নজরুল ইসলাম-এর চিন্তাভাবনা তো অবশ্যই আধুনিক ! একথা অনস্বীকার্য ! এখনো বহু মানুষ ওই পর্যায়ে পৌঁছতে পারেন নি সে তিনি যত বড়ই অধ্যাপক, সমালোচক, গবেষক, প্রাবন্ধিক বা চিন্তাবিদ হন্ না কেন !
এরা জখন থাকবেনা কি দুরদশা হবে দেশের জানিনা। It will not be worse, that is for sure. A country is a landmass and it will move in its own pace. Apart from telling people how much he knows from reading books, he has no solution for the present day problem in the country. You will never hear him speak about the employment crisis, or any other crisis which affects the ordinary people. He is more interested about the people who is long dead than the people who are living.
আমি খুব অস্থিরতায় ভুগছিলাম।কি করব ভেবে পাচ্ছিলাম না। মনে হলো ইউটিউব থেকে গান শুনি,সার্চ করে কয়েক টা গানে খন্ডিত অংশ শুনেও মন কে শান্ত করতে পারনি। হঠাৎ সলিমুল্লাহ স্যারের আলোচনা টা চোখে পড়লো। অস্থির মন নিয়ে শুনতে লাগলাম। সলিমুল্লাহ স্যার কি ভাবে এত কঠিন তাত্ত্বিক বিষয় সাধারন লোকদের কাছে বোধগম্য করে মনের গভীরে গেঁথে দেন। এটি নিশ্চয় কোন অলৌকিক ক্ষমতা।আলোচনা টা রিপিট করে শুনতে শুনতে ঘুমিয়ে পড়লাম। সহস্র কোটি শ্রদ্ধা ও ভালবাসা। মহান আল্লাহ উনাকে সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু দান করুন।আমিন।
মানবতার কবি নজরুল। নজরুল বিদ্রোহ করেছেন সে ও তো ওই মানুষকে ভালোবেসে। মানবতাকে কোন ফ্রেমে বাঁধা যায় না। তিনি নিজেও বলেছেন -"আমি এই দেশে এই সমাজে জন্মেছি বলে শুধু এই দেশের বা এই সমাজেরই নই। আমি সকল দেশের সকল কালের সকল সমাজের।"আর তিনি কি না আধুনিক কবি নন। বড় অদ্ভুত লাগলো বিষয়টা।
আমি জানতাম না যে, বাংলাদেশের অসামান্য এই মানুষদের অমূল্য এরকম সব ভিডিও ইউটিউবে আছে। দেশের গর্ব এঁরা । জ্ঞানগর্ভ আলোচনা এবং সাবলীল বাগভঙ্গী ভিডিওটিকে মহামূল্যবান করে তুলেছে। খুব ভালো লাগল। ভাল থাকুন স্যার।
স্যার কে কেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য করা হয় না । আসলে উন্নত শিক্ষা কোন সরকারই চিন্তা করে না । দলিয় করন এর সমস্যা হচ্ছে । আশাকরি জাতির জন্য হলেও শিক্ষা ব্যবস্হা উন্নত করতে হবে ।
Salimulla Sir is such a veteran person of whom I always admired. I can see the profuse thirst of knowledge and erudition in him. It's been pleasure to see him as a speaker.
Whatever I learned from his discussions that is not the prime issue. The thing is that such exalting parameters of our literature has come to light in order to proliferate its radiation all wide. @@মনোমাঝি
হাহাহা।এই গুলি ব্যাবসায়িক ভাবে রচনা করা! গ্রামোফোনের রেকর্ডিং এর জন্য। তিনি হিন্দু মুসলিম বিদ্বেষ কে পাত্তা দিতেন না। তিনি সবার কবি।কিন্তু তিনি হিন্দু নন।
লেখালেখি-অভিনয় আর ধর্মবোধ আলাদা বিষয়। অন্য ধর্ম সম্পর্কে ভালো জ্ঞান রাখলে, অন্য ধর্মের মানুষকে খুব কাছ থেকে বিস্তৃত সময় ধরে দেখলে, তাদের ধর্মাচরণ সম্পর্কে ধীরে ধীরে ভালোই জানা যায়। আর তিনি যদি হোন আল্লাহ (সৃষ্টিকর্তা) প্রদত্ত উঁচুস্তরের মেধার অধিকারী, সেক্ষেত্রে এসবকিছু অনেকটাই তার আয়ত্তাধীন। কথা হচ্ছে, তিনি হিন্দু-মুসলিম দুটো জাতিকেই ধর্মে আলাদা হলেও মনুষ্যত্ববোধের দিকে ভ্রাতৃপ্রেমে আবদ্ধ করতে চেয়েছিলেন। সেসব তাঁর অসংখ্য কবিতার বিষয়বস্তু। কিন্তু এছাড়াও তিনি হিন্দু-পুরাণের বিষয়বস্তুর উপর সরাসরি হিন্দুধর্মীয় স্তব বা স্তুতিমূলক সংগীত রচনা করেছেন। সেটা ছিল কাজী নজরুল ইসলামের ক্রিয়েটিভ/সৃজনশীল সত্তায়। কেননা তিনিই একমাত্র বাঙালি কবি যিনি এ দুটো জাতিকে একত্র করতে কতটুকু প্রয়াস পেয়েছিলেন সে কথা কারো অজানা নয়। যাদের নিয়ে তিনি চর্চা করেছেন তাঁর ক্ষণস্থায়ী কিন্তু সমগ্র সাহিত্যজীবনে তাদের সম্পর্কে তিনি অর্থাৎ হিন্দুধর্মীয় এ বিষয়গুলো জানবেন না সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। তাই কোনো ধর্মের কোনো বিষয় নিয়ে লিখলেই তিনি নিজ ধর্ম ত্যাগ করে ভিন্ন ধর্মে চলে গেলেন এ কথা বলা বা বিবেচনা করা বড় ধরনের ধৃষ্টতা। তাই পুজোর কথা ছেড়েই দিন ৷ ভিন্ন ধর্মের ধর্মীয় বিষয় নিয়ে ভিন্ন ধর্মের জন্য লিখলেই, যিনি লিখলেন সেটা নিজের পালনীয় হয় না। সবচেয়ে বড় কথা মনে রাখবেন, তিনি ধর্ম পরিবর্তন করেন নি। আর তিনি যে নাস্তিক সেটা তো কেও বলতে পারবে না সে যেই হোক। আর তাঁর লেখা গজলে তিনি মৃত্যুর পর তাঁর শেষকৃত্য কীভাবে হবে তাও বলে গিয়েছেন। তাই পুজোর কথা বলে আর শিরকের গুণায় তাঁকে ফেলবেন না। যদিও বললেই প্রমাণ হয়ে যায় না তিনি এই কাজ করেছেন। তাঁর জন্য উপযুক্ত প্রমাণ থাকতে হয়। সবচেয়ে বড় কথা এই কাজ করলে তাঁর সুস্থ জীবদ্দশায় তিনি নিজ ধর্ম ত্যাগ করেই তা করতেন মাইকেলের মধুসূদন দত্তের মতোই। তাই মনগড়া কথা বলে অপবাদ দেওয়া থেকে বিরত থাকুন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ব্রাহ্মধর্মে দীক্ষিত ছিলেন। তাঁর জন্য কি তিনি সনাতনধর্মীয় দেব-দেবী নিয়ে লেখেন নি? লিখেছেন। কিন্তু ছিলেন একেশ্বরবাদী এবং নিরাকারে বিশ্বাসী। সাহিত্যেকর্মতে লিখেছেন কিন্তু বাস্তব আচারে নয়। তাঁর জন্য তো এ কথা বলা যাবে না যে তিনি একেশ্বরবাদীতা ও নিরাকার ঈশ্বরকে ত্যাগ করে এক কথায় ব্রাহ্মধর্ম(হিন্দুধর্মের সংস্কার) ত্যাগ করে তিনি বহুঈশ্বর ও সাকারে নাম লিখিয়েছেন। যদি থেকেই থাকে কিছু বিশ্বাস-অবিশ্বাসের দোলাচল তা তাঁর ভিতর, কিন্তু আচারে দেখান নি, কিংবা আচারের দিক থেকেও না হোক, অন্তত তাঁর সেই ব্রাহ্মধর্ম ত্যাগ করেন নি। অন্যান্য সাহিত্যিকদিগের ধর্মবোধ আলোচনা আমার উদ্দেশ্য নয়। তবে সাহিত্যিকদিগের মাঝে যে এরকম বিষয় দেখা গিয়েছে তা শুধু নজরুলের ক্ষেত্রেই প্রথম নয়, যদিও নজরুলের কিছু রচনা স্বতন্ত্রই ভিন্নধর্মীয় বিষয়বস্তুর এ জায়গায়ই তাঁর প্রাতিস্বিকতা পরিলক্ষিত হয়। আর তা হলে ধর্ম থেকে সরে না গিয়েও পারস্যের কিছু কবি মূল ধর্মবোধের বিধিনিষেধের জায়গায় সাহিত্যে ব্যতিক্রমী হয়েছেন । তাঁর জন্য ধর্ম ত্যাগ করেছেন বা নিজ ধর্মের বিশ্বাস ত্যাগ করেছেন তা বলা ধৃষ্টতাই।
কিছু ইতিহাসবিদ মনে করেন কাজী নজরুল নজরুল ইসলাম বিভিন্ন মূর্তিতে প্রস্রাব করেছেন, আবার কিছু ইতিহাসবিদ মনে করেন কাজী নজরুল ইসলাম বিভিন্ন মূর্তিকে পূজা করেছেন , আজও পর্যন্ত এই তথ্যটা আসলে কতটুকু সত্য এটা জানা এখনো পর্যন্ত জানা যায়নি ।
Islam is the top idea of literature to Muslim community that is Allah's banda of majority in islamic countries. Madrasa is their higher education centre only.
Kazi Nazrul Islam was not only a good poet but also a true patriot.What he used to do in his personal life,that should not come for enjoyment. A man 's personal life is his own life.
Latest works of Najrul includes Modern Mahabharata . No body knew about the treasures until Mumtaz Begum mentioned about it in her speeches as she frequently did while re re rewriting history as the situation suits her .
কবি জীবনানন্দ তার কবিতায় বলেছেন,_অন্ধকারে অর্থ সত্য জানিয়ে দেবার নিয়ম এখানে আছে । সলিমুল্লাহ খানের মত ব্যক্তিরা স্রেফ তাকিয়া বাজি ছাড়া আর বিশেষ কিছু জানেন না। রবীন্দ্রনাথ ইতালিতে মুসলীনীর রাষ্ট্রীয় অতিথি হয়েছিলেন, এটা লুকাবার মত কোন বিষয় নয় যে তাকে রাশিয়ায় পাঠাতে হবে। যে ব্যক্তি ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের মুখের উপর নাইটহুড খেতাব ছুড়ে ফেলে দেন তাকে দিয়ে কিছু বলানো বা করানো যে অসম্ভব এটা সলিমুল্লাহ খানের মতো ব্যক্তিরা বুঝতে পারবে না।
This is a talk almost exclusively বেনিয়ামিন with convolution galore. Nothing to do with Najrul. Anytime I listen to his talk it is a waste of time. Everyone of his talks has four things in common showing বিদ্যাবত্তা, praising Arab contributions, Europe runs supreme and convolution galore on any subject. He never is interested in the time transcending indigenous achievements. I guess he has a horrendous mental block against anything indigenous like mathematics, medicine, philosophy. In his mind Indian culture and contribution stinks -hindu stink.
When Rebel Poet Kazi Nazrul Islam was alive and in the midst of his literary career, then many Islamic Scholars and Hindu-Pandits used to raise questions as to the real religion of him. After so many years of his death, similar type of public discussion is taking place. People may doubt that whether there is any hidden agenda of reminding this old issue to the present generation.
মূর্খেরা সব শোনো, মানুষ এনেছে গ্রন্থ, গ্রন্থ আনেনি মানুষ কোনো । কবি কাজী নজরুল ইসলাম This goes against the belief of the Muslims who believe their holy book was from heaven dictated by Allah.
Making meal out of people's ignorance ! Frequent reference to French ,German , English poets and authors do not elicit compulsive clappings these days ! Ordinary Baul singers have more wisdom than plastic professors !!
আধুনিক বাংলা কবিতা এবং বাংলা অধুনি কবিতা কথা দুটির মধ্যে পার্থক্য অনেক। আধুনিক বিশেষণ টি বাংলা কথাটির আগে বসালে তার অর্থ হয় আধুনিক বাংলা। আর কবিতা কথাটার আগে আধুনিক বসালে তার অর্থ দাড়ায় আধুনিক কবিতা। কলকাতার বাঙালিদের মুন্ডুপাত নাকরে বাংলা বাকারণটা জানুন। তাতে আপনার ভাষা জ্ঞান সমৃদ্ধ হবে।
ইউরোপের লোকেদের মতবাদ পূজনীয় ? আমাদের কোনো ধারণা নেই সাহিত্যের আধুনিকতা নিয়ে ? convoluted talk - অবশ্য সেটাই হবে ধারণা করেছিলাম video দেখতে শুরু করার আগে। অগ্রবীজ-কে চিনি, জানি।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ! আপনাকে শ্রদ্ধা করি স্যার! সাহিত্য মানেই প্রগতিশীলতা, নাস্তিকতা, সংস্কৃতি মানেই গান বাজনা। বর্তমানে খুব কম ব্যক্তি রয়েছেন যারা ইসলামের সাথে সাহিত্য ও সংস্কৃতি সংঘর্র্ষিক হয়না এমন চর্চা করেন। আপনার চিন্তা ভাবনা কিছুটা ভিন্ন। দোয়া করি আপনার জন্য।
আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লহ। জাযাকাল্লাহ খাইরান আমার প্রিয় স্যারকে। আমরা অত্যন্ত কপাল পোড়া যারা কিনা গুণীদের কদর জানি না।আলেম থেকে শুরু করে শিক্ষক কবি সাহিত্যক বিজ্ঞানী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব সকল খেত্রে একই দশা।আমরা আগে তাকাই ব্যক্তির দিকে তারপরে শুনি তার বক্তব্য যদি পছন্দের হয়। শোনার মধ্যেও ধরন আছে কানে শোনার জন্য শুনি মগজে বা দেমাগে নিয়ে ডাইজেস্ট করার জন্য শুনি না। জনাব সলিমুল্লাহ খান স্যার এর দু্র্ভাগ্য তাঁকে মুল্যায়ন করার মনষিকতা অর্জন করতে পারিনি এমন অনেক ব্যক্তিত্ব আছেন যার মধ্যে প্রায়াত ড: খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর । আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের চলার পথ দিনকে দিন সংকুচিত হয়ে যাচ্ছে বলে মনে হয়।আমরা অর্থ প্রাচুর্য আর পরশ্রীকাতরতায় এতটাই নিমগ্ন যে হালাল হারামের পার্থক্য করার বোধটুকুও হারিয়ে ফেলেছি।আল্লাহ ভীতি পরকালের তো তোয়াক্কাই করিনা । অনেক কথা বলতে ইচ্ছে করে কিন্তু বলারজায়গা শোনার বোঝার মানুষ কই। মাঝে মাঝে আমার এক শ্রদ্ধেয় শিক্ষকের ছড়া কবিতার কথা মনে পড়ে তা হল-----যুগটাই আজ কি রকম,খসখসে বড় মুল্য কম। যা আছে সব ছড়াছড়ি, খালি বুদবুদের গড়াগড়ি। ওজন কিছুতে মিলে বড়, খড়ি মাটি আর তুষের গুড়ো।
Nazrul's eventual destination was hell ! It's pity why this great poet of India was allowed to be babished to Bangladesh, which has evolved into a diehard Islamist state which is contrary to Nazrul's all-emracive Humanism ! Shocking !
He has no solution for the daily crisis of the country. He has no idea how to solve the food shortage and he has no clue how to stop the politicians looting the banks. What is the use of such অসাধারণ পান্ডিত্বে পরিপূর্ণ
You did not read much of his works, I mean the poet. had you done so, you would not love him so much as some of his writings will go against your belief. মূর্খেরা সব শোনো, মানুষ এনেছে গ্রন্থ, গ্রন্থ আনেনি মানুষ কোনো । কবি কাজী নজরুল ইসলাম
@@garygeorge-wi7coএ কথাটাকে এভাবে ভাবুন,,,"পৃথিবীতে মানুষ এসেছে বলেই স্রষ্টা গ্রন্থ দিয়েছেন।এর মানে গ্রন্থগুলোকে এনেছেন মানুষ। গ্রন্থ প্রথম এসে তারপর মানুষ আসেনি।তারমানে গ্রন্থ মানুষ আনতে পারেনি।"
চমৎকার আলোচনা। শুধু গভিরতায় নয় প্রশস্ততায়ও সমৃদ্ধ। মূল বিষয়বস্তুর বৃক্ষের কান্ড বেয়ে তিনি ধীরে ধীরে উচ্চতায় পৌঁছেন এবং জ্ঞানসমৃদ্ধ আলোচনা ডালপালা মেলে সমৃদ্ধ সরস বৈঠকি আড্ডার মেজাজে শ্রোতাকে আবিষ্ট করে।
প্রনাম জানবেন স্যর। রবি ঠাকুর জন্ম নিয়ে ছিলেন জোড়াসাঁকো র ঠাকুর বাড়িতে। রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয় ভবনের সাথে কবি জন্মের কোনো সম্পর্ক নেই। ভালো থাকবেন।