ছোটবেলা স্কুলের সংসৃতি অনুষ্ঠানে গান টা গেয়ে ছিলাম।তখন গানের মানে টা বুজতাম না।তুমি ছেড়ে যাওয়ার পর গানটি মনের মধ্যে দাগ কেটে যায়।আমার ছেলে মেয়ে যখন বড় হবে তাদের কে তুমার কথা বলবো।তুমি কথটা অবহেলা আর কি বিশৃী এক যন্ত্রণা আমায় উপহার দিয়ে গিয়েছিলে😢কমেন্ট রেখে গেলাম যুগের পর যুগ এই গান টি শুনতে আসবে। এদের মধ্যে যদি আমার ছেলে মেয়ে আসে ওরা যেন বুজতে পারে তার বাবা তাদের মাকে কথটা ভালবেসে ছিলো🖤😔
গানটার মূল শিল্পী তদানীন্তন পশ্চিম পাকিস্তানের নাহিদ নিয়াজী। তাঁর স্বামী মুসলেহ উদ্দিনের আদি বাস ছিলো খুউব সম্ভবতঃ যশোরে। সর্ব পাকিস্তানী সঙ্গীতানুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিলো ১৯৬১( যদ্দুর মনে পড়ে) সালে ঢাকার ইঞ্জিনীয়ার'স ইন্সটিটিইউটে এবং তৎকালীন রেডিও পাকিস্তানের ঢাকা কেন্দ্র সরাসরি ঐ অনুষ্ঠান সম্প্রচারিত করেছিলো। কনক চাঁপা নিশ্চয়ই ভালো গেয়েছেন! তবে, নাহিদ নিয়াজীর মিষ্টি সুরের গায়কী এখনো ভুলতে পারিনি! রয়ে গেছে স্মৃতির মণিকোঠায়!
@@kazitv9795আমি যে মুসলেহ উদ্দিনের কথা বলেছি, তিনি বয়াতী ছিলেন না! তিনি তদানীন্তন পশ্চিম পাকিস্তানে নাহিদ নিয়াজীকে বিয়ে করে সেখানেই স্থায়ীভাবে থেকে গিয়েছিলেন!
@@powerassosiate2954আমি এর চেয়ে খুউব বেশী একটা জানিনে বা জানলেও ভুলে গিয়েছি কিছুটা! প্রায় ষাট বছর আগের কাহিনী! তবে, এইটুকু জানি যে মুসলেহ্ উদ্দিন সেই সময়ে একই সাথে একজন স্বনামধন্য গীতিকার ও সুরকার ছিলেন। " আকাশের ওই মিটিমিটি......" গানটার গীতিকার ও সুরকারও ছিলেন মুসলেহ্ উদ্দিন! গানটা তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানের একটা বাংলা চলচ্চিত্রে ব্যবহৃত হয়েছিলো! গুগলে সার্স করলেই জানতে পারবেন বৈকি!
বলতে পারেন আমাদের প্রজন্মের সোনালী সময়। কি ছিল না। সুস্হ সমাজ, উচ্চমানের শিক্ষক সমাজ, অভিজ্ঞ প্রখর নীতিবান বিচারক, পুলিশ কর্মকর্তা, মার্জিত সব চিএ পরিচালক, গান রচয়িতা, সবই ছিল। যা বতর্মানে ভাবায় যায়না!
এখন এই গান চালালে আপনাকে আমাকে মানুষ বলদ বলবে! এই ধরনের গান শোনার কারণে অনেক হাসি টাট্টার পাত্র হইছি বন্ধু মহলে ওরা বলে এই বয়সে আমি নাকি বুড়ো মানুষের গান শুনি 😂
আহ কত সুন্দর কত মধুর হৃদয় ছুঁয়ে গেল আমরা একদিন এই পৃথিবী থেকে বিদায় নিয়ে চলে যাব কিন্তু এই গান পৃথিবীতে বেঁচে থাকবে। সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন আবার শেষ প্রণতি সকলের রাতুল চরণে 🙏🏻🙏🏻🙏🏻
আমার মায়ের খুব পছন্দের একটা গান। একসময় আম্মুর সাথে এই গানগুলো গলা মিলিয়ে খুব গাইতাম। খুব ছোটোবেলায় শিখেছিলাম। আজ আমিও মাকে হারিয়েছি, কিন্তু গানগুলো শৈশবের স্মৃতির স্মারক হিসেবে আজও মনে পড়ে। গান এবং আম্মু দুটোকেই খুব মিস করি। ধন্যবাদ,,,,,,,,
এই কথা নিয়ে একদিন একজনের সাথে ঝগরা করেছি,আমি বলেছিলাম গীতিকার আজিজুর রহমান,এবং মূল শিল্পী নাহিদ নিয়াজী,মিউজিক ডিরেক্টর মোসলেহ উদ্দিন,আর ঐ লোক তর্ক করে বলেছিল গীতিকার মোসলেহ্ উদ্দিন, পরে৷ আমি নাহিদ নিয়াজির ইমেইলে মেসেজ করে জানতে পারছি ওনিও বলেছে আজিজুর রহমান।
ছোট বেলায় বাংলাদেশ বেতারের সন্ধা,সারে ৭ টায় দুর্বার অনুষ্টানে এই গানটা অনেক সৈনিক ভাই গাইতো।খুব ভালো লাগতো।এখনো কানে বাজে এই গান।অসাধারন কনকচাপা। ৩০/১০/২১ বগুড়া।
মানুষ বলে প্রথম প্রেম নাকি ভুলা যায় নাহ!!কই আমি তো দিব্যি ভুলে নতুন কারো সংসার করছি!!সেও করছে!!শুনেছি কিছুদিন পর সে বাবা হবে!!সে নিশ্চয়ই খুব খুশি হয়েছে,,সত্যি বলতে আমিও খুব খুশি!!তবে এই খুশি টা হয়তো আমাদের একসাথে হবার কথা ছিলো!!আক্ষেপ ছাড়া সত্যি জীবন অপরিপূর্ণ!!তুমি খুব ভালো থেকো আমার মনপুরা!! ❤️❤️
এই গানগুলো শুনলে মনে হয়। মনের মাঝে অন্য রকম একটা অনুভুতি।তুমি আর আমি বসে গল্প করছি একে অন্যের হাত ধরে ঐ চাঁদের দিকে থাকিয়ে আছি।এখনো মনে পরে তোমার সাথে কাটানো সেই দিনগুলোর কথা।যেখানেই থাকো ভালো থেকো। Miss ypu Rimo...
এই গানটি শোনার পর চোখের জল ধরে রাখতে পারি নাই জীবনের হারানোর সব কিছু মনে পড়ে যায় এই গানের মধ্যে অসাধারণ একটি গান মানুষের জীবনকে বদলে দিতে পারে এই গানটি ধন্যবাদ কনকচাঁপা আপু আপনাকে এই গানটি গাওয়ার জন্য
এমন একটা সময় ছিলো আম্মু এই সব গান গুলো গাইতো আর তার সাথে আমরাও সূর মিলাতাম,এখন সময়ের ব্যাবধানে সবাই জার জার মত সংসার নিয়ে ব্যস্ত হয়ে গেছি আম্মুও বার্ধক্যে চলে গেছে কিন্তু সৃতি ময় দিন গুলা মনে নাড়া দিয়ে উঠে।।💕
নাহিদ নিয়াজির গান, তিনি একজন বাঙ্গালী বধু। স্বামী মোসলেউদ্দিন, তার সুরেই এই জনপ্রিয় গানটি। এখনো মনকে বেদনা বিধুর করে তোলে। কনক চাঁপা সুন্দর গেয়েছেন। অনেক ধন্যবাদ।
এই গানটা শুনলে স্কুল লাইফের কথা মনে পড়ে যায়, আমাদের ক্লাসের একটা মেয়ে এতো সুন্দর করে এই গানটা গাইতো প্রায়শই শুনতাম,এখনো শুনি কিন্তু ওর মুখ থেকে না ইউটিউব থেকে। 🥺🥺