জয়গুরু জয়গুরু জয়গুরু। আপনার কথা যত শুনছি ততই যেন নিজেকে জানতে পারছি। আসলে কিছুই জানিনা কিন্তু অনেক জানতে পারছি আপনার কথায়। আমি সদগুরু শ্রী শ্রী ১০৮ নিগমানন্দ পরমহংস দেবের অনুসারী। আমি দীক্ষা নিয়েছি শ্রীমৎ স্বামী জ্ঞানানন্দ স্বরসতী মহারাজের কাছ থেকে। মহারাজের প্রয়াণ হয়েছে। আপনার এই নিরপেক্ষতা দেখে ভাবছি আপনি কতটা উঁচুতে উঠে এতটা নিরপেক্ষ আলোচনা করছেন। আসলে সবার মধ্যে এমনটা থাকলে আমাদের মধ্যে বিভেদ থাকতো না।
যেই কৃষ্ণ তত্ত্ব- বেত্তা সে-ই গুরু হয়।গুরু মানে উপদেশদাতা। প্রচলিত অর্থে গুরু যেভাবে গ্রহন- বর্জন বুঝানো হয় ব্যাপারটা আসলে এরকম নয়। কৃষ্ণ সম্পর্কিত উচ্চতর জ্ঞান আসলে সেটা গ্রহন করতেই হবে। কোন গুরু বা তার শিষ্য কে কি বললো তাতে কিছু আসে যায় না। কৃষ্ণ লাভ করেছেন ( সিদ্ধ পুরুষ বা মহাত্মাদের মধ্যে কদাচিত কিংবা সুদুর্লভ কেউ একজন কৃষ্ণকে তত্ত্বত জানতে পারেন ) এমন কৃষ্ণভক্তকে গুরুরুপে গ্রহন করা যায়।গুরুকে সাক্ষাৎ সেবা আবশ্যক। এটা এমন নয় যে কারো কাছ থেকে দীক্ষা নেয়া হলো আর কিছু গুরু বন্দনা নিয়মিত গাওয়া হলো। গুরু কৃষ্ণ লাভ না করলে শিষ্যকে তিনি কৃষ্ণ দিতে পারবেন না। আমরা গুরু কিংবা কৃষ্ণ কে কোন তত্ত্ব মনে করতে পারি না।গুরু হচ্ছেন ব্যক্তি আর কৃষ্ণ হচ্ছেন পুরুষোত্তম ব্যক্তিত্ব। তত্ত্বগতভাবে গুরু কৃষ্ণ দিতে পারেন মানে গুরুর সে ক্ষমতা থাকা উচিত। কিন্তু গুরুর সাধনার স্তরে তিনি শুদ্ধ কৃষ্ণভক্ত নাও হতে পারেন।এক্ষেত্রে শিষ্য যদি কৃষ্ণ সন্ধান লাভে সামনে এগিয়ে যায় এটাতে গ্রহন- বর্জন অপ্রাসঙ্গিক। কৃষ্ণই গুরু ও কৃষ্ণই গুরুশ্রেষ্ঠ।কৃষ্ণং বন্দে জগতগুরু। পিতা-মাতার সেবা, কৃষ্ণ প্রসাদ ( রন্ধনের তিন ঘন্টার মধ্যে কৃষ্ণকে দিয়ে আহার), মহাপুরুষের সঙ্গব্যতিত কৃষ্ণ বুঝা যায় না। ধর্ম কর্ম করে কৃষ্ণ লাভ করা যায় না। আর সৎগুরু পাওয়াতো কোটি জন্মের সাধনার ফল। এক কৃষ্ণ নাম এর উপলব্ধি সাধারণ মানুষের আসে না।তারা বহু শাখা ও অনন্ত প্রকারে আরাধনা করে। কৃষ্ণ সবিশেষ পুরুষ। তিনি নির্বিশেষ নন। তিনি এক,তার সমান কিংবা উপরে কেউই নেই। যিনি কৃষ্ণ জেনেছেন তার কাছে কৃষ্ণ কৃষ্ণই।
জয়গরু জয়মা আমি বাংলাদেশ থেকে বলছি মহারাজ এবং আমি নিগমানন্দ ঠাকুরের দীক্ষিত। আর আপনার কথা আমি প্রায়শই শুনি এবং খুবিই উপকৃত হই। আর এভাবেই আপনার জ্ঞানমন্ডিত কথার দ্বারা আমরা অজ্ঞানতা থেকে সচেতনমূলক পথ খুঁজে পাই এবং জ্ঞান আস্বাদনের তৃষ্ণা বেড়ে যায়। জয়গুরু
যেই কৃষ্ণ তত্ত্ব- বেত্তা সে-ই গুরু হয়।গুরু মানে উপদেশদাতা। প্রচলিত অর্থে গুরু যেভাবে গ্রহন- বর্জন বুঝানো হয় ব্যাপারটা আসলে এরকম নয়। কৃষ্ণ সম্পর্কিত উচ্চতর জ্ঞান আসলে সেটা গ্রহন করতেই হবে। কোন গুরু বা তার শিষ্য কে কি বললো তাতে কিছু আসে যায় না। কৃষ্ণ লাভ করেছেন ( সিদ্ধ পুরুষ বা মহাত্মাদের মধ্যে কদাচিত কিংবা সুদুর্লভ কেউ একজন কৃষ্ণকে তত্ত্বত জানতে পারেন ) এমন কৃষ্ণভক্তকে গুরুরুপে গ্রহন করা যায়।গুরুকে সাক্ষাৎ সেবা আবশ্যক। এটা এমন নয় যে কারো কাছ থেকে দীক্ষা নেয়া হলো আর কিছু গুরু বন্দনা নিয়মিত গাওয়া হলো। গুরু কৃষ্ণ লাভ না করলে শিষ্যকে তিনি কৃষ্ণ দিতে পারবেন না। আমরা গুরু কিংবা কৃষ্ণ কে কোন তত্ত্ব মনে করতে পারি না।গুরু হচ্ছেন ব্যক্তি আর কৃষ্ণ হচ্ছেন পুরুষোত্তম ব্যক্তিত্ব। তত্ত্বগতভাবে গুরু কৃষ্ণ দিতে পারেন মানে গুরুর সে ক্ষমতা থাকা উচিত। কিন্তু গুরুর সাধনার স্তরে তিনি শুদ্ধ কৃষ্ণভক্ত নাও হতে পারেন।এক্ষেত্রে শিষ্য যদি কৃষ্ণ সন্ধান লাভে সামনে এগিয়ে যায় এটাতে গ্রহন- বর্জন অপ্রাসঙ্গিক। কৃষ্ণই গুরু ও কৃষ্ণই গুরুশ্রেষ্ঠ।কৃষ্ণং বন্দে জগতগুরু। পিতা-মাতার সেবা, কৃষ্ণ প্রসাদ ( রন্ধনের তিন ঘন্টার মধ্যে কৃষ্ণকে দিয়ে আহার), মহাপুরুষের সঙ্গব্যতিত কৃষ্ণ বুঝা যায় না। ধর্ম কর্ম করে কৃষ্ণ লাভ করা যায় না। আর সৎগুরু পাওয়াতো কোটি জন্মের সাধনার ফল। এক কৃষ্ণ নাম এর উপলব্ধি সাধারণ মানুষের আসে না।তারা বহু শাখা ও অনন্ত প্রকারে আরাধনা করে। কৃষ্ণ সবিশেষ পুরুষ। তিনি নির্বিশেষ নন। তিনি এক,তার সমান কিংবা উপরে কেউই নেই। যিনি কৃষ্ণ জেনেছেন তার কাছে কৃষ্ণ কৃষ্ণই।
যেই কৃষ্ণ তত্ত্ব- বেত্তা সে-ই গুরু হয়।গুরু মানে উপদেশদাতা। প্রচলিত অর্থে গুরু যেভাবে গ্রহন- বর্জন বুঝানো হয় ব্যাপারটা আসলে এরকম নয়। কৃষ্ণ সম্পর্কিত উচ্চতর জ্ঞান আসলে সেটা গ্রহন করতেই হবে। কোন গুরু বা তার শিষ্য কে কি বললো তাতে কিছু আসে যায় না। কৃষ্ণ লাভ করেছেন ( সিদ্ধ পুরুষ বা মহাত্মাদের মধ্যে কদাচিত কিংবা সুদুর্লভ কেউ একজন কৃষ্ণকে তত্ত্বত জানতে পারেন ) এমন কৃষ্ণভক্তকে গুরুরুপে গ্রহন করা যায়।গুরুকে সাক্ষাৎ সেবা আবশ্যক। এটা এমন নয় যে কারো কাছ থেকে দীক্ষা নেয়া হলো আর কিছু গুরু বন্দনা নিয়মিত গাওয়া হলো। গুরু কৃষ্ণ লাভ না করলে শিষ্যকে তিনি কৃষ্ণ দিতে পারবেন না। আমরা গুরু কিংবা কৃষ্ণ কে কোন তত্ত্ব মনে করতে পারি না।গুরু হচ্ছেন ব্যক্তি আর কৃষ্ণ হচ্ছেন পুরুষোত্তম ব্যক্তিত্ব। তত্ত্বগতভাবে গুরু কৃষ্ণ দিতে পারেন মানে গুরুর সে ক্ষমতা থাকা উচিত। কিন্তু গুরুর সাধনার স্তরে তিনি শুদ্ধ কৃষ্ণভক্ত নাও হতে পারেন।এক্ষেত্রে শিষ্য যদি কৃষ্ণ সন্ধান লাভে সামনে এগিয়ে যায় এটাতে গ্রহন- বর্জন অপ্রাসঙ্গিক। কৃষ্ণই গুরু ও কৃষ্ণই গুরুশ্রেষ্ঠ।কৃষ্ণং বন্দে জগতগুরু। পিতা-মাতার সেবা, কৃষ্ণ প্রসাদ ( রন্ধনের তিন ঘন্টার মধ্যে কৃষ্ণকে দিয়ে আহার), মহাপুরুষের সঙ্গব্যতিত কৃষ্ণ বুঝা যায় না। ধর্ম কর্ম করে কৃষ্ণ লাভ করা যায় না। আর সৎগুরু পাওয়াতো কোটি জন্মের সাধনার ফল। এক কৃষ্ণ নাম এর উপলব্ধি সাধারণ মানুষের আসে না।তারা বহু শাখা ও অনন্ত প্রকারে আরাধনা করে। কৃষ্ণ সবিশেষ পুরুষ। তিনি নির্বিশেষ নন। তিনি এক,তার সমান কিংবা উপরে কেউই নেই। যিনি কৃষ্ণ জেনেছেন তার কাছে কৃষ্ণ কৃষ্ণই।
যেই কৃষ্ণ তত্ত্ব- বেত্তা সে-ই গুরু হয়।গুরু মানে উপদেশদাতা। প্রচলিত অর্থে গুরু যেভাবে গ্রহন- বর্জন বুঝানো হয় ব্যাপারটা আসলে এরকম নয়। কৃষ্ণ সম্পর্কিত উচ্চতর জ্ঞান আসলে সেটা গ্রহন করতেই হবে। কোন গুরু বা তার শিষ্য কে কি বললো তাতে কিছু আসে যায় না। কৃষ্ণ লাভ করেছেন ( সিদ্ধ পুরুষ বা মহাত্মাদের মধ্যে কদাচিত কিংবা সুদুর্লভ কেউ একজন কৃষ্ণকে তত্ত্বত জানতে পারেন ) এমন কৃষ্ণভক্তকে গুরুরুপে গ্রহন করা যায়।গুরুকে সাক্ষাৎ সেবা আবশ্যক। এটা এমন নয় যে কারো কাছ থেকে দীক্ষা নেয়া হলো আর কিছু গুরু বন্দনা নিয়মিত গাওয়া হলো। গুরু কৃষ্ণ লাভ না করলে শিষ্যকে তিনি কৃষ্ণ দিতে পারবেন না। আমরা গুরু কিংবা কৃষ্ণ কে কোন তত্ত্ব মনে করতে পারি না।গুরু হচ্ছেন ব্যক্তি আর কৃষ্ণ হচ্ছেন পুরুষোত্তম ব্যক্তিত্ব। তত্ত্বগতভাবে গুরু কৃষ্ণ দিতে পারেন মানে গুরুর সে ক্ষমতা থাকা উচিত। কিন্তু গুরুর সাধনার স্তরে তিনি শুদ্ধ কৃষ্ণভক্ত নাও হতে পারেন।এক্ষেত্রে শিষ্য যদি কৃষ্ণ সন্ধান লাভে সামনে এগিয়ে যায় এটাতে গ্রহন- বর্জন অপ্রাসঙ্গিক। কৃষ্ণই গুরু ও কৃষ্ণই গুরুশ্রেষ্ঠ।কৃষ্ণং বন্দে জগতগুরু। পিতা-মাতার সেবা, কৃষ্ণ প্রসাদ ( রন্ধনের তিন ঘন্টার মধ্যে কৃষ্ণকে দিয়ে আহার), মহাপুরুষের সঙ্গব্যতিত কৃষ্ণ বুঝা যায় না। ধর্ম কর্ম করে কৃষ্ণ লাভ করা যায় না। আর সৎগুরু পাওয়াতো কোটি জন্মের সাধনার ফল। এক কৃষ্ণ নাম এর উপলব্ধি সাধারণ মানুষের আসে না।তারা বহু শাখা ও অনন্ত প্রকারে আরাধনা করে। কৃষ্ণ সবিশেষ পুরুষ। তিনি নির্বিশেষ নন। তিনি এক,তার সমান কিংবা উপরে কেউই নেই। যিনি কৃষ্ণ জেনেছেন তার কাছে কৃষ্ণ কৃষ্ণই।
যেই কৃষ্ণ তত্ত্ব- বেত্তা সে-ই গুরু হয়।গুরু মানে উপদেশদাতা। প্রচলিত অর্থে গুরু যেভাবে গ্রহন- বর্জন বুঝানো হয় ব্যাপারটা আসলে এরকম নয়। কৃষ্ণ সম্পর্কিত উচ্চতর জ্ঞান আসলে সেটা গ্রহন করতেই হবে। কোন গুরু বা তার শিষ্য কে কি বললো তাতে কিছু আসে যায় না। কৃষ্ণ লাভ করেছেন ( সিদ্ধ পুরুষ বা মহাত্মাদের মধ্যে কদাচিত কিংবা সুদুর্লভ কেউ একজন কৃষ্ণকে তত্ত্বত জানতে পারেন ) এমন কৃষ্ণভক্তকে গুরুরুপে গ্রহন করা যায়।গুরুকে সাক্ষাৎ সেবা আবশ্যক। এটা এমন নয় যে কারো কাছ থেকে দীক্ষা নেয়া হলো আর কিছু গুরু বন্দনা নিয়মিত গাওয়া হলো। গুরু কৃষ্ণ লাভ না করলে শিষ্যকে তিনি কৃষ্ণ দিতে পারবেন না। আমরা গুরু কিংবা কৃষ্ণ কে কোন তত্ত্ব মনে করতে পারি না।গুরু হচ্ছেন ব্যক্তি আর কৃষ্ণ হচ্ছেন পুরুষোত্তম ব্যক্তিত্ব। তত্ত্বগতভাবে গুরু কৃষ্ণ দিতে পারেন মানে গুরুর সে ক্ষমতা থাকা উচিত। কিন্তু গুরুর সাধনার স্তরে তিনি শুদ্ধ কৃষ্ণভক্ত নাও হতে পারেন।এক্ষেত্রে শিষ্য যদি কৃষ্ণ সন্ধান লাভে সামনে এগিয়ে যায় এটাতে গ্রহন- বর্জন অপ্রাসঙ্গিক। কৃষ্ণই গুরু ও কৃষ্ণই গুরুশ্রেষ্ঠ।কৃষ্ণং বন্দে জগতগুরু। পিতা-মাতার সেবা, কৃষ্ণ প্রসাদ ( রন্ধনের তিন ঘন্টার মধ্যে কৃষ্ণকে দিয়ে আহার), মহাপুরুষের সঙ্গব্যতিত কৃষ্ণ বুঝা যায় না। ধর্ম কর্ম করে কৃষ্ণ লাভ করা যায় না। আর সৎগুরু পাওয়াতো কোটি জন্মের সাধনার ফল। এক কৃষ্ণ নাম এর উপলব্ধি সাধারণ মানুষের আসে না।তারা বহু শাখা ও অনন্ত প্রকারে আরাধনা করে। কৃষ্ণ সবিশেষ পুরুষ। তিনি নির্বিশেষ নন। তিনি এক,তার সমান কিংবা উপরে কেউই নেই। যিনি কৃষ্ণ জেনেছেন তার কাছে কৃষ্ণ কৃষ্ণই।
জয় মহাকাল জয়গুরু তোমার চরণে রইল শতকোটি প্রণাম, আমার প্রশ্ন হল যেসব মানুষরা মহাকাল কে ভালবাসছে সেই ভালোবাসা প্রমাণ দেওয়ার জন্য ট্যাটু করছে গাঞ্জা খাচ্ছে এটাকে কি সত্যিই ভালোবাসা বলে জয় মহাকাল
Moharaj apnar no a call dukche na..ami apnar sathe kotha bolte chai..amr dada k Ak tantrik kala jadu kore mere feleche..amr jibon puro sesh ..ami r beche thakar icha nei..ami apnar sathe kotha bolte chai..
Pronam Guru ji 🙏 . Amar ekta question ache seta r uttor apni jodi den onek sogsoy dur hoy. Amar biey r just 4/5 months por amar mother in law jor suru korlen unar guru kache dikkha newar jonno ei niey onek oshanti hoto ar oi guru o sasuri brain wash korten then oniccha sotteo sasuri Jed r jonno dikkha niey chilam , kintu sei guru r proti amar kono bhokti srodha kichu chilo na ajo nei. Ety ki amar kono bhabe oporadh hobe?? Amar moner moto guru pely ki abar dikkha nite pari?? Apnar answer opekkhay roilo. pronam neben 🙏
যেই কৃষ্ণ তত্ত্ব- বেত্তা সে-ই গুরু হয়।গুরু মানে উপদেশদাতা। প্রচলিত অর্থে গুরু যেভাবে গ্রহন- বর্জন বুঝানো হয় ব্যাপারটা আসলে এরকম নয়। কৃষ্ণ সম্পর্কিত উচ্চতর জ্ঞান আসলে সেটা গ্রহন করতেই হবে। কোন গুরু বা তার শিষ্য কে কি বললো তাতে কিছু আসে যায় না। কৃষ্ণ লাভ করেছেন ( সিদ্ধ পুরুষ বা মহাত্মাদের মধ্যে কদাচিত কিংবা সুদুর্লভ কেউ একজন কৃষ্ণকে তত্ত্বত জানতে পারেন ) এমন কৃষ্ণভক্তকে গুরুরুপে গ্রহন করা যায়।গুরুকে সাক্ষাৎ সেবা আবশ্যক। এটা এমন নয় যে কারো কাছ থেকে দীক্ষা নেয়া হলো আর কিছু গুরু বন্দনা নিয়মিত গাওয়া হলো। গুরু কৃষ্ণ লাভ না করলে শিষ্যকে তিনি কৃষ্ণ দিতে পারবেন না। আমরা গুরু কিংবা কৃষ্ণ কে কোন তত্ত্ব মনে করতে পারি না।গুরু হচ্ছেন ব্যক্তি আর কৃষ্ণ হচ্ছেন পুরুষোত্তম ব্যক্তিত্ব। তত্ত্বগতভাবে গুরু কৃষ্ণ দিতে পারেন মানে গুরুর সে ক্ষমতা থাকা উচিত। কিন্তু গুরুর সাধনার স্তরে তিনি শুদ্ধ কৃষ্ণভক্ত নাও হতে পারেন।এক্ষেত্রে শিষ্য যদি কৃষ্ণ সন্ধান লাভে সামনে এগিয়ে যায় এটাতে গ্রহন- বর্জন অপ্রাসঙ্গিক। কৃষ্ণই গুরু ও কৃষ্ণই গুরুশ্রেষ্ঠ।কৃষ্ণং বন্দে জগতগুরু। পিতা-মাতার সেবা, কৃষ্ণ প্রসাদ ( রন্ধনের তিন ঘন্টার মধ্যে কৃষ্ণকে দিয়ে আহার), মহাপুরুষের সঙ্গব্যতিত কৃষ্ণ বুঝা যায় না। ধর্ম কর্ম করে কৃষ্ণ লাভ করা যায় না। আর সৎগুরু পাওয়াতো কোটি জন্মের সাধনার ফল। এক কৃষ্ণ নাম এর উপলব্ধি সাধারণ মানুষের আসে না।তারা বহু শাখা ও অনন্ত প্রকারে আরাধনা করে। কৃষ্ণ সবিশেষ পুরুষ। তিনি নির্বিশেষ নন। তিনি এক,তার সমান কিংবা উপরে কেউই নেই। যিনি কৃষ্ণ জেনেছেন তার কাছে কৃষ্ণ কৃষ্ণই।
যেই কৃষ্ণ তত্ত্ব- বেত্তা সে-ই গুরু হয়।গুরু মানে উপদেশদাতা। প্রচলিত অর্থে গুরু যেভাবে গ্রহন- বর্জন বুঝানো হয় ব্যাপারটা আসলে এরকম নয়। কৃষ্ণ সম্পর্কিত উচ্চতর জ্ঞান আসলে সেটা গ্রহন করতেই হবে। কোন গুরু বা তার শিষ্য কে কি বললো তাতে কিছু আসে যায় না। কৃষ্ণ লাভ করেছেন ( সিদ্ধ পুরুষ বা মহাত্মাদের মধ্যে কদাচিত কিংবা সুদুর্লভ কেউ একজন কৃষ্ণকে তত্ত্বত জানতে পারেন ) এমন কৃষ্ণভক্তকে গুরুরুপে গ্রহন করা যায়।গুরুকে সাক্ষাৎ সেবা আবশ্যক। এটা এমন নয় যে কারো কাছ থেকে দীক্ষা নেয়া হলো আর কিছু গুরু বন্দনা নিয়মিত গাওয়া হলো। গুরু কৃষ্ণ লাভ না করলে শিষ্যকে তিনি কৃষ্ণ দিতে পারবেন না। আমরা গুরু কিংবা কৃষ্ণ কে কোন তত্ত্ব মনে করতে পারি না।গুরু হচ্ছেন ব্যক্তি আর কৃষ্ণ হচ্ছেন পুরুষোত্তম ব্যক্তিত্ব। তত্ত্বগতভাবে গুরু কৃষ্ণ দিতে পারেন মানে গুরুর সে ক্ষমতা থাকা উচিত। কিন্তু গুরুর সাধনার স্তরে তিনি শুদ্ধ কৃষ্ণভক্ত নাও হতে পারেন।এক্ষেত্রে শিষ্য যদি কৃষ্ণ সন্ধান লাভে সামনে এগিয়ে যায় এটাতে গ্রহন- বর্জন অপ্রাসঙ্গিক। কৃষ্ণই গুরু ও কৃষ্ণই গুরুশ্রেষ্ঠ।কৃষ্ণং বন্দে জগতগুরু। পিতা-মাতার সেবা, কৃষ্ণ প্রসাদ ( রন্ধনের তিন ঘন্টার মধ্যে কৃষ্ণকে দিয়ে আহার), মহাপুরুষের সঙ্গব্যতিত কৃষ্ণ বুঝা যায় না। ধর্ম কর্ম করে কৃষ্ণ লাভ করা যায় না। আর সৎগুরু পাওয়াতো কোটি জন্মের সাধনার ফল। এক কৃষ্ণ নাম এর উপলব্ধি সাধারণ মানুষের আসে না।তারা বহু শাখা ও অনন্ত প্রকারে আরাধনা করে। কৃষ্ণ সবিশেষ পুরুষ। তিনি নির্বিশেষ নন। তিনি এক,তার সমান কিংবা উপরে কেউই নেই। যিনি কৃষ্ণ জেনেছেন তার কাছে কৃষ্ণ কৃষ্ণই।
নমস্কার 🙏🙏🙏গুরুদেব, আমি অনূকূল ঠাকুরের দীক্ষিত, আমার বিয়ে হওয়ার পর তিনমাসের ভিতরে আমার শোশুর শাশুড়ী আমাকে দীক্ষা নিয়ে দেই, তখন আমি গুরু সমন্ধে কিছু বুজতাম না, আর আমরা আমার সামি বিয়ের আগে নিয়েচে দীক্ষা আমাদের দুজনে একসাথে দীক্ষা নেওয়াও হয়নি, কিন্তু এখন আমাদের বিয়ে হয়চে ১১ বছর হয়ে গেচে, আমরা গুরু বারটা ও পালন করি না, আর আমি কৃষ্ণ ভক্তি দিকে আমার মন চলে যাচ্ছে, আমি আর আমার সামি অন্য গুরু থেকে দীক্ষা গ্রহণ করতে পারবো, একটু জানাবেন কৃপা করে, আমার শোশুর কে বলেচি আমার শোশুর বলেচে আমাদের যে গুরু থেকে থেকে দীক্ষা নিতে হয় নিতে আমার শোশুর আদেশ দিয়েচে তবুও আমি ভাবচি আপনাদের থেকে কোনো গুরুর কাছ থেকে জিজ্ঞেস করে তারপর দীক্ষা গ্রহন করবো।
যেই কৃষ্ণ তত্ত্ব- বেত্তা সে-ই গুরু হয়।গুরু মানে উপদেশদাতা। প্রচলিত অর্থে গুরু যেভাবে গ্রহন- বর্জন বুঝানো হয় ব্যাপারটা আসলে এরকম নয়। কৃষ্ণ সম্পর্কিত উচ্চতর জ্ঞান আসলে সেটা গ্রহন করতেই হবে। কোন গুরু বা তার শিষ্য কে কি বললো তাতে কিছু আসে যায় না। কৃষ্ণ লাভ করেছেন ( সিদ্ধ পুরুষ বা মহাত্মাদের মধ্যে কদাচিত কিংবা সুদুর্লভ কেউ একজন কৃষ্ণকে তত্ত্বত জানতে পারেন ) এমন কৃষ্ণভক্তকে গুরুরুপে গ্রহন করা যায়।গুরুকে সাক্ষাৎ সেবা আবশ্যক। এটা এমন নয় যে কারো কাছ থেকে দীক্ষা নেয়া হলো আর কিছু গুরু বন্দনা নিয়মিত গাওয়া হলো। গুরু কৃষ্ণ লাভ না করলে শিষ্যকে তিনি কৃষ্ণ দিতে পারবেন না। আমরা গুরু কিংবা কৃষ্ণ কে কোন তত্ত্ব মনে করতে পারি না।গুরু হচ্ছেন ব্যক্তি আর কৃষ্ণ হচ্ছেন পুরুষোত্তম ব্যক্তিত্ব। তত্ত্বগতভাবে গুরু কৃষ্ণ দিতে পারেন মানে গুরুর সে ক্ষমতা থাকা উচিত। কিন্তু গুরুর সাধনার স্তরে তিনি শুদ্ধ কৃষ্ণভক্ত নাও হতে পারেন।এক্ষেত্রে শিষ্য যদি কৃষ্ণ সন্ধান লাভে সামনে এগিয়ে যায় এটাতে গ্রহন- বর্জন অপ্রাসঙ্গিক। কৃষ্ণই গুরু ও কৃষ্ণই গুরুশ্রেষ্ঠ।কৃষ্ণং বন্দে জগতগুরু। পিতা-মাতার সেবা, কৃষ্ণ প্রসাদ ( রন্ধনের তিন ঘন্টার মধ্যে কৃষ্ণকে দিয়ে আহার), মহাপুরুষের সঙ্গব্যতিত কৃষ্ণ বুঝা যায় না। ধর্ম কর্ম করে কৃষ্ণ লাভ করা যায় না। আর সৎগুরু পাওয়াতো কোটি জন্মের সাধনার ফল। এক কৃষ্ণ নাম এর উপলব্ধি সাধারণ মানুষের আসে না।তারা বহু শাখা ও অনন্ত প্রকারে আরাধনা করে। কৃষ্ণ সবিশেষ পুরুষ। তিনি নির্বিশেষ নন। তিনি এক,তার সমান কিংবা উপরে কেউই নেই। যিনি কৃষ্ণ জেনেছেন তার কাছে কৃষ্ণ কৃষ্ণই।
যেই কৃষ্ণ তত্ত্ব- বেত্তা সে-ই গুরু হয়।গুরু মানে উপদেশদাতা। প্রচলিত অর্থে গুরু যেভাবে গ্রহন- বর্জন বুঝানো হয় ব্যাপারটা আসলে এরকম নয়। কৃষ্ণ সম্পর্কিত উচ্চতর জ্ঞান আসলে সেটা গ্রহন করতেই হবে। কোন গুরু বা তার শিষ্য কে কি বললো তাতে কিছু আসে যায় না। কৃষ্ণ লাভ করেছেন ( সিদ্ধ পুরুষ বা মহাত্মাদের মধ্যে কদাচিত কিংবা সুদুর্লভ কেউ একজন কৃষ্ণকে তত্ত্বত জানতে পারেন ) এমন কৃষ্ণভক্তকে গুরুরুপে গ্রহন করা যায়।গুরুকে সাক্ষাৎ সেবা আবশ্যক। এটা এমন নয় যে কারো কাছ থেকে দীক্ষা নেয়া হলো আর কিছু গুরু বন্দনা নিয়মিত গাওয়া হলো। গুরু কৃষ্ণ লাভ না করলে শিষ্যকে তিনি কৃষ্ণ দিতে পারবেন না। আমরা গুরু কিংবা কৃষ্ণ কে কোন তত্ত্ব মনে করতে পারি না।গুরু হচ্ছেন ব্যক্তি আর কৃষ্ণ হচ্ছেন পুরুষোত্তম ব্যক্তিত্ব। তত্ত্বগতভাবে গুরু কৃষ্ণ দিতে পারেন মানে গুরুর সে ক্ষমতা থাকা উচিত। কিন্তু গুরুর সাধনার স্তরে তিনি শুদ্ধ কৃষ্ণভক্ত নাও হতে পারেন।এক্ষেত্রে শিষ্য যদি কৃষ্ণ সন্ধান লাভে সামনে এগিয়ে যায় এটাতে গ্রহন- বর্জন অপ্রাসঙ্গিক। কৃষ্ণই গুরু ও কৃষ্ণই গুরুশ্রেষ্ঠ।কৃষ্ণং বন্দে জগতগুরু। পিতা-মাতার সেবা, কৃষ্ণ প্রসাদ ( রন্ধনের তিন ঘন্টার মধ্যে কৃষ্ণকে দিয়ে আহার), মহাপুরুষের সঙ্গব্যতিত কৃষ্ণ বুঝা যায় না। ধর্ম কর্ম করে কৃষ্ণ লাভ করা যায় না। আর সৎগুরু পাওয়াতো কোটি জন্মের সাধনার ফল। এক কৃষ্ণ নাম এর উপলব্ধি সাধারণ মানুষের আসে না।তারা বহু শাখা ও অনন্ত প্রকারে আরাধনা করে। কৃষ্ণ সবিশেষ পুরুষ। তিনি নির্বিশেষ নন। তিনি এক,তার সমান কিংবা উপরে কেউই নেই। যিনি কৃষ্ণ জেনেছেন তার কাছে কৃষ্ণ কৃষ্ণই।
আপনি আমাদের গুরুদেবের ছবি ব্যবহার করছেন কেন....??? আপনি আমাদের গুরুদেবের লেখা তান্ত্রিক বই থেকে প্রবন্ধ সরাসরি পাঠ করে উপস্থাপন করছেন অথচ তার সম্মান জ্ঞাপন অর্থে আপনার উচিত ছিল তার নাম নেওয়া যে আমি শ্রীমৎ স্বামী 108 নিগমানন্দ সরস্বতী পরমহংসদেবের বই থেকে আপনাদের জন্য উল্লেখ করছি.... ধন্যবাদ সবাই শুধু নিজের নামের ক্রেডিট চাই, কিন্তু মহাপুরুষদের সম্মান দিলে যে নিজের সম্মান বেড়ে যায় এটা বোঝে না।
যেই কৃষ্ণ তত্ত্ব- বেত্তা সে-ই গুরু হয়।গুরু মানে উপদেশদাতা। প্রচলিত অর্থে গুরু যেভাবে গ্রহন- বর্জন বুঝানো হয় ব্যাপারটা আসলে এরকম নয়। কৃষ্ণ সম্পর্কিত উচ্চতর জ্ঞান আসলে সেটা গ্রহন করতেই হবে। কোন গুরু বা তার শিষ্য কে কি বললো তাতে কিছু আসে যায় না। কৃষ্ণ লাভ করেছেন ( সিদ্ধ পুরুষ বা মহাত্মাদের মধ্যে কদাচিত কিংবা সুদুর্লভ কেউ একজন কৃষ্ণকে তত্ত্বত জানতে পারেন ) এমন কৃষ্ণভক্তকে গুরুরুপে গ্রহন করা যায়।গুরুকে সাক্ষাৎ সেবা আবশ্যক। এটা এমন নয় যে কারো কাছ থেকে দীক্ষা নেয়া হলো আর কিছু গুরু বন্দনা নিয়মিত গাওয়া হলো। গুরু কৃষ্ণ লাভ না করলে শিষ্যকে তিনি কৃষ্ণ দিতে পারবেন না। আমরা গুরু কিংবা কৃষ্ণ কে কোন তত্ত্ব মনে করতে পারি না।গুরু হচ্ছেন ব্যক্তি আর কৃষ্ণ হচ্ছেন পুরুষোত্তম ব্যক্তিত্ব। তত্ত্বগতভাবে গুরু কৃষ্ণ দিতে পারেন মানে গুরুর সে ক্ষমতা থাকা উচিত। কিন্তু গুরুর সাধনার স্তরে তিনি শুদ্ধ কৃষ্ণভক্ত নাও হতে পারেন।এক্ষেত্রে শিষ্য যদি কৃষ্ণ সন্ধান লাভে সামনে এগিয়ে যায় এটাতে গ্রহন- বর্জন অপ্রাসঙ্গিক। কৃষ্ণই গুরু ও কৃষ্ণই গুরুশ্রেষ্ঠ।কৃষ্ণং বন্দে জগতগুরু। পিতা-মাতার সেবা, কৃষ্ণ প্রসাদ ( রন্ধনের তিন ঘন্টার মধ্যে কৃষ্ণকে দিয়ে আহার), মহাপুরুষের সঙ্গব্যতিত কৃষ্ণ বুঝা যায় না। ধর্ম কর্ম করে কৃষ্ণ লাভ করা যায় না। আর সৎগুরু পাওয়াতো কোটি জন্মের সাধনার ফল। এক কৃষ্ণ নাম এর উপলব্ধি সাধারণ মানুষের আসে না।তারা বহু শাখা ও অনন্ত প্রকারে আরাধনা করে। কৃষ্ণ সবিশেষ পুরুষ। তিনি নির্বিশেষ নন। তিনি এক,তার সমান কিংবা উপরে কেউই নেই। যিনি কৃষ্ণ জেনেছেন তার কাছে কৃষ্ণ কৃষ্ণই।
কারো ক্ষেত্রে যদি এরকম হয় যে প্রথম স্বামীর সাথে দীক্ষা গ্রহণ করেছিলো কিন্তু সেই স্বামীর সাথে সংসার টিকেনি সেক্ষেত্রে দিত্বীয়বার বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে তার সাথে দীক্ষা গ্রহণ করতে পারবে?
যেই কৃষ্ণ তত্ত্ব- বেত্তা সে-ই গুরু হয়।গুরু মানে উপদেশদাতা। প্রচলিত অর্থে গুরু যেভাবে গ্রহন- বর্জন বুঝানো হয় ব্যাপারটা আসলে এরকম নয়। কৃষ্ণ সম্পর্কিত উচ্চতর জ্ঞান আসলে সেটা গ্রহন করতেই হবে। কোন গুরু বা তার শিষ্য কে কি বললো তাতে কিছু আসে যায় না। কৃষ্ণ লাভ করেছেন ( সিদ্ধ পুরুষ বা মহাত্মাদের মধ্যে কদাচিত কিংবা সুদুর্লভ কেউ একজন কৃষ্ণকে তত্ত্বত জানতে পারেন ) এমন কৃষ্ণভক্তকে গুরুরুপে গ্রহন করা যায়।গুরুকে সাক্ষাৎ সেবা আবশ্যক। এটা এমন নয় যে কারো কাছ থেকে দীক্ষা নেয়া হলো আর কিছু গুরু বন্দনা নিয়মিত গাওয়া হলো। গুরু কৃষ্ণ লাভ না করলে শিষ্যকে তিনি কৃষ্ণ দিতে পারবেন না। আমরা গুরু কিংবা কৃষ্ণ কে কোন তত্ত্ব মনে করতে পারি না।গুরু হচ্ছেন ব্যক্তি আর কৃষ্ণ হচ্ছেন পুরুষোত্তম ব্যক্তিত্ব। তত্ত্বগতভাবে গুরু কৃষ্ণ দিতে পারেন মানে গুরুর সে ক্ষমতা থাকা উচিত। কিন্তু গুরুর সাধনার স্তরে তিনি শুদ্ধ কৃষ্ণভক্ত নাও হতে পারেন।এক্ষেত্রে শিষ্য যদি কৃষ্ণ সন্ধান লাভে সামনে এগিয়ে যায় এটাতে গ্রহন- বর্জন অপ্রাসঙ্গিক। কৃষ্ণই গুরু ও কৃষ্ণই গুরুশ্রেষ্ঠ।কৃষ্ণং বন্দে জগতগুরু। পিতা-মাতার সেবা, কৃষ্ণ প্রসাদ ( রন্ধনের তিন ঘন্টার মধ্যে কৃষ্ণকে দিয়ে আহার), মহাপুরুষের সঙ্গব্যতিত কৃষ্ণ বুঝা যায় না। ধর্ম কর্ম করে কৃষ্ণ লাভ করা যায় না। আর সৎগুরু পাওয়াতো কোটি জন্মের সাধনার ফল। এক কৃষ্ণ নাম এর উপলব্ধি সাধারণ মানুষের আসে না।তারা বহু শাখা ও অনন্ত প্রকারে আরাধনা করে। কৃষ্ণ সবিশেষ পুরুষ। তিনি নির্বিশেষ নন। তিনি এক,তার সমান কিংবা উপরে কেউই নেই। যিনি কৃষ্ণ জেনেছেন তার কাছে কৃষ্ণ কৃষ্ণই।
তুমি কি করো মালাকার বাবু ? বাক্য সংযত করো , এইটুকুই উপদেশ জীবনে কাজে লাগাও । কোনো দশ নামা যোগী সন্ন্যাসীকে তুমি খেতে দাও কি ? এটুকু বিচার বোধ তোমার আসেনি রাজু বাবু । বাজে comment করে নিজের মূর্খতার পরিচয় দিও না ।
One who is Kṛṣṇa tattva-betta is Guru. Guru means preceptor. This is not actually the case in the conventional sense of acceptance and exclusion of Guru. Higher knowledge of Krsna is actually to be accepted. It doesn't matter what a guru or his disciple says. A devotee of Krishna who has attained Krishna (a rare or rare one among the Siddha Purusha or Mahatmas can know Krishna in theory) can be accepted as a Guru. Meeting the Guru is necessary. It is not that initiation is taken from someone and some guru bandana is chanted regularly. If the Guru does not gain Krishna, he cannot give Krishna to the disciple. We cannot think of Guru or Krishna as a theory. Guru is a person and Krishna is the supreme personality. Theoretically Guru Krishna can give means Guru should have that power. But he may not be a pure Kṛṣṇa devotee at the Guru's level of Sadhana. In this case, if the disciple moves forward to find Kṛṣṇa, acceptance-rejection is irrelevant. Krishna is the Guru and Krishna is the Guru. Krishna is the Lord of the world. Parental service, Krishna prasada (food offered to Krishna within three hours of cooking), Krishna in the company of Mahapurusha cannot be understood. Krishna cannot be attained by doing Dharma. And satguru is the result of the sadhana of crores of births. Realization of one Krsna name does not come to ordinary people. They worship in many branches and infinite forms. Krishna is a special man. He is not indifferent. He is one, there is none equal or superior to Him. To one who knows Krishna, Krishna is Krishna.
নমস্কার 🙏🙏🙏গুরুদেব, আমি অনূকূল ঠাকুরের দীক্ষিত, আমার বিয়ে হওয়ার পর তিনমাসের ভিতরে আমার শোশুর শাশুড়ী আমাকে দীক্ষা নিয়ে দেই, তখন আমি গুরু সমন্ধে কিছু বুজতাম না, আর আমরা আমার সামি বিয়ের আগে নিয়েচে দীক্ষা আমাদের দুজনে একসাথে দীক্ষা নেওয়াও হয়নি, কিন্তু এখন আমাদের বিয়ে হয়চে ১১ বছর হয়ে গেচে, আমরা গুরু বারটা ও পালন করি না, আর আমি কৃষ্ণ ভক্তি দিকে আমার মন চলে যাচ্ছে, আমি আর আমার সামি অন্য গুরু থেকে দীক্ষা গ্রহণ করতে পারবো, একটু জানাবেন কৃপা করে, আমার শোশুর কে বলেচি আমার শোশুর বলেচে আমাদের যে গুরু থেকে থেকে দীক্ষা নিতে হয় নিতে আমার শোশুর আদেশ দিয়েচে তবুও আমি ভাবচি আপনাদের থেকে কোনো গুরুর কাছ থেকে জিজ্ঞেস করে তারপর দীক্ষা গ্রহন করবো।
সদগুরু পেয়েও হারাতে চাইছেন। রাবণ করতেন শিবের আরাধনা, হনুমান ছিলেন শিবের ই অবতার, রাবণের কাছে হনুমান এসে পৌঁছানোর পরেও নিজের মনের দ্বিধা, দ্বন্দ, অহং এর জন্য শিব কে চিনতে পারলেন না। অনুকূল ঠাকুর এর কথা নিগমানন্দ জী মহারাজ কত জায়গায় বলে গেছেন কিছু জানেন !! অচ্যুতানন্দ জী মহারাজ তার ভবিষ্য মালিকায় যুগ পুরুষোত্তম রুপে কাকে বর্ণনা করে গেছেন জানেন !!... শুনুন মা, হাতের হাত পাখা থেকে হাওয়া টা পেতে গেলে হাত টা নাড়াতে হয়। দীক্ষা নিয়ে ফল আর অনুভব টা পেতে গেলে যা যা করণীয় তাই তাই করতে হয়। যা যা করণীয় সঠিক ভাবে করুন, জানুন, নিজেই বুঝে যাবেন তিনি কে ।।