আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ। হে মহান রব, তোমার এই বান্দাকে তুমি জান্নাতুল ফেরদাউস দান কর। এই বর্তমান সময়ে এমন আলেমের বড় দরকার ছিল আমাদের হেদায়েতের জন্য। এমন সুন্দর করে কথাগুলো আর কে বলবে আল্লাহ। আল্লাহ তুমি হুজুরের ভুল ত্রুটি ক্ষমা করে তাকে কবুল করুন আমিন।
মাশাআল্লাহ অসাধারণ সুন্দর একটি শিক্ষনীয় আলোচনা করার জন্য আল্লামা ডঃ আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর হুজুর কে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ আল্লাহ তায়ালা তুমি হুজুর কে জান্নাতুল ফেরদাউসের উচ্চ মাকাম দান করুন আমিন লিল্লাহি তাকবির আল্লাহু আকবার
এত সুন্দর করে সহজ করে আল্লাহর কথা মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে পারে এইরকম শায়েখ বাংলাদেশে দ্বিতীয়টি নেই। ওনার আলোচনা যত শুনি অন্তর থেকে দোয়া আসে। আল্লাহ উনাকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুক।
বাংলাদেশের ও ভারতের অনেক লোক( ইসলামি স্কলার) পবিত্র মদীনা মনোয়ারা বিশ্ব বিদ্যালয় হতে লেখা পড়া শিখে দেশে এসেই নামের শেষে মাদানী লিখা হয়,অথচ ইসলামী স্কলার বলতে যা বুজায় খন্দকার আবদুল্লা মোহাঃ জাহাঙ্গীর তার পূর্ণাংগ ছিলেন। তিনাকে মাদানী পরিচিতি দেয়া হয়না কেন? এবং তিনিও নেন নাই কেন? তিনিওতো মদীনা বিশ্ব বিদ্যালয় হতে ডিগ্রী নিয়েছেন।
প্রিয় ভাই, আস্সালামু আলাইকুম! স্যার (রাঃ) রিয়াদ ইমাম সউদ বিশ্ববিদ্যালয় হতে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। বিস্তারিত জানতে ডঃ আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাঃ জীবনী লিখে সার্চ দিন। (৯৯% মানুষ জানেনা......)
He didn't study in the Islamic University ,Medina.Actually he got his Graduation,Masters & PhD from King Faisal inttl Islamic University,Ryad.KSA He scored record marks in Degree & Masters and got 1st place .He was awarded King Faisal award.His score was ever highest by a non-Arab student.He was a Professor there. Knowledge supersedes everything.
আমি একজন সৌদি প্রবাসি। আমি আমার এই চ্যানালে পবিত্র কুরআনের সেই সব বিষয় তুলে ধরব যাহা অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু সেই সব বিষয় তেমন আলোচনা হয় না। আসা করি আপনারা আমার চ্যানালটির পাশে থাকবেন। আপনারা আমার প্রান প্রিয় দ্বীনি ভাই আপনাদের জন্য দোয়া রইলো। আমিন।.....,,,,
উনারাও তো সাধারণ মানুষ ছিলেন,পড়াশোনা করে অসাধারণ হয়েছেন। আল্লাহ তো সবাইকেই মস্তিষ্ক দিয়েছেন,সামান্য পড়াশোনা সাথে বেশ কিছু আলেমের সহবতে থাকলে অবশ্যই আল্লাহ ইলমের দরজা খুলে দেন। আপনি ইলম অর্জনের চেষ্টা করবেননা,হাত গুটিয়ে বসে থেকে বলবেন হুজুরদের মতের মিল নাই। এক ঘরের সবার কি দৃষ্টিভঙ্গি এক হয়? একি প্রশ্নের উত্তর কি একটাই হয়? প্রতিটা কাজ ২/৩ ভাবে করা যায়,নবীজিও একি কাজ কয়েক রকম করে করেছেন,একেক জন একেকভাবে সেটা বর্ননা করেছেন,আলেমরাও একেকজন একেকটা ধারণ করেছেন,তাই মতের মিল হবেনা এটা স্বাভাবিক, তাই বলে কি সাধারণ মানুষ ঈমান আমল ছেড়ে দিবে? আর আলেমদের গায়ে দোষ চাপিয়ে কি আল্লাহর কাছে পার পাওয়া যাবে? আল্লাহর কাছে দোয়া এবং চেষ্টা না করলে আল্লাহ কাউকে ইলম দান করেননা,করলেও সেটা কাজে লাগেনা।
