যেহেতু জায়গাটা পর্যটন এলাকার মতো একটা পরিবেশ তাই সেখানে বিকালের দিকে হয়তোবা চা সিগারেট বিস্কুট কেক এর একটা টং দোকান চলতে পারে, সেইসাথে যদি কিছু বাড়তি মুদির দোকানের মালামাল যেমন চাল ডাল লবন চিনি তেল রাখা হয়। কিন্তু মানিক ভাই আপনার সাথে আমিও একমত যে মূল রাস্তার পাশে যদি একটা ভাড়া দোকানও হয় তাহলে সেটা চলবে ভালো।
ঐখানে দোকান ভালো চলবে বলে মনে হয় না। তবে যদি মুদি দোকান এর পাশাপাশি চায়ের ব্যাবস্তা করা যাই ( টেলিভেশন সহ ) তবে হয়তো তার পরিবার ভালোভাবে চলতে পারবে । শুধু মুদি দোকান এ লাভের পরিমান খুবই কম হবে।
ভাই জান আপনি তো শুধু নিজ জেলার মানুষ দের সব কিছু দিচ্ছেন আমার মতে এই কাজটি ঠিক না ভাই অন্য জেলার মানুষ দের নিয়ে একটু ভাবেন ঝিনাইদহ জেলার একটা পরিবার অনেক কষ্টের মধ্যে জীবন যাপন করে এদের কে পারলে একটু সাহায্য করুন প্লিজ
সন্তান তো একজন নয়, একটা সন্তানকেও মানুষ করতে পারে নাই। অবশ্যই দায়ভার পিতা-মাতার। দোকান চালাবে কিভাবে? কয়েকদিন চালানোর পর বাকী দিতে দিতে দোকান হারিয়ে যাবে।
