@@চট্টলাএক্সপ্রেস-থ৭ঘ আর আপনাদের বাক-স্বাধীনতা কি ছিল সেটা তো দেখেছে সবাই। বিরোধী মতের লোকদের রাজাকার ট্যাগ তাও মন্ত্রীদের কাছ থেকে। যদিও সে মুক্তিযোদ্ধা হয়
সেলুট হাসনাত আব্দুল্লাহ ও ডাক্তার জাহিদ কে।আর ধিক্কার জানাই খালেদ মহিউদ্দিন কে দেশপ্রেম বা দেশ গঠন নিয়ে প্রশ্ন না করে শুধুমাত্র ভারত ও আওয়ামী লীগের দালালি জন্য।
Mr. Hasnat sounds intelligent and matured. For those blaming Mr. Khaled, you should have watched it again. This is the job to ask unpopular and uncomfortable questions.
সমন্বয়ক এক একটি ট্যাবলেট এই কথাটা আপনার ঠিক হলো না।এতগুলো ছাত্রদেরকে আপনি ট্যাবলেট বানাইলেন।আপনার চরিত্র নিয়ে আমার এখন সন্দেহ হয়।যে যেকোয়ালির লোক সে সেকোয়ালিটি কমেন্ট করে।
হাসনাত আবদুল্লাহ,কি অসাধারণ যুক্তি দিয়ে করা বলছেন,খালেদ ভাই, আপনাকেও আমরা অনেক পছন্দ করি। হাসনাত যখন উত্তর দেন, তখন, ওনার উত্তর শেষ হলে, আপনি প্রশ্ন করবেন। ধন্যবাদ।
খালেদ মহিউদ্দিনের উপস্থাপনায় একটা জিনিস বেশ পেশাদারিত্বের অভাব বলে মনে হয়, তা হলো- কোন জায়গায় কাকে কতটুকু বলতে দিতে হবে আর কোথায় কখন থামাতে হবে এই বিষয়টা খুব বাজেভাবে পরিচালনা করেন তিনি। এইগুলো এতো বিরক্তিকর, মাঝখানে তিনি মূল point কে সরিয়ে ফেলেন।
হাসনাত বললেন তাজউদ্দীন আহমেদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, এমন অনেকের ইতিহাস মুছে ফলা হয়েছে। এর প্রেক্ষিতে খালেদ সাহেব বললেন তাঁদের পরিবারের লোকজন আ. লীগে গুরুত্বপূর্ণ পদ পেয়েছে! মানে কী ভাই?? আ. লীগে পদ পাওয়া মানেই সম্মান পাওয়া?? নাকি আ. লীগে পদ পাওয়া আর ইতিহাসে জায়গা পাওয়া একই কথা??
খালেদ মহিউদ্দিনের কাছ থেকে আমরা আরও বুদ্ধিমান উপস্থাপনা আশা করি ... তার অভিব্যক্তি এবং প্রশ্ন উভয়ই তার জনপ্রিয়তা এবং দক্ষতার মানদণ্ডের নিচে ছিল !! জাহেদ এবং হাসনাত উভয়কে ধন্যবাদ ... তারা তীক্ষ্ণতা দেখানোর চেষ্টা করেছেন !
Pls leave Fuad from your list. I saw him giving false information and he Himself acknowledged it. Another interesting fact is that he was not that much visible during the time of movement as he is now. He also has a political leaning with a particular political party.
খালেদ মহিউদ্দিনের উপস্থাপনায় একটা জিনিস বেশ পেশাদারিত্বের অভাব বলে মনে হয়, তা হলো- কোন জায়গায় কাকে কতটুকু বলতে দিতে হবে আর কোথায় কখন থামাতে হবে এই বিষয়টা খুব বাজেভাবে পরিচালনা করেন তিনি। এইগুলো এতো বিরক্তিকর, মাঝখানে তিনি মূল point কে সরিয়ে ফেলেন।
@@oostaadখালেদ গোঁজামিল উত্তরের দিকে গেলেই দড়ি ধরে টান দেন। সঠিক কথা বের করান মুখ থেকে। এটাই ভালো লাগে। পয়েন্ট টু পয়েন্ট। নাহলে খালেদের টকশো দেখতামনা। খালেদ ভিউয়ার্সাদের প্রশ্নগুলি করে বসেন। যা তৃপ্তি দেয় আমাদের।
খালেক মহিউদ্দিন স্যার।আপনার অনুষ্ঠান আমি অনেক বছর ধরে দেখতে আছি। আজকের বাংলাদেশ থেকে শুরু। বিগত সরকার আমলে।আপনি যেভাবে প্রশ্ন করছেন। সেভাবে উত্তর বুঝে নিছেন। এখন আপনার মনে হয় না এ সরকার আমলে আপনি প্রশ্ন করে কিন্তু উত্তর ঠিকমত বুঝে পাচ্ছেন না। আপনার প্রশ্ন দরন অনেক পাল্টে গেছে। বাংলাদেশে আপনি এক জন জনপ্রিয় সাংবাদিক।আশা করি এটা আপনি খুব ভালো জানেন । তাই প্রশ্নর সাথে সাথে আপনার প্রশ্নের উত্তর বুঝে নিবেন। তাহলে আমরা দর্শক হিসাবে বুঝিতে পারবো আপনি সত্য পথে আছেন।
খালেদ ভাই আমার কিন্তু ঠিকানার ফাউনডার কে জানি।উনিই কিন্তু রাজনৈতির বাহিরে নয়। উনি কিন্তু সাবেক সংসদ সদস্য ও দুই বার দল পরিবর্তন করে পলটিবাজে পরিচিত পেয়েচেন। ধন্যবাদ
আপনি নিজেকে বেশি চালাক বানাতে যাইয়া বেশি হিরো বানাইতে যাইয়া জিরো হয়ে যাইয়েন না। আপনার একটা ভালোবাসা আছে সেটা নষ্ট করবেন না দেশের বাইরে আছেন তো সেজন্য নিজেকে অনেক উৎফুল্ল মনে হচ্ছে। ওদেরকে এত তাড়াতাড়ি ভুলে যাইয়েন না। অতীত কে এত তাড়াতাড়ি আপনি ভুইলা যাইয়েন না
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ আপনার আবেগ এবং ন্যায়বিচারের প্রতিশ্রুতি আমাদের সকলকে অনুপ্রাণিত করে! যা সঠিক তার জন্য লড়াই চালিয়ে যান! ✊📢💖🌍💪💡
ইউনূস ও আসিফ নজরুলের ইনডেমনিটি চালুর উদ্দেশ্য কী? এই সরকার বলছে ৫ তারিখের পর থেকে ৮ তারিখ পর্যন্ত ঘটে যাওয়া 3200 পুলিশ হত্যা, রাজনৈতিক কর্মী হত্যা, যশোরে হোটেলে আগুন দিয়ে ২৪ জনকে হত্যা, জবাই করে আর গাছে ঝুলিয়ে খুন, ৬ হাজার অস্ত্র আর ৩লক্ষ গুলি লুট সহ শত সহস্র অরাজকতার বিচার ঘটনাগুলোর বিচার করা যাবে না। বৈষম্যবিরোধী না ?
বাংলাদেশের স্বাধীনতা দীর্ঘ সংগ্রামে শেখ মুজিব রহমান ৪৬৭৫ দিন কারা বরণ করেন। স্বাধীনতার পরবর্তি ১৯৭২ সালের ১০ই জানুয়ারি পাকিস্তান কারাগার থেকে মুক্তি লাভ করে বীরের বেশে স্বাধীন বাংলাদেশে আসেন ১৯৭০ সালের নির্বাচিত জাতীয় পরিষদ সদস্যদের নিয়ে যুদ্ধ বিদ্ধস্থ দেশের শাসন ভার গ্রহণ করেন ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশের মহান সংবিধান অনুযায়ী সাধারণ নির্বাচনে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন গ্রহণ করেন। ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষে ভঙ্গুর বিদ্ধস্ত দেশে স্বাধীনতার পরাজিত শক্তি যুব সমাজকে শাসক গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন ভারত প্রেমের কারণে দেশ গতি হারাচ্ছে । বর্তমান পরিস্থিতির মত স্বাধীনতার পরাজিত শক্তিরা দেশকে অস্থির করে তোলে। ১৯৭৩ সাল থেকে ১৯৭৫ আগষ্ট খুব বেশি সময় না শেখ মুজিবুর রহমান ক্ষমতাসীন ছিল। বঙ্গবন্ধু যদি এই আড়াই বছর ক্ষমতাসীন সময়ে কোন ভুল বা অন্যায় করে থাকে স্বাধীন বাংলাদেশের এক জন নাগরিক হিসাবে আমি ক্ষমা চেয়েনিচ্ছি। ধন্যবাদ১০ই জানুয়ারি পাকিস্তান কারাগার থেকে মুক্তি লাভ করে বীরের বেশে স্বাধীন বাংলাদেশে আসেন ১৯৭০ সালের নির্বাচিত জাতীয় পরিষদ সদস্যদের নিয়ে যুদ্ধ বিদ্ধস্থ দেশের শাসন ভার গ্রহণ করেন ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশের মহান সংবিধান অনুযায়ী সাধারণ নির্বাচনে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন গ্রহণ করেন। ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষে ভঙ্গুর বিদ্ধস্ত দেশে স্বাধীনতার পরাজিত শক্তি যুব সমাজকে শাসক গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন ভারত প্রেমের কারণে দেশ গতি হারাচ্ছে । বর্তমান পরিস্থিতির মত স্বাধীনতার পরাজিত শক্তিরা দেশকে অস্থির করে তোলে। ১৯৭৩ সাল থেকে ১৯৭৫ আগষ্ট খুব বেশি সময় না শেখ মুজিবুর রহমান ক্ষমতাসীন ছিল। বঙ্গবন্ধু যদি এই আড়াই বছর ক্ষমতাসীন সময়ে কোন ভুল বা অন্যায় করে থাকে স্বাধীন বাংলাদেশের এক জন নাগরিক হিসাবে আমি ক্ষমা চেয়েনিচ্ছি। ধন্যবাদ বাংলাদেশের স্বাধীনতা দীর্ঘ সংগ্রামে শেখ মুজিব রহমান ৪৬৭৫ দিন কারা বরণ করেন। স্বাধীনতার পরবর্তি ১৯৭২ সালের ১০ই জানুয়ারি পাকিস্তান কারাগার থেকে মুক্তি লাভ করে বীরের বেশে স্বাধীন বাংলাদেশে আসেন ১৯৭০ সালের নির্বাচিত জাতীয় পরিষদ সদস্যদের নিয়ে যুদ্ধ বিদ্ধস্থ দেশের শাসন ভার গ্রহণ করেন ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশের মহান সংবিধান অনুযায়ী সাধারণ নির্বাচনে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন গ্রহণ করেন। ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষে ভঙ্গুর বিদ্ধস্ত দেশে স্বাধীনতার পরাজিত শক্তি যুব সমাজকে শাসক গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন ভারত প্রেমের কারণে দেশ গতি হারাচ্ছে । বর্তমান পরিস্থিতির মত স্বাধীনতার পরাজিত শক্তিরা দেশকে অস্থির করে তোলে। ১৯৭৩ সাল থেকে ১৯৭৫ আগষ্ট খুব বেশি সময় না শেখ মুজিবুর রহমান ক্ষমতাসীন ছিল। বঙ্গবন্ধু যদি এই আড়াই বছর ক্ষমতাসীন সময়ে কোন ভুল বা অন্যায় করে থাকে স্বাধীন বাংলাদেশের এক জন নাগরিক হিসাবে আমি ক্ষমা চেয়েনিচ্ছি। ধন্যবাদ১০ই জানুয়ারি পাকিস্তান কারাগার থেকে মুক্তি লাভ করে বীরের বেশে স্বাধীন বাংলাদেশে আসেন ১৯৭০ সালের নির্বাচিত জাতীয় পরিষদ সদস্যদের নিয়ে যুদ্ধ বিদ্ধস্থ দেশের শাসন ভার গ্রহণ করেন ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশের মহান সংবিধান অনুযায়ী সাধারণ নির্বাচনে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন গ্রহণ করেন। ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষে ভঙ্গুর বিদ্ধস্ত দেশে স্বাধীনতার পরাজিত শক্তি যুব সমাজকে শাসক গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন ভারত প্রেমের কারণে দেশ গতি হারাচ্ছে । বর্তমান পরিস্থিতির মত স্বাধীনতার পরাজিত শক্তিরা দেশকে অস্থির করে তোলে। ১৯৭৩ সাল থেকে ১৯৭৫ আগষ্ট খুব বেশি সময় না শেখ মুজিবুর রহমান ক্ষমতাসীন ছিল। বঙ্গবন্ধু যদি এই আড়াই বছর ক্ষমতাসীন সময়ে কোন ভুল বা অন্যায় করে থাকে স্বাধীন বাংলাদেশের এক জন নাগরিক হিসাবে আমি ক্ষমা চেয়েনিচ্ছি। ধন্যবাদ
আমার কাছে এ যাবতকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সাংবাদিক হয়েছিলেন খালিদ মহিউদ্দিন,,,, তবে আজকে হাসনাত আব্দুল্লাহর কথা শুনে মনে হল হাসনাত আব্দুল্লাহ একজন শ্রেষ্ঠ টকশো বক্তা,,,, ভালোবাসা জাহিদুর রহমান স্যার সহ তিনজন কেই,,❤️❤️❤️
অসংখ্য ধন্যবাদ খালেদ ভাই।আপনি সবসময়ই নিরপেক্ষ থেকে ক্ষমতাকে প্রশ্নবাণে জর্জরিত করেছেন, এরজন্য আপনাকে নানাসময় নানা ট্যাগ ই নিতে হয়েছে ও হবে ।খালেদ ভাই হৃদয়ের অন্তঃস্থল থেকে ভালোবাসা। আপনি স্বমহিমায় এগিয়ে যান💚💚💚।
সময় লিমিটেড। যৌক্তিক কথা ছাড়া অথবা কথার রুট পেয়ে গেলে খালেদ ভাই পরবর্তী প্রশ্ন করে থাকেন।নইলে হাসনাত একটা প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়েই ১ ঘণ্টা শেষ করতে পারবেন।
খালেদা যাদের কে কথা বলার জন্য আনেন তাদের কে বলতে দিন। কথার মাঝে কথা বলা একটা অসৌজন্যতা যা আপনি মাত্রাতিরিক্ত করেন। যারা আসেন তারা কথার খেই হারিয়ে ফেলেন দর্শকরা বিরক্ত হন।
খালেদ ভাইয়ের একটা ব্যাপার প্রতিটা অনুষ্ঠানে নিয়মিত লক্ষ্য করে দেখলাম, প্রত্যেকটা কথার মাঝখানে আরেকটা প্রশ্ন ডুকিয়ে দেয়। যার ফলে উত্তরদাতা উত্তর দিতে গিয়ে হিমসিম খেতে হচ্ছে।
হাানাতের কাছে খালেদ মহিউদ্দিনের ইতিহাস পুনরায় জানার জন্য ক্লাস করতে উপদেশ দিচ্ছি,আপনার নাতির বয়সী হাসনাত আবদুল্লাহ,কিন্তু আপনার লীগের প্রতি আবেগের ওপর সে পানি ঢেলে দিসে।আপনার যে লীগপ্রেম অনেক সেটা অনেক আগে থেকেই দৃশ্যমান, আর সম্মান জানানো মানে এই নয় যে তার পরিবারের সদস্যদের সরকারি চাকরি দিলো বা দলের কোনো বড়পদ প্রদান করলো।তাহলেতো হাসিনার ও দেশের প্রধানমণ্ত্রী ও আওয়ামিলীগ এর সভাপতি হয়ে চুপ থাকা দরকার ছিলো,বাপ,ভাই,মা এদের নিয়ে তাদেরকে পূজার পর্যায়ে নেয়াটা খালেদ সাহেব কি ঠিকই ছিলো বলতে চান নাকি?
সেই বলছেন , বুঝি না খালেদ ভাই জেনে বুজেও এতো বছরের গনহত্যাকারী আওয়ামী লীগ এর প্রতি এতো ভালোবাসা কই থেকে আসে ,,আরে ভাই লাস্ট ১৬ বছরে ত ফেইছবুকে স্ট্যাটাস ই দেয়া যাইতো না , ওরা জানোয়ার থেকেও খারাপ ছিলো
খালেদ ভাই , আপনি নিজে খুব মেধাবী মানুষ আর প্রশ্ন করে প্রায় সবাই কেই তো আটকান খুব ভালো করে , কিন্তু আপনি নিজে কি আপনার অতীত বস দরবেশের আত্মা থেকে বের হতে পেরেছেন?
খালেদ ভাই কথায় বা হাত ঢোকানো বন্ধ করবেন প্লিজ। খুবই দৃষ্টিকটু লাগে বিষয়টি। বিদেশে থাকেন, এটা শিখেন বিদেশিদের দেখে। হাসনাত আবদুল্লাহর অসাধারণ মেধা ও যুক্তি