A Life of Interest | অজানা সুদের ফাঁদ | Nafees Salim | Nasir Tamzid Official 

Thanks 👍

we are support you brother

We always support you

বিধান একমাত্র আল্লাহরই।এক মহা পরাক্রমশালী আল্লাহ ব্যতীত কোন বিধানদাতা ইলাহ নেই। ১২:৪০তোমরা তাঁকে বাদ দিয়ে নিছক কতগুলো নামের ইবাদাত করছ, যাদের নামকরণ তোমরা ও তোমাদের পিতৃপুরুষরা করেছ, যাদের ব্যাপারে আল্লাহ প্রমাণ নাযিল করেননি। বিধান একমাত্র আল্লাহরই। তিনি নির্দেশ দিয়েছেন যে, ‘তাঁকে ছাড়া আর কারো ইবাদাত করো না’। এটিই সঠিক দীন, কিন্তু অধিকাংশ লোক জানে না’। ১৬:১১৬ আর তোমাদের জিহবা দ্বারা বানানো মিথ্যার উপর নির্ভর করে বলো না যে, এটা হালাল এবং এটা হারাম, আল্লাহর উপর মিথ্যা রটানোর জন্য। নিশ্চয় যারা আল্লাহর উপর মিথ্যা রটায়, তারা সফল হবে না। ১০:৫৯ বল, ‘তোমরা কি ভেবে দেখেছ, আল্লাহ তোমাদের জন্য যে রিয্ক নাযিল করেছেন, পরে তোমরা তার কিছু বানিয়েছ হারাম ও হালাল’। বল, ‘আল্লাহ কি তোমাদেরকে অনুমতি দিয়েছেন, নাকি আল্লাহর উপর তোমরা মিথ্যা রটাচ্ছ’? ৪২:২১ তাদের জন্য কি এমন কিছু শরীক আছে, যারা তাদের জন্য দীনের বিধান দিয়েছে, যার অনুমতি আল্লাহ দেননি? আর ফয়সালার ঘোষণা না থাকলে তাদের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েই যেত। আর নিশ্চয় যালিমদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। ১০:১৫ আর যখন তাদের সামনে আমার আয়াতসমূহ সুস্পষ্টরূপে পাঠ করা হয়, তখন, যারা আমার সাক্ষাতের আশা রাখে না, তারা বলে, ‘এটি ছাড়া অন্য কুরআন নিয়ে এসো। অথবা একে বদলাও’। বল, ‘আমার নিজের পক্ষ থেকে এতে কোন পরিবর্তনের অধিকার নেই। আমিতো শুধু আমার প্রতি অবতীর্ণ ওহীর অনুসরণ করি। নিশ্চয় আমি যদি রবের অবাধ্য হই তবে ভয় করি কঠিন দিনের আযাবের’। ৬:১৯ বল, ‘সাক্ষ্য হিসেবে সবচেয়ে বড় বস্তু কী?’ বল, ‘আল্লাহ সাক্ষী আমার ও তোমাদের মধ্যে। আর এ কুরআন আমার কাছে ওহী করে পাঠানো হয়েছে যেন তোমাদেরকে ও যার কাছে এটা পৌঁছবে তাদেরকে এর মাধ্যমে আমি সতর্ক করি। তোমরাই কি সাক্ষ্য দাও যে, আল্লাহর সাথে রয়েছে অন্যান্য উপাস্য? বল, ‘আমি সাক্ষ্য দেই না’। বল, ‘তিনি কেবল এক ইলাহ আর তোমরা যা শরীক কর আমি নিশ্চয়ই তা থেকে মুক্ত’। ৯:৩৪ হে ঈমানদারগণ, নিশ্চয় পন্ডিত ও সংসার বিরাগীদের অনেকেই মানুষের ধন-সম্পদ অন্যায়ভাবে ভক্ষণ করে, আর তারা আল্লাহর পথে বাধা দেয় এবং যারা সোনা ও রূপা পুঞ্জীভূত করে রাখে, আর তা আল্লাহর রাস্তায় খরচ করে না, তুমি তাদের বেদনাদায়ক আযাবের সুসংবাদ দাও। ৩:১৪ মানুষের জন্য সুশোভিত করা হয়েছে প্রবৃত্তির ভালবাসা- নারী, সন্তানাদি, রাশি রাশি সোনা-রূপা, চি‎‎হ্নত ঘোড়া, গবাদি পশু ও শস্যক্ষেত। এগুলো দুনিয়ার জীবনের ভোগসামগ্রী। আর আল্লাহ, তাঁর নিকট রয়েছে উত্তম প্রত্যাবর্তনস্থল। ৭:৩২বল, ‘কে হারাম করেছে আল্লাহর সৌন্দর্যোপকরণ, যা তিনি তাঁর বান্দাদের জন্য সৃষ্টি করেছেন এবং পবিত্র রিয্ক’? বল, ‘তা দুনিয়ার জীবনে মুমিনদের জন্য, বিশেষভাবে কিয়ামত দিবসে’। এভাবে আমি আয়াতসমূহ বিস্তারিত বর্ণনা করি এমন কওমের জন্য, যারা জানে। ২৮:৮৫ নিশ্চয় যিনি তোমার প্রতি কুরআনকে বিধানস্বরূপ দিয়েছেন, অবশ্যই তিনি তোমাকে প্রত্যাবর্তনস্থলে* ফিরিয়ে নেবেন। বল, ‘আমার রব বেশী জানেন, কে হিদায়াত নিয়ে এসেছে, আর কে রয়েছে স্পষ্ট পথভ্রষ্টতায়’। ১৬:৪৩ আর আমি তোমার পূর্বে কেবল পুরুষদেরকেই রাসূল হিসেবে প্রেরণ করেছি, যাদের প্রতি আমি ওহী পাঠিয়েছি। সুতরাং জ্ঞানীদের জিজ্ঞাসা কর, যদি তোমরা না জানো। ৬:১৫১ বল, ‘এসো, তোমাদের উপর তোমাদের রব যা হারাম করেছেন, তা তিলাওয়াত করি যে, তোমরা তার সাথে কোন কিছুকে শরীক করবে না এবং মা-বাবার প্রতি ইহসান করবে আর দারিদ্রের কারণে তোমাদের সন্তানদেরকে হত্যা করবে না। আমিই তোমাদেরকে রিয্ক দেই এবং তাদেরকেও। আর অশ্লীল কাজের নিকটবর্তী হবে না- তা থেকে যা প্রকাশ পায় এবং যা গোপন থাকে। আর বৈধ কারণ ছাড়া তোমরা সেই প্রাণকে হত্যা করো না, আল্লাহ যা হারাম করেছেন।

আল-আরাফ ৭:৫৫ এবং ৭:২০৫ এই আয়াতগুলোতে আল্লাহর প্রতি বিনয় এবং নম্রতার সাথে প্রার্থনা করার উপর জোর দেওয়া হয়েছে। প্রথম আয়াতে বলা হয়েছে: আল-আরাফ ৭:৫৫: "তোমরা তোমাদের রবকে ডাক অনুনয় বিনয় করে ও চুপিসারে। নিশ্চয় তিনি পছন্দ করেন না সীমালঙ্ঘনকারীদেরকে।" এই আয়াতে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা নির্দেশ দিচ্ছেন যে তাঁর কাছে প্রার্থনা করার সময় বিনয় এবং নির্লিপ্তভাবে প্রার্থনা করতে হবে, কারণ আল্লাহ সীমালঙ্ঘনকারীদের পছন্দ করেন না। আল-আরাফ ৭:২০৫: "তোমার রবকে স্মরণ কর তোমার অন্তরে বিনয়ের সাথে ও ভয়ে এবং উচ্চারণ করো না। সকাল-সন্ধ্যায় তাঁকে স্মরণ কর এবং উদাসীনদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না।" এই আয়াতটি মানুষের প্রতি আল্লাহর স্মরণে নিজেকে নিয়োজিত রাখার আহ্বান জানায়, যাতে তারা নম্রতা ও ভয়ে তাঁকে স্মরণ করে এবং দিনে ও রাতে নিয়মিতভাবে আল্লাহকে স্মরণ করে। উদাসীন হওয়া এবং আল্লাহর স্মরণ থেকে বিরত থাকা মানুষের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে, তাই আল্লাহর স্মরণে নিজেকে নিয়োজিত রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

Insha Allah he will be in future 😊😊❤

Dhruv rathee houar Jonno desh ee thaka jabena BAL arrest koira felbe

Bangladesh ar onek dorkar dhruv rathir moto sorkar ke prosno korte para sahoshi manush 😔

eto sohoj duniya?

করনীয় একটাই। সমাজে ইসলামি শাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে হবে। ..

Vaia eitar mddhe ki music use kora hoyechhe bhaia ektu janale upokrito hotam

@@DNRS0P BGM use korce akta.....eita na korle video er je akta Poribesh situation oita futiye tola possible na....but eta Islamic dik theke thik na holeo..mul intention ta Islamic..jara bujbe tara to music nia lafalafi korbe na.. Tara shikkha ta nibe video theke....💝

কে বুঝাবে মানুষ কে

islamic economy, that's it

কিন্তু সবাই ওনাকে নিয়া মজা করতো 😅😢

Islamist der theke general manuser kothai besi gurutto dei ekhon jonogon..

​R amr Allah take prappo shomman dilen.❤

সুদের সবনিম্ন গুন্নাহ... আপন মায়ের সাথে অবৈধ সম্পর্ক করা কতটা ভয়াবহ 🙂🙂🙂

ব্যবসা করে অতিরিক্ত মুনাফা করাও সুদের থেকে খারাপ।

আল্লাহ্কে ভয় করো এবং সুদের বকেয়া পরিত্যাগ করো, যদি তোমরা ইমানদার হয়ে থাকো' (সুরা বাকারা, আয়াত ২৭৮)। 'অতঃপর যদি তা না করো তাহলে আল্লাহ ও রাসুলের পক্ষ থেকে যুদ্ধের ঘোষণা রইল' (সুরা বাকারা, আয়াত ২৭৯)। মহান রাব্বুল আলামিন আরো বলেন, 'হে বিশ্বাসীগণ! তোমরা চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ ভক্ষণ কোরো না'

Islam a nari nettrito nishidho, se khane akhon desh er prodhanmontri nari. Ei desh a tahole Islamic soriyot a chole kmn. Faltu desh

হে ঠিক বলেছেন৷ পশ্চিমমারা আজ ইসলামিক শরিয়ত মোতাবেক রাষ্ট্র ও অর্থনীতি পরিচালনা করেনা বলে খুব ভয়ানক অবস্থা তাদের দেশে।

@@sohagsarker103 ora toh oder nijder dhormoi thik moto palon kore na. jemon khushi temon chole 🙂 ei duniya je shob kichu na ta bujhei na

@@mahim6944 হে। আর তাইতো ভয়াবহ অবস্থা ওদের৷

​@@sohagsarker103খালি অর্থনৈতিক উন্নতিই সব নাকি স্পিরিচুয়াল উন্নতিকেও উন্নতি মনে করেন আপনি?

অঙ্ক করালেই যে সুদ খাবে ব্যাপারটা এমন না। যারা সুদ খায় তাদের নীতি নৈতিকতার অভাব

সহমত

Alhamdulilla

you dont know the basic of banking system. bangladesh shobai sudh er moddhe ache. and if you want to know this banking system search mohaimen patwary. tar koyekta podcast dekhen

Es

সুদখোরদের থেকে নিলে এমনই হবে। এনজিও থেকে নিলে সমস্যা হতোনা

এটাই সবাই বুঝতে চায়না। এই মহাজনদের হাত থেকে বাচাতে আছে ব্যাংক। ব্যাংক থেকে লোন নিলে এক বছরে ১ লাখ টাকায় সুদ আসত সর্বোচ্চ ১২ হাজার টাকা। যেখানে মহাজন নিবে বছরে ১ লাখ বিশ হাজার টাকা। মানে ব্যাংকের থেকে কমপক্ষে ১০ গুন বেশি সুদ নেয় মহাজন।

আপনি যদি ব্যাংক থেকে ঋণ করেন, অথবা কোন সমিতি বা এনজিও থেকে লোন করেন 1 লক্ষ টাকায় বছরের সর্বোচ্চ 15000 টাকা বেশি দিতে হবে না। আপনারা যেখান থেকে লোন করছেন সে তো আসল নিয়েও দুইজন সুদ নিয়ে গেছে😂😂