আসিফ ভাই , তোমার সাথে হয়তো কোনো দিন দেখা হবে না।কিন্তু ২০০০সালে আমার কলেজ লাইফে তোমার গান ছিল আমার সঙ্গী এবং বন্ধু। আমার বন্ধুরা ও তোমাকে হিংসা করতো কারন তাদের কে ছেরে তোমার গান নিয়ে সব সময় শুনতাম এখনো মন খারাপ লাগলে শুনি। কিন্তু এখন বিবাহিত জীবনে সংসারের কাজের চাপে সে ভাবে শোনা হয় না। যেমন ,আজ রাতে একা ঘরে তোমার গান শুনতে খুব ইচ্ছা করছিল তাই গান শুনতে শুনতে বিগত দিনের স্মৃতি গুলো কে আবার মনের আঙ্গিনায় নিয়ে এলাম। তুমি ভালো থেকো।।
আমাদের টেপ ছিলো না, ও প্রিয়া তুমি কোথায়, এই ক্যাসেট কিনে তারপর টেপ কিনেছিলাম, এরপর দিন রাত গান বাজিয়ে শুনতাম, আসিফ ভাই তোমাকে অনেক ধন্যবাদ , এতো সুন্দর সুন্দর গান আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য, ভালো থেকো বস,
সবাই আসিফ ভাইয়ের কথাই বলে এই এ্যালবামটা যে তৈরি করলো লিখলো সুর দিল তার কথা কেউ বলিনি সে হল ইথুন বাবু স্যার।তার কারনে আজ আসিফ আকবর।ইথুন বাবু স্যারকে জানাই কোটি কোটি শুভেচ্ছা।এত সুন্দর একটি এ্যালবাম দেওয়ার জন্য।💥💥💥💥💥💥💯💯💯💯💯💯💯💯👌👌
এমন একটা সম্পর্কে আছি যে সম্পর্কের কোন নাম নেই😥যতোদিন বেচে আছি ততোদিন নামহীন সম্পর্ক টা কে চালিয়ে যেতে হবে।আসলে আমি তোমাতে আসক্ত নেশা হয়ে গেছে নামহীন সম্পর্ক খুব কষ্ট দেয়😥তবুও আজীবন ভালোবেসে যাব সারাজীবন সুখে থাক তুমি❤️
যুগযুগ ধরে এ গানগুলো একইরকম জনপ্রিয় হয়ে থাকবে। আমি 'ও প্রিয়া ও প্রিয়া গানটি' দুই যুগ ধরে মনে মনে গাচ্ছি। 'এখনও মাঝে মাঝরাতে' মনে মনে গেয়ে যাই। 'চোখেরই জলে লেখা কত যে কবিতা' গানটি আমাকে বারবার ব্যথিত করে। সবসময় শুভকামনা এ অ্যালবামের শিল্পীকে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রাবস্থায় এই অ্যালবামের সাথে আমি প্রথম প্রেমে পড়েছিলাম। আজও সে প্রেম চলছে।
তখন আমি একাদশ শ্রেনীর রোমান্টিক ছাত্র। আর ঐ সময়েই এলবামটি প্রকাশিত হয়। আর আমার রোমান্টিকতা দ্বিগুন বেড়ে যায়........ কিন্তূ যে বন্ধুসহ আসিফের প্রায় সব গানগুলো সুরসহ গাইতে পারতাম........ সেই বন্ধুটি (শিবলু/জয়) ২০১১ সালে না ফেরার দেশে চলে যায়..... তাই এখন আর ঐভাবে শোনা হয় না.... ২০০১-২০০৭ সাল পর্যন্ত আসিফের যত গান প্রকাশ পেয়েছিলো তার প্রায় সবগুলোই আমরা দুজন সুরসহ মুখস্থ গাইতে পারতাম
তোমাদের ভালোবাসা সার্থক হয়েছে তারপরে।সার্থক যদি না হয় তাহলে কষ্ট রয়ে গেলে চিরদিনের জন্য। যখনই মনে পড়বে সেই দিনগুলির কথা। তখনই বুকের ভেতর কষ্ট গুলো দাও দাও করে জ্বলবে
সর্বদা স্বরনের যোগ্য় গানগুলা শুদ্ব বাঙ্গলাগানের জন্য শ্রীযুক্ত আসিফ আকবর মহোদয় চীরস্বরনিও হয়ে আছেন ,,ও থাকবেন,পাথরে লিখা নাম হয়তো মিটে যেতে পারে মিটে না কখন নাম যা গেয়েছেন আসিফ আকবরে,,রাম মানিকপুর,আসাম,
বাংলাদেশের ইতিহাস সংস্কৃতি বলতে কন্ঠ শিল্পী আসিফ আকবরের নামটা প্রথম আসে কারন আসিফ ভাই অভিশেক এলবাম রিলিজ হওয়ার দিনে ৭ লাখ কেসেট বিক্রি হয়েছে বাংলাদেশের অন্য কোনো শিল্পীর কেসেট ১ লাখ ও বিক্রি হয়নি।।