আমি চাই দেশে আরো একটা আন্দোলন হোক তা হলো ৬০ বছর বয়স হয়ে গেলে কেউ আর মন্ত্রী পদে থাকতে পারবেনা। তাদের অবসর দেওয়া উচিত।। কারন ৩০ বছর বয়স হলে যদি চাকরিতে দরখাস্ত করার যোগ্যতা যদি আপনার আর আমার না থাকে আবার ৬০ বছর হলে অবসর নিতে হয় চাকুরী থেকে । তো ঐ ৬০ বছর এর বুড়ে আর বুড়ি বেটা বেটিদের আমার দেশ চালানোর দরকার নেই। এই দেশে কি গণতন্ত্র আছে ?
কোটা বাতিল হোক। আমি একমত।কারন আমি নিজে চাকরি নিতে গিয়ে দেখেছি আমার সামনে আনফিট মানুষকে পুলিষের চাকরি দিয়েছে। মুক্তি যোদ্ধা কোটা বাতিল হোক। সাধারন জনগন না হলে কোন চাকরিই পাবেনা।
আলহামদুলিল্লাহ এই আপুর কথা একদম সঠিক, সকল অভিভাবক গন যাতে এই সকল ছেলে মেয়েদের পাসে দারায়,আমরা সবাই এক হলে আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার বেহাল দশা রোধ হবে, ইন্সায়াল্লাহ
কৌটা হচ্ছে প্রতিবন্ধী,জাতিভেদ, মুক্তিযোদ্ধা দের সম্মাননা।তুমি কোন যুক্তিতে বাতিল করতে বল্লে।অশিক্ষিত..! যে বা যারা তোরে স্বাধীন করে বাঁচতে সুযোগ করে দিছে।তাদের এখন সম্মানটাই কেড়ে নিতে বল্লেন। আরে ভাই,কাক এর পায়খানা খান নাকি...?
প্রধানমন্ত্রীর কি সমস্যা আমি বুঝি না চাকরির বয়স 35 করবে না আবার কোটা বাতিল ও করবে না।নিজে আবার 80 তে এসে দেশের মন্ত্রী হয়ে আছে তিনি কি ভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারছে তাহলে আমরা 35 পারব না কেন।
কোন কোটাই দরকার নাই মেধাভিত্তিতে চাকরি হওয়া উচিত তাহলেই বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে মুক্তিযোদ্ধা কোটা কিসের মুক্তিযোদ্ধা কোটা যত মুক্তিযোদ্ধা বেশিরভাগই গোয়া সার্টিফিকেট নিয়ে মুক্তিযোদ্ধা হয়েছে তাই আমি বলতে চাই যোদ্ধা কোটা সম্পূর্ণ বাতিল করা হোক যাদের মেধা আছে তাদেরকেই দেওয়া উচিত বাংলাদেশ এগিয়ে যান
যুদ্ধ করেছেন কারো বাবা কারো দাদা কারো নানা তাহলে ছেলেও যুদ্ধ করল না নাতি নাতনিও যুদ্ধ করল না অথচ এরা যুদ্ধ ছাড়াই চাকরি পাচ্ছে কেন এসব ভুল সিদ্ধান্ত জন্যই তো দেশের এই অবস্থা ।।।
যেগুলা এখন যোদ্ধা সেজে বসে আচে এই গুলা সব ভুয়া মুক্তি যোদ্ধা একটু ভালো করে খোঁজ নিলেই দেখা জাবে কয় জন যোদ্ধা র পরিবার সুজোগ সুবিধা পায় অথচ সব ভুয়া যোদ্ধা সেজে সরকারি সুযোগসুবিধা নিচ্ছে এই সরকার কি এটা বোজে না?