুর যা দিয়েছেন সেটাই পালনীয়। আপনি যেদিন থেকে ঠাকুরের দেওয়া ইষ্টভৃতি মন্ত্রটি পাঠ করা শুরু করবেন, শুধু সেদিন একটু হবিসান্ন করবেন। তবে আপনাকে বিস্তারিত যাতে বোঝাতে পারি, সেজন্য আপনি আমাদের whatsapp নাম্বারে (+91 9153481532) যোগাযোগ করুন । 🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻

@@rsbpsatyanusaran onek Dhonnobad dada/maa Joyguru🙏🏻🙏🏻🌼🌼 Somobeto prarthona kori ami Roj🙏🏻 jeivabe thakur er dewa seivabei

@@rsbpsatyanusaran Joyguru 🙏

শ্রী শ্রী ঠাকুর তার স্বরচিত প্রার্থনা মন্ত্রে বলছেন- “যে আচরণে তাঁহাকে জানা যায়, সেই আচারকে যিনি আচরণ দ্বারা জানাইয়া থাকেন, সেই আচার্যকে প্রণিপাত করিতেছি”। দীক্ষা কথাটা উৎপন্ন হয়েছে ‘দক্ষ্’ ধাতু থেকে, তাই আদর্শে দীক্ষা নিয়ে, অনুরাগের সহিত তার অনুশাসনকে মেনে চলে, অসীম উন্নতির পথে এগিয়ে চলি। আদর্শ মানে হল যেখানে আব্রহ্মস্তম্ভ পর্যন্ত নিজেকে দর্শন করা যায়, আচার্য কথাটি আক্ষরিক অর্থ যিনি সমস্ত কিছুকে নিজের আচরণের আয়ত্তে রাখেন, এনারা কিন্তু অন্য কেউ নন, স্বয়ং পরম ব্রহ্মের মূর্ত প্রতীক, চলন্ত মানুষি বিগ্রহ, সদগুরু, পুরুষোত্তম। 💐 জয়গুরু 💐

জয়গুরু। সেদিন আসলে আমাদের বাড়িতে ঠাকুরের মাসিক প্রার্থনা ছিল। প্রার্থনার সময় রেকর্ডিং করা হয়েছে বলে সেগুলো সরানো হয়নি। 🙏🙏🙏

ভারতবর্ষের আদর্শ "তেন ত্যক্তেন ভুঞ্জীথা"--- জীবনবিধ্বংসী আচরণ ত্যাগ করে জীবনকে উপভোগ করতে হবে। অনিত্য বস্তু ত্যাগ করে নিত্যবস্তুর উপাসনা করতে হবে। এই বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

@@rsbpsatyanusaran Joyguru dada 🙏 Good answer 🙏

Osadharon... joyguru...

।। 'সম্বিতী' গ্রন্থ থেকে সাধনা প্রসঙ্গে শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্রের দিব্যবাণী ।। (শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্রের আদর্শের সাধনার চরম-তত্ত্ব---ইষ্টপ্রাণ হতে হলে মেনে নিতে হবে কঠোর-কঠিন সাধন পথকে। "নান্যপন্থা বিদ্যতে হয়নায়।") ************************************** 'শোন যতি! শোন সন্ন্যাসি ! এই ব্রতে ব্রতী হওয়ার সঙ্গে-সঙ্গে দৃঢ়নিশ্চয় ক'রে বেঁধে রেখো অন্তরে তোমার- তুমি তাঁ’রই সন্তান-যিনি অনামী পুরুষ; তোমারও নাম নাই,-ছিলও না কখন, যে-নামেই অভিহিত হও না কেন- তা' তোমার উপাধির; বিবর্তনের বহু ঘূর্ণি অতিক্রম ক’রে- সংযোগ-বিয়োগের প্রস্রবণে ভেসে ভেসে তুমি আজ যে বা যা'তে পরিণত হ’য়েছ-সেই পরিণামের, আর, যে-শরীরে তুমি আজ অধিষ্ঠিত- তা-ই তোমার অতিথি-আবাস; তোমার কেউ নাই,-কেউ ছিল না, দেখছ যা' আছে--- তা'ও কিন্তু নাই ব'লেই জেনে রেখো, বিশ্বেশ্বর যিনি-তাঁ'র আশীর্ব্বাদই তুমি, আর, তিনিই তোমার একান্ত- তাঁ'র মূর্ত প্রতীক-তিনিই-তোমার ইষ্ট; তোমার গৃহের ছাদ আকাশ, শয্যা তোমার-এই শ্যামলী মায়ের বুকে বিছিয়ে রয়েছে যে তৃণবিতান, প্রকৃতির দুর্যোগ বা স্বস্তি তাঁরই শাসন ও প্ৰেম-চুম্বন, মনে রেখো, ক্ষুধায় অন্ন পাবে না- তৃষ্ণায় জল পাবে না- পরিধানে বস্ত্র পাবে না- অর্থ পাবে না, ঔষধ পাবে না- আত্মীয়-স্বজন, পরিবার-পরিজন যারা তোমার উপরে নির্ভর ক'রে জীবন ধারণ করে- তা'রা হয়তো তোমার সম্মুখে দুর্দ্দশার পরিপেষণে নিষ্পেষিত হ'য়ে যাবে,--- হয়তো প্রত্যেকে তোমাকে ঘৃণা করবে, অপমান করবে-বিচারে উপস্থিত করবে, তবুও তোমাকে অটল থাকতে হবে- অচল থাকতে হবে--অটুট একনিষ্ঠায়- প্রবৃত্তিকে নিৰ্ম্মম অবজ্ঞায় প্রত্যাশারহিত ক'রে--- অচ্যুত একনিষ্ঠ অধ্যাত্মানুরাগের সহিত তাতেই নিরস্তর হয়ে থাকতে হবে,- চলতে হবে,---করতে হবে,---কইতে হবে; কাম-কাঞ্চন বা যশোলিপ্সা যেন তোমাকে স্পর্শও করতে না পারে, প্রত্যেক জীবনই তাঁ'রই বিবর্তিত বিগ্রহ ব'লে ইষ্টানুগ সেবায় প্রত্যেককে উদ্বুদ্ধ ক'রে প্রতিষ্ঠা করতে হবে তাঁকেই অনুরতির অকাট্য সিংহাসনে প্রত্যেকেরই অন্তরে; তোমার তপঃ-প্রাণতার জৌলসে দীপ্ত ক'রে তুলতে হবে সবাইকে- আলোকে অঢেল ক'রে, আর, উপভোগও তোমার ওই-ই; যা' পাও-প্রীতি-উন্মাদনার উৎসৃজনী যা’- তা'তেই খুসী থেকো,- সন্তুষ্ট থেকো, বুঝে রেখো, জীবিকাও তা-ই তোমার; যে বা যা'রা অধিগমনের উদাত্ত উদ্যমে সব অবস্থায় তুষ্টিকে বজায় রাখতে পারে--- আশীৰ্ব্বাদও আসে তাদের কাছে-হাত বাড়িয়ে; আরো শোন! আরো বলি তোমার সম্বিৎ,-তোমার সম্বোধি- তোমার তপোবিভূতি-যা' স্বতঃ-অনুরাগে ইষ্টানুগ অনুরাগ-উদ্দীপ্ত হ'য়ে তোমার নিজেকে আহুতি পেয়ে ইষ্টে কেন্দ্রায়িত হ'য়ে, ভূমায়িত ব্যাপ্তি নিয়ে অণুকণাতেও আবর্তিত হ'তে হ'তে একতানতায় বিরাটে পৰ্যবসিত হ’য়ে- সার্থক ক'রে তুলেছে-সব যা'-কিছুকে চেতন উদ্দীপনে-মহাচেতন-সমুখানে,- ব্যষ্টি ও সমষ্টির প্রত্যেককে নন্দিত ক'রে, অমরণ-পরিবেষণে যে-অনুভূতি তোমার গুরুগম্ভীর ঔজ্জ্বল্যে চিন্তা, চরিত্র, বাক্ ও ব্যবহারে উৎফুল্ল-মননে ঘোষণা করছে- ‘মা ম্রিয়স্ব! মা জহি! মৃত্যুমবলোপয়’- তা’কে প্রতি ব্যষ্টি-জীবনে, প্রতি রাষ্ট্র-জীবনে, জীবন্ত পরিবেষণে, সম্বৰ্দ্ধনী অমৃত-বিকীরণে উজ্জ্বল করতে নিরস্ত থেকো না কখনো; তোমার আচার, তোমার নিয়ম, তোমার নিষ্ঠা, তোমার চিন্তা, তোমার বাক্, তোমার কৰ্ম্ম - এক কথায়, তোমার জীবন দুন্দুভিনিনাদে, অমৃত বিকম্পনে, আহ্লাদ-ঔজ্জ্বল্যে যেন সবাইকে উদ্দীপ্ত ক’রে তোলে- ঐক্যে, শক্তিতে, স্থৈর্য্যে,--- পারস্পরিক সহযোগিতায়--- সম্বৰ্দ্ধনী হোম-তাৎপর্য্যে। ৩০৯। ------------------------------------------------------