একমাত্র ক্ষমতা লোভীরাই ডক্টর ইউনুস দীর্ঘদিন থাকুক তা চায় না,তবে বাংলার সাধারণ মানুষ চায় ডক্টর ইউনুস দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকুক, আল্লাহ যেন ড. ইউনুসের পিছনের সব ভুল ক্ষমা করে, ড. ইউনূস এর মাধ্যমে আমাদের দেশটা কে শান্তির দেশ হিসেবে কবুল করে আমিন 💖💝@@ranaparbez4359
আফসোস এত জ্ঞানী একজন মানুষ কে এই প্রজন্মের অনেকেই চিনবে না। কয়েকটা প্রজন্মের মাঝে বিজ্ঞান শিক্ষার আগ্রহ তৈরি করে গিয়েছেন উনি। উনার থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে শত শত শিক্ষার্থীরা দেশ বিদেশে বিজ্ঞান গবেশনা করে যাচ্ছেন।
আমি চট্টগ্রাম কলেজে পড়ার সময় বিজ্ঞান ক্লাবের সাথে যুক্ত ছিলাম। তখন ওনার সাথে আমার পরিচয় হয়।তাঁর সম্পাদনায় বিজ্ঞান সাময়িকী আমাদের খুবই প্রিয় ছিল। উনি প্রায়ই চিঠি লিখে আমাকে বিজ্ঞান চর্চায় উত্সাহিত করতেন।উনাকে গভীর শ্রদ্দ্বা জানাচ্ছি।
আহ!কত বছর পর স্যারকে দেখলাম,বেশ ছোট তখন,আশেপাশের সবারই নতুন ডিশ লাইন ছিল,আমাদের ছিল না। স্যারের বিজ্ঞান বিষয়ক অনুষ্ঠান দেখতো আমার বড় ভাই বোনরা,খুব আগ্রহ নিয়ে দেখতো,কিছু বোঝার বয়স হয়নি আমার,তারপরও দেখতাম>ফলাফল সবাই সাইন্সে পড়লাম।আজ প্রত্যকেই স্ব স্ব জায়গায় শিক্ষিত। Thank you Sir, for making our childhood glorious by ur knowledge.
উনি ডঃ ইউনূস স্যারের ছোট ভাই ডঃ মোঃ ইব্রাহীম তার প্রতিষ্ঠিত কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সি এম ই এসে পড়াকালীন সময়ে বেশ কয়েক বার তাকে দেখা এবং হ্যান্ডশেক করার সুযোগ হয়েছিলো তিনি অনেক ভালো সহজসরল হিংসা-বিদ্বেষহীন অমায়িক একজন ব্যাক্তিত্ব। অনেকদিন পরে দেখলাম এই স্বাক্ষাতকারের মাধ্যমে অনেক ভালো লাগলো আল্লাহ তাকে ভালো রাখুক সুস্থ রাখুক নেক হায়াৎ দারাজ করুন আমিন।
Sir k koto din pore dekhlam. Eto wise pe🎉rson der khuni hasina koto dur dur korechen. Tar pochondo salman mrinal modi jottosob abal der key. Sir er su sastho kamona kori. Allah bhalo rakhun.
আমি বেশ কিছুদিন বিজ্ঞান সাময়িকীর গ্রাহক সদস্য ছিলাম। একসময় তাঁর লেখা আমাকে অনেক অনুপ্রাণিত করেছে। দীর্ঘদিন পর তাঁকে দেখলাম। অজস্র ভালোবাসা ও শুভকামনা অবিরাম!!
আমি ১৯৮৬ সালে নবম জাতীয় বিজ্ঞান সপ্তাহে জুনিয়র লেভেলে প্রথম স্হান অধিকার করি। স্যার আমার বিচারক ছিলেন। খুব অমায়িক ছিলেন। এ আর খান স্যার, আখন্দ স্যার, আবদুল্লাহ আল মতি শরফুদ্দিন স্যারদের খুব মিস করি। এ আর খান স্যারের অনুসন্ধিৎসু বিজ্ঞান ক্লাব একটি দুর্দান্ত টেলিস্কোপ তৈরী করেছিলো। তখন আবার হ্যালির ধূমকেতু দেখার ব্যবস্থা হয়েছিল। আখন্দ স্যার তখন বিজ্ঞান যাদুঘরের দায়িত্বে ছিলেন। বিজ্ঞান যাদুঘর সবে সেগুনবাগিচা থেকে আগারগাঁওয়ে স্থানান্তর হয়েছে। কি রোমাঞ্চকর দিন ছিল সে স্কুল জীবনটা।
একমাত্র ক্ষমতা লোভীরাই ডক্টর ইউনুস দীর্ঘদিন থাকুক তা চায় না,তবে বাংলার সাধারণ মানুষ চায় ডক্টর ইউনুস দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকুক, আল্লাহ যেন ড. ইউনুসের পিছনের সব ভুল ক্ষমা করে, ড. ইউনূস এর মাধ্যমে আমাদের দেশটা কে শান্তির দেশ হিসেবে কবুল করে আমিন 💖💝
১৯৮৯ সালে অক্টোবর মাসে ইটালীর রোম থেকে ঢাকা বিমান এর ফ্লাইটে আসার সময় স্যার এর সাথে সাক্ষাৎ হয় । ১১ ঘন্টার ফ্লাইটে ডিলে ছিল । তখন আমি এইচ এস সি পরীক্ষার পর খালার বাসায় ইটালী বেড়াতে গিয়েছিলাম। আমি একা জার্নি করছিলাম তাই স্যার আমার অনেক খেয়াল রেখে ছিল। সেদিনের জন্য আমি স্যার কে অনেক ধন্যবাদ জানাতে চাই।
স্যারের উপস্থাপনায় বিটিভির দেশ ও বিজ্ঞান অনুষ্ঠানের ২টি পর্বে অংশগ্রহণ করেছিলাম। ২০১০/১১ তে ব্রিটিশ কাউন্সিলে স্যারের বিজ্ঞান বিষয়ক সেমিনার কখনো মিস করতাম না
আমি আমার ছাএজীবনে সারকে দেখতাম বিটিভেতে science এর ওপর অনুষ্ঠানে বিচারকের দায়িত্ব পালন করতে দেখেছি। সার খুব ভাল এবং মেধাবী একজন মানুষ। ওনারা সবাই মেধাবী ওনাদের মা বাবা সুসন্তান রেখে গেছেন। ওনাদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
Dr. Muhammad Ibrahim was one of the Three Mosquiters from Bangla Academy Biggan Month Journal he was one of the Advisors,otheres are Dr.Shahjahan Tapan & Mr,Tapan Chakrabory,including Dr,Muhammad Ibrahim.His another brother Mr,Muhammad Jahangir was one of the assistant Director of Weekly Bichitra.All Brothers are genious.I have a close relation with Mr.Tapan Bhattacharjee & Muhammad Jahangir due to contribution of my writing in Biggan Monthly Journal.They are well-educated family.
উনাকে আমি কখনও দেখিনি। টিভিতে তাঁর অনুষ্ঠান নিয়মিত দেখতাম। বিজ্ঞান সাময়িকীর গ্রাহক ছিলাম। আমি এখন চিকিৎসক। বিজ্ঞানমনস্ক। অনেকদিন পরে স্যারকে দেখে খুব ভালো লাগলো। তিনি আমার আইডল।
Ami unar student chilam 2018 te.Ami undergrad kora kalin akta course koresilam tar tutorship er under e.Course tar nam Evolutionary Theory And Human Behaviour.
স্যার কে অনেক দিন পর দেখলাম উনি আমাদের solid state physics পড়াতেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আমি ৭৭-৭৮ সেশনে এসএসসি ছাত্র ছিলাম, স্যার খুব সুন্দর পড়াতেন সুন্দর করে কথা বলতেন, স্যারের প্রতিভার শেষ নেই উনি ডঃ ইউনুস এর যোগ্য উত্তর সুরী, ইব্রাহিম ও ইউনুস স্যার কে আমার সশ্রদ্ধ সালাম রইল ।
অধ্যাপক ড. মো ইব্রাহিমের জীবনী ও তার কর্ম কাহিনী শুনে আমি আপ্লুত। আমি যখন খুব ছোট ছিলাম ২-৩ বৎসর বয়স তখন থেকেই আমার ডাক্তারদের মুগ্ধ হতাম। নিজেকে ডা: ভাবতাম এবং আমার পুতুলগুলোকে রুগী বানিয়ে মাঠ থেকে ঘাস তুলে তার থেকে রস নিয়ে পুতুলকে খাওয়াতাম আর বলতাম এটি খাও তোমার পেটের ব্যথা সেরে যাবে।ড. মো ইব্রাহিমীর জীবনী নীচু কেলাশ থেকে শুরু করে ধারাবাহিক ভাবে উচু ক্লাশ ও কলেজে পড়ান উচিত পাঠ্য পুস্তকের পাঠ্য হিসাবেক্লাশে পড়ান উচিত।আমরা ধন্য ভাতৃদ্বয় এ দেশের সন্তান।
@@raisa_cherry35 তাঁর ছাত্র হবার সৌভাগ্য আমার হয়নি, অত ভালো ছাত্র আমি না। তবে টেলিভিশনে তার বিজ্ঞান, সাধারণ জ্ঞান বিষয়ে অনুষ্ঠান একবারে নিয়মিতভাবে দেখতাম। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তাঁর আলোচনা গুলো শুনতাম।
আমি CMES এ পড়াশোনা করেছি । বাবা , চাচা এই বিজ্ঞান প্রতিষ্ঠান এর শিক্ষক ছিল। পরবর্তীতে এই প্রতিষ্ঠানে চাকরিও করেছি। আমার জীবনের প্রথম পড়াশোনা শুরু হয় এই CMES - প্রতিষ্ঠানে, প্রথম চাকরি এই প্রতিষ্ঠানে, প্রথম চাকরির ইন্টারভিউ ডঃ মুহাম্মদ ইব্রাহিম স্যারের কাছেই। কিন্তু এখন এই প্রতিষ্ঠান মৃত প্রায়, সরকারের রোষানলের কারনে।
"নিশ্চয় আল্লাহ কোন জাতির অবস্থা ততক্ষণ পরিবর্তন করেন না, যতক্ষণ না তারা নিজেদের অবস্থা পরিবর্তন করে। " সূরা আর-রাদ, ১৩:১১। "Surely Allah does not change the condition of a nation until they change their condition." Surah Ar-Rad, 13:11. ...///////////////
ছোটবেলায় বিটিভিতে শিক্ষামূলক একটি নিয়মিত অনুষ্ঠান হতো সেই অনুষ্ঠানের তিনি উপস্থাপনা করতেন সম্ভবত খুব ভালো লাগতো তার চমৎকার বাচনভঙ্গি এখনো অনেকটাই মনে পড়ে উনি যে ডঃ মুহাম্মদ ইউনুসের ভাই হন এটা জানতাম না আজ জেনে ভালো লাগলো আসলে ভাই ভাই অনেক মিল
Ami onek lucky bodh korchi.Amar undergrad er shomoy ami unar kase Evolutionary theory course koresilam.C plus peyesilam tobe sheta boro kotha noy onar student hote pere ami onek anondito.Onek gyaani guni manush.Uni mone hoy BTV te akta show host korten. But ami jantam na uni Dr Yunus er bhai,akhon janlam 😮❤
তাঁকে দেখা মাত্রই আমার শৈশবটা চোখের সামনে ভেসে আসলো। শিশু কিশোরদের জন্য তাঁর লেখা বিজ্ঞানের বই আর তাঁর মতোই নিজের বানানো লেবরেটরীতে সেই রোমাঞ্চকর সময়গুলো।