বিশ্ব তথা দেশের চূড়ান্ত নৈরাজ্য , বিশৃঙ্খলায় ক্লান্ত আমরা বাঙালিদের সবচেয়ে শান্তির জায়গা আমাদের গুরুদেব, উনি আরো বহু সহস্র বছর প্রাসঙ্গিক থাকবেন। শ্রদ্ধা জানাই এই মহামানবকে। হে মহামানব দেশ কে পথ দেখাও।
শুধু অন্তিম কালের মর্মস্পর্শী গীতি নয় এ গান সর্বকালের বুক ভরা প্রাণের সাথী । সত্যি অসাধারণ গান খানি । যদি আমরা এই সুন্দর বসুন্ধরার অংশিদার না হতাম তাহা হলে মানুষের জীবনে এই অন্তিম কালের মর্মস্পর্শী স্পর্শ করতে পারত না । কিংবা আমারা যদি ভবের হাটের অংশিদার না হয়ে বাতাস হতাম , তা হলেও এই অন্তিম কালের মর্মস্পর্শী আমাদের কেও গ্রাস করতে পারত না । আমরা যদি আকাশ হতাম , কিংবা আমরা যদি সূর্যের আলোক রশ্মি হতাম -- তখন কিন্তু এই অন্তিম কালের মর্মস্পর্শী মানব জীবন কে বিঘ্নিত করতে পারত না । খুব সুন্দর একটি গান পরিবেশন করেছেন -- তাহার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ । আর তার পরে পরে এই গানের স্বরলিপির রেস নিয়ে বলতে হয় --- গভীর সমুদ্রের নীল জল । হাঁ সেই গভীর সমুদ্রের নীল জলে পারি দিতে আর ভয় নেই । কারণ এই গভীর সমুদ্রের নীল জল শুভেচ্ছা বার্তা পাঠাচ্ছে - সমুদ্র তীরবর্তী অঞ্চলের জেলে ভাইদের ও ট্রলার বন্ধুদের । তোমরা গভীর সমুদ্রের নীল জলে পারি দাও । তোমরা যেমন তোমাদের শহরের হাটের সাথে ভবের হাটকে সাজিয়ে তুলেছো , ঠিক সেই রকম ভাবেই পূর্ণিমার রাতে আমার গভীর সমুদ্রের নীল জল কে চাঁদের জ্যোৎস্নার আলোয় আলোকিত করে তোলো । এই গভীর সমুদ্রের নীল জলের উপর ও নীল আকাশের নীচে ভেসে থাকা রামধনুর মতো তোমাদের জীবনকেউ সাজিয়ে তোলো । নীল আকাশের নীচে এই গভীর সমুদ্রের নীল জল রাশি যদি না থাকতো - তাহা হলে এই সুন্দর বসুন্ধরা সে নিজেকে কখনোই সাজিয়ে তুলতে পারত না । এখানে বসুন্ধরা বলতে - নদী ,নালা বেষ্টিত সবুজ খেত, ঘন সবুজ প্রান্তর ও মেঘ - বৃষ্টির কথা বলা হয়েছে ।
আহা! যেমন সুন্দর ভাষ্যপাঠ তেমনই সুরেলা কন্ঠের গান ; অনবদ্য। অঙশগ্রহণকারী কুশীলবদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। মনে গভীর ভালবাসার জায়গা করে নিল। 🙏❤️🙏👍🎉🙏
