আমি ভারত থেকে। শ্রদ্ধেয়া আফসানা মিমির অভিনয়ের আমি একজন গুণমুগ্ধ ভক্ত। চিত্রা নদীর পাড়ে চলচ্চিত্রটি দেখে প্রভাবিত এবং আবেগতাড়িত হয়েছিলাম। বাঙলাদেশের অভিনয়শিল্পীদের কাজ অনেক অনেক অনেক উন্নত মানের আর আমার অতি প্রিয় এবং অত্যন্ত সম্মানের শ্রীমতী আফসানা মিমি সবার মাঝে অন্যতমা। পরম করুণাময় ওনাকে দীর্ঘায়ু দিন, সুস্থ নীরোগ শরীর নিয়ে এবং গঠনমূলক কাজ করে উনি যেন আরও অনেক দূর যেতে পারেন।
কখন যেনো ২ টা ঘন্টা পার হয়ে গেলো বুঝতে পারলাম না, ছোট বেলায় মিমি আপুর নাটক দেখেছি এতো সুন্দর করে মানুষ কথা বলতে পারে অবাক হয়ে দেখতাম আর চিন্তা করতাম আমি যুদি কখনো এমন সুন্দর করে কথা বলতে পারতাম, তবে আমি চেষ্টা করি এখনো সুন্দর করে গুছিয়ে কথা বলতে জানি না কতো টুকো পারি, আমার অনেক ভালো লাগে আপনার অভিনয় দোয়া করি আপনি ভালো থাকেন আপু
“আফসানা মিমি” কিন্তু আমার কাছে চিরকাল একরাশ মুগ্ধতার নাম॥ সৃষ্টিশীল কাজের প্রায় সব শাখায় সমান পারদর্শী একজন মানুষ॥ আমার চেয়ে মাত্র আট মাসের ছোট…..প্রায় আমার সমবয়সী বলা যায়…..এ্যাখনো কী যে সুন্দর!!!! কথা বলাও যে কী বিশাল এ্যাকটা আর্ট……এ্যাকই রকম মুগ্ধতা নিয়ে কথা শুনছি॥ অনেক শুভকামনা রইলো মিমি’র জন্য॥
উফ এতো ভালো লাগলো আড্ডা টা। অসাধারণ। মিমি আপু কে মনে হচ্ছিল উনি এখনো নাইনটিজ এই আছেন? এত চীর তরুণী। এভারগ্রীন। এত সুন্দর হাসি। এত চমৎকার কথা বলার ধরণ। মনে হচ্ছিলো উনার বয়স ঠিক অতটুকু তেই আছে। যখন নব্বই দশকে নাটক গুলো দেখতাম। উফ। এত ভালো লাগলো। কি বলবো।।।❤️❤️❤️
আফসানা একজন অসাধারণ নাট্যব্যক্তিত্ব ও দার্শনিকবোধ সম্পন্ন মানুষ। উনি উনার শৈশব-কৈশোরের ঘটনায় কেবল মায়ের কথা বললেন। অথচ যে লোকটি সেই সত্তরের দশকে স্ত্রী-কণ্যাকে শিল্পকলার স্বাধীনতা ও সহযোগিতা দিলেন তার কথা একবারও বললেন না!!! এভাবেই পরিবার আগলে রাখা, গড়ে তোলা বাবাদের অবদানগুলো উহ্য হয়ে যায়।।।
আসলেই সবাই এখন বৈভবের পেছনে ছুটছে পাগলের মতো। শোঅফ এতো বেড়ে গেছে যে আমরা যারা 90' এর তারা রীতিমতো হয়রান হয়ে যাচ্ছি। মানবিকতাবোধ আন্তরিকতা ভালবাসা সব হারিয়ে যাচ্ছে। আসলেই আমাদের উচিৎ ভালো মানুষ হবার, দেশ টা কে ভালবাসার। চমৎকার একটা উপস্থাপনা
মন্ত্র মুগ্ধ হয়ে শুনছিলাম মিমি আপাকে। মিমি আপা একটা টুথপেস্টের এ্যাড করছিলো। দুধ সাদা দাঁত বের করে তিনি বলতেন " লাল জেল , লাল জেল .... আফসানা আপা হলো আমাদের "লালজেল কন্যা"