সামনের রোজার মাস এবং ঈদ উপলক্ষে টারকীপাখীর মাংস জনগণের কাছে জনপ্রিয় করার জন্য সবধরনের প্রচারমাধ্যমে ব্যাপক প্রচারণার উদ্যোগ নিন। একবার মানুষজন এই মাংসের স্বাদ ও উপকারিতা বুঝতে পারলে পাশ্চাত্য দেশের মতই লুফে নেবে। ওরা বড়দিন, থ্যাকন্স গিভিং ডে ও ইংরেজী নববর্ষের উৎসবে টারকীর মাংসের রোষ্ট করে খায়- আমরাও রোজার মাস ও ঈদে বৃহৎ আকারের টারকীর মাংসের রোষ্ট খাওয়ার রেওয়াজ চালু করতে পারি। ভবিষ্যতে বিবাহের অনুষ্ঠানে মুরগীর বদলে টারকী রোষ্ট দিয়ে অতিথি সেবা হতে পারে। বর কনের ডিসে ২০ কেজির দুটো টারকীর রোষ্টও হতে পারে। শুধু দরকার প্রচারণা ও সম্ভব হলে জনগণকে শুরুর দিকে টারকীর মাংস ফ্রি খাওয়ানো।
"ভাই আস্চালামোআলাইকুম।আপনার এগুলো দেখে আমিও টার্কির খামার করচি।প্রথমে ১০২ পিস বাচ্চা কিনচিলাম যাত টা ভালো পারেনাই।প্রায় ৩,৩৩,০০০ টাকা লস হইচে,পরে সময় নিয়ে ভালো ভাবে দেখে শুনে আবার ক্রয় করি। আল্লার রহমতে মোটামুটি সবগুলো ডিম দিচ্ছে এবং সুস্থ সবল বাচ্চা ও পাচ্ছি।সমস্যা হচ্ছে বাচ্চা বিক্রি করতে পারছি না।যা কিছু বিক্রি করচি ভালো দাম পাচ্ছি না।এখন কি করবো ভাই ?.কনো উপদেশ বা বুদ্ধি দিলে উপকার হয়।